জাহাঙ্গীর আলম, জামালপুর
জামালপুরের চরাঞ্চলে টমেটোর বাম্পার ফলন হয়েছে। বছরের শুরু থেকেই টমেটোর ফলন বেশি ও দাম ভালো পেয়ে খুশি কৃষকেরা। প্রথম দিকে প্রতিমণ টমেটো বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৭০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকায়। বর্তমান বাজার ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা। যা গত বছরের চেয়ে দ্বিগুণ। কৃষি অফিস বলছে, খরচ কম, লাভ বেশি পাওয়ায় দিন দিন এই অঞ্চলে টমেটো চাষে কৃষকদের আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
জামালপুর সদর উপজেলার চরাঞ্চল শরিফপুর, তুলশীচর, বারুয়ামারি, টিকরাকান্দি, নরুন্দি, নান্দিনায় এ বছর টমেটোর চাষ হয়েছে। কৃষকেরা জানিয়েছেন, গত বছর টমেটো চাষ করে তারা লোকসানে পড়েছিলেন। এ বছর তাদের সেই ক্ষতি পুষিয়ে লাভের মুখ দেখছেন। প্রতি বিঘায় টমেটো আবাদে তাদের খরচ হয়েছে ৫০-৬০ হাজার টাকা। সেখানে বিক্রি করেছেন ২ থেকে ৩ লাখ টাকা। যা লাভের অংশ দ্বিগুণ। এ বছর চরাঞ্চলে বারী, বিউটিফুল, বিউটিফুল-২, বিউটিফুল-৩, এবং বিফুলপ্লাস জাতের টমেটো চাষ করা হয়েছে। প্রতিদিন দেশের বিভিন্নস্থান থেকে পাইকারেরা এসে টমেটো কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। রাজধানী ঢাকার কাওরান বাজার, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, রংপুরসহ বিভিন্নস্থান থেকে পাইকারেরা এ অঞ্চলের টমেটো নিয়ে যাচ্ছেন।
কাওরান বাজারের পাইকার মোতালেব হোসেন বলেন, প্রতিবছর এই অঞ্চলের টমেটো পাইকারেরা কিনে নিয়ে যায়। এখানকার টমেটো ভালো। সুস্বাধু, রং সাইজ সবকিছুতে ক্রেতাদের আগ্রহ বেশি। তাই দেশের অন্য জেলার চেয়ে এই টমেটো নিতে বেশি আগ্রহী। গত বছর টমেটো চাষে বিপর্যয় দেখা দিয়েছিল। এতে কৃষকেরা টমেটো চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছিল। অনেকের ঘরে আবাদের খরচই তুলতে পারেনি। এ বছর টমেটোর ফলন বেশি পাওয়ায় গত বছরের ক্ষতিও পুষিয়েছেন বলে জানান। চর যথার্থপুর এলাকার টমেটো চাষি সাজু মিয়া বলেন, এ বছর শুরুতেই লাভ পেয়েছি। প্রতিটি গাছে জোয়ার ঠিক ছিল, ফলন ঝড়ে পড়ে নাই। টমেটোর সাইজ বড় বড়। প্রতি বিঘায় ৮০-৮৫ মণ টমেটো তুলেছি। প্রতিমণ ১ হাজার ৭০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকায় শুরুতেই বিক্রি করেছি। এতে খরচের দ্বিগুণ টাকা লাভ করেছি। এখনো খেতে যা আছে তাতে আরও বেশি লাভবান হবো। টমেটো চাষি শহীদুল, হনু মিয়া, সালাম এবং গেন্দু মিয়া বলেন, গত বছর উদয়ন আর সফল জাতের টমেটো করেছিলাম। তাতে প্রতিটি বাগানের অবস্থা খারাপ ছিল। পাতা কুকরা হয়ে গাছ মরে গেছে। এ বছর বিউটিফুল জাতের টমেটো আবাদ করেছি। গত বছরের চেয়ে এ বছর গাছ ভালো ফলন বেশি হয়েছে।
টমেটো চাষিরা জানিয়েছে, গত বছরের চেয়ে এ বছর ফলন ভালো। প্রতি জোয়ারে ফলন হয়েছে। প্রতি বিঘা জমিতে খরচ হয়েছে ৫০-৬০ হাজার টাকা। জামালপুর সদর উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা দিলরুবা ইয়াছমিন বলেন, এ বছর জামালপুর সদর উপজেলার চরাঞ্চলে ১১ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে টমেটোর চাষ হয়েছে। এ টমেটো আবাদ করে কৃষকেরা খুবই খুশি। কারণ এ বছর ফলন বেশি এবং বাজারে দামও বেশি। তারা প্রতি হেক্টরে ৮০ থেকে ৮৫ মেট্রিকটন ফলন পেয়েছে। টমেটো আবাদে অল্প ব্যয়, লাভ বেশি। এই জন্য কৃষকদের মধ্যে টমেটো চাষে দিন দিন আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
জামালপুরের চরাঞ্চলে টমেটোর বাম্পার ফলন হয়েছে। বছরের শুরু থেকেই টমেটোর ফলন বেশি ও দাম ভালো পেয়ে খুশি কৃষকেরা। প্রথম দিকে প্রতিমণ টমেটো বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৭০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকায়। বর্তমান বাজার ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা। যা গত বছরের চেয়ে দ্বিগুণ। কৃষি অফিস বলছে, খরচ কম, লাভ বেশি পাওয়ায় দিন দিন এই অঞ্চলে টমেটো চাষে কৃষকদের আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
জামালপুর সদর উপজেলার চরাঞ্চল শরিফপুর, তুলশীচর, বারুয়ামারি, টিকরাকান্দি, নরুন্দি, নান্দিনায় এ বছর টমেটোর চাষ হয়েছে। কৃষকেরা জানিয়েছেন, গত বছর টমেটো চাষ করে তারা লোকসানে পড়েছিলেন। এ বছর তাদের সেই ক্ষতি পুষিয়ে লাভের মুখ দেখছেন। প্রতি বিঘায় টমেটো আবাদে তাদের খরচ হয়েছে ৫০-৬০ হাজার টাকা। সেখানে বিক্রি করেছেন ২ থেকে ৩ লাখ টাকা। যা লাভের অংশ দ্বিগুণ। এ বছর চরাঞ্চলে বারী, বিউটিফুল, বিউটিফুল-২, বিউটিফুল-৩, এবং বিফুলপ্লাস জাতের টমেটো চাষ করা হয়েছে। প্রতিদিন দেশের বিভিন্নস্থান থেকে পাইকারেরা এসে টমেটো কিনে নিয়ে যাচ্ছেন। রাজধানী ঢাকার কাওরান বাজার, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, রংপুরসহ বিভিন্নস্থান থেকে পাইকারেরা এ অঞ্চলের টমেটো নিয়ে যাচ্ছেন।
কাওরান বাজারের পাইকার মোতালেব হোসেন বলেন, প্রতিবছর এই অঞ্চলের টমেটো পাইকারেরা কিনে নিয়ে যায়। এখানকার টমেটো ভালো। সুস্বাধু, রং সাইজ সবকিছুতে ক্রেতাদের আগ্রহ বেশি। তাই দেশের অন্য জেলার চেয়ে এই টমেটো নিতে বেশি আগ্রহী। গত বছর টমেটো চাষে বিপর্যয় দেখা দিয়েছিল। এতে কৃষকেরা টমেটো চাষে আগ্রহ হারিয়ে ফেলছিল। অনেকের ঘরে আবাদের খরচই তুলতে পারেনি। এ বছর টমেটোর ফলন বেশি পাওয়ায় গত বছরের ক্ষতিও পুষিয়েছেন বলে জানান। চর যথার্থপুর এলাকার টমেটো চাষি সাজু মিয়া বলেন, এ বছর শুরুতেই লাভ পেয়েছি। প্রতিটি গাছে জোয়ার ঠিক ছিল, ফলন ঝড়ে পড়ে নাই। টমেটোর সাইজ বড় বড়। প্রতি বিঘায় ৮০-৮৫ মণ টমেটো তুলেছি। প্রতিমণ ১ হাজার ৭০০ থেকে ১ হাজার ৮০০ টাকায় শুরুতেই বিক্রি করেছি। এতে খরচের দ্বিগুণ টাকা লাভ করেছি। এখনো খেতে যা আছে তাতে আরও বেশি লাভবান হবো। টমেটো চাষি শহীদুল, হনু মিয়া, সালাম এবং গেন্দু মিয়া বলেন, গত বছর উদয়ন আর সফল জাতের টমেটো করেছিলাম। তাতে প্রতিটি বাগানের অবস্থা খারাপ ছিল। পাতা কুকরা হয়ে গাছ মরে গেছে। এ বছর বিউটিফুল জাতের টমেটো আবাদ করেছি। গত বছরের চেয়ে এ বছর গাছ ভালো ফলন বেশি হয়েছে।
টমেটো চাষিরা জানিয়েছে, গত বছরের চেয়ে এ বছর ফলন ভালো। প্রতি জোয়ারে ফলন হয়েছে। প্রতি বিঘা জমিতে খরচ হয়েছে ৫০-৬০ হাজার টাকা। জামালপুর সদর উপজেলার কৃষি কর্মকর্তা দিলরুবা ইয়াছমিন বলেন, এ বছর জামালপুর সদর উপজেলার চরাঞ্চলে ১১ হাজার ১০০ হেক্টর জমিতে টমেটোর চাষ হয়েছে। এ টমেটো আবাদ করে কৃষকেরা খুবই খুশি। কারণ এ বছর ফলন বেশি এবং বাজারে দামও বেশি। তারা প্রতি হেক্টরে ৮০ থেকে ৮৫ মেট্রিকটন ফলন পেয়েছে। টমেটো আবাদে অল্প ব্যয়, লাভ বেশি। এই জন্য কৃষকদের মধ্যে টমেটো চাষে দিন দিন আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে