বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবান সরবরাহ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ আসে ২৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চট্টগ্রামের দোহাজারী বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র থেকে। আবার জেলার মধ্যে বিদ্যুৎ সঞ্চালন করা হয় কেন্দ্র থেকে ৯৩ কিলোমিটার দূরের উপজেলায়। দুই দিক দিয়ে দেশের সবচেয়ে বেশি দূরত্বে বিদ্যুৎ সঞ্চালন করা হচ্ছে বান্দরবানে। এ ছাড়া পাহাড়ি এলাকা ও বনের প্রতিবন্ধকতা তো আছেই। এতে প্রায়ই বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্ন ঘটে, ভোগান্তিতে পড়েন গ্রাহকেরা।
বান্দরবানে ট্রান্সফরমার কেন্দ্র (স্টেশন) করা হলে নিরবচ্ছিন্নভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ সম্ভব। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) বান্দরবান সরবরাহ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী এ তথ্য জানিয়েছেন।
পিডিবি সূত্রমতে, দীর্ঘ ২৩ মাইল দূরে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে পাহাড়ি পথ ও জঙ্গল পেরিয়ে বান্দরবানে বিদ্যুৎ আনতে হয়। এতে প্রায়ই বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্নের কারণে বান্দরবানের গ্রাহকেরা ভোগান্তিতে পড়েন। অন্যদিকে বান্দরবান বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড থেকে জেলার সদর, থানচি, রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। গত জুলাই পর্যন্ত বান্দরবানে বিদ্যুতের গ্রাহক দাঁড়িয়েছেন ১৮ হাজার।
পিডিবি বান্দরবানের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ আমির হোসেন বলেন, ২৩ কিলোমিটার দূরের চট্টগ্রামের দোহাজারী বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র থেকে পাহাড়ি ও জঙ্গলাকীর্ণ পথ দিয়ে বিদ্যুৎ আনা একটা সমস্যা। তার ওপর ঝড়-বৃষ্টি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে, খুঁটি উপড়ে বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্ন ঘটে।
নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, দেশের সমতলে ১৫ থেকে ২০ কিলোমিটার দূরত্বে তারের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। অথচ বান্দরবান সদর থেকে থানচি উপজেলার দূরত্ব ৯৩ কিলোমিটার। এ ছাড়া ৬৭ কিলোমিটার দূরের রুমা উপজেলায় ও ৫৪ কিলোমিটার দূরের রোয়াংছড়ি উপজেলায় তারের (লাইন) মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। তার ওপর বান্দরবানে নিজস্ব ট্রান্সফরমার কেন্দ্র নেই।
নির্বাহী প্রকৌশলী দাবি করেন, বান্দরবান সরবরাহ কেন্দ্রে ট্রান্সফরমার বসানোর প্রস্তাব রয়েছে। সেই প্রক্রিয়া শুরু হলেও ধীরগতির কারণে আটকে আছে। বান্দরবানে ট্রান্সফরমার কেন্দ্র বসানো গেলে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিরবচ্ছিন্নভাবে করা সম্ভব।
ট্রান্সফরমার বসানোয় ধীরগতির কথা স্বীকার করে সৈয়দ আমির হোসেন বলেন, দ্রুততম সময়ে যদি বান্দরবানে ট্রান্সফরমার বসানোর ব্যবস্থা করা যায়, তাহলে বিদ্যুতের বিরাজমান লোডশেডিং কমিয়ে সার্বক্ষণিক সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
বান্দরবান সরবরাহ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ আসে ২৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত চট্টগ্রামের দোহাজারী বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র থেকে। আবার জেলার মধ্যে বিদ্যুৎ সঞ্চালন করা হয় কেন্দ্র থেকে ৯৩ কিলোমিটার দূরের উপজেলায়। দুই দিক দিয়ে দেশের সবচেয়ে বেশি দূরত্বে বিদ্যুৎ সঞ্চালন করা হচ্ছে বান্দরবানে। এ ছাড়া পাহাড়ি এলাকা ও বনের প্রতিবন্ধকতা তো আছেই। এতে প্রায়ই বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্ন ঘটে, ভোগান্তিতে পড়েন গ্রাহকেরা।
বান্দরবানে ট্রান্সফরমার কেন্দ্র (স্টেশন) করা হলে নিরবচ্ছিন্নভাবে বিদ্যুৎ সরবরাহ সম্ভব। বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের (পিডিবি) বান্দরবান সরবরাহ কেন্দ্রের নির্বাহী প্রকৌশলী এ তথ্য জানিয়েছেন।
পিডিবি সূত্রমতে, দীর্ঘ ২৩ মাইল দূরে চট্টগ্রামের দোহাজারী থেকে পাহাড়ি পথ ও জঙ্গল পেরিয়ে বান্দরবানে বিদ্যুৎ আনতে হয়। এতে প্রায়ই বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্নের কারণে বান্দরবানের গ্রাহকেরা ভোগান্তিতে পড়েন। অন্যদিকে বান্দরবান বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড থেকে জেলার সদর, থানচি, রুমা ও রোয়াংছড়ি উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। গত জুলাই পর্যন্ত বান্দরবানে বিদ্যুতের গ্রাহক দাঁড়িয়েছেন ১৮ হাজার।
পিডিবি বান্দরবানের নির্বাহী প্রকৌশলী সৈয়দ আমির হোসেন বলেন, ২৩ কিলোমিটার দূরের চট্টগ্রামের দোহাজারী বিদ্যুৎ উপকেন্দ্র থেকে পাহাড়ি ও জঙ্গলাকীর্ণ পথ দিয়ে বিদ্যুৎ আনা একটা সমস্যা। তার ওপর ঝড়-বৃষ্টি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে, খুঁটি উপড়ে বিদ্যুৎ সরবরাহে বিঘ্ন ঘটে।
নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, দেশের সমতলে ১৫ থেকে ২০ কিলোমিটার দূরত্বে তারের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। অথচ বান্দরবান সদর থেকে থানচি উপজেলার দূরত্ব ৯৩ কিলোমিটার। এ ছাড়া ৬৭ কিলোমিটার দূরের রুমা উপজেলায় ও ৫৪ কিলোমিটার দূরের রোয়াংছড়ি উপজেলায় তারের (লাইন) মাধ্যমে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হয়। তার ওপর বান্দরবানে নিজস্ব ট্রান্সফরমার কেন্দ্র নেই।
নির্বাহী প্রকৌশলী দাবি করেন, বান্দরবান সরবরাহ কেন্দ্রে ট্রান্সফরমার বসানোর প্রস্তাব রয়েছে। সেই প্রক্রিয়া শুরু হলেও ধীরগতির কারণে আটকে আছে। বান্দরবানে ট্রান্সফরমার কেন্দ্র বসানো গেলে বিদ্যুৎ সরবরাহ নিরবচ্ছিন্নভাবে করা সম্ভব।
ট্রান্সফরমার বসানোয় ধীরগতির কথা স্বীকার করে সৈয়দ আমির হোসেন বলেন, দ্রুততম সময়ে যদি বান্দরবানে ট্রান্সফরমার বসানোর ব্যবস্থা করা যায়, তাহলে বিদ্যুতের বিরাজমান লোডশেডিং কমিয়ে সার্বক্ষণিক সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে