নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পাচ্ছেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের আট শতাধিক সহযোগী অধ্যাপক। চলতি মাসেই এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, ১৬ থেকে ২০তম বিসিএস পর্যন্ত আট শতাধিক শিক্ষক অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতির যোগ্য বলে যাচাই-বাছাই করেছে বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটি (ডিপিসি)। আপাতত পরিকল্পনা হলো এসব কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা। পরে ধাপে ধাপে অন্যান্য ব্যাচের পদোন্নতিযোগ্য সহযোগী অধ্যাপকদের পদোন্নতি দেওয়া।
জানতে চাইলে গতকাল রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (কলেজ অনুবিভাগ) মোহাম্মদ খালেদ রহীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দিতে ডিপিসির একাধিক সভা হয়েছে। আশা করছি, চলতি মাসেই প্রজ্ঞাপন জারি করা সম্ভব হবে।’ তবে কয়টি ব্যাচের শিক্ষকেরা এবার পদোন্নতি পাবেন–এ প্রশ্নে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তরের সূত্র জানায়, ১৮ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে শিক্ষা ক্যাডারের সহযোগী অধ্যাপকদের অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দিতে ডিপিসির প্রথম সভা হয়। সভায় ১৬ থেকে ২২তম বিসিএস পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক থেকে অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতির জন্য ১ হাজার ৬০টি পদের বিপরীতে ১ হাজার ৯৪৯ জনের তালিকা উপস্থাপন করে মাউশি। ২০২৫ সালে অবসরে যাবেন এমন কর্মকর্তাদের নামও সংযুক্ত করা হয় এই তালিকায়।
সূত্র জানায়, পদোন্নতির সব শর্ত পূরণ করার পরও বছরের পর বছর পদোন্নতিবঞ্চিত শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা। তাঁদের মধ্যে কোনো কোনো ব্যাচের কর্মকর্তারা দেড় যুগ ধরে একই পদে কর্মরত আছেন। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ২০ মার্চ ৬৮৬ জনকে অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, মন্ত্রণালয়ের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হলো ১৬ থেকে ২০তম বিসিএসের আট শতাধিক শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়া। তবে তা এখনো চূড়ান্ত নয়।
জানা যায়, কর্মকর্তার সংখ্যার দিক দিয়ে বড় দুটি ক্যাডারের একটি হলো শিক্ষা। এই ক্যাডারে মোট ১৫ হাজার ৯৫০টি পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন ১৪ হাজারের কিছু বেশি। তাঁদের অধিকাংশই সরকারি কলেজের শিক্ষক। বাকিরা মাউশিসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত।
অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পাচ্ছেন বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের আট শতাধিক সহযোগী অধ্যাপক। চলতি মাসেই এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
মন্ত্রণালয়ের সূত্র বলছে, ১৬ থেকে ২০তম বিসিএস পর্যন্ত আট শতাধিক শিক্ষক অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতির যোগ্য বলে যাচাই-বাছাই করেছে বিভাগীয় পদোন্নতি কমিটি (ডিপিসি)। আপাতত পরিকল্পনা হলো এসব কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করা। পরে ধাপে ধাপে অন্যান্য ব্যাচের পদোন্নতিযোগ্য সহযোগী অধ্যাপকদের পদোন্নতি দেওয়া।
জানতে চাইলে গতকাল রোববার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (কলেজ অনুবিভাগ) মোহাম্মদ খালেদ রহীম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দিতে ডিপিসির একাধিক সভা হয়েছে। আশা করছি, চলতি মাসেই প্রজ্ঞাপন জারি করা সম্ভব হবে।’ তবে কয়টি ব্যাচের শিক্ষকেরা এবার পদোন্নতি পাবেন–এ প্রশ্নে তিনি কোনো মন্তব্য করেননি।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা (মাউশি) অধিদপ্তরের সূত্র জানায়, ১৮ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে শিক্ষা ক্যাডারের সহযোগী অধ্যাপকদের অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দিতে ডিপিসির প্রথম সভা হয়। সভায় ১৬ থেকে ২২তম বিসিএস পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক থেকে অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতির জন্য ১ হাজার ৬০টি পদের বিপরীতে ১ হাজার ৯৪৯ জনের তালিকা উপস্থাপন করে মাউশি। ২০২৫ সালে অবসরে যাবেন এমন কর্মকর্তাদের নামও সংযুক্ত করা হয় এই তালিকায়।
সূত্র জানায়, পদোন্নতির সব শর্ত পূরণ করার পরও বছরের পর বছর পদোন্নতিবঞ্চিত শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা। তাঁদের মধ্যে কোনো কোনো ব্যাচের কর্মকর্তারা দেড় যুগ ধরে একই পদে কর্মরত আছেন। সর্বশেষ ২০২৩ সালের ২০ মার্চ ৬৮৬ জনকে অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, মন্ত্রণালয়ের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হলো ১৬ থেকে ২০তম বিসিএসের আট শতাধিক শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়া। তবে তা এখনো চূড়ান্ত নয়।
জানা যায়, কর্মকর্তার সংখ্যার দিক দিয়ে বড় দুটি ক্যাডারের একটি হলো শিক্ষা। এই ক্যাডারে মোট ১৫ হাজার ৯৫০টি পদের বিপরীতে কর্মরত আছেন ১৪ হাজারের কিছু বেশি। তাঁদের অধিকাংশই সরকারি কলেজের শিক্ষক। বাকিরা মাউশিসহ শিক্ষাসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরে কর্মরত।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে