নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের ঊর্ধ্বগতির মধ্যে এবার অস্থিরতা দেখা দিয়েছে চিনির বাজারে। মাত্র পাঁচ দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি চিনির দাম বেড়েছে অন্তত ৭ টাকা। ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে এমন অস্বাভাবিক হারে চিনির দাম বেড়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের মেসার্স শুভ এন্টারপ্রাইজের মালিক সাইফুল ইসলাম জানান, গত শনিবার পরিবেশকের কাছ থেকে তিনি প্রতি ৫০ কেজি চিনির বস্তা কিনেছেন ৩ হাজার ৭৬০ টাকায়। এতে প্রতি কেজির দাম পড়েছে ৭৫ টাকা ২০ পয়সা। কিন্তু গতকাল বৃহস্পতিবার সেই চিনিই তাঁকে ৮২ টাকা ৬০ পয়সা করে কিনতে হয়েছে। অর্থাৎ কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ৭ টাকা ৪০ পয়সা।
সাইফুল জানান, গত শনিবার তিনি ৭৮ টাকা কেজি চিনি বিক্রি করেছেন। গতকাল বিক্রি করেছেন ৮৫ টাকা কেজিতে। হুট করে এত দাম বাড়ায় ক্রেতাদের সঙ্গে বাহাস করতে হচ্ছে জানিয়ে সরকারকে এমন অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণ খুঁজে বের করার আহ্বান জানিয়েছেন এই দোকানি।
তবে বাংলাদেশ চিনি ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি আনোয়ার হাবীবের দাবি, বাজারে চিনির দাম বাড়েনি। তবে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় পরিবহনভাড়া ২০-৩০ শতাংশ বেড়েছে। একই সঙ্গে ডলারের দাম বাড়ায় চিনির বাজারে প্রভাব পড়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, এক সপ্তাহ আগে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে প্রতি কেজি চিনির দাম ছিল খুচরা পর্যায়ে ৮০-৮২ টাকা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ৮২-৮৫ টাকায়। দোকানিদের কাছে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্যাকেটজাত চিনি এখনো আগের দামে অর্থাৎ ৯০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
পাইকারি বাজারে চিনির অস্বাভাবিক দাম বাড়ার কারণ জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখা) এইচ এম আলী আহাদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, টাকার বিপরীতে ডলারের দাম বাড়ায় চিনির দামে প্রভাব পড়েছে।
যদিও আন্তর্জাতিক নিউজ পোর্টাল ইনডেক্স মুডি ডটকম সূত্রে জানা গেছে, গত মার্চে প্রতি কেজি চিনির দাম ছিল ৪২ সেন্ট, এপ্রিল ও মে মাসে তা ৪৩ সেন্ট এবং জুনে ৪২ সেন্টে বিক্রি হয়েছে। গত কয়েক মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে চিনির দাম প্রায় স্থিতিশীল।
এ প্রসঙ্গে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশে (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, ব্যবসায়ীদের লাভের লালসায় পেয়েছে। আর সরকারের সংস্থাগুলো এখন ব্যবসায় নেমে পড়েছে। তারা সেবা দেওয়ার নামে এখন ব্যবসা শুরু করেছে। ফলে বাজারে চিনিসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে।
নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের ঊর্ধ্বগতির মধ্যে এবার অস্থিরতা দেখা দিয়েছে চিনির বাজারে। মাত্র পাঁচ দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি চিনির দাম বেড়েছে অন্তত ৭ টাকা। ডলারের মূল্যবৃদ্ধির কারণে এমন অস্বাভাবিক হারে চিনির দাম বেড়েছে বলে দাবি ব্যবসায়ীদের।
পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের মেসার্স শুভ এন্টারপ্রাইজের মালিক সাইফুল ইসলাম জানান, গত শনিবার পরিবেশকের কাছ থেকে তিনি প্রতি ৫০ কেজি চিনির বস্তা কিনেছেন ৩ হাজার ৭৬০ টাকায়। এতে প্রতি কেজির দাম পড়েছে ৭৫ টাকা ২০ পয়সা। কিন্তু গতকাল বৃহস্পতিবার সেই চিনিই তাঁকে ৮২ টাকা ৬০ পয়সা করে কিনতে হয়েছে। অর্থাৎ কেজিপ্রতি দাম বেড়েছে ৭ টাকা ৪০ পয়সা।
সাইফুল জানান, গত শনিবার তিনি ৭৮ টাকা কেজি চিনি বিক্রি করেছেন। গতকাল বিক্রি করেছেন ৮৫ টাকা কেজিতে। হুট করে এত দাম বাড়ায় ক্রেতাদের সঙ্গে বাহাস করতে হচ্ছে জানিয়ে সরকারকে এমন অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির কারণ খুঁজে বের করার আহ্বান জানিয়েছেন এই দোকানি।
তবে বাংলাদেশ চিনি ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি আনোয়ার হাবীবের দাবি, বাজারে চিনির দাম বাড়েনি। তবে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় পরিবহনভাড়া ২০-৩০ শতাংশ বেড়েছে। একই সঙ্গে ডলারের দাম বাড়ায় চিনির বাজারে প্রভাব পড়েছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) হিসাব অনুযায়ী, এক সপ্তাহ আগে রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে প্রতি কেজি চিনির দাম ছিল খুচরা পর্যায়ে ৮০-৮২ টাকা। গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ৮২-৮৫ টাকায়। দোকানিদের কাছে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্যাকেটজাত চিনি এখনো আগের দামে অর্থাৎ ৯০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে।
পাইকারি বাজারে চিনির অস্বাভাবিক দাম বাড়ার কারণ জানতে চাইলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখা) এইচ এম আলী আহাদ খান আজকের পত্রিকাকে বলেন, টাকার বিপরীতে ডলারের দাম বাড়ায় চিনির দামে প্রভাব পড়েছে।
যদিও আন্তর্জাতিক নিউজ পোর্টাল ইনডেক্স মুডি ডটকম সূত্রে জানা গেছে, গত মার্চে প্রতি কেজি চিনির দাম ছিল ৪২ সেন্ট, এপ্রিল ও মে মাসে তা ৪৩ সেন্ট এবং জুনে ৪২ সেন্টে বিক্রি হয়েছে। গত কয়েক মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে চিনির দাম প্রায় স্থিতিশীল।
এ প্রসঙ্গে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশে (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, ব্যবসায়ীদের লাভের লালসায় পেয়েছে। আর সরকারের সংস্থাগুলো এখন ব্যবসায় নেমে পড়েছে। তারা সেবা দেওয়ার নামে এখন ব্যবসা শুরু করেছে। ফলে বাজারে চিনিসহ বিভিন্ন পণ্যের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪