মো. হোসাইন আলী কাজী, আমতলী (বরগুনা)
ইলিশের ভরা মৌসুমেও পায়রা নদীতে কাঙ্ক্ষিত রুপালি ইলিশের দেখা নেই। সাগর মোহনায় ডুবোচরে বাধা পাচ্ছে ইলিশ। ফলে পায়রা নদীতে ইলিশ প্রবেশ এবং প্রজননে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে বলে জানান মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও ইলিশ গবেষক ড. মো. আনিছুর রহমান।
এদিকে পায়রা নদীতে ইলিশ ধরা না পড়ায় উপকূলের ১৪ হাজারের বেশি জেলে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। সাগর মোহনার ডুবোচর খনন করে পায়রা নদীতে ইলিশ প্রবেশের ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন জেলেরা।
জানা গেছে, বুড়িশ্বর বা পায়রা, বিষখালী ও বলেশ্বর নদ বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে। তিন নদীর মোহনাকে জেলেদের ভাষায় গাঙ্গের আইল বলা হয়। বঙ্গোপসাগরের মিলিত হওয়া বিষখালী-বলেশ্বর মোহনায় লালদিয়া সমুদ্রসৈকত এবং পায়রা-বিষখালীর মোহনায় পদ্মাবাবুগঞ্জ চর। ২০০৭ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় সিডরে তিন নদীর মোহনায় ডুবোচরের সৃষ্টি হয়। এ চর স্বাভাবিক জোয়ারের পানি প্রবেশে বাধা সৃষ্টি করে। ফলে নদীর গভীরতা দিন দিন কমে যাচ্ছে। পায়রা-বিষখালী নদীর মোহনায় রয়েছে বড়াইয়্যার ডুবোচর। ১৫-২০ কিলোমিটারজুড়ে এ চর ফকিরহাট থেকে শুরু করে আশার চরে মিলিত হয়েছে। চরটি বঙ্গোপসাগর থেকে পায়রা নদীতে জোয়ারের পানি প্রবেশে বাধা সৃষ্টি করে।
এদিকে আশার চরের শেষ সীমানা থেকে শুরু হয়েছে নলবুনিয়ার ডুবোচর। এ চরের বিস্তৃতি ৭-৮ কিলোমিটার। এটি পায়রা নদীর প্রবেশপথে অবস্থিত। পায়রার প্রবেশমুখ অতিক্রম করে ৩-৪ কিলোমিটার পরে পদ্মা ও কুমিরমারা ডুবোচর। বিস্তৃতি ৬-৭ কিলোমিটার। এ চরে পড়ন্ত ভাটায় লোকজন হাঁটাচলা করে। জেলেরা খুঁটি গেড়ে জাল ফেলেন।
সাগর মোহনার ডুবোচরের কারণে জোয়ারের প্রথম ভাগে পায়রা নদীতে তীব্র গতিতে পানি প্রবেশ করতে পারে না। ওই সময়ে ইলিশ নদীতে প্রবেশের মূল সময় থাকলেও ডুবোচরে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে ইলিশ উল্টো পথে ফিরে যায়। জোয়ারের মধ্যভাগে এসে তীব্র গতিতে পায়রা নদীতে পানি প্রবেশ করলেও ওই সময়ে ইলিশের প্রভাব কমে যায়। তখন তেমন ইলিশ পায়রা নদীতে প্রবেশ না করায় জেলেদের জালে ইলিশের দেখা মিলছে না।
উপকূলীয় অঞ্চল আমতলী ও তালতলীতে ১৪ হাজার ৬৮৯ নিবন্ধনধারী জেলে রয়েছেন। এর মধ্যে আমতলীর ৬ হাজার ৭৮৯ এবং তালতলীর ৭ হাজার ৯০০ জেলে। উপকূলীয় অঞ্চলের গভীর সাগরে, সাগরের কিনারে এবং সাগরের শাখা–প্রশাখা নদীতে তিন শ্রেণির জেলে মাছ শিকার করেন। ইলিশের ভরা মৌসুম আষাঢ়, শ্রাবণ, ভাদ্র ও আশ্বিন মাস। এ চার মাসে জেলেরা মাছ শিকার করে সারা বছরের খরচ জোগাড় করেন। ইতিমধ্যে ইলিশ মৌসুমের দেড় মাস অতিবাহিত হয়েছে। কিন্তু ভরা মৌসুম হলেও পায়রা নদীর জেলেদের জালে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ ধরা পড়ছে না। মাঝে মাঝে দু-একটা যা ধরা পড়ছে তা দিয়ে সংসার চলে না বলে জানান জেলে ছত্তার।
সাগরসংলগ্ন নলবুনিয়া গ্রামের জেলে আলমগীর হাওলাদার বলেন, সাগর মোহনায় ডুবোচরের সৃষ্টি হওয়ায় পায়রা নদীতে স্বাভাবিক জোয়ারের পানি প্রবেশে বাধা সৃষ্টি করে। এতে রুপালি ইলিশ পায়রায় প্রবেশ করতে পারে না। এ ডুবোচর খনন করে নদীর স্বাভাবিক গতিপথ ফিরে না আনতে পারলে পায়রা নদীতে কাঙ্ক্ষিত ইলিশের দেখা মিলবে না। পায়রা নদীর জেলেদের রক্ষায় দ্রুত ডুবোচর খনন করা প্রয়োজন।
পায়রা নদীতে ইলিশ শিকারি জেলে ছত্তার, শহীদুল ইসলাম ও লাল মিয়া বলেন, জোয়ারের প্রথম ভাগে নদীতে তেমন স্রোত থাকে না। তাই ইলিশ প্রবেশ করতে পারে না। জোয়ারের মধ্যভাগে স্রোতের তীব্রতা বৃদ্ধি পায়। ওই স্রোতের সঙ্গে আসা ইলিশ আমাদের জালে ধরা দেয়। ফলে পায়রা নদীতে তেমন ইলিশের দেখা মিলছে না। তারা আরও বলেন, নদীর মোহনায় সৃষ্টি ডুবোচরগুলো খনন করলেই পায়রা নদীতে ইলিশের দেখা মিলবে।
তালতলী উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, সাগর মোহনায় ডুবোচরের কারণে পায়রা নদীর নাব্য হারিয়েছে। এতে জোয়ারের স্রোতের তীব্রতা কমে যাওয়ায় ইলিশ প্রবেশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তাই তুলনামূলকভাবে পায়রা নদীতে ইলিশ কম। পায়রা নদীর মোহনায় ডুবোচর খনন করে নদীর নব্য ফিরিয়ে আনতে পারলে ইলিশ প্রবেশ এবং প্রজননে বাধা থাকবে না।
আমতলী উপজেলা মেরিন ফিশারিজ অফিসার সায়েদ মো. ফারাহ বলেন, ইলিশ সোজা পথে চলে কিন্তু সাগরসংলগ্ন পায়রা নদীর মোহনার ডুবোচরে ইলিশ বাধাপ্রাপ্ত হয়ে নদীতে ইলিশ প্রবেশ করছে না। উল্টে পথে ফিরে যাচ্ছে। ডুবোচর স্বাভাবিক হলে এ সমস্যা থাকবে না।
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট নদী কেন্দ্র চাঁদপুর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও ইলিশ গবেষক ড. মো. আনিছুর রহমান বলেন, সাগর মোহনায় ডুবোচর তথা তীব্র নাব্যসংকটে ইলিশ চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়। ইলিশ চলাচলে গভীর পানির প্রয়োজন, কিন্তু ডুবোচরের কারণে নদীতে সে পরিমাণ গভীরতা না থাকায় সাগর মোহনা দিয়ে ইলিশ প্রবেশ করতে পারে না। ফলে নদীতে আকাঙ্ক্ষিত ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে না। বৃষ্টিপাত ও পানিপ্রবাহ বৃদ্ধি পেলে নদীতে ইলিশের আধিক্য বৃদ্ধি পাবে।
ইলিশের ভরা মৌসুমেও পায়রা নদীতে কাঙ্ক্ষিত রুপালি ইলিশের দেখা নেই। সাগর মোহনায় ডুবোচরে বাধা পাচ্ছে ইলিশ। ফলে পায়রা নদীতে ইলিশ প্রবেশ এবং প্রজননে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে বলে জানান মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও ইলিশ গবেষক ড. মো. আনিছুর রহমান।
এদিকে পায়রা নদীতে ইলিশ ধরা না পড়ায় উপকূলের ১৪ হাজারের বেশি জেলে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। সাগর মোহনার ডুবোচর খনন করে পায়রা নদীতে ইলিশ প্রবেশের ব্যবস্থা করার দাবি জানিয়েছেন জেলেরা।
জানা গেছে, বুড়িশ্বর বা পায়রা, বিষখালী ও বলেশ্বর নদ বঙ্গোপসাগরে মিলিত হয়েছে। তিন নদীর মোহনাকে জেলেদের ভাষায় গাঙ্গের আইল বলা হয়। বঙ্গোপসাগরের মিলিত হওয়া বিষখালী-বলেশ্বর মোহনায় লালদিয়া সমুদ্রসৈকত এবং পায়রা-বিষখালীর মোহনায় পদ্মাবাবুগঞ্জ চর। ২০০৭ সালের প্রলয়ংকরী ঘূর্ণিঝড় সিডরে তিন নদীর মোহনায় ডুবোচরের সৃষ্টি হয়। এ চর স্বাভাবিক জোয়ারের পানি প্রবেশে বাধা সৃষ্টি করে। ফলে নদীর গভীরতা দিন দিন কমে যাচ্ছে। পায়রা-বিষখালী নদীর মোহনায় রয়েছে বড়াইয়্যার ডুবোচর। ১৫-২০ কিলোমিটারজুড়ে এ চর ফকিরহাট থেকে শুরু করে আশার চরে মিলিত হয়েছে। চরটি বঙ্গোপসাগর থেকে পায়রা নদীতে জোয়ারের পানি প্রবেশে বাধা সৃষ্টি করে।
এদিকে আশার চরের শেষ সীমানা থেকে শুরু হয়েছে নলবুনিয়ার ডুবোচর। এ চরের বিস্তৃতি ৭-৮ কিলোমিটার। এটি পায়রা নদীর প্রবেশপথে অবস্থিত। পায়রার প্রবেশমুখ অতিক্রম করে ৩-৪ কিলোমিটার পরে পদ্মা ও কুমিরমারা ডুবোচর। বিস্তৃতি ৬-৭ কিলোমিটার। এ চরে পড়ন্ত ভাটায় লোকজন হাঁটাচলা করে। জেলেরা খুঁটি গেড়ে জাল ফেলেন।
সাগর মোহনার ডুবোচরের কারণে জোয়ারের প্রথম ভাগে পায়রা নদীতে তীব্র গতিতে পানি প্রবেশ করতে পারে না। ওই সময়ে ইলিশ নদীতে প্রবেশের মূল সময় থাকলেও ডুবোচরে বাধাপ্রাপ্ত হয়ে ইলিশ উল্টো পথে ফিরে যায়। জোয়ারের মধ্যভাগে এসে তীব্র গতিতে পায়রা নদীতে পানি প্রবেশ করলেও ওই সময়ে ইলিশের প্রভাব কমে যায়। তখন তেমন ইলিশ পায়রা নদীতে প্রবেশ না করায় জেলেদের জালে ইলিশের দেখা মিলছে না।
উপকূলীয় অঞ্চল আমতলী ও তালতলীতে ১৪ হাজার ৬৮৯ নিবন্ধনধারী জেলে রয়েছেন। এর মধ্যে আমতলীর ৬ হাজার ৭৮৯ এবং তালতলীর ৭ হাজার ৯০০ জেলে। উপকূলীয় অঞ্চলের গভীর সাগরে, সাগরের কিনারে এবং সাগরের শাখা–প্রশাখা নদীতে তিন শ্রেণির জেলে মাছ শিকার করেন। ইলিশের ভরা মৌসুম আষাঢ়, শ্রাবণ, ভাদ্র ও আশ্বিন মাস। এ চার মাসে জেলেরা মাছ শিকার করে সারা বছরের খরচ জোগাড় করেন। ইতিমধ্যে ইলিশ মৌসুমের দেড় মাস অতিবাহিত হয়েছে। কিন্তু ভরা মৌসুম হলেও পায়রা নদীর জেলেদের জালে কাঙ্ক্ষিত ইলিশ ধরা পড়ছে না। মাঝে মাঝে দু-একটা যা ধরা পড়ছে তা দিয়ে সংসার চলে না বলে জানান জেলে ছত্তার।
সাগরসংলগ্ন নলবুনিয়া গ্রামের জেলে আলমগীর হাওলাদার বলেন, সাগর মোহনায় ডুবোচরের সৃষ্টি হওয়ায় পায়রা নদীতে স্বাভাবিক জোয়ারের পানি প্রবেশে বাধা সৃষ্টি করে। এতে রুপালি ইলিশ পায়রায় প্রবেশ করতে পারে না। এ ডুবোচর খনন করে নদীর স্বাভাবিক গতিপথ ফিরে না আনতে পারলে পায়রা নদীতে কাঙ্ক্ষিত ইলিশের দেখা মিলবে না। পায়রা নদীর জেলেদের রক্ষায় দ্রুত ডুবোচর খনন করা প্রয়োজন।
পায়রা নদীতে ইলিশ শিকারি জেলে ছত্তার, শহীদুল ইসলাম ও লাল মিয়া বলেন, জোয়ারের প্রথম ভাগে নদীতে তেমন স্রোত থাকে না। তাই ইলিশ প্রবেশ করতে পারে না। জোয়ারের মধ্যভাগে স্রোতের তীব্রতা বৃদ্ধি পায়। ওই স্রোতের সঙ্গে আসা ইলিশ আমাদের জালে ধরা দেয়। ফলে পায়রা নদীতে তেমন ইলিশের দেখা মিলছে না। তারা আরও বলেন, নদীর মোহনায় সৃষ্টি ডুবোচরগুলো খনন করলেই পায়রা নদীতে ইলিশের দেখা মিলবে।
তালতলী উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, সাগর মোহনায় ডুবোচরের কারণে পায়রা নদীর নাব্য হারিয়েছে। এতে জোয়ারের স্রোতের তীব্রতা কমে যাওয়ায় ইলিশ প্রবেশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তাই তুলনামূলকভাবে পায়রা নদীতে ইলিশ কম। পায়রা নদীর মোহনায় ডুবোচর খনন করে নদীর নব্য ফিরিয়ে আনতে পারলে ইলিশ প্রবেশ এবং প্রজননে বাধা থাকবে না।
আমতলী উপজেলা মেরিন ফিশারিজ অফিসার সায়েদ মো. ফারাহ বলেন, ইলিশ সোজা পথে চলে কিন্তু সাগরসংলগ্ন পায়রা নদীর মোহনার ডুবোচরে ইলিশ বাধাপ্রাপ্ত হয়ে নদীতে ইলিশ প্রবেশ করছে না। উল্টে পথে ফিরে যাচ্ছে। ডুবোচর স্বাভাবিক হলে এ সমস্যা থাকবে না।
বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউট নদী কেন্দ্র চাঁদপুর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও ইলিশ গবেষক ড. মো. আনিছুর রহমান বলেন, সাগর মোহনায় ডুবোচর তথা তীব্র নাব্যসংকটে ইলিশ চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়। ইলিশ চলাচলে গভীর পানির প্রয়োজন, কিন্তু ডুবোচরের কারণে নদীতে সে পরিমাণ গভীরতা না থাকায় সাগর মোহনা দিয়ে ইলিশ প্রবেশ করতে পারে না। ফলে নদীতে আকাঙ্ক্ষিত ইলিশ পাওয়া যাচ্ছে না। বৃষ্টিপাত ও পানিপ্রবাহ বৃদ্ধি পেলে নদীতে ইলিশের আধিক্য বৃদ্ধি পাবে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে