আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ফরিদপুরের বোয়ালমারী ও রাজবাড়ী সদর উপজেলায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের কাছে ধরাশায়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা। তবে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলার সব কটি ইউপিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন।
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার ১০টি ইউপির ৯ টিতেই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। মাত্র একটি ইউপিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। গত রোববার রাতে ভোট গণনা শেষে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কার্যালয় থেকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়।
উপজেলার পাঁচটি ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী, তিনটিতে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী এবং একটিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন।
বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন, ১ নম্বর ঘোষপুর ইউপিতে মো. ইমরান হোসেন (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী-আনারস), ২ নম্বর সাতৈরে মো. রাফিউল আলম মিন্টু (বিএনপি সমর্থিত-চশমা), ৪ নম্বর দাদপুরে মো. মোশাররফ হোসেন (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী-ঘোড়া), ৫ নম্বর বোয়ালমারী সদরে মো. আব্দুল হক শেখ (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী-মোটর সাইকেল), ৬ নম্বর চতুলে মহম্মদ রফিকুল ইসলাম (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী-চশমা), ৭ নম্বর পরমেশ্বরদীতে আব্দুল মান্নান মাতবর (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী-ঘোড়া), ৮ নম্বর শেখরে কামাল আহমেদ (আ. লীগ-নৌকা), ৯ নম্বর রূপাপাতে মো. মিজানুর রহমান (বিএনপি সমর্থিত-আনারস), ১০ নম্বর ময়নাতে মো. আব্দুল হক মৃধা (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-হাতপাখা) ও ১১ নম্বর গুণবহায় অ্যাডভোকেট মো. সিরাজুল ইসলাম (বিএনপি সমর্থিত-চশমা)।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এ বি এম আজমল হোসেন বলেন, রোববার ১০ ইউপিতে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভোট গণনা শেষে ঘোষিত ফলাফলে ১০ ইউপির আটটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী, একটিতে নৌকার প্রার্থী ও একটিতে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী জয়ী হয়েছেন।
রাজবাড়ীর সদর উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এবং আটটিতে বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয় লাভ করেছেন। গত রোববার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হয়। বোট গণনা শেষে রাত ২টার সময় সদর উপজেলা পরিষদ থেকে এই ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
নির্বাচিতরা হলেন, মিজানপুর ইউনিয়নে টুকু মিজি (নৌকা), বরাটে কাজী শামসুদ্দিন (আনারস), পাঁচুরিয়ায় মো. মুজিবর রহমান রতন (আনারস), শহীদওহাবপুরে নূর মোহাম্মদ ভূঁইয়া (নৌকা), সুলতানপুরে আশিকুর রহমান (ঘোড়া), রামকান্তপুরে রাজিব মোল্লা বাবু (স্বতন্ত্র), মূলঘরে শেখ মো. ওয়াহিদুজ্জামান (নৌকা), খানগঞ্জে শরিফুর রহমান সোহান (নৌকা), খানখানাপুরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এ কে এম ইকবাল হোসেন (চশমা), চন্দনীতে আব্দুর রব (নৌকা), বানিয়াবহতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় শেফালী বেগম (নৌকা), দাদশীতে দেলোয়ার শেখ দেলো (আনারস), বসন্তপুরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জাকির হোসেন সরদার (মোটরসাইকেল) ও আলীপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবু বক্কর সিদ্দিক (আনারস)।
এই ১৪টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী ছিলেন ৫৪ জন।
এদিকে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার সাতটি ইউপির সাটিতেই নৌকার প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। এ উপজেলার সাদুল্লাপুর ইউনিয়নে সমর চাঁদ মৃধা খোকন, বান্ধাবাড়ীতে মিজানুর রহমান মানিক, রাধাগঞ্জে ভীম চন্দ্র বাগচী, শুয়াগ্রামে যজ্ঞেশ্বর বৈদ্য অনুপ ও পিঞ্জুরী ইউনিয়নে আমিনুজ্জামান খান মিলন নির্বাচিত হয়েছেন।
এর আগে আমতলী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রাফেজা বেগম ও কান্দি ইউনিয়নে তুষার মধু বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা একক প্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়েছেন। গত রোববার সন্ধ্যায় এ ঘোষণা দেন উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা শেখ বদরুদ্দীন। পাঁচ ইউনিয়নে ১৩ বিদ্রোহী প্রার্থী থাকলেও তাঁরা প্রচারণার শেষ দিনের মধ্যেই নৌকা প্রতীকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সড়ে দাঁড়িয়েছেন।
এ উপজেলায় নির্বাচিতরা হলেন, কুশলী ইউপিতে বেলায়েত হোসেন সরদার, বর্ণিতে মিলিয়া আমিনুল, গোপালপুরে লালবাহাদুর বিশ্বাস, পাটগাতীতে শেখ শুকুর আহমেদ ও ডুমুরিয়া ইউপিতে আলী আহম্মেদ শেখ।
চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে ফরিদপুরের বোয়ালমারী ও রাজবাড়ী সদর উপজেলায় আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের কাছে ধরাশায়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা। তবে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া ও টুঙ্গিপাড়া উপজেলার সব কটি ইউপিতে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন।
ফরিদপুরের বোয়ালমারী উপজেলার ১০টি ইউপির ৯ টিতেই আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী ও বিএনপি সমর্থিত প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। মাত্র একটি ইউপিতে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন। গত রোববার রাতে ভোট গণনা শেষে সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তাদের কার্যালয় থেকে বেসরকারিভাবে বিজয়ী প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়।
উপজেলার পাঁচটি ইউপিতে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী, তিনটিতে বিএনপি সমর্থিত প্রার্থী এবং একটিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী নির্বাচিত হয়েছেন।
বিজয়ী প্রার্থীরা হলেন, ১ নম্বর ঘোষপুর ইউপিতে মো. ইমরান হোসেন (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী-আনারস), ২ নম্বর সাতৈরে মো. রাফিউল আলম মিন্টু (বিএনপি সমর্থিত-চশমা), ৪ নম্বর দাদপুরে মো. মোশাররফ হোসেন (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী-ঘোড়া), ৫ নম্বর বোয়ালমারী সদরে মো. আব্দুল হক শেখ (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী-মোটর সাইকেল), ৬ নম্বর চতুলে মহম্মদ রফিকুল ইসলাম (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী-চশমা), ৭ নম্বর পরমেশ্বরদীতে আব্দুল মান্নান মাতবর (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী-ঘোড়া), ৮ নম্বর শেখরে কামাল আহমেদ (আ. লীগ-নৌকা), ৯ নম্বর রূপাপাতে মো. মিজানুর রহমান (বিএনপি সমর্থিত-আনারস), ১০ নম্বর ময়নাতে মো. আব্দুল হক মৃধা (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-হাতপাখা) ও ১১ নম্বর গুণবহায় অ্যাডভোকেট মো. সিরাজুল ইসলাম (বিএনপি সমর্থিত-চশমা)।
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এ বি এম আজমল হোসেন বলেন, রোববার ১০ ইউপিতে শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। ভোট গণনা শেষে ঘোষিত ফলাফলে ১০ ইউপির আটটিতে স্বতন্ত্র প্রার্থী, একটিতে নৌকার প্রার্থী ও একটিতে হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী জয়ী হয়েছেন।
রাজবাড়ীর সদর উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এবং আটটিতে বিদ্রোহী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা জয় লাভ করেছেন। গত রোববার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হয়। বোট গণনা শেষে রাত ২টার সময় সদর উপজেলা পরিষদ থেকে এই ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
নির্বাচিতরা হলেন, মিজানপুর ইউনিয়নে টুকু মিজি (নৌকা), বরাটে কাজী শামসুদ্দিন (আনারস), পাঁচুরিয়ায় মো. মুজিবর রহমান রতন (আনারস), শহীদওহাবপুরে নূর মোহাম্মদ ভূঁইয়া (নৌকা), সুলতানপুরে আশিকুর রহমান (ঘোড়া), রামকান্তপুরে রাজিব মোল্লা বাবু (স্বতন্ত্র), মূলঘরে শেখ মো. ওয়াহিদুজ্জামান (নৌকা), খানগঞ্জে শরিফুর রহমান সোহান (নৌকা), খানখানাপুরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী এ কে এম ইকবাল হোসেন (চশমা), চন্দনীতে আব্দুর রব (নৌকা), বানিয়াবহতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় শেফালী বেগম (নৌকা), দাদশীতে দেলোয়ার শেখ দেলো (আনারস), বসন্তপুরে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী জাকির হোসেন সরদার (মোটরসাইকেল) ও আলীপুর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী আবু বক্কর সিদ্দিক (আনারস)।
এই ১৪টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী ছিলেন ৫৪ জন।
এদিকে গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলার সাতটি ইউপির সাটিতেই নৌকার প্রার্থীরা জয়ী হয়েছেন। এ উপজেলার সাদুল্লাপুর ইউনিয়নে সমর চাঁদ মৃধা খোকন, বান্ধাবাড়ীতে মিজানুর রহমান মানিক, রাধাগঞ্জে ভীম চন্দ্র বাগচী, শুয়াগ্রামে যজ্ঞেশ্বর বৈদ্য অনুপ ও পিঞ্জুরী ইউনিয়নে আমিনুজ্জামান খান মিলন নির্বাচিত হয়েছেন।
এর আগে আমতলী ইউনিয়নে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রাফেজা বেগম ও কান্দি ইউনিয়নে তুষার মধু বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
টুঙ্গিপাড়া উপজেলার পাঁচটি ইউনিয়নেই আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা একক প্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়েছেন। গত রোববার সন্ধ্যায় এ ঘোষণা দেন উপজেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা শেখ বদরুদ্দীন। পাঁচ ইউনিয়নে ১৩ বিদ্রোহী প্রার্থী থাকলেও তাঁরা প্রচারণার শেষ দিনের মধ্যেই নৌকা প্রতীকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সড়ে দাঁড়িয়েছেন।
এ উপজেলায় নির্বাচিতরা হলেন, কুশলী ইউপিতে বেলায়েত হোসেন সরদার, বর্ণিতে মিলিয়া আমিনুল, গোপালপুরে লালবাহাদুর বিশ্বাস, পাটগাতীতে শেখ শুকুর আহমেদ ও ডুমুরিয়া ইউপিতে আলী আহম্মেদ শেখ।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে