শাহীন রহমান, পাবনা
যমুনা নদী ভাগ করেছে এপার ওপার। এক পাড়ে গড়ে উঠেছে নগরবাড়ি নৌবন্দর। অপর পাড়ে শুধুই ধু ধু চর। নেই সমৃদ্ধির ছিটেফোঁটা। সেই চরে এবার অন্ধকার ঘুচে ফুটবে আলো। বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত হবে চরের জীবন। বাড়বে ফসল উৎপাদন আর শিক্ষার হার এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
পাবনা, মানিকগঞ্জ ও রাজবাড়ি জেলার চরাঞ্চলের ৯টি ইউনিয়নের ৭০টি গ্রামকে নিয়ে আসা হচ্ছে পল্লি বিদ্যুতের আওতায়। ইতিমধ্যে কাজ শুরু হয়েছে। সাবমেরিন কেবলের মাধ্যমে যমুনা নদীর তলদেশ দিয়ে সাবমেরিন লাইনের নির্মাণকাজ চলছে দ্রুতগতিতে। চলছে নদী ড্রেজিং। নভেম্বরের শেষ নাগাদ কাজ শেষ হওয়ার আশা করছেন বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা।
প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, পল্লি বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) ও পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণ করা হচ্ছে ২৮৫ কিলোমিটার অফগ্রিড বৈদ্যুতিক লাইন। যার আনুমানিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৫০ কোটি টাকা। প্রকল্পের মধ্যে সাবস্টেশন রয়েছে একটি (১০ এমভিএ)। সাবমেরিন কেবল ৩৩ কেভি একটি ও ১১ কেভি ৩ টি। আওতাভুক্ত উপজেলা ৫টি হলো পাবনার বেড়া, রাজবাড়ি জেলা সদর, গোয়ালন্দ, দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার একাংশ। ৭০টি গ্রামের ১১ হাজার ২৭৬ জন মানুষ এ বৈদ্যুতিক সেবার আওতায় আসবেন। পাবনার কাশিনাথপুর ফায়ার সার্ভিসের পেছন থেকে মানিকগঞ্জের বাঘুটিয়া পর্যন্ত অফগ্রিড লাইন নির্মাণ করা হবে। এক বছর আগে শুরু হওয়া এ কাজ শেষ হবে নভেম্বরের মধ্যে। সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর গ্রিড থেকে মূল লাইন এসে যুক্ত হবে এই লাইনে।
পাবনা পল্লিবিদ্যুৎ সমিতি-২ এর জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌশলী এমদাদুল হক বলেন, শাহজাদপুর গ্রিড থেকে আমরা প্রায় ৩০ কিলোমিটার ৩৩ কেভি লাইন ইতিমধ্যে নির্মাণ করেছি। যমুনা নদীর তলদেশ দিয়ে সাবমেরিন কেবল যাবে ২ দশমিক ২ কিলোমিটার। এ জন্য নদী খননকাজ চলছে। নদী খননকাজ করছে বিআইডব্লিউটিএ। আশা করছি আগামী নভেম্বরের মধ্যে কাজ শেষ হবে।
ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মনিরুল ইসলাম (কারিগরি) বলেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করা হবে। মুজিব বর্ষেই চর আলোকিত হবে।
এজিএম (সদস্য সেবা) আনোয়ার হোসেন বলেন, এ বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে মানুষ যাতে কোনো হয়রানির শিকার না হয়, দালালের খপ্পরে না পড়েন সে জন্য আমরা প্রচারণা চালাচ্ছি। লিফলেট বিতরণ করেছি। অফিসের নির্ধারিত ফি ৪৫০ টাকা দিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগের আবেদন করার জন্য সবাইকে বলা হয়েছে।
পাবনা-২ আসনের সাংসদ আহমেদ ফিরোজ কবির বলেন, বিদ্যুৎ সরবরাহের মাধ্যমে পাবনা, মানিকগঞ্জ ও রাজবাড়ির চরাঞ্চলের মানুষের আর্থ সামাজিক জীবনমান উন্নয়নে আমূল পরিবর্তন ঘটবে। বিশেষ করে কৃষি সেক্টরে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে।
যমুনা নদী ভাগ করেছে এপার ওপার। এক পাড়ে গড়ে উঠেছে নগরবাড়ি নৌবন্দর। অপর পাড়ে শুধুই ধু ধু চর। নেই সমৃদ্ধির ছিটেফোঁটা। সেই চরে এবার অন্ধকার ঘুচে ফুটবে আলো। বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত হবে চরের জীবন। বাড়বে ফসল উৎপাদন আর শিক্ষার হার এমনটাই মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
পাবনা, মানিকগঞ্জ ও রাজবাড়ি জেলার চরাঞ্চলের ৯টি ইউনিয়নের ৭০টি গ্রামকে নিয়ে আসা হচ্ছে পল্লি বিদ্যুতের আওতায়। ইতিমধ্যে কাজ শুরু হয়েছে। সাবমেরিন কেবলের মাধ্যমে যমুনা নদীর তলদেশ দিয়ে সাবমেরিন লাইনের নির্মাণকাজ চলছে দ্রুতগতিতে। চলছে নদী ড্রেজিং। নভেম্বরের শেষ নাগাদ কাজ শেষ হওয়ার আশা করছেন বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মকর্তারা।
প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, পল্লি বিদ্যুতায়ন বোর্ড (আরইবি) ও পল্লি বিদ্যুৎ সমিতির নিজস্ব অর্থায়নে নির্মাণ করা হচ্ছে ২৮৫ কিলোমিটার অফগ্রিড বৈদ্যুতিক লাইন। যার আনুমানিক ব্যয় ধরা হয়েছে ৫০ কোটি টাকা। প্রকল্পের মধ্যে সাবস্টেশন রয়েছে একটি (১০ এমভিএ)। সাবমেরিন কেবল ৩৩ কেভি একটি ও ১১ কেভি ৩ টি। আওতাভুক্ত উপজেলা ৫টি হলো পাবনার বেড়া, রাজবাড়ি জেলা সদর, গোয়ালন্দ, দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলার একাংশ। ৭০টি গ্রামের ১১ হাজার ২৭৬ জন মানুষ এ বৈদ্যুতিক সেবার আওতায় আসবেন। পাবনার কাশিনাথপুর ফায়ার সার্ভিসের পেছন থেকে মানিকগঞ্জের বাঘুটিয়া পর্যন্ত অফগ্রিড লাইন নির্মাণ করা হবে। এক বছর আগে শুরু হওয়া এ কাজ শেষ হবে নভেম্বরের মধ্যে। সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর গ্রিড থেকে মূল লাইন এসে যুক্ত হবে এই লাইনে।
পাবনা পল্লিবিদ্যুৎ সমিতি-২ এর জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌশলী এমদাদুল হক বলেন, শাহজাদপুর গ্রিড থেকে আমরা প্রায় ৩০ কিলোমিটার ৩৩ কেভি লাইন ইতিমধ্যে নির্মাণ করেছি। যমুনা নদীর তলদেশ দিয়ে সাবমেরিন কেবল যাবে ২ দশমিক ২ কিলোমিটার। এ জন্য নদী খননকাজ চলছে। নদী খননকাজ করছে বিআইডব্লিউটিএ। আশা করছি আগামী নভেম্বরের মধ্যে কাজ শেষ হবে।
ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মনিরুল ইসলাম (কারিগরি) বলেন, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করা হবে। মুজিব বর্ষেই চর আলোকিত হবে।
এজিএম (সদস্য সেবা) আনোয়ার হোসেন বলেন, এ বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে মানুষ যাতে কোনো হয়রানির শিকার না হয়, দালালের খপ্পরে না পড়েন সে জন্য আমরা প্রচারণা চালাচ্ছি। লিফলেট বিতরণ করেছি। অফিসের নির্ধারিত ফি ৪৫০ টাকা দিয়ে বিদ্যুৎ সংযোগের আবেদন করার জন্য সবাইকে বলা হয়েছে।
পাবনা-২ আসনের সাংসদ আহমেদ ফিরোজ কবির বলেন, বিদ্যুৎ সরবরাহের মাধ্যমে পাবনা, মানিকগঞ্জ ও রাজবাড়ির চরাঞ্চলের মানুষের আর্থ সামাজিক জীবনমান উন্নয়নে আমূল পরিবর্তন ঘটবে। বিশেষ করে কৃষি সেক্টরে ব্যাপক উন্নয়ন ঘটবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
১০ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
১০ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
১০ দিন আগে