আনিসুল হকের ‘হৃদিতা’ উপন্যাসটি পড়া হয়েছিল?
উপন্যাসটি পড়া হয়নি। স্ক্রিপ্টটা পেয়ে আমি সেই মতোই কাজ করার চেষ্টা করেছি। পরিচালক ভিজ্যুয়ালি কীভাবে দেখতে চান, সেটা গুরুত্বপূর্ণ। উপন্যাসটি পড়লে হয়তো আমি আরেক চোখে দেখতে চাইতাম। তাই পরিচালকের স্ক্রিপ্টেই পুরোপুরি বিশ্বাস রেখেছি।
সিনেমাটি দর্শকের কেমন লাগবে বলে মনে করেন?
নানা শ্রেণির দর্শক থাকে তো, তাই নির্দিষ্ট করে বলা মুশকিল। তবে আমি নিশ্চিত করতে পারি, এটা একটা ভালো গল্পের সিনেমা। নির্মাণের পর পুরো সিনেমাটি দেখিনি, ডাবিংয়ের সময় আমার অংশ দেখেছি। হলে গিয়েই পুরো সিনেমা দেখব। বিউটি সার্কাস সিনেমাটিও আমি হলে গিয়ে দেখেছি।
বিউটি সার্কাস সিনেমায় আপনার প্রাপ্তি কী?
জয়া আহসানের মতো অভিনেত্রীর সঙ্গে কাজ করতে পেরেছি, এটাই তো বড় প্রাপ্তি। তা ছাড়া, আমরা অনেক কষ্ট করে সিনেমাটি করেছি। শুটিংও বেশ কষ্টসাধ্য ছিল। ফাইনালি সিনেমাটি যে মুক্তি পেয়েছে, আমাদের কষ্টের ফলটা দর্শকের হাতে তুলে দিতে পেরেছি, এটাই অনেক বড় পাওয়া।
হৃদিতার জন্য কী ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছেন?
মানসিক প্রস্তুতিটাই বেশি ছিল। যতটা পেরেছি চরিত্রটাকে পরিচালকের মতো করে ভেবেছি। নব্বইয়ের দশকের চমৎকার এক প্রেমের গল্প। যখন যোগাযোগ এত সহজলভ্য ছিল না। পরিচালকদ্বয় সেটা আধুনিক করার চেষ্টা করেছেন। এই সময়োপযোগী করে ফুটিয়ে তুলেছেন। এক নিশ্বাসে দেখার মতো সিনেমা এটি।
হৃদিতা মেয়েটি কেমন?
একদম পাশের বাড়ির মেয়ের মতো। একটু মিষ্টি, সাধাসিধে, একটু চঞ্চল ও মায়াবতী। যে কারও তাকে ভালো লাগবে।
‘হৃদিতা’ সিনেমার পরিচালকদ্বয়ের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
দারুণ! উনারা ইন্ডাস্ট্রির সিনিয়র নির্মাতা জুটি। অনেক জনপ্রিয় সিনেমা উপহার দিয়েছেন। সিনিয়র অনেক শিল্পীর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা তাঁদের। আমি নিজেও কাজ করতে গিয়ে অনেক কিছু জানলাম, শিখলাম তাঁদের কাছ থেকে।
পূজা চেরির সঙ্গে প্রথম জুটি বাঁধলেন। সহশিল্পী হিসেবে কেমন মনে হলো পূজাকে?
পূজা মনে-প্রাণে অভিনয়কে ভালোবাসে। সে জানে অভিনয়ে কেমন পরিশ্রম করতে হয়। নিজেকে প্রস্তুত করছে। এই প্রস্তুতির ফল অবশ্যই দেখতে পাচ্ছে দর্শক।
আপনার বর্তমান ব্যস্ততা কী?
‘মাসুদ রানা’, ‘অন্তর্জাল’, ‘গিরগিটি’ সিনেমার বিভিন্ন অংশের শুটিং নিয়ে ব্যস্ততা আছে। পরপর দুই সিনেমা মুক্তি পেল। এগুলোর প্রমোশনে সময় দিচ্ছি।
ক্যারিয়ারটা কীভাবে দেখছেন?
অনেকে বলেন, আমার প্রতি অনেক প্রত্যাশা ছিল। আসলেই কী তাই? পরিচালকেরা তো তাহলে আমাকে নিয়ে আরও ভাবতেন। অথচ, আমার মাত্র চারটি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। আমি যখন যেখানে যতটুকু সুযোগ পেয়েছি, পরিশ্রম করে আমার কাজটা করার চেষ্টা করেছি। পরিশ্রম করতে আমার কোনো ক্লান্তি নেই, আপত্তি নেই। আমার এই চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
আনিসুল হকের ‘হৃদিতা’ উপন্যাসটি পড়া হয়েছিল?
উপন্যাসটি পড়া হয়নি। স্ক্রিপ্টটা পেয়ে আমি সেই মতোই কাজ করার চেষ্টা করেছি। পরিচালক ভিজ্যুয়ালি কীভাবে দেখতে চান, সেটা গুরুত্বপূর্ণ। উপন্যাসটি পড়লে হয়তো আমি আরেক চোখে দেখতে চাইতাম। তাই পরিচালকের স্ক্রিপ্টেই পুরোপুরি বিশ্বাস রেখেছি।
সিনেমাটি দর্শকের কেমন লাগবে বলে মনে করেন?
নানা শ্রেণির দর্শক থাকে তো, তাই নির্দিষ্ট করে বলা মুশকিল। তবে আমি নিশ্চিত করতে পারি, এটা একটা ভালো গল্পের সিনেমা। নির্মাণের পর পুরো সিনেমাটি দেখিনি, ডাবিংয়ের সময় আমার অংশ দেখেছি। হলে গিয়েই পুরো সিনেমা দেখব। বিউটি সার্কাস সিনেমাটিও আমি হলে গিয়ে দেখেছি।
বিউটি সার্কাস সিনেমায় আপনার প্রাপ্তি কী?
জয়া আহসানের মতো অভিনেত্রীর সঙ্গে কাজ করতে পেরেছি, এটাই তো বড় প্রাপ্তি। তা ছাড়া, আমরা অনেক কষ্ট করে সিনেমাটি করেছি। শুটিংও বেশ কষ্টসাধ্য ছিল। ফাইনালি সিনেমাটি যে মুক্তি পেয়েছে, আমাদের কষ্টের ফলটা দর্শকের হাতে তুলে দিতে পেরেছি, এটাই অনেক বড় পাওয়া।
হৃদিতার জন্য কী ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছেন?
মানসিক প্রস্তুতিটাই বেশি ছিল। যতটা পেরেছি চরিত্রটাকে পরিচালকের মতো করে ভেবেছি। নব্বইয়ের দশকের চমৎকার এক প্রেমের গল্প। যখন যোগাযোগ এত সহজলভ্য ছিল না। পরিচালকদ্বয় সেটা আধুনিক করার চেষ্টা করেছেন। এই সময়োপযোগী করে ফুটিয়ে তুলেছেন। এক নিশ্বাসে দেখার মতো সিনেমা এটি।
হৃদিতা মেয়েটি কেমন?
একদম পাশের বাড়ির মেয়ের মতো। একটু মিষ্টি, সাধাসিধে, একটু চঞ্চল ও মায়াবতী। যে কারও তাকে ভালো লাগবে।
‘হৃদিতা’ সিনেমার পরিচালকদ্বয়ের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
দারুণ! উনারা ইন্ডাস্ট্রির সিনিয়র নির্মাতা জুটি। অনেক জনপ্রিয় সিনেমা উপহার দিয়েছেন। সিনিয়র অনেক শিল্পীর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা তাঁদের। আমি নিজেও কাজ করতে গিয়ে অনেক কিছু জানলাম, শিখলাম তাঁদের কাছ থেকে।
পূজা চেরির সঙ্গে প্রথম জুটি বাঁধলেন। সহশিল্পী হিসেবে কেমন মনে হলো পূজাকে?
পূজা মনে-প্রাণে অভিনয়কে ভালোবাসে। সে জানে অভিনয়ে কেমন পরিশ্রম করতে হয়। নিজেকে প্রস্তুত করছে। এই প্রস্তুতির ফল অবশ্যই দেখতে পাচ্ছে দর্শক।
আপনার বর্তমান ব্যস্ততা কী?
‘মাসুদ রানা’, ‘অন্তর্জাল’, ‘গিরগিটি’ সিনেমার বিভিন্ন অংশের শুটিং নিয়ে ব্যস্ততা আছে। পরপর দুই সিনেমা মুক্তি পেল। এগুলোর প্রমোশনে সময় দিচ্ছি।
ক্যারিয়ারটা কীভাবে দেখছেন?
অনেকে বলেন, আমার প্রতি অনেক প্রত্যাশা ছিল। আসলেই কী তাই? পরিচালকেরা তো তাহলে আমাকে নিয়ে আরও ভাবতেন। অথচ, আমার মাত্র চারটি সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। আমি যখন যেখানে যতটুকু সুযোগ পেয়েছি, পরিশ্রম করে আমার কাজটা করার চেষ্টা করেছি। পরিশ্রম করতে আমার কোনো ক্লান্তি নেই, আপত্তি নেই। আমার এই চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে