নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চন্ডিকা হাথুরুসিংহে বাংলাদেশ ক্রিকেটে এতটাই আলোচিত নাম—দ্বিতীয় মেয়াদে ফেরার পর তাঁর প্রথম সংবাদ সম্মেলনে সংবাদমাধ্যমের বিশেষ আগ্রহ থাকাটাই স্বাভাবিক। মিরপুরের সংবাদ সম্মেলনে সেই চেনা হাথুরুকেই দেখা গেল। কোনো প্রশ্নে রসাত্মক, কূটনৈতিক উত্তর, কোনোটায় আবার চাঁচাছোলা মন্তব্য। বাংলাদেশ কোচের সংবাদ সম্মেলনের বেশির ভাগ অংশই থাকল এখানে—
আবারও ফেরার কারণ
(২০১৭ সালে) চলে যাওয়ার পর থেকেই আমি বাংলাদেশ ক্রিকেটকে অনুসরণ করছি। বিভিন্ন সময়ে খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য আমার সব সময়ই একটা জায়গা ছিল হৃদয়ে। এটা আমার প্রথম আন্তর্জাতিক অ্যাসাইনমেন্ট (কাজ)। মাথায় সব সময় ফিরে আসার কথা কাজ করত। কিন্তু এত তাড়াতাড়ি ফিরে আসব, ভাবিনি।
ফেরার অনুপ্রেরণা
সামনের ২-৩ বছর বাংলাদেশের জন্য পালাবদলের সময়। কজন সিনিয়র ক্রিকেটার বাংলাদেশের হয়ে দারুণ খেলেছে। তাদের অবশ্যই খুব ভালো প্রজন্ম হিসেবে মনে রাখা হবে। অন্যদিকে অনেক ভালো তরুণ ক্রিকেটারও এখন উঠে আসছে। এই ধরনের চ্যালেঞ্জের অংশ হওয়াটা আমাকে ফিরতে অনুপ্রাণিত করেছে।
সিনিয়র ক্রিকেটার সামলানো
সিনিয়রদের সবার সঙ্গে এরই মধ্যে কথা হয়েছে। সবারই মনোযোগের কেন্দ্রে আছে একটি ব্যাপার—দল সবার ওপরে। দলের ভালোর জন্য সবাই চেষ্টা করে যাবে। এমনকি আগেরবারের দায়িত্বেও ক্রিকেটারদের কাউকে নিয়ে কোনো চ্যালেঞ্জে পড়তে হয়নি। আমার চ্যালেঞ্জ হলো, সবার মনোযোগ দলের ভালোর দিকে নেওয়ায়। আমার তাই মনে হয় না, এটা (সিনিয়রদের সামলানো) চ্যালেঞ্জ হবে।
সিনিয়র ক্রিকেটারদের ভূমিকা
যে ভূমিকা তারা পালন করছে, ১৫-১২-১০ বছর ধরেই সেটা করে আসছে। যত দিন তারা খেলছে, যত দিন দলে সুযোগ পাচ্ছে, এই ভূমিকাই পালন করে যাবে। আমার মনে হয় না, তাদের ভূমিকা খুব একটা বদলাবে। তারা বিশ্বমানের ক্রিকেটার এবং নিজেদের ভূমিকায় তারা দারুণ সফলও।
নিজেদের মাঠের সুবিধা নিয়ে জেতা
হোম অ্যাডভান্টেজ ব্যাপারটি আসলে কী! নিউজিল্যান্ডে গেলে কোন ধরনের উইকেট পাই আমরা? অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডে যখন আমরা যাই, তারা কী করে? ভারত এখন কী করছে ঘরের মাঠে? দেশের বাইরে আমাদের যা আছে, তা দিয়েই সামলে নিতে হবে। যদি মিসাইল না থাকে, তাহলে কীভাবে লড়বেন? আমাদের গেরিলা যুদ্ধ করতে হবে, তাই না? তারা আমাদের দেশে আসবে, আমরা ছোট অস্ত্র নিয়ে লড়ব (তা হয় না)। যদি আমাদের গোলাবারুদ না থাকে, আমরা কিছু করতে পারব না। প্রতিটি দেশই এটা করে … হোম অ্যাডভান্টেজ নেওয়া উচিত।
দুই সময়ের হাথুরুর পার্থক্য
আগের চেয়ে একটু বুড়ো হয়েছি। এবার দায়িত্ব নেওয়ার সময় আমি বৃহৎ পরিসরে চিন্তা করেছি। এর আগে যখন এখানে এসেছি, নিজের পাশাপাশি অনেক মানুষের কাছেও আমার প্রমাণ করতে হয়েছে যে আমি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজ করতে পারি। জানতাম না, আমার সামনে কী আসতে পারে। এখন আমি বাংলাদেশ ক্রিকেট সম্পর্কে অনেক কিছু জানি যে এখানে ক্রিকেট কীভাবে চলে। পাশাপাশি এখন আমি নিজের ব্যাপারেও অনেক কিছু জানি। আগের চেয়ে এখন অনেক অভিজ্ঞ আমি।
২০২৩ বিশ্বকাপে লক্ষ্য
কোচের জন্য সব সময়ই চাপ থাকবে, তাই নয় কি? দল ভালো না করলে কোচকে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে। তবে আমাদের সবার প্রত্যাশা আছে (বিশ্বকাপে ভালো করার)। জাতি হিসেবেই সবার প্রত্যাশা আছে; কারণ, এটা ভারতে হবে। এই সংস্করণে ভালো করে আসছি। প্রত্যাশা আছে, তবে এই সময়ে আমরা যেটা করতে পারি, সেটা হলো প্রস্তুতি। আমরা আমাদের সেরা প্রস্তুতিটা নিলে, সেরা তারকারা ফিট ও সুস্থ থাকলে বিশ্বকাপে ভালো করব বলে বিশ্বাস করি।
ওয়ানডেতে ধারাবাহিক ভালো করা
যদি বাংলাদেশ ক্রিকেট ইতিহাসের দিকে তাকান, ৯০-এর দশকে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে ৫০ ওভার ক্রিকেট খেলা হতো। জাতি হিসেবে বাংলাদেশ জানে, কীভাবে ৫০ ওভারের ক্রিকেট খেলতে হয়। আগে আমি যখন ছিলাম, তখন স্পিনাররা দাপট দেখাত, আর এখন সবাই ফাস্ট বোলারদের নিয়ে কথা বলে। আমি এসব ট্যালেন্টকে দেখতে উন্মুখ।
টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে ভালো করা
আমি মনে করি, টেস্ট ক্রিকেটে দল ভালো করেছে। তারা নিউজিল্যান্ডে টেস্ট জিতেছে, দেশের মাঠেও ভালো করেছে। আমি মনে করি টেস্ট ক্রিকেটে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে আমাদের নিজেদের খেলার উপায় বের করতে হবে। আমরা এখানে অন্য দলের সাফল্যের রেসিপি অনুসরণ করতে পারি না। আমরা তাদের মতো নই। আমাদের নিজস্ব শক্তি আছে। আমাদের নিজেদের গেম প্ল্যান বের করা উচিত, যা আমাদের শক্তিমত্তাকে সমর্থন করে। দলের সঙ্গে এটা নিয়ে কাজ করা আমার অন্যতম চ্যালেঞ্জ হবে।
‘বাউন্সারে’ হাথুরুর যত ‘হুক’
প্রশ্ন: চলে যাওয়ার পর বিসিবি থেকে এটাই প্রথম প্রস্তাব?
হাথুরু: ‘না’।
প্রশ্ন: দ্বিতীয়বার প্রস্তাব?
হাথুরু: ‘না’।
প্রশ্ন: সিনিয়র ক্রিকেটারদের সঙ্গে টানাপোড়েন...
হাথুরু: আপনার প্রশ্নটি ‘রাবিশ’…কোনো ক্রিকেটারের সঙ্গে আমার টানাপোড়েন নেই।
প্রশ্ন: মাশরাফিকে নিয়ে কী ভাবছেন?
হাথুরু: নির্বাচনের জন্য? আমার মনে হয় না, সে আর (আন্তর্জাতিক ক্রিকেট) খেলছে।
প্রশ্ন: সাকিবের নিবেদনে ঘাটতি দেখেছিলেন?
হাথুরু: এটা আমার কাছে একটা নতুন খবর। এমনটা কখনো শুনিনি বা আমি এভাবে ভাবিনি।
চন্ডিকা হাথুরুসিংহে বাংলাদেশ ক্রিকেটে এতটাই আলোচিত নাম—দ্বিতীয় মেয়াদে ফেরার পর তাঁর প্রথম সংবাদ সম্মেলনে সংবাদমাধ্যমের বিশেষ আগ্রহ থাকাটাই স্বাভাবিক। মিরপুরের সংবাদ সম্মেলনে সেই চেনা হাথুরুকেই দেখা গেল। কোনো প্রশ্নে রসাত্মক, কূটনৈতিক উত্তর, কোনোটায় আবার চাঁচাছোলা মন্তব্য। বাংলাদেশ কোচের সংবাদ সম্মেলনের বেশির ভাগ অংশই থাকল এখানে—
আবারও ফেরার কারণ
(২০১৭ সালে) চলে যাওয়ার পর থেকেই আমি বাংলাদেশ ক্রিকেটকে অনুসরণ করছি। বিভিন্ন সময়ে খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য আমার সব সময়ই একটা জায়গা ছিল হৃদয়ে। এটা আমার প্রথম আন্তর্জাতিক অ্যাসাইনমেন্ট (কাজ)। মাথায় সব সময় ফিরে আসার কথা কাজ করত। কিন্তু এত তাড়াতাড়ি ফিরে আসব, ভাবিনি।
ফেরার অনুপ্রেরণা
সামনের ২-৩ বছর বাংলাদেশের জন্য পালাবদলের সময়। কজন সিনিয়র ক্রিকেটার বাংলাদেশের হয়ে দারুণ খেলেছে। তাদের অবশ্যই খুব ভালো প্রজন্ম হিসেবে মনে রাখা হবে। অন্যদিকে অনেক ভালো তরুণ ক্রিকেটারও এখন উঠে আসছে। এই ধরনের চ্যালেঞ্জের অংশ হওয়াটা আমাকে ফিরতে অনুপ্রাণিত করেছে।
সিনিয়র ক্রিকেটার সামলানো
সিনিয়রদের সবার সঙ্গে এরই মধ্যে কথা হয়েছে। সবারই মনোযোগের কেন্দ্রে আছে একটি ব্যাপার—দল সবার ওপরে। দলের ভালোর জন্য সবাই চেষ্টা করে যাবে। এমনকি আগেরবারের দায়িত্বেও ক্রিকেটারদের কাউকে নিয়ে কোনো চ্যালেঞ্জে পড়তে হয়নি। আমার চ্যালেঞ্জ হলো, সবার মনোযোগ দলের ভালোর দিকে নেওয়ায়। আমার তাই মনে হয় না, এটা (সিনিয়রদের সামলানো) চ্যালেঞ্জ হবে।
সিনিয়র ক্রিকেটারদের ভূমিকা
যে ভূমিকা তারা পালন করছে, ১৫-১২-১০ বছর ধরেই সেটা করে আসছে। যত দিন তারা খেলছে, যত দিন দলে সুযোগ পাচ্ছে, এই ভূমিকাই পালন করে যাবে। আমার মনে হয় না, তাদের ভূমিকা খুব একটা বদলাবে। তারা বিশ্বমানের ক্রিকেটার এবং নিজেদের ভূমিকায় তারা দারুণ সফলও।
নিজেদের মাঠের সুবিধা নিয়ে জেতা
হোম অ্যাডভান্টেজ ব্যাপারটি আসলে কী! নিউজিল্যান্ডে গেলে কোন ধরনের উইকেট পাই আমরা? অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডে যখন আমরা যাই, তারা কী করে? ভারত এখন কী করছে ঘরের মাঠে? দেশের বাইরে আমাদের যা আছে, তা দিয়েই সামলে নিতে হবে। যদি মিসাইল না থাকে, তাহলে কীভাবে লড়বেন? আমাদের গেরিলা যুদ্ধ করতে হবে, তাই না? তারা আমাদের দেশে আসবে, আমরা ছোট অস্ত্র নিয়ে লড়ব (তা হয় না)। যদি আমাদের গোলাবারুদ না থাকে, আমরা কিছু করতে পারব না। প্রতিটি দেশই এটা করে … হোম অ্যাডভান্টেজ নেওয়া উচিত।
দুই সময়ের হাথুরুর পার্থক্য
আগের চেয়ে একটু বুড়ো হয়েছি। এবার দায়িত্ব নেওয়ার সময় আমি বৃহৎ পরিসরে চিন্তা করেছি। এর আগে যখন এখানে এসেছি, নিজের পাশাপাশি অনেক মানুষের কাছেও আমার প্রমাণ করতে হয়েছে যে আমি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজ করতে পারি। জানতাম না, আমার সামনে কী আসতে পারে। এখন আমি বাংলাদেশ ক্রিকেট সম্পর্কে অনেক কিছু জানি যে এখানে ক্রিকেট কীভাবে চলে। পাশাপাশি এখন আমি নিজের ব্যাপারেও অনেক কিছু জানি। আগের চেয়ে এখন অনেক অভিজ্ঞ আমি।
২০২৩ বিশ্বকাপে লক্ষ্য
কোচের জন্য সব সময়ই চাপ থাকবে, তাই নয় কি? দল ভালো না করলে কোচকে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হবে। তবে আমাদের সবার প্রত্যাশা আছে (বিশ্বকাপে ভালো করার)। জাতি হিসেবেই সবার প্রত্যাশা আছে; কারণ, এটা ভারতে হবে। এই সংস্করণে ভালো করে আসছি। প্রত্যাশা আছে, তবে এই সময়ে আমরা যেটা করতে পারি, সেটা হলো প্রস্তুতি। আমরা আমাদের সেরা প্রস্তুতিটা নিলে, সেরা তারকারা ফিট ও সুস্থ থাকলে বিশ্বকাপে ভালো করব বলে বিশ্বাস করি।
ওয়ানডেতে ধারাবাহিক ভালো করা
যদি বাংলাদেশ ক্রিকেট ইতিহাসের দিকে তাকান, ৯০-এর দশকে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে ৫০ ওভার ক্রিকেট খেলা হতো। জাতি হিসেবে বাংলাদেশ জানে, কীভাবে ৫০ ওভারের ক্রিকেট খেলতে হয়। আগে আমি যখন ছিলাম, তখন স্পিনাররা দাপট দেখাত, আর এখন সবাই ফাস্ট বোলারদের নিয়ে কথা বলে। আমি এসব ট্যালেন্টকে দেখতে উন্মুখ।
টেস্ট ও টি-টোয়েন্টিতে ভালো করা
আমি মনে করি, টেস্ট ক্রিকেটে দল ভালো করেছে। তারা নিউজিল্যান্ডে টেস্ট জিতেছে, দেশের মাঠেও ভালো করেছে। আমি মনে করি টেস্ট ক্রিকেটে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে আমাদের নিজেদের খেলার উপায় বের করতে হবে। আমরা এখানে অন্য দলের সাফল্যের রেসিপি অনুসরণ করতে পারি না। আমরা তাদের মতো নই। আমাদের নিজস্ব শক্তি আছে। আমাদের নিজেদের গেম প্ল্যান বের করা উচিত, যা আমাদের শক্তিমত্তাকে সমর্থন করে। দলের সঙ্গে এটা নিয়ে কাজ করা আমার অন্যতম চ্যালেঞ্জ হবে।
‘বাউন্সারে’ হাথুরুর যত ‘হুক’
প্রশ্ন: চলে যাওয়ার পর বিসিবি থেকে এটাই প্রথম প্রস্তাব?
হাথুরু: ‘না’।
প্রশ্ন: দ্বিতীয়বার প্রস্তাব?
হাথুরু: ‘না’।
প্রশ্ন: সিনিয়র ক্রিকেটারদের সঙ্গে টানাপোড়েন...
হাথুরু: আপনার প্রশ্নটি ‘রাবিশ’…কোনো ক্রিকেটারের সঙ্গে আমার টানাপোড়েন নেই।
প্রশ্ন: মাশরাফিকে নিয়ে কী ভাবছেন?
হাথুরু: নির্বাচনের জন্য? আমার মনে হয় না, সে আর (আন্তর্জাতিক ক্রিকেট) খেলছে।
প্রশ্ন: সাকিবের নিবেদনে ঘাটতি দেখেছিলেন?
হাথুরু: এটা আমার কাছে একটা নতুন খবর। এমনটা কখনো শুনিনি বা আমি এভাবে ভাবিনি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে