রিমন রহমান, রাজশাহী
রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (আরডিএ) চেয়ারম্যানের ঘনিষ্ঠ তিন ব্যক্তি সংস্থাটির বেসরকারি সদস্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন দুইজন কাউন্সিলর ও এক আওয়ামী লীগ নেতার নাম সুপারিশ করলেও তা আমলে নেওয়া হয়নি।
আরডিএ চেয়ারম্যান মো. আনওয়ার হোসেন নিজের পছন্দমতো বেসরকারি সদস্য করতে ঘনিষ্ঠ তিনজনের নাম সুপারিশ করে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠান। গত ২৬ এপ্রিল মন্ত্রণালয়ের উপসচিব নায়লা আহমেদ এই তিনজনকে তিন বছরের জন্য নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেন। প্রজ্ঞাপনের চিঠি প্রকাশ পেলে রাজশাহীর আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
যে তিনজন আরডিএর বেসরকারি সদস্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন তাঁরা হলেন ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম হেলাল, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক তানবিরুল আলম এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক নাসিমা আখতার। তানবিরুল আলম ও নাসিমা আখতারের গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ। একই জেলায় বাড়ি আরডিএ চেয়ারম্যান মো. আনওয়ার হোসেনের।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, তিনজনের মধ্যে আরডিএ চেয়ারম্যানের ঘনিষ্ঠতা সবচেয়ে বেশি ইট, রড, সিমেন্টের ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম হেলালের সঙ্গে। তিনি শহরের হেতেমখাঁ চৌধুরী পুকুর মহল্লার বাসিন্দা। তাঁর গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায়। দুই দশক আগে চাকরিজীবনের শুরুতে বাগমারার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছিলেন আনওয়ার হোসেন। তখন থেকেই হেলালের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা। আরডিএ চেয়ারম্যান সম্প্রতি তাঁর স্ত্রী ফারহানা ইসলামের নামে নগরীর উপশহর ঈদগাহের পাশে পাঁচতলা একটি ভবন নির্মাণের কাজ শেষ করেছেন। এই ভবনের যাবতীয় নির্মাণসামগ্রী সরবরাহ করেছেন হেলাল। এত উপকারের ‘প্রতিদান হিসেবে’ হেলালকে আরডিএর বেসরকারি সদস্য করেছেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান আনওয়ার হোসেন।
অন্যদিকে আরডিএর বেসরকারি সদস্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়া তানবিরুল আলম ও নাসিমা আখতারের গ্রামের বাড়ি এবং আরডিএ চেয়ারম্যানের গ্রামের বাড়ি একই জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জে। সেই সুবাদে তাঁরা চেয়ারম্যান আনওয়ার হোসেনের ঘনিষ্ঠ। একটি সূত্র জানিয়েছে, তানবিরুল আলমের ছাত্র ছিলেন আনওয়ার হোসেন। যদিও তানবিরুল আলম তা অস্বীকার করেছেন। তবে একই জেলার বাসিন্দা হিসেবে পূর্বপরিচয় থাকার কথা স্বীকার করেছেন তিনি।
তানবিরুল আলম দাবি করেন, আরডিএর বেসরকারি সদস্য করার বিষয়ে আগে তাঁর সঙ্গে আলাপ করা হয়নি। নিয়োগের পর তিনি চিঠি পেয়েছেন। প্রফেসর নাসিমা আখতারও দাবি করেছেন, নিয়োগের আগে তাঁর কোনো মতামত নেওয়া হয়নি। এখন তিনি বেসরকারি সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। আরডিএ চেয়ারম্যানের সঙ্গে পূর্বপরিচয় থাকার কথা অস্বীকার করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এই শিক্ষক।
ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম হেলাল আরডিএ চেয়ারম্যানের সঙ্গে ২০ বছর ধরে পরিচয় থাকার কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, তাঁর গ্রামের বাড়ি বাগমারা। ২০ বছর আগে আনওয়ার হোসেন যখন বাগমারার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছিলেন, তখন থেকেই পরিচয়। বছর দেড়েক আগে আরডিএ চেয়ারম্যানকে নিজের নির্মাণ করা বাড়িতে ভাড়া দিয়েছেন। এ ছাড়া আরডিএ চেয়ারম্যানের পাঁচতলা ভবন নির্মাণের সব নির্মাণসামগ্রীও তিনি সরবরাহ করেছেন। আরডিএ চেয়ারম্যান তাঁকে বেসরকারি সদস্য করেছেন। কোনো সংস্থার সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা তাঁর নেই বলেও জানান তিনি।
রাজশাহীর এই গুরুত্বপূর্ণ সংস্থাটিতে স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে বেসরকারি সদস্য নিয়োগ দেওয়ায় অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, বিএনপি সরকারের আমলে ওই দলের নেতারা সংস্থাটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকার সময় এই দলের নেতাদের নাম সুপারিশ করা হলেও তা গ্রাহ্য করেননি আরডিএ চেয়ারম্যান। তিনি নিজের ইচ্ছেমতো সদস্য করেছেন।
সামাজিক সংগঠন রাজশাহী রক্ষা সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. জামাত খান বলেন, ‘রাজশাহীতে অনেক স্বনামধন্য ব্যক্তি আছেন, যাঁরা এখানকার মাটি ও মানুষের জন্য লড়াই করেন। আরডিএ চেয়ারম্যান তাঁদের ধোঁকা দিয়েছেন। রাজশাহীর ভালোমন্দের সঙ্গে যাঁদের সম্পর্ক, তাঁদের না নিয়ে তিনি বিমাতাসুলভ আচরণ করেছেন। এটা হতে পারে যে প্লট বরাদ্দসহ আরডিএর সমস্ত দুর্নীতি করা যেন সহজ হয়, সে জন্য তিনি কাছের লোকদের সদস্য করেছেন। এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা না হলে বৈষম্যের বিরুদ্ধে আমরা রাষ্ট্রকে জানাব, আন্দোলন করব।’
এসব বিষয়ে কথা বলতে গতকাল মঙ্গলবার সকালে আরডিএ ভবনে গেলে চেয়ারম্যান মো. আনওয়ার হোসেনকে পাওয়া যায়নি। দুপুরে কয়েকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি।
রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (আরডিএ) চেয়ারম্যানের ঘনিষ্ঠ তিন ব্যক্তি সংস্থাটির বেসরকারি সদস্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন দুইজন কাউন্সিলর ও এক আওয়ামী লীগ নেতার নাম সুপারিশ করলেও তা আমলে নেওয়া হয়নি।
আরডিএ চেয়ারম্যান মো. আনওয়ার হোসেন নিজের পছন্দমতো বেসরকারি সদস্য করতে ঘনিষ্ঠ তিনজনের নাম সুপারিশ করে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ে পাঠান। গত ২৬ এপ্রিল মন্ত্রণালয়ের উপসচিব নায়লা আহমেদ এই তিনজনকে তিন বছরের জন্য নিয়োগ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেন। প্রজ্ঞাপনের চিঠি প্রকাশ পেলে রাজশাহীর আওয়ামী লীগ নেতাদের মধ্যে ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।
যে তিনজন আরডিএর বেসরকারি সদস্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন তাঁরা হলেন ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম হেলাল, রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক তানবিরুল আলম এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক নাসিমা আখতার। তানবিরুল আলম ও নাসিমা আখতারের গ্রামের বাড়ি চাঁপাইনবাবগঞ্জ। একই জেলায় বাড়ি আরডিএ চেয়ারম্যান মো. আনওয়ার হোসেনের।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, তিনজনের মধ্যে আরডিএ চেয়ারম্যানের ঘনিষ্ঠতা সবচেয়ে বেশি ইট, রড, সিমেন্টের ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম হেলালের সঙ্গে। তিনি শহরের হেতেমখাঁ চৌধুরী পুকুর মহল্লার বাসিন্দা। তাঁর গ্রামের বাড়ি রাজশাহীর বাগমারা উপজেলায়। দুই দশক আগে চাকরিজীবনের শুরুতে বাগমারার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছিলেন আনওয়ার হোসেন। তখন থেকেই হেলালের সঙ্গে তাঁর ঘনিষ্ঠতা। আরডিএ চেয়ারম্যান সম্প্রতি তাঁর স্ত্রী ফারহানা ইসলামের নামে নগরীর উপশহর ঈদগাহের পাশে পাঁচতলা একটি ভবন নির্মাণের কাজ শেষ করেছেন। এই ভবনের যাবতীয় নির্মাণসামগ্রী সরবরাহ করেছেন হেলাল। এত উপকারের ‘প্রতিদান হিসেবে’ হেলালকে আরডিএর বেসরকারি সদস্য করেছেন সংস্থাটির চেয়ারম্যান আনওয়ার হোসেন।
অন্যদিকে আরডিএর বেসরকারি সদস্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়া তানবিরুল আলম ও নাসিমা আখতারের গ্রামের বাড়ি এবং আরডিএ চেয়ারম্যানের গ্রামের বাড়ি একই জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জে। সেই সুবাদে তাঁরা চেয়ারম্যান আনওয়ার হোসেনের ঘনিষ্ঠ। একটি সূত্র জানিয়েছে, তানবিরুল আলমের ছাত্র ছিলেন আনওয়ার হোসেন। যদিও তানবিরুল আলম তা অস্বীকার করেছেন। তবে একই জেলার বাসিন্দা হিসেবে পূর্বপরিচয় থাকার কথা স্বীকার করেছেন তিনি।
তানবিরুল আলম দাবি করেন, আরডিএর বেসরকারি সদস্য করার বিষয়ে আগে তাঁর সঙ্গে আলাপ করা হয়নি। নিয়োগের পর তিনি চিঠি পেয়েছেন। প্রফেসর নাসিমা আখতারও দাবি করেছেন, নিয়োগের আগে তাঁর কোনো মতামত নেওয়া হয়নি। এখন তিনি বেসরকারি সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। আরডিএ চেয়ারম্যানের সঙ্গে পূর্বপরিচয় থাকার কথা অস্বীকার করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের এই শিক্ষক।
ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর আলম হেলাল আরডিএ চেয়ারম্যানের সঙ্গে ২০ বছর ধরে পরিচয় থাকার কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, তাঁর গ্রামের বাড়ি বাগমারা। ২০ বছর আগে আনওয়ার হোসেন যখন বাগমারার সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছিলেন, তখন থেকেই পরিচয়। বছর দেড়েক আগে আরডিএ চেয়ারম্যানকে নিজের নির্মাণ করা বাড়িতে ভাড়া দিয়েছেন। এ ছাড়া আরডিএ চেয়ারম্যানের পাঁচতলা ভবন নির্মাণের সব নির্মাণসামগ্রীও তিনি সরবরাহ করেছেন। আরডিএ চেয়ারম্যান তাঁকে বেসরকারি সদস্য করেছেন। কোনো সংস্থার সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা তাঁর নেই বলেও জানান তিনি।
রাজশাহীর এই গুরুত্বপূর্ণ সংস্থাটিতে স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে বেসরকারি সদস্য নিয়োগ দেওয়ায় অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, বিএনপি সরকারের আমলে ওই দলের নেতারা সংস্থাটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। কিন্তু আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থাকার সময় এই দলের নেতাদের নাম সুপারিশ করা হলেও তা গ্রাহ্য করেননি আরডিএ চেয়ারম্যান। তিনি নিজের ইচ্ছেমতো সদস্য করেছেন।
সামাজিক সংগঠন রাজশাহী রক্ষা সংগ্রাম পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. জামাত খান বলেন, ‘রাজশাহীতে অনেক স্বনামধন্য ব্যক্তি আছেন, যাঁরা এখানকার মাটি ও মানুষের জন্য লড়াই করেন। আরডিএ চেয়ারম্যান তাঁদের ধোঁকা দিয়েছেন। রাজশাহীর ভালোমন্দের সঙ্গে যাঁদের সম্পর্ক, তাঁদের না নিয়ে তিনি বিমাতাসুলভ আচরণ করেছেন। এটা হতে পারে যে প্লট বরাদ্দসহ আরডিএর সমস্ত দুর্নীতি করা যেন সহজ হয়, সে জন্য তিনি কাছের লোকদের সদস্য করেছেন। এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করা না হলে বৈষম্যের বিরুদ্ধে আমরা রাষ্ট্রকে জানাব, আন্দোলন করব।’
এসব বিষয়ে কথা বলতে গতকাল মঙ্গলবার সকালে আরডিএ ভবনে গেলে চেয়ারম্যান মো. আনওয়ার হোসেনকে পাওয়া যায়নি। দুপুরে কয়েকবার ফোন করা হলেও তিনি ধরেননি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৯ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে