মীর রাকিব হাসান
ঈদের কাজ নিয়ে ব্যস্ততা কেমন?
ঈদের জন্য তিন-চারটি নাটকের কাজ করছি। তবে আগের কিছু কাজ প্রচার হতে পারে।
কাজের সংখ্যা কমিয়ে দেওয়ার কারণ?
ব্যাক টু ব্যাক তিনটি ওয়েব সিরিজে কাজ করলাম। চরকির ‘রেডরাম’, ‘সিন্ডিকেট’ ও হইচইয়ের ‘কাইজার’। কাজগুলোতে দীর্ঘ সময় দিতে হয়েছে। শুটিং শুরুর আগে গবেষণা, বিশ্লেষণ, চরিত্র রূপায়ণ—সবকিছুর জন্য সময় লাগে। তা ছাড়া সিরিজের জন্য কোনো লুক তৈরি করে, সেটা নাটকে এক্সপোজ করতে চাইনি। এই যেমন ‘কাইজার’-এ ডিফারেন্ট একটা লুক আছে, যেটা প্রকাশ করতে পারছিলাম না।
তাহলে কি ওয়েবে মনোযোগ বাড়াচ্ছেন?
একক নাটকগুলো তো সর্বোচ্চ তিন দিনে শুটিং হয়ে যায়। রিহার্সাল এমনকি টিমের সঙ্গে বসার জন্য অতিরিক্ত সময় থাকে না। নাটকের সেটে বসেই সব পরামর্শ করা হয়। ওয়েব সিরিজগুলোতে দেখলাম, যাঁরাই তৈরি করছেন, তাঁরা ওই যত্নটা নিয়ে কাজটা করছেন। ওখানে তাই একটু সময় বেশি দিচ্ছি বা দিতে চাইছি।
নাটকের নির্মাতারা তাতে নিশ্চয়ই মনঃক্ষুণ্ন হচ্ছেন?
স্বাভাবিকভাবেই মন খারাপ করছেন। কিন্তু ওয়েবের কাজগুলো আমার পরপর নেওয়া। যখন কাজ হয় তখন ২০-২৫ দিনের একটা প্রেসার থাকে। তারপর নিজের ওই চরিত্র থেকে বের হতে সময় নিতে হয়। বিশ্রামের জন্যও কিছুটা সময় লাগে। তখন কমপক্ষে ১০ দিনের একটা বিরতি তো নিতেই হয়।
টিভি নাটকের সময়টা এখন কেমন মনে হচ্ছে?
ইন্ডাস্ট্রিটাই এমন যে শিল্পীদের পদে পদে রেসে ঢুকিয়ে দেয়। এখানে বাস্তবিক কেউ কারও চেয়ে এগিয়ে আছে বলে মনে করি না। সবাই যে যার মতো কাজ করার চেষ্টা করি। কিন্তু তারপরেও আমরা একধরনের প্রতিযোগিতায় নেমে পড়ি। কোয়ালিটির চেয়ে সংখ্যা বড় হয়ে ওঠে। চ্যানেল থেকেও প্রেসার—ওনাকেই লাগবে। অনেক সময় হয় কি অভিনয় করতে করতে চরিত্র গোছানোর জন্য যে সময়টা দরকার, সেটা আমরা পাই না।
এই পরিবেশের কোনো পরিবর্তন আপনারা করতে পেরেছেন?
দেড় লাখ টাকায় নাটক হতো, সেই নাটকের বাজেট এখন দশ লাখের ওপরে। এটা ব্যবসাভিত্তিক শিল্প। যখন প্রোডিউসার ব্যবসা পাচ্ছেন তখন তিনি আরও টাকা লগ্নি করছেন। আমরা বাজেট থেকে শুরু করে কলাকুশলীদের পারিশ্রমিক বাড়ানোর চেষ্টা করেছি। সেই কাজটা করতে পারলেই হয়তো এটাকে পেশা হিসেবে নেওয়ার সাহস হবে অনেকের।
অনেকে বলেন এখন নাটক কম দেখা হয়...
আমাদের এখানে একটা সময় ভারতীয় চ্যানেল গ্রাস করেছিল। সেই জায়গা থেকে ইউটিউব বা সব জায়গা মিলিয়ে দর্শক কিন্তু বাংলা নাটক দেখছে। সেটা অস্বীকার করার জায়গাও নিশ্চয়ই নেই।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বলুন।
ওটিটি ও ফিল্মের কাজ হতে পারে। তবে কোনো চরিত্রের মিস ইউজ করতে চাই না। যে চরিত্রে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারব, তেমন চরিত্রেই অভিনয় করব।
ঈদের কাজ নিয়ে ব্যস্ততা কেমন?
ঈদের জন্য তিন-চারটি নাটকের কাজ করছি। তবে আগের কিছু কাজ প্রচার হতে পারে।
কাজের সংখ্যা কমিয়ে দেওয়ার কারণ?
ব্যাক টু ব্যাক তিনটি ওয়েব সিরিজে কাজ করলাম। চরকির ‘রেডরাম’, ‘সিন্ডিকেট’ ও হইচইয়ের ‘কাইজার’। কাজগুলোতে দীর্ঘ সময় দিতে হয়েছে। শুটিং শুরুর আগে গবেষণা, বিশ্লেষণ, চরিত্র রূপায়ণ—সবকিছুর জন্য সময় লাগে। তা ছাড়া সিরিজের জন্য কোনো লুক তৈরি করে, সেটা নাটকে এক্সপোজ করতে চাইনি। এই যেমন ‘কাইজার’-এ ডিফারেন্ট একটা লুক আছে, যেটা প্রকাশ করতে পারছিলাম না।
তাহলে কি ওয়েবে মনোযোগ বাড়াচ্ছেন?
একক নাটকগুলো তো সর্বোচ্চ তিন দিনে শুটিং হয়ে যায়। রিহার্সাল এমনকি টিমের সঙ্গে বসার জন্য অতিরিক্ত সময় থাকে না। নাটকের সেটে বসেই সব পরামর্শ করা হয়। ওয়েব সিরিজগুলোতে দেখলাম, যাঁরাই তৈরি করছেন, তাঁরা ওই যত্নটা নিয়ে কাজটা করছেন। ওখানে তাই একটু সময় বেশি দিচ্ছি বা দিতে চাইছি।
নাটকের নির্মাতারা তাতে নিশ্চয়ই মনঃক্ষুণ্ন হচ্ছেন?
স্বাভাবিকভাবেই মন খারাপ করছেন। কিন্তু ওয়েবের কাজগুলো আমার পরপর নেওয়া। যখন কাজ হয় তখন ২০-২৫ দিনের একটা প্রেসার থাকে। তারপর নিজের ওই চরিত্র থেকে বের হতে সময় নিতে হয়। বিশ্রামের জন্যও কিছুটা সময় লাগে। তখন কমপক্ষে ১০ দিনের একটা বিরতি তো নিতেই হয়।
টিভি নাটকের সময়টা এখন কেমন মনে হচ্ছে?
ইন্ডাস্ট্রিটাই এমন যে শিল্পীদের পদে পদে রেসে ঢুকিয়ে দেয়। এখানে বাস্তবিক কেউ কারও চেয়ে এগিয়ে আছে বলে মনে করি না। সবাই যে যার মতো কাজ করার চেষ্টা করি। কিন্তু তারপরেও আমরা একধরনের প্রতিযোগিতায় নেমে পড়ি। কোয়ালিটির চেয়ে সংখ্যা বড় হয়ে ওঠে। চ্যানেল থেকেও প্রেসার—ওনাকেই লাগবে। অনেক সময় হয় কি অভিনয় করতে করতে চরিত্র গোছানোর জন্য যে সময়টা দরকার, সেটা আমরা পাই না।
এই পরিবেশের কোনো পরিবর্তন আপনারা করতে পেরেছেন?
দেড় লাখ টাকায় নাটক হতো, সেই নাটকের বাজেট এখন দশ লাখের ওপরে। এটা ব্যবসাভিত্তিক শিল্প। যখন প্রোডিউসার ব্যবসা পাচ্ছেন তখন তিনি আরও টাকা লগ্নি করছেন। আমরা বাজেট থেকে শুরু করে কলাকুশলীদের পারিশ্রমিক বাড়ানোর চেষ্টা করেছি। সেই কাজটা করতে পারলেই হয়তো এটাকে পেশা হিসেবে নেওয়ার সাহস হবে অনেকের।
অনেকে বলেন এখন নাটক কম দেখা হয়...
আমাদের এখানে একটা সময় ভারতীয় চ্যানেল গ্রাস করেছিল। সেই জায়গা থেকে ইউটিউব বা সব জায়গা মিলিয়ে দর্শক কিন্তু বাংলা নাটক দেখছে। সেটা অস্বীকার করার জায়গাও নিশ্চয়ই নেই।
ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে বলুন।
ওটিটি ও ফিল্মের কাজ হতে পারে। তবে কোনো চরিত্রের মিস ইউজ করতে চাই না। যে চরিত্রে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারব, তেমন চরিত্রেই অভিনয় করব।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪