সাজন আহম্মেদ পাপন, কিশোরগঞ্জ
করোনা অতিমারিকালে ভাইরাসের বিস্তার রোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা ছিল বারবার সাবান-পানি দিয়ে হাত ধোয়া। সে সময় কিশোরগঞ্জের ৪১ স্থানে সাধারণ মানুষের হাত ধোয়ার সুব্যবস্থার জন্য বেসিন বসায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর (ডিপিএইচই)। এই সুবিধা করোনার পর বহাল রাখার সম্ভাবনা থাকলেও কয়েক মাসের মধ্যে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে বেশির ভাগ বেসিন ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
ডিপিএইচই বলছে, এসব বেসিনের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তাদের ছিল না। যেসব প্রতিষ্ঠান বা হাটবাজারে এগুলো দেওয়া হয়, তাদের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বলা হয়েছিল। কিন্তু কেউ নজর না দেওয়ায় কোনো সুফল মেলেনি। তবে অনুসন্ধান বলছে, এ ব্যাপারে ডিপিএইচই কর্তৃপক্ষেরও কোনো তদারকি ছিল না।
ডিপিএইচই কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রকল্পের অধীনে জেলায় মোট ৪১টি স্থায়ী বেসিন বসানো হয়। প্রতিটির জন্য বরাদ্দ ছিল ৩০ হাজার টাকা। সে হিসাবে মোট ব্যয় হয়েছে ১২ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৩০টির বেশি বেসিন বর্তমানে ব্যবহারের অনুপযোগী। যেসব প্রতিষ্ঠানে বা হাটবাজারে বেসিন দেওয়া হয়েছিল, সেসব প্রতিষ্ঠান বা হাটবাজারের কর্তাব্যক্তিদের বেসিন পরিচালনার বিদ্যুৎ বিল দিতে হতো। তাই অনেকে বেসিন ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছেন। মূলত বিদ্যুতের সুব্যবস্থা নিশ্চিত না করে এ প্রকল্প নেওয়ায় তা কার্যত কোনো কাজে আসেনি। এখন বেশির ভাগ বেসিনের পাশে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ পড়ে থাকে। কিছু বেসিনের নিচের অংশ ভাঙা পাওয়া গেছে। কোনো কোনো বেসিনের কলের মুখটি পর্যন্ত নেই।
কিশোরগঞ্জের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মীর সাত্তার উদ্দিন বলেন, যেসব প্রতিষ্ঠান বা হাটবাজারে বেসিন দেওয়া হয়েছিল, সেখানকার কর্তাব্যক্তিদের অবহেলার কারণে সরকারের লাখ লাখ টাকার সম্পদ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে।
জেলা ডিপিএইচইর নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনা-পরবর্তী সময়ে মানুষের হাত ধোয়ার অভ্যাস কমে যাওয়ায় এসব বেসিন অনেকে ব্যবহার করেন না। তাই বেশির ভাগই অকেজো হয়ে পড়েছে।
করোনা অতিমারিকালে ভাইরাসের বিস্তার রোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নির্দেশনা ছিল বারবার সাবান-পানি দিয়ে হাত ধোয়া। সে সময় কিশোরগঞ্জের ৪১ স্থানে সাধারণ মানুষের হাত ধোয়ার সুব্যবস্থার জন্য বেসিন বসায় জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর (ডিপিএইচই)। এই সুবিধা করোনার পর বহাল রাখার সম্ভাবনা থাকলেও কয়েক মাসের মধ্যে রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে বেশির ভাগ বেসিন ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে।
ডিপিএইচই বলছে, এসব বেসিনের রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব তাদের ছিল না। যেসব প্রতিষ্ঠান বা হাটবাজারে এগুলো দেওয়া হয়, তাদের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বলা হয়েছিল। কিন্তু কেউ নজর না দেওয়ায় কোনো সুফল মেলেনি। তবে অনুসন্ধান বলছে, এ ব্যাপারে ডিপিএইচই কর্তৃপক্ষেরও কোনো তদারকি ছিল না।
ডিপিএইচই কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, প্রকল্পের অধীনে জেলায় মোট ৪১টি স্থায়ী বেসিন বসানো হয়। প্রতিটির জন্য বরাদ্দ ছিল ৩০ হাজার টাকা। সে হিসাবে মোট ব্যয় হয়েছে ১২ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৩০টির বেশি বেসিন বর্তমানে ব্যবহারের অনুপযোগী। যেসব প্রতিষ্ঠানে বা হাটবাজারে বেসিন দেওয়া হয়েছিল, সেসব প্রতিষ্ঠান বা হাটবাজারের কর্তাব্যক্তিদের বেসিন পরিচালনার বিদ্যুৎ বিল দিতে হতো। তাই অনেকে বেসিন ব্যবহার বন্ধ করে দিয়েছেন। মূলত বিদ্যুতের সুব্যবস্থা নিশ্চিত না করে এ প্রকল্প নেওয়ায় তা কার্যত কোনো কাজে আসেনি। এখন বেশির ভাগ বেসিনের পাশে ময়লা-আবর্জনার স্তূপ পড়ে থাকে। কিছু বেসিনের নিচের অংশ ভাঙা পাওয়া গেছে। কোনো কোনো বেসিনের কলের মুখটি পর্যন্ত নেই।
কিশোরগঞ্জের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মীর সাত্তার উদ্দিন বলেন, যেসব প্রতিষ্ঠান বা হাটবাজারে বেসিন দেওয়া হয়েছিল, সেখানকার কর্তাব্যক্তিদের অবহেলার কারণে সরকারের লাখ লাখ টাকার সম্পদ ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ছে।
জেলা ডিপিএইচইর নির্বাহী প্রকৌশলী মাহবুবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, করোনা-পরবর্তী সময়ে মানুষের হাত ধোয়ার অভ্যাস কমে যাওয়ায় এসব বেসিন অনেকে ব্যবহার করেন না। তাই বেশির ভাগই অকেজো হয়ে পড়েছে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে