মুলাদী প্রতিনিধি
সফিপুর খেয়াঘাট থেকে চরকালেখান মাদ্রাসা বাজার পর্যন্ত প্রায় ৮ কিলোমিটার সড়ক। সড়কের বিভিন্ন স্থান ভেঙে যাওয়ায় সফিপুর, চরকালেখান ও বাটামারা ইউনিয়নের অর্ধ লাখ মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। দীর্ঘ দিনেও সড়কটি সংস্কার না হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন উপজেলার উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দারা।
ওই ভাঙা সড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। সড়কে লেগুনা, অটোরিকশা, ভ্যানগাড়ি চলাচল করায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। আর মালামাল পরিবহনে সমস্যায় পড়েছেন ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, উপজেলা সদর থেকে সফিপুর, বাটামারা ও চরকালেখান ইউনিয়নের যোগাযোগের অন্যতম প্রধান পথ সফিপুর খেয়াঘাট থেকে চরকালেখান মাদ্রাসা বাজার সড়ক। এই সড়ক দিয়ে চরকালেখান নেছারিয়া কামিল মাদ্রাসা, চরকালেখান কলেজ, হাজি সৈয়দ বদরুল হোসেন কলেজ, সফিপুর মুন্সীরহাট নূর এ তাজ মাদ্রাসা, ব্যাপারীর হাট, মাদ্রাসার হাটসহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করতে হয়।
প্রায় ৭–৮ বছর আগে কয়েক ধাপে চরকালেখান কলেজ গেট থেকে সফিপুর খেয়াঘাট পর্যন্ত সড়কটি পাকা করা হয়। কয়েকটি স্থানে পিচ ঢালাই করা হলেও অনেক স্থানে সিসি ঢালাই করা হয়েছে। নিম্নমানের কাজের জন্য সড়ক নির্মাণের এক–দেড় বছরের মধ্যে কয়েকটি স্থানে ভাঙন দেখা দেয়।
সড়কের অনেক জায়গায় পিচ উঠে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে এবং সিসি ঢালাই ভেঙে পড়েছে। এ ছাড়া সড়ক সংলগ্ন খালের পাশে মাটি সড়ে যাওয়ায় অনেক জায়গায় সিসি ঢালাই ভেঙে গেছে। সড়কে পাইলিং না করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে দাবি করেন এলাকাবাসী।
প্রায় দেড় বছর আগে কলেজ গেট থেকে চরকালেখান মাদ্রাসা বাজার পর্যন্ত সড়কটি পুনঃসংস্কার করা হয়। স্থানীয়দের অভিযোগ, অপেক্ষাকৃত ভালো সড়ক সংস্কার করা হয়। কিন্তু মাদ্রাসা বাজার থেকে সফিপুর খেয়াঘাট পর্যন্ত ৮ কিলোমিটার সড়কের কোনো উন্নতি হচ্ছে না।
ব্যাপারীর হাটের বাসিন্দা মোতালেব হোসেন জানান, এ সড়ক দিয়ে ব্যাপারীর হাট, ষোলঘর, কায়েতমারা, চরমালিয়ার, ঝুটপট্টি এলাকার লোকজন হাটবাজার, স্কুল–কলেজ ও মাদ্রাসায় যাতায়াত করে থাকেন। সড়কের অনেক স্থান ভেঙে যাওয়ায় মানুষের ভোগান্তি বেড়ে গেছে।
কায়েতমারা গ্রামের আব্দুল জলিল ফকির বলেন, ‘অপেক্ষাকৃত ভালো সড়কগুলো সংস্কার করা হলেও, খানাখন্দ সৃষ্টি হওয়া সড়ক সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।’
সফিপুরের ইউপি চেয়ারম্যান আবু মুছা হিমু মুন্সী বলেন, ‘সড়কটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কয়েকটি ধাপে সড়কটিতে সিসি ঢালাই ও পিচ ঢালাই করা হয়েছে। সিসি ঢালাই অংশের অনেক জায়গা ভেঙে গেছে। এতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সফিপুরের ৩০ হাজার মানুষ। সড়কটি সংস্কার করা অনেক জরুরি।’
চরকালেখান ইউপির চেয়ারম্যান মিরাজুল ইসলাম সরদার বলেন, ‘ভাঙা সড়কগুলো সংস্কার করার দাবি উপজেলা পরিষদের মাসিক সমন্বয় সভায় উপস্থাপন করা হয়েছে।’
উপজেলা এলজিইডির উপসহকারী প্রকৌশলী জিয়াউর রহমান জানান, সড়কটি সংস্কারের জন্য নির্বাহী প্রকৌশলীর কাছে চাহিদা পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করা হবে।
সফিপুর খেয়াঘাট থেকে চরকালেখান মাদ্রাসা বাজার পর্যন্ত প্রায় ৮ কিলোমিটার সড়ক। সড়কের বিভিন্ন স্থান ভেঙে যাওয়ায় সফিপুর, চরকালেখান ও বাটামারা ইউনিয়নের অর্ধ লাখ মানুষ ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। দীর্ঘ দিনেও সড়কটি সংস্কার না হওয়ায় ভোগান্তিতে পড়েছেন উপজেলার উত্তরাঞ্চলের বাসিন্দারা।
ওই ভাঙা সড়কে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন। সড়কে লেগুনা, অটোরিকশা, ভ্যানগাড়ি চলাচল করায় প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। আর মালামাল পরিবহনে সমস্যায় পড়েছেন ব্যবসায়ীরা।
জানা গেছে, উপজেলা সদর থেকে সফিপুর, বাটামারা ও চরকালেখান ইউনিয়নের যোগাযোগের অন্যতম প্রধান পথ সফিপুর খেয়াঘাট থেকে চরকালেখান মাদ্রাসা বাজার সড়ক। এই সড়ক দিয়ে চরকালেখান নেছারিয়া কামিল মাদ্রাসা, চরকালেখান কলেজ, হাজি সৈয়দ বদরুল হোসেন কলেজ, সফিপুর মুন্সীরহাট নূর এ তাজ মাদ্রাসা, ব্যাপারীর হাট, মাদ্রাসার হাটসহ বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করতে হয়।
প্রায় ৭–৮ বছর আগে কয়েক ধাপে চরকালেখান কলেজ গেট থেকে সফিপুর খেয়াঘাট পর্যন্ত সড়কটি পাকা করা হয়। কয়েকটি স্থানে পিচ ঢালাই করা হলেও অনেক স্থানে সিসি ঢালাই করা হয়েছে। নিম্নমানের কাজের জন্য সড়ক নির্মাণের এক–দেড় বছরের মধ্যে কয়েকটি স্থানে ভাঙন দেখা দেয়।
সড়কের অনেক জায়গায় পিচ উঠে খানাখন্দের সৃষ্টি হয়েছে এবং সিসি ঢালাই ভেঙে পড়েছে। এ ছাড়া সড়ক সংলগ্ন খালের পাশে মাটি সড়ে যাওয়ায় অনেক জায়গায় সিসি ঢালাই ভেঙে গেছে। সড়কে পাইলিং না করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে দাবি করেন এলাকাবাসী।
প্রায় দেড় বছর আগে কলেজ গেট থেকে চরকালেখান মাদ্রাসা বাজার পর্যন্ত সড়কটি পুনঃসংস্কার করা হয়। স্থানীয়দের অভিযোগ, অপেক্ষাকৃত ভালো সড়ক সংস্কার করা হয়। কিন্তু মাদ্রাসা বাজার থেকে সফিপুর খেয়াঘাট পর্যন্ত ৮ কিলোমিটার সড়কের কোনো উন্নতি হচ্ছে না।
ব্যাপারীর হাটের বাসিন্দা মোতালেব হোসেন জানান, এ সড়ক দিয়ে ব্যাপারীর হাট, ষোলঘর, কায়েতমারা, চরমালিয়ার, ঝুটপট্টি এলাকার লোকজন হাটবাজার, স্কুল–কলেজ ও মাদ্রাসায় যাতায়াত করে থাকেন। সড়কের অনেক স্থান ভেঙে যাওয়ায় মানুষের ভোগান্তি বেড়ে গেছে।
কায়েতমারা গ্রামের আব্দুল জলিল ফকির বলেন, ‘অপেক্ষাকৃত ভালো সড়কগুলো সংস্কার করা হলেও, খানাখন্দ সৃষ্টি হওয়া সড়ক সংস্কারের কোনো উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে না।’
সফিপুরের ইউপি চেয়ারম্যান আবু মুছা হিমু মুন্সী বলেন, ‘সড়কটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কয়েকটি ধাপে সড়কটিতে সিসি ঢালাই ও পিচ ঢালাই করা হয়েছে। সিসি ঢালাই অংশের অনেক জায়গা ভেঙে গেছে। এতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন সফিপুরের ৩০ হাজার মানুষ। সড়কটি সংস্কার করা অনেক জরুরি।’
চরকালেখান ইউপির চেয়ারম্যান মিরাজুল ইসলাম সরদার বলেন, ‘ভাঙা সড়কগুলো সংস্কার করার দাবি উপজেলা পরিষদের মাসিক সমন্বয় সভায় উপস্থাপন করা হয়েছে।’
উপজেলা এলজিইডির উপসহকারী প্রকৌশলী জিয়াউর রহমান জানান, সড়কটি সংস্কারের জন্য নির্বাহী প্রকৌশলীর কাছে চাহিদা পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই ভাঙা সড়ক দ্রুত সংস্কার করা হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে