সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
ট্রাক্টর কিংবা পাওয়ার টিলারের যুগে হারাতে বসেছে লাঙল। তবে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে এখনো রয়েছে লাঙলের কদর। এ উপজেলায় হাটবাজারে চলে লাঙল বেচাকেনা। আলু রোপণের মৌসুম হওয়ায় লাঙল কিনতে হাটে ভিড় করছেন কৃষকেরা।
উপজেলার কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আলু রোপণের জন্য জমি প্রস্তুত করতে দিন-রাত ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। গত বছরের তুলনায় এ বছর দেরিতে শুরু হবে আলু রোপণ। তবে ইতিমধ্যে কিছু জমিতে রোপণ শুরু হয়েছে। এ জন্য লাঙল, কোদালসহ প্রয়োজনীয় কৃষি উপকরণ কিনছেন তাঁরা। অন্যদিকে লাঙল তৈরি ও তা হাটে আনতে ব্যস্ততা যাচ্ছে লাঙলের কারিগরদের।
গত বুধবার সিরাজদিখান বাজারের সাপ্তাহিক হাটের দিন লাঙল বিক্রি করতে দেখা যায়। কৃষকেরা দরদাম করে লাঙল কিনছেন। বিক্রেতারাও ভালো দাম পাচ্ছেন বলে জানান।
কারিগরেরা বলেন, লাঙলের প্রধানত তিনটি অংশ থাকে- শরীর, ঈষ ও ফাল। ফাল তৈরি হয় লোহা বা ধাতব বস্তু দিয়ে। আর পুরো লাঙল তৈরি হয় কাঠ দিয়ে। কাঠের গুণগত মানের ব্যবধানে একেকটি লাঙলের দাম একেক রকম হয়ে থাকে। সারেন্দ্র ও গাত- দুই ধরনের লাঙল বিক্রি হচ্ছে সিরাজদিখানে। একেকটি লাঙল বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজা টাকায়।
কৃষক মো. ইয়াসিন বলেন, ‘আলু রোপণ কিছুদিন পর শুরু হবে। তাই জমি প্রস্তুত করার জন্য লাঙলসহ আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি কিনে নিচ্ছি। তবে গত বছরের তুলনায় এ বছর লাঙলের দাম একটু বেশি। ১ হাজার ৮০০ টাকা দিয়ে একটি লাঙল কিনেছি।’
বিক্রেতা শান্ত কর্মকার বলেন, ‘আলু রোপণ মৌসুমে সিরাজদিখান বাজারে লাঙল বিক্রি করে থাকি। লাঙল তৈরিতে লোহা ও বরই কাঠ বেশি ব্যবহার হয়। একটি লাঙল তৈরি করতে ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা খরচ হয়ে থাকে।’
অপর লাঙল বিক্রেতা আব্দুল মান্নান বলেন, ‘এবার লাঙল তৈরির সব ধরনের উপকরণের বেশ দাম হয়েছে। সে কারণে এবার লাঙলের দাম একটু বেশি।’
সিরাজদিখান উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, ‘আমাদের এই উপজেলায় আলুর মৌসুমে লাঙলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। তাই উপজেলার বিভিন্ন সাপ্তাহিক হাটের দিন লাঙল বিক্রি করতে আসেন কারিগরেরা।’
ট্রাক্টর কিংবা পাওয়ার টিলারের যুগে হারাতে বসেছে লাঙল। তবে মুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখানে এখনো রয়েছে লাঙলের কদর। এ উপজেলায় হাটবাজারে চলে লাঙল বেচাকেনা। আলু রোপণের মৌসুম হওয়ায় লাঙল কিনতে হাটে ভিড় করছেন কৃষকেরা।
উপজেলার কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আলু রোপণের জন্য জমি প্রস্তুত করতে দিন-রাত ব্যস্ত সময় পার করছেন কৃষকেরা। গত বছরের তুলনায় এ বছর দেরিতে শুরু হবে আলু রোপণ। তবে ইতিমধ্যে কিছু জমিতে রোপণ শুরু হয়েছে। এ জন্য লাঙল, কোদালসহ প্রয়োজনীয় কৃষি উপকরণ কিনছেন তাঁরা। অন্যদিকে লাঙল তৈরি ও তা হাটে আনতে ব্যস্ততা যাচ্ছে লাঙলের কারিগরদের।
গত বুধবার সিরাজদিখান বাজারের সাপ্তাহিক হাটের দিন লাঙল বিক্রি করতে দেখা যায়। কৃষকেরা দরদাম করে লাঙল কিনছেন। বিক্রেতারাও ভালো দাম পাচ্ছেন বলে জানান।
কারিগরেরা বলেন, লাঙলের প্রধানত তিনটি অংশ থাকে- শরীর, ঈষ ও ফাল। ফাল তৈরি হয় লোহা বা ধাতব বস্তু দিয়ে। আর পুরো লাঙল তৈরি হয় কাঠ দিয়ে। কাঠের গুণগত মানের ব্যবধানে একেকটি লাঙলের দাম একেক রকম হয়ে থাকে। সারেন্দ্র ও গাত- দুই ধরনের লাঙল বিক্রি হচ্ছে সিরাজদিখানে। একেকটি লাঙল বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫০০ থেকে ২ হাজা টাকায়।
কৃষক মো. ইয়াসিন বলেন, ‘আলু রোপণ কিছুদিন পর শুরু হবে। তাই জমি প্রস্তুত করার জন্য লাঙলসহ আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি কিনে নিচ্ছি। তবে গত বছরের তুলনায় এ বছর লাঙলের দাম একটু বেশি। ১ হাজার ৮০০ টাকা দিয়ে একটি লাঙল কিনেছি।’
বিক্রেতা শান্ত কর্মকার বলেন, ‘আলু রোপণ মৌসুমে সিরাজদিখান বাজারে লাঙল বিক্রি করে থাকি। লাঙল তৈরিতে লোহা ও বরই কাঠ বেশি ব্যবহার হয়। একটি লাঙল তৈরি করতে ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা খরচ হয়ে থাকে।’
অপর লাঙল বিক্রেতা আব্দুল মান্নান বলেন, ‘এবার লাঙল তৈরির সব ধরনের উপকরণের বেশ দাম হয়েছে। সে কারণে এবার লাঙলের দাম একটু বেশি।’
সিরাজদিখান উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রোজিনা আক্তার বলেন, ‘আমাদের এই উপজেলায় আলুর মৌসুমে লাঙলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। তাই উপজেলার বিভিন্ন সাপ্তাহিক হাটের দিন লাঙল বিক্রি করতে আসেন কারিগরেরা।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৮ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে