রাজশাহী প্রতিনিধি
ধর্ষণের শিকার হওয়ায় রাজশাহীর এক শিশুকে একটি মাদ্রাসা থেকে বের করে দেওয়ার ঘটনা ঘটে। প্রথমে ভর্তি নিলেও তিন দিন পর আট বছরের ওই শিশুকে মাদ্রাসা থেকে বের করে দেন মাদ্রাসা পরিচালক। বিষয়টি জানতে পেরে সরেজমিন তদন্ত করিয়েছেন জেলা প্রশাসক আবদুল জলিল।
এই তদন্তে গিয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জয়া মারিয়া পেরেরা ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন ঘটনার সত্যতা পেয়েছেন। গতকাল সোমবার সকালে নগরীর হড়গ্রাম মুন্সিপাড়া এলাকার উম্মাহাতুল মু’মিনীন মহিলা মাদ্রাসা নামের ওই মাদ্রাসায় যান তাঁরা।
ভুক্তভোগী শিশুটি ২০২০ সালের ২১ মার্চ প্রতিবেশী এক কিশোরের হাতে ধর্ষণের শিকার হয়। ওই কিশোর এখন জেলহাজতে। শিশুটির বাবা শারীরিক প্রতিবন্ধী। রেলের জমির বস্তিতে একটি ঘর করে বসবাস করেন। শিশুর মা একটি বেসরকারি হাসপাতালে আয়া হিসেবে চাকরি করেন। সম্প্রতি ওই শিশুকে মাদ্রাসায় ভর্তি করা হয়। কিন্তু শিশুটি আগে ধর্ষণের শিকার হয়েছে জানতে পেরে তাকে বের করে দেন পরিচালক মাওলানা মোহা. হাবিবুল্লাহ।
এমন ঘটনা জানতে পেরে জেলা প্রশাসক দুই কর্মকর্তাকে সরেজমিনে তদন্তে পাঠান। এ সময় মাদ্রাসা পরিচালক হাবিবুল্লাহ নিজের ভুল স্বীকার করেন। তিনি শিশুর বাবা-মায়ের কাছে ক্ষমাও চান। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক জয়া মারিয়া ওই শিশুকে ভর্তি নেওয়ার জন্য মাদ্রাসা পরিচালককে নির্দেশ দিয়েছেন। বিনা বেতনেই সেখানে পড়ার সুযোগ পাবে শিশুটি। তবে একবার বের করে দেওয়ায় সেখানে আর মেয়েকে ভর্তি করতে রাজি নন তার মা। বলেন, মাদ্রাসা থেকে বের করে দেওয়ার পর তিনি মেয়েকে একটি স্কুলে ভর্তি করেছেন। গতকাল সোমবার দুপুরে সমাজসেবা অধিদপ্তর ও ইউনিসেফের শিশু সহায়তার ১০৯৮ নম্বর থেকে ফোন এসেছিল। তাঁরা তাঁর মেয়েকে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন। তিনি তাঁর ছোট্ট শিশুকে ধর্ষণের সুষ্ঠু বিচার চেয়েছেন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জয়া মারিয়া পেরেরা বলেন, আমরা ঘটনার সত্যতা পেয়েছি। মাদ্রাসা পরিচালক ভুল স্বীকার করেছেন। শিশুটিকে মাদ্রাসায় ভর্তি নিয়ে বিনা বেতনে পড়ার সুযোগ দেওয়ার জন্য তাঁকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মেয়েটির অভিভাবক চাইলে ভর্তি করাতে পারবেন।’
ধর্ষণের শিকার হওয়ায় রাজশাহীর এক শিশুকে একটি মাদ্রাসা থেকে বের করে দেওয়ার ঘটনা ঘটে। প্রথমে ভর্তি নিলেও তিন দিন পর আট বছরের ওই শিশুকে মাদ্রাসা থেকে বের করে দেন মাদ্রাসা পরিচালক। বিষয়টি জানতে পেরে সরেজমিন তদন্ত করিয়েছেন জেলা প্রশাসক আবদুল জলিল।
এই তদন্তে গিয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জয়া মারিয়া পেরেরা ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা নাসির উদ্দিন ঘটনার সত্যতা পেয়েছেন। গতকাল সোমবার সকালে নগরীর হড়গ্রাম মুন্সিপাড়া এলাকার উম্মাহাতুল মু’মিনীন মহিলা মাদ্রাসা নামের ওই মাদ্রাসায় যান তাঁরা।
ভুক্তভোগী শিশুটি ২০২০ সালের ২১ মার্চ প্রতিবেশী এক কিশোরের হাতে ধর্ষণের শিকার হয়। ওই কিশোর এখন জেলহাজতে। শিশুটির বাবা শারীরিক প্রতিবন্ধী। রেলের জমির বস্তিতে একটি ঘর করে বসবাস করেন। শিশুর মা একটি বেসরকারি হাসপাতালে আয়া হিসেবে চাকরি করেন। সম্প্রতি ওই শিশুকে মাদ্রাসায় ভর্তি করা হয়। কিন্তু শিশুটি আগে ধর্ষণের শিকার হয়েছে জানতে পেরে তাকে বের করে দেন পরিচালক মাওলানা মোহা. হাবিবুল্লাহ।
এমন ঘটনা জানতে পেরে জেলা প্রশাসক দুই কর্মকর্তাকে সরেজমিনে তদন্তে পাঠান। এ সময় মাদ্রাসা পরিচালক হাবিবুল্লাহ নিজের ভুল স্বীকার করেন। তিনি শিশুর বাবা-মায়ের কাছে ক্ষমাও চান। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক জয়া মারিয়া ওই শিশুকে ভর্তি নেওয়ার জন্য মাদ্রাসা পরিচালককে নির্দেশ দিয়েছেন। বিনা বেতনেই সেখানে পড়ার সুযোগ পাবে শিশুটি। তবে একবার বের করে দেওয়ায় সেখানে আর মেয়েকে ভর্তি করতে রাজি নন তার মা। বলেন, মাদ্রাসা থেকে বের করে দেওয়ার পর তিনি মেয়েকে একটি স্কুলে ভর্তি করেছেন। গতকাল সোমবার দুপুরে সমাজসেবা অধিদপ্তর ও ইউনিসেফের শিশু সহায়তার ১০৯৮ নম্বর থেকে ফোন এসেছিল। তাঁরা তাঁর মেয়েকে সব ধরনের সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন। তিনি তাঁর ছোট্ট শিশুকে ধর্ষণের সুষ্ঠু বিচার চেয়েছেন।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জয়া মারিয়া পেরেরা বলেন, আমরা ঘটনার সত্যতা পেয়েছি। মাদ্রাসা পরিচালক ভুল স্বীকার করেছেন। শিশুটিকে মাদ্রাসায় ভর্তি নিয়ে বিনা বেতনে পড়ার সুযোগ দেওয়ার জন্য তাঁকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মেয়েটির অভিভাবক চাইলে ভর্তি করাতে পারবেন।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে