মাহিদুল ইসলাম, কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার)
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে চলতি মৌসুমে দেশি আলুর ভালো ফলন হয়েছে। তবে বাজারমূল্য কম হওয়ায় হতাশ চাষিরা। পাইকারি বাজারে ললিত আলুর পাশাপাশি দেশি জাতের আলুর দাম পাচ্ছেন না চাষিরা। দাম কম থাকায় খুচরা বাজারের ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা স্বস্তি প্রকাশ করলেও চাষিরা বাধ্য হয়ে কম দামেই আলু বিক্রি করছেন।
আলুচাষিরা জানান, চলতি মৌসুমে হঠাৎ করে আলুর দাম কমে যাওয়ায় বাজারের পাইকারেরা দেশি জাতের আলুর দামও কমিয়ে দিয়েছেন। ভরা মৌসুমে বাজারে আলুর দাম পাচ্ছেন না তাঁরা। খুচরা বাজারে দেশি আলুর কেজি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। আর সেই আলু তাঁরা বিক্রি করছেন ১৫ থেকে ২০ টাকা।
উপজেলার শমশেরনগর, মুন্সিবাজার, শহীদনগর বাজার ঘুরে জানা যায়, কয়েক দিন ধরে খোলাবাজারে দেশি আলু বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, লাল আলু বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৫ থেকে ২৫ টাকায়। আর চাষিরা মাঠ থেকে দেশি আলু মণপ্রতি ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা, লাল আলু ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা প্রতি মণ বিক্রি করছেন। আর সাদা ললিত আলু বিক্রি করছেন প্রতি মণ ২৫০ টাকা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে জানা যায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৫২৫ হেক্টর জমিতে আলু উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় আলুর ফলন ভালো হয়েছে। তবে শেষ সময়ে বাজারে আলুর দাম কম থাকায় কৃষকেরা হতাশা প্রকাশ করেছেন।
শমশেরনগর ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল ওয়াজিদ বলেন, ‘বাজারে আলুর দামের পরিস্থিতি খারাপ। যে টাকা দিয়ে আলু তোলা হয়েছে সে দামও বাজারে মিলছে না। এবার আলু চাষ করে সংকটে পড়েছি।’
উপজেলার পতনঊষার ইউনিয়নের কৃষক বেলাল মিয়া জানান, তিনি এক একর জমিতে দেশি ও ললিত আলু চাষ করেছেন। আলু বড় হওয়ার সময় পোকার আক্রমণে কিছু গাছ মরে যায়। চাষাবাদে যে টাকা খরচ করেছেন তা তুলতে পারেননি।
তিনি বলেন, ‘এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে আলু চাষ করেছি। কীভাবে ঋণ শোধ করব তা জানা নেই।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জনি খান বলেন, উপজেলায় গত বছরের তুলনায় এবার আলু চাষ ভালো হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় আগাম আলুর ফলনও ভালো হয়েছে। বাজার স্থিতিশীল না হওয়ায় কৃষকেরা কিছুটা হতাশ। এখনও মাঠে পড়ে রয়েছে আলু, লক্ষ্যমাত্রা কতটুকু পূরণ হয়েছে কয়েক দিনের মধ্যে জানা যাবে বলেও জানান তিনি।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে চলতি মৌসুমে দেশি আলুর ভালো ফলন হয়েছে। তবে বাজারমূল্য কম হওয়ায় হতাশ চাষিরা। পাইকারি বাজারে ললিত আলুর পাশাপাশি দেশি জাতের আলুর দাম পাচ্ছেন না চাষিরা। দাম কম থাকায় খুচরা বাজারের ব্যবসায়ী ও ক্রেতারা স্বস্তি প্রকাশ করলেও চাষিরা বাধ্য হয়ে কম দামেই আলু বিক্রি করছেন।
আলুচাষিরা জানান, চলতি মৌসুমে হঠাৎ করে আলুর দাম কমে যাওয়ায় বাজারের পাইকারেরা দেশি জাতের আলুর দামও কমিয়ে দিয়েছেন। ভরা মৌসুমে বাজারে আলুর দাম পাচ্ছেন না তাঁরা। খুচরা বাজারে দেশি আলুর কেজি ৩০ থেকে ৩৫ টাকা বিক্রি হচ্ছে। আর সেই আলু তাঁরা বিক্রি করছেন ১৫ থেকে ২০ টাকা।
উপজেলার শমশেরনগর, মুন্সিবাজার, শহীদনগর বাজার ঘুরে জানা যায়, কয়েক দিন ধরে খোলাবাজারে দেশি আলু বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা, লাল আলু বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ১৫ থেকে ২৫ টাকায়। আর চাষিরা মাঠ থেকে দেশি আলু মণপ্রতি ৬০০ থেকে ৭০০ টাকা, লাল আলু ৪৫০ থেকে ৫০০ টাকা প্রতি মণ বিক্রি করছেন। আর সাদা ললিত আলু বিক্রি করছেন প্রতি মণ ২৫০ টাকা।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর থেকে জানা যায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় ৫২৫ হেক্টর জমিতে আলু উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় আলুর ফলন ভালো হয়েছে। তবে শেষ সময়ে বাজারে আলুর দাম কম থাকায় কৃষকেরা হতাশা প্রকাশ করেছেন।
শমশেরনগর ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল ওয়াজিদ বলেন, ‘বাজারে আলুর দামের পরিস্থিতি খারাপ। যে টাকা দিয়ে আলু তোলা হয়েছে সে দামও বাজারে মিলছে না। এবার আলু চাষ করে সংকটে পড়েছি।’
উপজেলার পতনঊষার ইউনিয়নের কৃষক বেলাল মিয়া জানান, তিনি এক একর জমিতে দেশি ও ললিত আলু চাষ করেছেন। আলু বড় হওয়ার সময় পোকার আক্রমণে কিছু গাছ মরে যায়। চাষাবাদে যে টাকা খরচ করেছেন তা তুলতে পারেননি।
তিনি বলেন, ‘এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে আলু চাষ করেছি। কীভাবে ঋণ শোধ করব তা জানা নেই।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. জনি খান বলেন, উপজেলায় গত বছরের তুলনায় এবার আলু চাষ ভালো হয়েছে। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় আগাম আলুর ফলনও ভালো হয়েছে। বাজার স্থিতিশীল না হওয়ায় কৃষকেরা কিছুটা হতাশ। এখনও মাঠে পড়ে রয়েছে আলু, লক্ষ্যমাত্রা কতটুকু পূরণ হয়েছে কয়েক দিনের মধ্যে জানা যাবে বলেও জানান তিনি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে