উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর উপস্থিতি কম দেখা গেছে। করোনাভাইরাসে কারণে দীর্ঘদিন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার পর ১২ সেপ্টেম্বর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হয়। তবে শিক্ষার্থীর উপস্থিতি কম থাকছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় মোট প্রাথমিক স্কুল আছে ২৭৮টি। আর মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৫২ হাজার। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীর উপস্থিতি গত এক সপ্তাহে ৮০ শতাংশ। অন্যান্য শ্রেণিতে ৬৮ শতাংশ থেকে ৭০ শতাংশ লক্ষ করা গেছে। প্রতিদিন পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস হচ্ছে। সে ক্ষেত্রেও শিক্ষার্থীর উপস্থিতি তেমন একটা নেই।
এ বিষয়ে উপজেলার বালসাবাড়ি দাদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু সায়েম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার পঞ্চম শ্রেণিতে ছাত্রছাত্রী ৫৫ জন। করোনার কারণে দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় ছাত্রছাত্রীদের উপস্থিতি কম দেখা যাচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থী পড়াশোনা বন্ধ করে দিয়েছে। তবে শিক্ষকদের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে অভিভাবকদের বলে শিক্ষার্থীদের স্কুলমুখী করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এ ছাড়া ঋতু পরিবর্তনের কারণে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জ্বর-ঠান্ডা দেখা দেওয়ায় তারা স্কুলে আসছে না। তবে আমাদের স্কুল থেকে শিক্ষার্থীদের স্কুলমুখী করতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।’
উল্লাপাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শাহনেওয়াজ পারভীন জানান, প্রতিটি স্কুলেই শিক্ষার্থীর উপস্থিতি কম। দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকার কারণে কোমলমতি শিক্ষার্থী স্কুল আসতে চায় না। সপ্তাহে প্রতিদিন প্রতিটি স্কুলে পঞ্চম শ্রেণির পাঠদান করা হচ্ছে। সে হিসাবে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ৮০ শতাংশ। আর অন্য ক্লাসের শিক্ষার্থীদের সপ্তাহে এক দিন হিসেবে উপস্থিতি ৬৮ থেকে ৭০ শতাংশ।
বর্তমানে ঋতু পরিবর্তন হওয়ায় শিক্ষার্থীরা জ্বর-ঠান্ডার কারণে স্কুলে আসছে না—এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘এমনটাও হতে পারে। তবে শিক্ষার্থীদের স্কুলগামী করতে আমাদের অধিদপ্তর থেকে সব কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে প্রতিটি স্কুলের শিক্ষকদের বলা হয়েছে, হোম ভিজিট করা জন্য। কেন তারা স্কুলে আসছে না—এ বিষয়ে জানার জন্য।
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর উপস্থিতি কম দেখা গেছে। করোনাভাইরাসে কারণে দীর্ঘদিন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার পর ১২ সেপ্টেম্বর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা হয়। তবে শিক্ষার্থীর উপস্থিতি কম থাকছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলায় মোট প্রাথমিক স্কুল আছে ২৭৮টি। আর মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ৫২ হাজার। এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীর উপস্থিতি গত এক সপ্তাহে ৮০ শতাংশ। অন্যান্য শ্রেণিতে ৬৮ শতাংশ থেকে ৭০ শতাংশ লক্ষ করা গেছে। প্রতিদিন পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস হচ্ছে। সে ক্ষেত্রেও শিক্ষার্থীর উপস্থিতি তেমন একটা নেই।
এ বিষয়ে উপজেলার বালসাবাড়ি দাদপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু সায়েম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার পঞ্চম শ্রেণিতে ছাত্রছাত্রী ৫৫ জন। করোনার কারণে দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকায় ছাত্রছাত্রীদের উপস্থিতি কম দেখা যাচ্ছে। অনেক শিক্ষার্থী পড়াশোনা বন্ধ করে দিয়েছে। তবে শিক্ষকদের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে অভিভাবকদের বলে শিক্ষার্থীদের স্কুলমুখী করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এ ছাড়া ঋতু পরিবর্তনের কারণে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জ্বর-ঠান্ডা দেখা দেওয়ায় তারা স্কুলে আসছে না। তবে আমাদের স্কুল থেকে শিক্ষার্থীদের স্কুলমুখী করতে নানা পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে।’
উল্লাপাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শাহনেওয়াজ পারভীন জানান, প্রতিটি স্কুলেই শিক্ষার্থীর উপস্থিতি কম। দীর্ঘদিন স্কুল বন্ধ থাকার কারণে কোমলমতি শিক্ষার্থী স্কুল আসতে চায় না। সপ্তাহে প্রতিদিন প্রতিটি স্কুলে পঞ্চম শ্রেণির পাঠদান করা হচ্ছে। সে হিসাবে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি ৮০ শতাংশ। আর অন্য ক্লাসের শিক্ষার্থীদের সপ্তাহে এক দিন হিসেবে উপস্থিতি ৬৮ থেকে ৭০ শতাংশ।
বর্তমানে ঋতু পরিবর্তন হওয়ায় শিক্ষার্থীরা জ্বর-ঠান্ডার কারণে স্কুলে আসছে না—এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘এমনটাও হতে পারে। তবে শিক্ষার্থীদের স্কুলগামী করতে আমাদের অধিদপ্তর থেকে সব কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে প্রতিটি স্কুলের শিক্ষকদের বলা হয়েছে, হোম ভিজিট করা জন্য। কেন তারা স্কুলে আসছে না—এ বিষয়ে জানার জন্য।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে