মো. মহিউদ্দীন, নড়াইল
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল শনিবার পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেছেন। এই সেতুতে উপকৃত হবে নড়াইলসহ দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের ২১টি জেলা। খুলবে শিল্পায়নের দ্বার। তাই পদ্মা সেতুর উদ্বোধনে খুশি নড়াইলের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
ব্যবসায়ী আলোক কণ্ডু বলেন, পদ্মা সেতুর কারণে নড়াইল-ঢাকার দূরত্ব কমে এসেছে। ফলে ব্যবসায়ীরা শিল্প ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করবেন এবং নড়াইলে নতুন নতুন শিল্প কারখানা গড়ে উঠবে।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) জেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম খান বলেন, পদ্মা সেতু হওয়ার ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থার যেমন উন্নত হবে, তেমনি এ এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নত হবে। জেলায় উৎপাদিত মাছ, ধান-পাটসহ কৃষিপণ্য সহজে ঢাকায় নিয়ে বিক্রি করতে পারবেন। এতে এই জেলার কৃষকেরা তাঁদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পাবেন।
তিনি আরও বলেন, এখন যাঁরা ঢাকায় থেকে অফিস করছেন, সেই সব চাকরিজীবীরা সেতু দিয়ে সকালে গিয়ে অফিস করে সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরতে পারবেন। এতে রাজধানীতে মানুষের চাপ কমবে।
ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম বলেন, ‘পদ্মা সেতুর জন্য আজ আমরা গর্ববোধ করছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু করে দেখিয়েছে; আমরা পারি।’
তিনি আরও বলেন, পদ্মা সেতুর কারণে আমাদের জিডিপি বৃদ্ধি পাবে। রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে, মানুষ অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে। এ অঞ্চলে শিল্পায়নের দ্বার উন্মোচন হবে। এতে বেকার সমস্যার সমাধান হবে, সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থান।
জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট ইকবাল হোসেন সিকদার বলেন, পদ্মা সেতু এ অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশার সেতু। এটি চালু হওয়ায় নড়াইলসহ বিভিন্ন জেলার মানুষের রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হবে। যোগাযোগ ব্যবস্থার পাশাপাশি স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষার্থীদের সুবিধা হবে। পদ্মা সেতুর সঙ্গে রেল সংযোগ দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদও জানান এই বিএনপি নেতা।
জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইসমত আরা বলেন, নড়াইলসহ এ অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের চাওয়া পূরণ হয়েছে। স্বপ্নের পদ্মা সেতুর কারণে যোগাযোগ ব্যবস্থার সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন হবে। রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হবে। স্বল্প সময়ে ঢাকায় যাওয়া যাবে, কাজ-কর্ম সেরে বিকেলের মধ্যে আবার ফিরতে পারবেন। এতে সময় ও অর্থ সাশ্রয় হবে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন খান নিলু বলেন, পদ্মা সেতুর প্রকল্প নিয়ে বিশ্ব ব্যাংক যখন দেশীয় ষড়যন্ত্রের কারণে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল, ঠিক তখনই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেদের অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন। শেখ হাসিনার মতো একজন প্রজ্ঞাবান রাজনীতিবিদের কারণেই এত বড় একটি প্রকল্প করার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়েছিল। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকে পেছনে ফেলে স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। এতে নড়াইলে শিল্পায়নের দ্বার উন্মোচিত হলো।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সুবাস চন্দ্র বোস বলেন, বর্তমান সরকার দেশের সড়ক ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করছে। এর মধ্যে নিজেদের অর্থে পদ্মা সেতু নির্মাণ আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। আর এমন একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য। তাঁর নিষ্ঠার কারণেই এত বড় একটি প্রকল্প সফলভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, পদ্মা সেতু চালু হলে নড়াইলসহ এ অঞ্চলের মানুষের ভাগ্যের ব্যাপক পরিবর্তন হবে। বিশেষ করে যোগাযোগ ও অর্থনৈতিকভাবে আরও বেশি শক্তিশালী হবে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, পদ্মা সেতু হওয়ার কারণে নড়াইলে শিল্পায়নের গতি ত্বরান্বিত হবে। এ এলাকায় যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নতির ফলে নতুন নতুন শিল্প কারখানা গড়ে উঠবে বলে আশা করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল শনিবার পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করেছেন। এই সেতুতে উপকৃত হবে নড়াইলসহ দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের ২১টি জেলা। খুলবে শিল্পায়নের দ্বার। তাই পদ্মা সেতুর উদ্বোধনে খুশি নড়াইলের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
ব্যবসায়ী আলোক কণ্ডু বলেন, পদ্মা সেতুর কারণে নড়াইল-ঢাকার দূরত্ব কমে এসেছে। ফলে ব্যবসায়ীরা শিল্প ক্ষেত্রে বিনিয়োগ করবেন এবং নড়াইলে নতুন নতুন শিল্প কারখানা গড়ে উঠবে।
জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) জেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম খান বলেন, পদ্মা সেতু হওয়ার ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থার যেমন উন্নত হবে, তেমনি এ এলাকার মানুষের জীবনমান উন্নত হবে। জেলায় উৎপাদিত মাছ, ধান-পাটসহ কৃষিপণ্য সহজে ঢাকায় নিয়ে বিক্রি করতে পারবেন। এতে এই জেলার কৃষকেরা তাঁদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পাবেন।
তিনি আরও বলেন, এখন যাঁরা ঢাকায় থেকে অফিস করছেন, সেই সব চাকরিজীবীরা সেতু দিয়ে সকালে গিয়ে অফিস করে সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরতে পারবেন। এতে রাজধানীতে মানুষের চাপ কমবে।
ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম বলেন, ‘পদ্মা সেতুর জন্য আজ আমরা গর্ববোধ করছি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু করে দেখিয়েছে; আমরা পারি।’
তিনি আরও বলেন, পদ্মা সেতুর কারণে আমাদের জিডিপি বৃদ্ধি পাবে। রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে, মানুষ অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে। এ অঞ্চলে শিল্পায়নের দ্বার উন্মোচন হবে। এতে বেকার সমস্যার সমাধান হবে, সৃষ্টি হবে কর্মসংস্থান।
জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট ইকবাল হোসেন সিকদার বলেন, পদ্মা সেতু এ অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশার সেতু। এটি চালু হওয়ায় নড়াইলসহ বিভিন্ন জেলার মানুষের রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ হবে। যোগাযোগ ব্যবস্থার পাশাপাশি স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষার্থীদের সুবিধা হবে। পদ্মা সেতুর সঙ্গে রেল সংযোগ দেওয়ায় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদও জানান এই বিএনপি নেতা।
জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইসমত আরা বলেন, নড়াইলসহ এ অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের চাওয়া পূরণ হয়েছে। স্বপ্নের পদ্মা সেতুর কারণে যোগাযোগ ব্যবস্থার সবচেয়ে বেশি পরিবর্তন হবে। রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হবে। স্বল্প সময়ে ঢাকায় যাওয়া যাবে, কাজ-কর্ম সেরে বিকেলের মধ্যে আবার ফিরতে পারবেন। এতে সময় ও অর্থ সাশ্রয় হবে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন খান নিলু বলেন, পদ্মা সেতুর প্রকল্প নিয়ে বিশ্ব ব্যাংক যখন দেশীয় ষড়যন্ত্রের কারণে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল, ঠিক তখনই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজেদের অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেন। শেখ হাসিনার মতো একজন প্রজ্ঞাবান রাজনীতিবিদের কারণেই এত বড় একটি প্রকল্প করার মতো কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়েছিল। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রকে পেছনে ফেলে স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। এতে নড়াইলে শিল্পায়নের দ্বার উন্মোচিত হলো।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সুবাস চন্দ্র বোস বলেন, বর্তমান সরকার দেশের সড়ক ও যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে কাজ করছে। এর মধ্যে নিজেদের অর্থে পদ্মা সেতু নির্মাণ আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। আর এমন একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্য। তাঁর নিষ্ঠার কারণেই এত বড় একটি প্রকল্প সফলভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, পদ্মা সেতু চালু হলে নড়াইলসহ এ অঞ্চলের মানুষের ভাগ্যের ব্যাপক পরিবর্তন হবে। বিশেষ করে যোগাযোগ ও অর্থনৈতিকভাবে আরও বেশি শক্তিশালী হবে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, পদ্মা সেতু হওয়ার কারণে নড়াইলে শিল্পায়নের গতি ত্বরান্বিত হবে। এ এলাকায় যাতায়াত ব্যবস্থার উন্নতির ফলে নতুন নতুন শিল্প কারখানা গড়ে উঠবে বলে আশা করেন তিনি।
জমির মালিক হযরত শাহ্ আলী বালিকা উচ্চবিদ্যালয়। তবে ওই জমিতে ৩৯১টি দোকান নির্মাণ করে কয়েক বছর ধরে ভাড়া নিচ্ছে হযরত শাহ্ আলী মহিলা ডিগ্রি কলেজ। দোকানগুলোর ভাড়া থেকে সরকারের প্রাপ্য প্রায় ৭০ লাখ টাকা ভ্যাটও দেওয়া হয়নি। বিষয়টি উঠে এসেছে পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তরের (ডিআইএ) তদন্তে।
১ দিন আগেকুড়িগ্রাম পৌর শহরে বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী ছোট ভাই নিহত ও বড় ভাই আহত হয়েছেন। গতকাল রোববার সকালে মৎস্য খামারের কাছে কুড়িগ্রাম-চিলমারী সড়কে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
৫ দিন আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্র-জনতার ওপর হামলাসহ বিভিন্ন অভিযোগের মামলায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ১৮ নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গত শনিবার রাতে ও গতকাল রোববার তাঁরা গ্রেপ্তার হন।
৫ দিন আগেএক অভূতপূর্ব ঘটনা ঘটেছে শিল্পকলা একাডেমিতে। শিল্পকলা একাডেমির তিনটি হলেই কিছুদিন আগেও নাটক চলত। নাট্যকর্মীদের সৃজনশীলতার বহিঃপ্রকাশ ঘটত সেখানে। বহু পরিশ্রমে মাসের পর মাস নিজের খেয়ে, নিজের গাড়িভাড়া দিয়ে নাট্যকর্মীরা একেবারেই স্বেচ্ছাশ্রমে একটি শিল্প তিপ্পান্ন বছর ধরে গড়ে তুলেছেন। শিল্পকলা একাডেমি এখন
৯ দিন আগে