বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
রেকর্ডসংখ্যক সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে এবার ঈদে। তবে দেশে হলের সংখ্যা কম থাকায় এত সিনেমা কোথায় চলবে, লগ্নি উঠে আসবে কি না—এসব চিন্তায় কপালে ভাঁজ পড়েছে সিনেমাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের। ঈদের সিনেমার সংখ্যা বেশি হলেও প্রচারে তেমন জোর নেই। দর্শকদের মধ্যেও কৌতূহল কম।
প্রতিবার রমজানের আগে থেকেই ঈদের সিনেমার হিসাব-নিকাশ শুরু হয়ে যায়। একে একে প্রকাশ পায় গান, টিজার, ট্রেলার। পাল্লা দিয়ে প্রচারে শামিল হতে থাকেন তারকারা। দর্শকদের মধ্যেও দেখা যায় উৎসাহ-উদ্দীপনা। কিন্তু এবারের পরিস্থিতি সম্পূর্ণ উল্টো। এক সপ্তাহ আগেও নির্দিষ্ট ছিল না ঠিক কয়টি সিনেমা মুক্তি পাবে এবারের ঈদে। শেষ মুহূর্তে এসে মুক্তির মিছিলে যোগ দিয়েছে কিছু সিনেমা। কোনোটি তো মাত্র দুই দিন আগে সেন্সর বোর্ডের দরজা পেরিয়েছে। ফলে এক এক করে ঈদে মুক্তির অপেক্ষায় থাকা সিনেমার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮-এ। নিকট অতীতে এক ঈদে এত সিনেমা মুক্তির নজির নেই। ফলে এক দিনে এত সিনেমা মুক্তির ঘোষণায় অনেকের কপালে ভাঁজ ফেলেছে। কারণ সিনেমা হলের অপ্রতুলতা।
হল পাওয়া নিয়ে শঙ্কা
২০০৯ সালে সর্বশেষ এক ঈদে ১১টি সিনেমা মুক্তি পেয়েছিল। তখনো দেশে হল ছিল প্রায় ৫০০। এর পর থেকেই পর্যায়ক্রমে কমতে থাকে হলের সংখ্যা। পাল্লা দিয়ে সিনেমা মুক্তির সংখ্যাও কমছিল। গত ঈদে যেমন মুক্তি পেয়েছিল মাত্র ৩টি সিনেমা। এবার এত সিনেমা আসার খবরে নড়েচড়ে বসেছেন দর্শক থেকে নির্মাতা-প্রযোজক-শিল্পীদের অনেকে। সবার একটাই চিন্তা—এত সিনেমা চলবে কোথায়? এত সিনেমা চালানোর মতো পর্যাপ্ত হল কি আছে? প্রদর্শক সমিতির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান উপদেষ্টা মিয়া আলাউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের দেশে এখন সিঙ্গেল স্ক্রিন আছে মাত্র ৪৫টি। ঈদের সময় কিছু মৌসুমি হল চালু হয়। সে হিসাবে হয়তো আরও ৫০টি হল বাড়তে পারে। এই স্বল্পসংখ্যক হলে যদি এত সিনেমা মুক্তি পায়, সেখানে প্রতি সিনেমার ভাগে হল পড়বে কয়টি? এতে বিনিয়োগ উঠবে? একসময় ১ হাজার ৪০০ হল ছিল, তখন ঈদে সর্বোচ্চ ১৪টি সিনেমাও মুক্তি পেয়েছে। এখন ১০০ হলও নেই, অথচ এত সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। এটা আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত।’
প্রচারে জোর নেই
ঈদের আর বাকি মাত্র দুই দিন। অথচ শাকিব খানের ‘লিডার: আমিই বাংলাদেশ’ সিনেমার ট্রেলার প্রকাশ পায়নি এখনো। অনন্ত জলিলের ‘কিল হিম’-এর ট্রেলার এসেছে গতকাল। তালিকায় থাকা বেশির ভাগ সিনেমার গানগুলোও দেখার সুযোগ পাননি দর্শক। একটা সিনেমা হলে আসার আগে যতটা প্রচার-প্রচারণার দরকার পড়ে, সেটার ছিটেফোঁটাও দেখা যাচ্ছে না এবার। সিনেমা হলেও পোস্টার পড়েনি বেশির ভাগের। ফলে সংখ্যায় বেশি হলেও সিনেমাগুলো নিয়ে দর্শকদের মধ্যে কৌতূহল কম।
অ্যাকশনের আধিক্য
এবার ঈদের সিনেমায় অ্যাকশনের ওপর ভরসা রেখেছেন বেশির ভাগ নির্মাতা-প্রযোজক। ‘লিডার: আমিই বাংলাদেশ’, ‘কিল হিম’, ‘পাপ (প্রথম চাল)’, ‘শত্রু’ ও ‘লোকাল’—সব মিলিয়ে মুক্তির অপেক্ষায় থাকা আটটি সিনেমার পাঁচটিই অ্যাকশননির্ভর। হলিউড, বলিউডে ইদানীং অ্যাকশনের জয়জয়কার দেখে ঢালিউড নির্মাতারাও আশা করছেন, এবার অ্যাকশনই তাঁদের রক্ষা করবে।
রেকর্ডসংখ্যক সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে এবার ঈদে। তবে দেশে হলের সংখ্যা কম থাকায় এত সিনেমা কোথায় চলবে, লগ্নি উঠে আসবে কি না—এসব চিন্তায় কপালে ভাঁজ পড়েছে সিনেমাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের। ঈদের সিনেমার সংখ্যা বেশি হলেও প্রচারে তেমন জোর নেই। দর্শকদের মধ্যেও কৌতূহল কম।
প্রতিবার রমজানের আগে থেকেই ঈদের সিনেমার হিসাব-নিকাশ শুরু হয়ে যায়। একে একে প্রকাশ পায় গান, টিজার, ট্রেলার। পাল্লা দিয়ে প্রচারে শামিল হতে থাকেন তারকারা। দর্শকদের মধ্যেও দেখা যায় উৎসাহ-উদ্দীপনা। কিন্তু এবারের পরিস্থিতি সম্পূর্ণ উল্টো। এক সপ্তাহ আগেও নির্দিষ্ট ছিল না ঠিক কয়টি সিনেমা মুক্তি পাবে এবারের ঈদে। শেষ মুহূর্তে এসে মুক্তির মিছিলে যোগ দিয়েছে কিছু সিনেমা। কোনোটি তো মাত্র দুই দিন আগে সেন্সর বোর্ডের দরজা পেরিয়েছে। ফলে এক এক করে ঈদে মুক্তির অপেক্ষায় থাকা সিনেমার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৮-এ। নিকট অতীতে এক ঈদে এত সিনেমা মুক্তির নজির নেই। ফলে এক দিনে এত সিনেমা মুক্তির ঘোষণায় অনেকের কপালে ভাঁজ ফেলেছে। কারণ সিনেমা হলের অপ্রতুলতা।
হল পাওয়া নিয়ে শঙ্কা
২০০৯ সালে সর্বশেষ এক ঈদে ১১টি সিনেমা মুক্তি পেয়েছিল। তখনো দেশে হল ছিল প্রায় ৫০০। এর পর থেকেই পর্যায়ক্রমে কমতে থাকে হলের সংখ্যা। পাল্লা দিয়ে সিনেমা মুক্তির সংখ্যাও কমছিল। গত ঈদে যেমন মুক্তি পেয়েছিল মাত্র ৩টি সিনেমা। এবার এত সিনেমা আসার খবরে নড়েচড়ে বসেছেন দর্শক থেকে নির্মাতা-প্রযোজক-শিল্পীদের অনেকে। সবার একটাই চিন্তা—এত সিনেমা চলবে কোথায়? এত সিনেমা চালানোর মতো পর্যাপ্ত হল কি আছে? প্রদর্শক সমিতির সাবেক সভাপতি ও বর্তমান উপদেষ্টা মিয়া আলাউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের দেশে এখন সিঙ্গেল স্ক্রিন আছে মাত্র ৪৫টি। ঈদের সময় কিছু মৌসুমি হল চালু হয়। সে হিসাবে হয়তো আরও ৫০টি হল বাড়তে পারে। এই স্বল্পসংখ্যক হলে যদি এত সিনেমা মুক্তি পায়, সেখানে প্রতি সিনেমার ভাগে হল পড়বে কয়টি? এতে বিনিয়োগ উঠবে? একসময় ১ হাজার ৪০০ হল ছিল, তখন ঈদে সর্বোচ্চ ১৪টি সিনেমাও মুক্তি পেয়েছে। এখন ১০০ হলও নেই, অথচ এত সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। এটা আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত।’
প্রচারে জোর নেই
ঈদের আর বাকি মাত্র দুই দিন। অথচ শাকিব খানের ‘লিডার: আমিই বাংলাদেশ’ সিনেমার ট্রেলার প্রকাশ পায়নি এখনো। অনন্ত জলিলের ‘কিল হিম’-এর ট্রেলার এসেছে গতকাল। তালিকায় থাকা বেশির ভাগ সিনেমার গানগুলোও দেখার সুযোগ পাননি দর্শক। একটা সিনেমা হলে আসার আগে যতটা প্রচার-প্রচারণার দরকার পড়ে, সেটার ছিটেফোঁটাও দেখা যাচ্ছে না এবার। সিনেমা হলেও পোস্টার পড়েনি বেশির ভাগের। ফলে সংখ্যায় বেশি হলেও সিনেমাগুলো নিয়ে দর্শকদের মধ্যে কৌতূহল কম।
অ্যাকশনের আধিক্য
এবার ঈদের সিনেমায় অ্যাকশনের ওপর ভরসা রেখেছেন বেশির ভাগ নির্মাতা-প্রযোজক। ‘লিডার: আমিই বাংলাদেশ’, ‘কিল হিম’, ‘পাপ (প্রথম চাল)’, ‘শত্রু’ ও ‘লোকাল’—সব মিলিয়ে মুক্তির অপেক্ষায় থাকা আটটি সিনেমার পাঁচটিই অ্যাকশননির্ভর। হলিউড, বলিউডে ইদানীং অ্যাকশনের জয়জয়কার দেখে ঢালিউড নির্মাতারাও আশা করছেন, এবার অ্যাকশনই তাঁদের রক্ষা করবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে