মোহাম্মদ উজ্জ্বল, মহম্মদপুর (মাগুরা)
বাতাসে দুলছে সরিষা ফুল, মেঠো পথের দুই পাশজুড়ে হলুদের সমারোহ। দূর থেকে দেখে মনে হয় মাঠে বিশাল আকৃতির হলুদ চাদর বিছানো। এবার সরিষার ভালো ফলনে বেজায় খুশি কৃষক।
এবার রবিশস্য হিসেবে মাগুরার মহম্মদপুরে গত বছরের তুলনায় ২০০ হেক্টরেরও বেশি জমিতে সরিষার চাষ হয়েছে। এখন ভালো দামের আশায় সরষে খেত পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। তবে পুরোপুরি ফুল আসতে আরও সময় লাগবে। বিভিন্ন উপজেলায় জমির পর জমিতে সরিষার আবাদ দেখা গেছে। ফুলে ফুলে মধু আহরণে ভিড়ছে মৌমাছি। সব মিলিয়ে আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা দেখছেন চাষিরা।
সাধারণত রবি মৌসুমে কার্তিকের মাঝামাঝি থেকে অগ্রহায়ণ মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত সরিষার বীজ বপনের সময়। শীতকালে ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি সরিষা ফুলে ছেয়ে থাকে চার দিক।
উপজেলার বাবুখালী, দিঘা, বিনোদপুর, নহাটা, রাজাপুর, বালিদিয়া, পলাশবাড়ীয়া ও মহম্মদপুর সদর ইউনিয়নে এ মৌসুমে সরিষার আবাদ লক্ষ্য করা গেছে। আমন ধান ঘরে তোলার পরই কৃষকেরা ওই জমিতে সরিষা চাষ করেন। ইতিমধ্যে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় সরিষার আবাদ ৯০ শতাংশ শেষ হয়েছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বলছে, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গত বছরের তুলনায় এবার মহম্মদপুর অঞ্চলে সরিষার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। এ বছর উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে ১ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ হয়েছে। বারি-১৪,১৭, ১৮ ও বিনা-৪ ও ৯ জাতের সরিষা চাষ হয়েছে বেশি। আর দেড় থেকে দুই মাস পর সরিষা ঘরে তোলার সময় বর্তমান বাজার অনুযায়ী দাম পেলে এ অঞ্চলের সরিষার চাষাবাদ আরও বাড়বে।
উপজেলার বাবুখালী ইউনিয়নের কৃষক রতন মোল্যা জানান, গত বছরের তুলনায় এবার তার ৩০ শতাংশ জমিতে সরিষার ভালো চাষ হয়েছে। আর দেড় থেকে দুই মাস পরই এ ফসল ঘরে উঠবে। গত বছর ভালো দাম পাওয়ায় এবারও সরিষা আবাদ করেছেন তিনি। অন্য ফসলের চেয়ে সরিষা উৎপাদনে খরচ অনেক কম ও লাভ বেশি।
উপজেলার বাবুখালী ইউনিয়নের সুরুজ মোল্লা, লিয়াকত মোল্যা, জিবলু মিরাজসহ একাধিক কৃষক জানান, উপজেলার অধিকাংশ জমিতে সরিষা আবাদ শেষ হয়েছে। আগাম চাষিদের গাছে ফুল এসেছে। তবে সব জমিতে পুরোপুরি ফুলে ফুলে ভরে উঠতে সময় লাগবে আরও কিছুদিন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আব্দুস সোবহান বলেন, দেশি জাতের সরিষা চাষে ফলন কম হওয়ার কারণে কৃষকেরা তেমন লাভের মুখ দেখছেন না বলে হাইব্রিড সরিষা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন। চাষিরা বারি-১৪, বারি-১৭, বারি-১৮, ও বিনা-৪, বিনা-৯ জাতের সরিষা আবাদ করেন। বপন থেকে শুরু করে এ ফসল ফলনে সময় লাগে ৮০-৯০ দিন। এরই মধ্যে জমিতে সরিষা আবাদ শেষ। সরিষার ফলন অনেক ভালো হয়েছে।
বাতাসে দুলছে সরিষা ফুল, মেঠো পথের দুই পাশজুড়ে হলুদের সমারোহ। দূর থেকে দেখে মনে হয় মাঠে বিশাল আকৃতির হলুদ চাদর বিছানো। এবার সরিষার ভালো ফলনে বেজায় খুশি কৃষক।
এবার রবিশস্য হিসেবে মাগুরার মহম্মদপুরে গত বছরের তুলনায় ২০০ হেক্টরেরও বেশি জমিতে সরিষার চাষ হয়েছে। এখন ভালো দামের আশায় সরষে খেত পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন চাষিরা। তবে পুরোপুরি ফুল আসতে আরও সময় লাগবে। বিভিন্ন উপজেলায় জমির পর জমিতে সরিষার আবাদ দেখা গেছে। ফুলে ফুলে মধু আহরণে ভিড়ছে মৌমাছি। সব মিলিয়ে আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা দেখছেন চাষিরা।
সাধারণত রবি মৌসুমে কার্তিকের মাঝামাঝি থেকে অগ্রহায়ণ মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত সরিষার বীজ বপনের সময়। শীতকালে ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি সরিষা ফুলে ছেয়ে থাকে চার দিক।
উপজেলার বাবুখালী, দিঘা, বিনোদপুর, নহাটা, রাজাপুর, বালিদিয়া, পলাশবাড়ীয়া ও মহম্মদপুর সদর ইউনিয়নে এ মৌসুমে সরিষার আবাদ লক্ষ্য করা গেছে। আমন ধান ঘরে তোলার পরই কৃষকেরা ওই জমিতে সরিষা চাষ করেন। ইতিমধ্যে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় সরিষার আবাদ ৯০ শতাংশ শেষ হয়েছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর বলছে, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গত বছরের তুলনায় এবার মহম্মদপুর অঞ্চলে সরিষার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। এ বছর উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে ১ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে সরিষা চাষ হয়েছে। বারি-১৪,১৭, ১৮ ও বিনা-৪ ও ৯ জাতের সরিষা চাষ হয়েছে বেশি। আর দেড় থেকে দুই মাস পর সরিষা ঘরে তোলার সময় বর্তমান বাজার অনুযায়ী দাম পেলে এ অঞ্চলের সরিষার চাষাবাদ আরও বাড়বে।
উপজেলার বাবুখালী ইউনিয়নের কৃষক রতন মোল্যা জানান, গত বছরের তুলনায় এবার তার ৩০ শতাংশ জমিতে সরিষার ভালো চাষ হয়েছে। আর দেড় থেকে দুই মাস পরই এ ফসল ঘরে উঠবে। গত বছর ভালো দাম পাওয়ায় এবারও সরিষা আবাদ করেছেন তিনি। অন্য ফসলের চেয়ে সরিষা উৎপাদনে খরচ অনেক কম ও লাভ বেশি।
উপজেলার বাবুখালী ইউনিয়নের সুরুজ মোল্লা, লিয়াকত মোল্যা, জিবলু মিরাজসহ একাধিক কৃষক জানান, উপজেলার অধিকাংশ জমিতে সরিষা আবাদ শেষ হয়েছে। আগাম চাষিদের গাছে ফুল এসেছে। তবে সব জমিতে পুরোপুরি ফুলে ফুলে ভরে উঠতে সময় লাগবে আরও কিছুদিন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আব্দুস সোবহান বলেন, দেশি জাতের সরিষা চাষে ফলন কম হওয়ার কারণে কৃষকেরা তেমন লাভের মুখ দেখছেন না বলে হাইব্রিড সরিষা চাষে আগ্রহী হচ্ছেন। চাষিরা বারি-১৪, বারি-১৭, বারি-১৮, ও বিনা-৪, বিনা-৯ জাতের সরিষা আবাদ করেন। বপন থেকে শুরু করে এ ফসল ফলনে সময় লাগে ৮০-৯০ দিন। এরই মধ্যে জমিতে সরিষা আবাদ শেষ। সরিষার ফলন অনেক ভালো হয়েছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে