রাজশাহী প্রতিনিধি
আয়বহির্ভূত অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (আরডিএ) এক সহকারী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল বুধবার দুদকের সমন্বিত রাজশাহী জেলা কার্যালয়ে মামলাটি করা হয়েছে। দুদকের রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন এই মামলা করেছেন।
মামলার আসামির নাম শেখ কামরুজ্জামান। রাজশাহী নগরীর তালাইমারী মোড়ে নির্মাণাধীন ‘বঙ্গবন্ধু স্কয়ার’ নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক (পিডি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। প্রায় ৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে আরডিএ এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। শেখ কামরুজ্জামানের চাকরি পাওয়াতেই ঘাপলা ছিল বলে অভিযোগ আছে। এ-সংক্রান্ত মামলা হলে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল হয়েছে। তারপরও তিনি সাময়িক বরখাস্ত হননি।
এ নিয়ে গত ৩ জানুয়ারি আজকের পত্রিকায় ‘এখনো বহাল দুর্নীতিতে অভিযুক্ত প্রকৌশলী’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। এবার তাঁর বিরুদ্ধে ৭৬ লাখ ৫০ হাজার ৬৮৬ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করল দুদক। মামলাটি দায়েরের পরপরই দুদক থেকে রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ আদালতে নথি পাঠানো হয়েছে পরবর্তী আইনানুগ পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য। মামলার বাদী আমির হোসাইন নিজেই তদন্ত কর্মকর্তা হয়েছেন।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, আরডিএর সহকারী প্রকৌশলী শেখ কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এলে ২০১৭ সালে প্রাথমিক অনুসন্ধান শুরু হয়। শেখ কামরুজ্জামানকে তাঁর সম্পদ বিবরণী দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়। একাধিকবার তাঁকে দুদক কার্যালয়ে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। শেষে তিনি তাঁর সম্পদ বিবরণী দাখিল করেন। দুদক থেকে তাঁর দাখিল করা সম্পদ বিবরণীর সত্যতা নিরূপণে গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া ও বর্তমান নিবাস রাজশাহীতে মাঠপর্যায়ে ব্যাপক অনুসন্ধান চালানো হয়। এতে তাঁর আয়ের সঙ্গে অর্জিত সম্পদের ব্যাপক অসামঞ্জস্য পাওয়া যায়। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৭৬ লাখ ৫০ হাজার ৬৮৬ টাকার সম্পদ খুঁজে পায় দুদক। দীর্ঘ অনুসন্ধান শেষে সম্প্রতি দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে শেখ কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত ও অনুমোদন দেওয়া হয়। সে অনুযায়ী গতকাল বুধবার দুদক কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, শেখ কামরুজ্জামান বর্তমানে রাজশাহী মহানগরীর পবা নতুনপাড়া এলাকায় বাড়ি করে বসবাস করেন। কুষ্টিয়ার বারখাদা এলাকায় তাঁর স্থায়ী নিবাস। গ্রামে তিনি বিপুল সম্পদ করেছেন। রাজশাহীতেও রয়েছে সম্পদ। দুদকের নোটিশ প্রাপ্তির পর তিনি তাঁর অবৈধ সম্পদ গোপন করতে তড়িঘড়ি করে কিছু মালিকানা স্থানান্তর করেন। সম্পদের প্রকৃতি বদল করেন। একই সঙ্গে উৎস গোপন করার বিভিন্ন চেষ্টা করেন। তবে শেষ পর্যন্ত তাঁকে দুদকের মামলায় পড়তে হলো। এ নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে দুটি মামলা করা হলো।
কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে প্রথম মামলাটির অভিযোগপত্র দাখিল হয় ২০১৮ সালের ১৪ জানুয়ারি। ওই মামলায় কামরুজ্জামানকে অবৈধভাবে নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগে আরডিএর সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান ও সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আবদুর রব জোয়ার্দ্দারকেও অভিযুক্ত করা হয়। এই অভিযোগপত্র আদালত গ্রহণ করলেও কামরুজ্জামানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়নি।
দুদকের দেওয়া অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২০০৪ সালে শেখ কামরুজ্জামান সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) পদে নিয়োগ পান। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণের পরই প্রার্থীদের নিয়োগ দেওয়ার কথা। এ জন্য লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হয়। কিন্তু রহস্যজনক কারণে আরডিএর তৎকালীন চেয়ারম্যান ওই লিখিত পরীক্ষা বাতিল করেন। পরে শুধু মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে পছন্দের প্রার্থী কামরুজ্জামানকে নিয়োগ দেওয়া হয়। নিজেরা লাভবান হওয়ার জন্য অবৈধ পন্থায় কামরুজ্জামানকে নিয়োগ দিয়েছেন আরডিএর তৎকালীন চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। আর অবৈধভাবে নিয়োগ পেয়ে কামরুজ্জামানও লাভবান হয়েছেন। তাই এ তিনজনকেই মামলায় অভিযুক্ত করা হয়।
সূত্র আরও জানায়, ১৯৯৩ সালে কামরুজ্জামান মানবিক বিভাগ থেকে প্রাইভেট পরীক্ষা দিয়ে মাধ্যমিক উত্তীর্ণ হন। এরপর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা পাস করেন। আরডিএর সহকারী প্রকৌশলী পদে নিয়োগের ওই লিখিত পরীক্ষায় যাঁরা উত্তীর্ণ হয়েছিলেন, তাঁরা ছিলেন বিএসসি (সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং) ডিগ্রিধারী। তাঁদের বাদ দিয়ে আর্থিক সুবিধা নিয়ে ডিপ্লোমা প্রকৌশলী কামরুজ্জামানকে নিয়োগ দেওয়া হয়। এরপর চাকরিতে যোগ দিয়ে দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন শেখ কামরুজ্জামান। তবে বুধবার দুপুরে যোগাযোগ করা হলে দুর্নীতি করার অভিযোগ অস্বীকার করেন কামরুজ্জামান। অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের করা নতুন মামলার বিষয়ে কিছু জানেন না বলেও দাবি করেন তিনি।
আয়বহির্ভূত অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (আরডিএ) এক সহকারী প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল বুধবার দুদকের সমন্বিত রাজশাহী জেলা কার্যালয়ে মামলাটি করা হয়েছে। দুদকের রাজশাহী সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক আমির হোসাইন এই মামলা করেছেন।
মামলার আসামির নাম শেখ কামরুজ্জামান। রাজশাহী নগরীর তালাইমারী মোড়ে নির্মাণাধীন ‘বঙ্গবন্ধু স্কয়ার’ নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক (পিডি) হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। প্রায় ৩০ কোটি টাকা ব্যয়ে আরডিএ এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। শেখ কামরুজ্জামানের চাকরি পাওয়াতেই ঘাপলা ছিল বলে অভিযোগ আছে। এ-সংক্রান্ত মামলা হলে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল হয়েছে। তারপরও তিনি সাময়িক বরখাস্ত হননি।
এ নিয়ে গত ৩ জানুয়ারি আজকের পত্রিকায় ‘এখনো বহাল দুর্নীতিতে অভিযুক্ত প্রকৌশলী’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। এবার তাঁর বিরুদ্ধে ৭৬ লাখ ৫০ হাজার ৬৮৬ টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করল দুদক। মামলাটি দায়েরের পরপরই দুদক থেকে রাজশাহী মহানগর দায়রা জজ আদালতে নথি পাঠানো হয়েছে পরবর্তী আইনানুগ পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য। মামলার বাদী আমির হোসাইন নিজেই তদন্ত কর্মকর্তা হয়েছেন।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, আরডিএর সহকারী প্রকৌশলী শেখ কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে বিপুল অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এলে ২০১৭ সালে প্রাথমিক অনুসন্ধান শুরু হয়। শেখ কামরুজ্জামানকে তাঁর সম্পদ বিবরণী দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়। একাধিকবার তাঁকে দুদক কার্যালয়ে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। শেষে তিনি তাঁর সম্পদ বিবরণী দাখিল করেন। দুদক থেকে তাঁর দাখিল করা সম্পদ বিবরণীর সত্যতা নিরূপণে গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া ও বর্তমান নিবাস রাজশাহীতে মাঠপর্যায়ে ব্যাপক অনুসন্ধান চালানো হয়। এতে তাঁর আয়ের সঙ্গে অর্জিত সম্পদের ব্যাপক অসামঞ্জস্য পাওয়া যায়। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ৭৬ লাখ ৫০ হাজার ৬৮৬ টাকার সম্পদ খুঁজে পায় দুদক। দীর্ঘ অনুসন্ধান শেষে সম্প্রতি দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে শেখ কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত ও অনুমোদন দেওয়া হয়। সে অনুযায়ী গতকাল বুধবার দুদক কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে মামলাটি দায়ের করে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, শেখ কামরুজ্জামান বর্তমানে রাজশাহী মহানগরীর পবা নতুনপাড়া এলাকায় বাড়ি করে বসবাস করেন। কুষ্টিয়ার বারখাদা এলাকায় তাঁর স্থায়ী নিবাস। গ্রামে তিনি বিপুল সম্পদ করেছেন। রাজশাহীতেও রয়েছে সম্পদ। দুদকের নোটিশ প্রাপ্তির পর তিনি তাঁর অবৈধ সম্পদ গোপন করতে তড়িঘড়ি করে কিছু মালিকানা স্থানান্তর করেন। সম্পদের প্রকৃতি বদল করেন। একই সঙ্গে উৎস গোপন করার বিভিন্ন চেষ্টা করেন। তবে শেষ পর্যন্ত তাঁকে দুদকের মামলায় পড়তে হলো। এ নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে দুটি মামলা করা হলো।
কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে প্রথম মামলাটির অভিযোগপত্র দাখিল হয় ২০১৮ সালের ১৪ জানুয়ারি। ওই মামলায় কামরুজ্জামানকে অবৈধভাবে নিয়োগ দেওয়ার অভিযোগে আরডিএর সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল মান্নান ও সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুহাম্মদ আবদুর রব জোয়ার্দ্দারকেও অভিযুক্ত করা হয়। এই অভিযোগপত্র আদালত গ্রহণ করলেও কামরুজ্জামানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়নি।
দুদকের দেওয়া অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২০০৪ সালে শেখ কামরুজ্জামান সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) পদে নিয়োগ পান। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি অনুসারে, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণের পরই প্রার্থীদের নিয়োগ দেওয়ার কথা। এ জন্য লিখিত পরীক্ষা নেওয়া হয়। কিন্তু রহস্যজনক কারণে আরডিএর তৎকালীন চেয়ারম্যান ওই লিখিত পরীক্ষা বাতিল করেন। পরে শুধু মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে পছন্দের প্রার্থী কামরুজ্জামানকে নিয়োগ দেওয়া হয়। নিজেরা লাভবান হওয়ার জন্য অবৈধ পন্থায় কামরুজ্জামানকে নিয়োগ দিয়েছেন আরডিএর তৎকালীন চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। আর অবৈধভাবে নিয়োগ পেয়ে কামরুজ্জামানও লাভবান হয়েছেন। তাই এ তিনজনকেই মামলায় অভিযুক্ত করা হয়।
সূত্র আরও জানায়, ১৯৯৩ সালে কামরুজ্জামান মানবিক বিভাগ থেকে প্রাইভেট পরীক্ষা দিয়ে মাধ্যমিক উত্তীর্ণ হন। এরপর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে ডিপ্লোমা পাস করেন। আরডিএর সহকারী প্রকৌশলী পদে নিয়োগের ওই লিখিত পরীক্ষায় যাঁরা উত্তীর্ণ হয়েছিলেন, তাঁরা ছিলেন বিএসসি (সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং) ডিগ্রিধারী। তাঁদের বাদ দিয়ে আর্থিক সুবিধা নিয়ে ডিপ্লোমা প্রকৌশলী কামরুজ্জামানকে নিয়োগ দেওয়া হয়। এরপর চাকরিতে যোগ দিয়ে দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন শেখ কামরুজ্জামান। তবে বুধবার দুপুরে যোগাযোগ করা হলে দুর্নীতি করার অভিযোগ অস্বীকার করেন কামরুজ্জামান। অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের করা নতুন মামলার বিষয়ে কিছু জানেন না বলেও দাবি করেন তিনি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১২ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে