তোফাজ্জল হোসেন রুবেল, ঢাকা
সড়কে থাকা মেট্রোরেলের পিলার ও স্টেশনের প্ল্যাটফর্মের স্ক্রিন ডোর বিজ্ঞাপনের জন্য ভাড়া দেওয়া নিয়ে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মধ্যে বিরোধ তৈরি হয়েছে। মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) এসব জায়গা বিজ্ঞাপনের জন্য ভাড়া দিতে একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করলে তাতে আপত্তি জানিয়েছে ডিএসসিসি।
ডিএসসিসি বলছে, আপত্তি জানিয়ে তারা ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে (এমডি) চিঠিও দিয়েছে।
ডিএসসিসির প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা (যুগ্ম সচিব) মো. আরিফুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সিটি করপোরেশন এলাকায় যেকোনো বিজ্ঞাপনের জন্য সিটি করপোরেশনই একমাত্র দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান। সিটি করপোরেশনের আদর্শ কর তফসিলে তা সুস্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ রাস্তায় কাজ করার সময় সিটি করপোরেশন থেকে লিখিত অনুমতি নিয়েছে। সেখানে বিজ্ঞাপন বসানোর মতো কোনো কাজ করার সুযোগ নেই। তাই কাজ শেষ হলে রাস্তা ও মিডিয়ান আবার ডিএসসিসিকে বুঝিয়ে দিতে চিঠি দেওয়া হয়েছে। চিঠির কোনো জবাব এখনো পাওয়া যায়নি।
ডিএসসিসি সূত্র জানায়, গত ২৭ সেপ্টেম্বর ডিএমটিসিএল তাদের এমআরটি লাইন-৬-এর উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ১৬টি মেট্রোরেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম স্ক্রিন ডোরের (পিএসডি) দুই পাশে আলোকিত বিজ্ঞাপনের জায়গা ভাড়া দিতে দরপত্র আহ্বান করে। এতে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত প্রতিটি পিএসডির দুই পাশে ২০৬ দশমিক ৪৪ বর্গমিটারসহ মোট ৩ হাজার ৭৮৩ দশমিক ৪ বর্গমিটার জায়গা বিজ্ঞাপনের জন্য ভাড়া হবে বলে উল্লেখ করা হয়। ১ অক্টোবর বিজ্ঞাপনী সংস্থা মিডিয়াকম লিমিটেডকে বাছাই করা হয় এবং পরে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি করে ডিএমটিসিএল। চুক্তিতে নিজ নিজ পক্ষে সই করেন মেট্রোরেলের প্রকল্প পরিচালক আফতাব উদ্দিন তালুকদার ও মিডিয়াকমের প্রধান নির্বাহী অজয় কুমার কুন্ডু।
সূত্র বলেছে, এ বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে ডিএসসিসি। সংস্থার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত সচিব) মো. মিজানুর রহমান ৯ অক্টোবর ডিএমটিসিএলের এমডিকে একটি চিঠি দেন। চিঠিতে মেট্রোরেল স্টেশনে বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য জায়গা ভাড়ার বিষয়ে ডিএমটিসিএল এবং মিডিয়াকমের মধ্যে চুক্তির বিষয়টি উল্লেখ করে বলা হয়, সিটি করপোরেশন আদর্শ কর তফসিল, ২০১৬ অনুসারে ডিএসসিসির অধিক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনের নিজস্ব জমি বা ইমারত এবং সিটি করপোরেশন এলাকায় সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের জমি বা ইমারতে ও পরিবহনে বছরভিত্তিক অনুমোদন বা নবায়নযোগ্য বিজ্ঞাপন ফলকের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট হারে কর আদায়যোগ্য। এ ক্ষেত্রে ডিএসসিসির অনুমতি ছাড়া কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন স্থাপন বা প্রদর্শনের সুযোগ নেই। ডিএসসিসির অধিক্ষেত্রে মেট্রোরেল প্রকল্পের অধিকাংশ স্থাপনার কাজ সম্পন্ন হলেও ‘রাইট ওয়ে’ হিসেবে এসব জায়গার সড়ক বিভাজক ও পিলারগুলো ডিএসসিসিকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। মেট্রোরেলের স্টেশন ও ট্রেনের গায়ে বিজ্ঞাপন প্রচারের আগে আদর্শ কর তফসিল অনুযায়ী কর পরিশোধ করে অনুমোদন নিতে এবং অবিলম্বে সড়ক বিভাজক ও মেট্রোরেলের পিলারগুলো ডিএসসিসিকে হস্তান্তরের জন্য চিঠিতে অনুরোধ জানানো হয়।
এ বিষয়ে কথা বলতে ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিকের ব্যক্তিগত মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি।
সড়কে থাকা মেট্রোরেলের পিলার ও স্টেশনের প্ল্যাটফর্মের স্ক্রিন ডোর বিজ্ঞাপনের জন্য ভাড়া দেওয়া নিয়ে মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মধ্যে বিরোধ তৈরি হয়েছে। মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) এসব জায়গা বিজ্ঞাপনের জন্য ভাড়া দিতে একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করলে তাতে আপত্তি জানিয়েছে ডিএসসিসি।
ডিএসসিসি বলছে, আপত্তি জানিয়ে তারা ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালককে (এমডি) চিঠিও দিয়েছে।
ডিএসসিসির প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা (যুগ্ম সচিব) মো. আরিফুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, সিটি করপোরেশন এলাকায় যেকোনো বিজ্ঞাপনের জন্য সিটি করপোরেশনই একমাত্র দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান। সিটি করপোরেশনের আদর্শ কর তফসিলে তা সুস্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে। মেট্রোরেল কর্তৃপক্ষ রাস্তায় কাজ করার সময় সিটি করপোরেশন থেকে লিখিত অনুমতি নিয়েছে। সেখানে বিজ্ঞাপন বসানোর মতো কোনো কাজ করার সুযোগ নেই। তাই কাজ শেষ হলে রাস্তা ও মিডিয়ান আবার ডিএসসিসিকে বুঝিয়ে দিতে চিঠি দেওয়া হয়েছে। চিঠির কোনো জবাব এখনো পাওয়া যায়নি।
ডিএসসিসি সূত্র জানায়, গত ২৭ সেপ্টেম্বর ডিএমটিসিএল তাদের এমআরটি লাইন-৬-এর উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ১৬টি মেট্রোরেল স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম স্ক্রিন ডোরের (পিএসডি) দুই পাশে আলোকিত বিজ্ঞাপনের জায়গা ভাড়া দিতে দরপত্র আহ্বান করে। এতে উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত প্রতিটি পিএসডির দুই পাশে ২০৬ দশমিক ৪৪ বর্গমিটারসহ মোট ৩ হাজার ৭৮৩ দশমিক ৪ বর্গমিটার জায়গা বিজ্ঞাপনের জন্য ভাড়া হবে বলে উল্লেখ করা হয়। ১ অক্টোবর বিজ্ঞাপনী সংস্থা মিডিয়াকম লিমিটেডকে বাছাই করা হয় এবং পরে প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে চুক্তি করে ডিএমটিসিএল। চুক্তিতে নিজ নিজ পক্ষে সই করেন মেট্রোরেলের প্রকল্প পরিচালক আফতাব উদ্দিন তালুকদার ও মিডিয়াকমের প্রধান নির্বাহী অজয় কুমার কুন্ডু।
সূত্র বলেছে, এ বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছে ডিএসসিসি। সংস্থার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত সচিব) মো. মিজানুর রহমান ৯ অক্টোবর ডিএমটিসিএলের এমডিকে একটি চিঠি দেন। চিঠিতে মেট্রোরেল স্টেশনে বিজ্ঞাপন প্রচারের জন্য জায়গা ভাড়ার বিষয়ে ডিএমটিসিএল এবং মিডিয়াকমের মধ্যে চুক্তির বিষয়টি উল্লেখ করে বলা হয়, সিটি করপোরেশন আদর্শ কর তফসিল, ২০১৬ অনুসারে ডিএসসিসির অধিক্ষেত্রে সিটি করপোরেশনের নিজস্ব জমি বা ইমারত এবং সিটি করপোরেশন এলাকায় সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের জমি বা ইমারতে ও পরিবহনে বছরভিত্তিক অনুমোদন বা নবায়নযোগ্য বিজ্ঞাপন ফলকের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট হারে কর আদায়যোগ্য। এ ক্ষেত্রে ডিএসসিসির অনুমতি ছাড়া কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন স্থাপন বা প্রদর্শনের সুযোগ নেই। ডিএসসিসির অধিক্ষেত্রে মেট্রোরেল প্রকল্পের অধিকাংশ স্থাপনার কাজ সম্পন্ন হলেও ‘রাইট ওয়ে’ হিসেবে এসব জায়গার সড়ক বিভাজক ও পিলারগুলো ডিএসসিসিকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়নি। মেট্রোরেলের স্টেশন ও ট্রেনের গায়ে বিজ্ঞাপন প্রচারের আগে আদর্শ কর তফসিল অনুযায়ী কর পরিশোধ করে অনুমোদন নিতে এবং অবিলম্বে সড়ক বিভাজক ও মেট্রোরেলের পিলারগুলো ডিএসসিসিকে হস্তান্তরের জন্য চিঠিতে অনুরোধ জানানো হয়।
এ বিষয়ে কথা বলতে ডিএমটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিকের ব্যক্তিগত মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪