পীরগঞ্জ প্রতিনিধি
পীরগঞ্জের আঁখিরা নদী খনন করে পাড় বেঁধে দেওয়া মাটি লুট হয়ে যাচ্ছে। উপজেলা প্রশাসন অভিযান চালিয়ে ট্রাক্টর জব্দ এবং জরিমানা করলেও লুটপাট ঠেকানো যাচ্ছে না। উল্টো আগের চেয়ে আরও বেশি গাড়ি ব্যবহার করে মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে।
পীরগঞ্জ থানার ১০০ গজ পশ্চিম দিক দিয়ে বয়ে গেছে আঁখিরা নদী। রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড নদীর তলদেশ খনন করে মাটি উভয় পাড়ে রেখেছিল। এখন পাড়ের রামনাথপুর ইউনিয়নের জামদানি, চেরাগপুর, কাবিলপুর ইউনিয়নের কৃষ্টপুর, সরলিয়া, দারিয়াপুরসহ পাড়সংলগ্ন গ্রামগুলো থেকে প্রতিদিনই মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েক ব্যক্তি জানান, একটি প্রভাবশালী মহল এবং ইটভাটা মালিকেরা প্রকাশ্য দিবালোকে মাটি লুট করছেন। ইতিমধ্যে নদীর প্রায় চার কিলোমিটার এলাকার মাটি কেটে নেওয়া হয়েছে। এই লুটপাট বন্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিরোদা রানী রায় ধনশালা এলাকায় ঝটিকা অভিযান চালিয়ে দুটি ট্রাক্টর জব্দ এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছিলেন। তারপরও প্রভাবশালীরা মাটি লুট করা বন্ধ করেননি।
সূত্র জানায়, রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড দুই বছর আগে আঁখিরা নদী খনন করে। খননকৃত মাটি দিয়ে নদীর দুই পাড় বেঁধে দেওয়া হয়, যাতে করে বন্যা বা বৃষ্টির পানি উপচে পাড়ের গ্রামগুলো তলিয়ে না যায়, পাশাপাশি ফসলের ক্ষতি না হয়। কিন্তু রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় একটি প্রভাবশালী মহল কয়েক মাস ধরে পাড়ের মাটির স্তূপ বিক্রি করে দিচ্ছে। ইটভাটায় নিয়ে এই মাটি জমা করে রাখা হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ধনশালা এলাকায় নদীর পাড়ে খনন যন্ত্র দিয়ে মাটি কেটে ট্রাক্টরে বোঝাই করা হচ্ছে। এই কাজে প্রতিদিনই ১৫ থেকে ২০টি গাড়ি ব্যবহার করা হচ্ছে। এ প্রক্রিয়ায় তিন মাসে কয়েক কোটি টাকা মূল্যের মাটি লুট করা হয়েছে বলে একাধিক সূত্র দাবি করেছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, এভাবে মাটি লুট হওয়ায় একদিকে যেমন নদী খনন করে পাড় বেঁধে দেওয়া ভেস্তে যাচ্ছে, অপরদিকে আঙুল ফুলে কলাগাছ হচ্ছেন কতিপয় প্রভাবশালী।
ইউএনও বিরোদা রানী বলেন, ‘কিছুদিন আগে আঁখিরা নদীর মাটি অবৈধভাবে লুট করায় অভিযান চালিয়ে মাহিন্দ্র (ট্রাক্টর) আটক ও জরিমানা করেছিলাম। কিন্তু এখন মাটি লুট হচ্ছে, এমন অভিযোগ কেউ করেনি। তবে বিষয়টি আমি এখনই দেখছি।’
পীরগঞ্জের আঁখিরা নদী খনন করে পাড় বেঁধে দেওয়া মাটি লুট হয়ে যাচ্ছে। উপজেলা প্রশাসন অভিযান চালিয়ে ট্রাক্টর জব্দ এবং জরিমানা করলেও লুটপাট ঠেকানো যাচ্ছে না। উল্টো আগের চেয়ে আরও বেশি গাড়ি ব্যবহার করে মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে।
পীরগঞ্জ থানার ১০০ গজ পশ্চিম দিক দিয়ে বয়ে গেছে আঁখিরা নদী। রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড নদীর তলদেশ খনন করে মাটি উভয় পাড়ে রেখেছিল। এখন পাড়ের রামনাথপুর ইউনিয়নের জামদানি, চেরাগপুর, কাবিলপুর ইউনিয়নের কৃষ্টপুর, সরলিয়া, দারিয়াপুরসহ পাড়সংলগ্ন গ্রামগুলো থেকে প্রতিদিনই মাটি কেটে নেওয়া হচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েক ব্যক্তি জানান, একটি প্রভাবশালী মহল এবং ইটভাটা মালিকেরা প্রকাশ্য দিবালোকে মাটি লুট করছেন। ইতিমধ্যে নদীর প্রায় চার কিলোমিটার এলাকার মাটি কেটে নেওয়া হয়েছে। এই লুটপাট বন্ধে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিরোদা রানী রায় ধনশালা এলাকায় ঝটিকা অভিযান চালিয়ে দুটি ট্রাক্টর জব্দ এবং ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছিলেন। তারপরও প্রভাবশালীরা মাটি লুট করা বন্ধ করেননি।
সূত্র জানায়, রংপুর পানি উন্নয়ন বোর্ড দুই বছর আগে আঁখিরা নদী খনন করে। খননকৃত মাটি দিয়ে নদীর দুই পাড় বেঁধে দেওয়া হয়, যাতে করে বন্যা বা বৃষ্টির পানি উপচে পাড়ের গ্রামগুলো তলিয়ে না যায়, পাশাপাশি ফসলের ক্ষতি না হয়। কিন্তু রাজনৈতিক ছত্রচ্ছায়ায় একটি প্রভাবশালী মহল কয়েক মাস ধরে পাড়ের মাটির স্তূপ বিক্রি করে দিচ্ছে। ইটভাটায় নিয়ে এই মাটি জমা করে রাখা হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ধনশালা এলাকায় নদীর পাড়ে খনন যন্ত্র দিয়ে মাটি কেটে ট্রাক্টরে বোঝাই করা হচ্ছে। এই কাজে প্রতিদিনই ১৫ থেকে ২০টি গাড়ি ব্যবহার করা হচ্ছে। এ প্রক্রিয়ায় তিন মাসে কয়েক কোটি টাকা মূল্যের মাটি লুট করা হয়েছে বলে একাধিক সূত্র দাবি করেছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, এভাবে মাটি লুট হওয়ায় একদিকে যেমন নদী খনন করে পাড় বেঁধে দেওয়া ভেস্তে যাচ্ছে, অপরদিকে আঙুল ফুলে কলাগাছ হচ্ছেন কতিপয় প্রভাবশালী।
ইউএনও বিরোদা রানী বলেন, ‘কিছুদিন আগে আঁখিরা নদীর মাটি অবৈধভাবে লুট করায় অভিযান চালিয়ে মাহিন্দ্র (ট্রাক্টর) আটক ও জরিমানা করেছিলাম। কিন্তু এখন মাটি লুট হচ্ছে, এমন অভিযোগ কেউ করেনি। তবে বিষয়টি আমি এখনই দেখছি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে