ফকিরহাট (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বাগেরহাটের ফকিরহাটে জরাজীর্ণ ভবনে ২৮ বছর ধরে চলছে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের কার্যক্রম। ভেজা স্যাঁতসেঁতে ভবনের ছাদ আর দেয়াল। কোথাও কোথাও পলেস্তারা খসে পড়ছে। ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের একটি ছোট কক্ষে চলছে অফিসের সব কাজ। এ ছাড়া মাধ্যমিক পর্যায়ের লক্ষাধিক বই রাখার জন্য নেই নিজস্ব গুদাম।
মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা পরিষদসংলগ্ন একতলাবিশিষ্ট পুরোনো কোর্ট ভবনে ১৯৯৪ সালে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছিল। সেই থেকে ২৮ বছর ধরে জরাজীর্ণ ভবনেই চলছে শিক্ষা অফিসের কার্যক্রম। ভবনটি অনেক পুরোনো হওয়ায় বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ ও স্যাঁতসেঁতে অবস্থায় রয়েছে।
এই অফিস থেকে উপজেলার ৩১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, পাঁচটি নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়, ছয়টি দাখিল মাদ্রাসা, দুটি আলিম মাদ্রাসা, একটি ফাজিল মাদ্রাসা ও ছয়টি মহাবিদ্যালয়ের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
উপজেলায় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের প্রায় ১৮ হাজার ছাত্রছাত্রীর জন্য জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) থেকে প্রতিবছর পাঠানো লক্ষাধিক বই রাখার জন্য নিজস্ব কোনো কক্ষ নেই। তাই মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস বাধ্য হয়ে স্কুল পর্যায়ের পাঠ্যবই আট্টাকা কেরামত আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার বই ফকিরহাট কারামাতিয়া ফাজিল মাদ্রাসার শ্রেণিকক্ষে রাখছেন। এতে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস নিতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের প্রধানেরা।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা দেবাশীষ কুমার বিশ্বাস বলেন, জরাজীর্ণ ভবনের একটি ছোট কক্ষে ঝুঁকি নিয়ে সেবা দিচ্ছেন। এখানে বিভিন্ন বিদ্যালয় থেকে কাজে আসা শিক্ষকদের বসতে দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত জায়গা নেই। বিষয়টি খুবই অস্বস্তিকর।
শিক্ষা কর্মকর্তা আরও বলেন, নতুন ভবন নির্মাণের জন্য স্থান নির্বাচন করা হয়েছে। তবে কবে নাগাদ ভবন তৈরি হবে, তা জানেন না তিনি।
বাগেরহাটের ফকিরহাটে জরাজীর্ণ ভবনে ২৮ বছর ধরে চলছে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের কার্যক্রম। ভেজা স্যাঁতসেঁতে ভবনের ছাদ আর দেয়াল। কোথাও কোথাও পলেস্তারা খসে পড়ছে। ঝুঁকিপূর্ণ ভবন ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশের একটি ছোট কক্ষে চলছে অফিসের সব কাজ। এ ছাড়া মাধ্যমিক পর্যায়ের লক্ষাধিক বই রাখার জন্য নেই নিজস্ব গুদাম।
মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলা পরিষদসংলগ্ন একতলাবিশিষ্ট পুরোনো কোর্ট ভবনে ১৯৯৪ সালে একটি প্রকল্পের মাধ্যমে মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যক্রম শুরু হয়েছিল। সেই থেকে ২৮ বছর ধরে জরাজীর্ণ ভবনেই চলছে শিক্ষা অফিসের কার্যক্রম। ভবনটি অনেক পুরোনো হওয়ায় বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ ও স্যাঁতসেঁতে অবস্থায় রয়েছে।
এই অফিস থেকে উপজেলার ৩১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, পাঁচটি নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়, ছয়টি দাখিল মাদ্রাসা, দুটি আলিম মাদ্রাসা, একটি ফাজিল মাদ্রাসা ও ছয়টি মহাবিদ্যালয়ের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
উপজেলায় মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের প্রায় ১৮ হাজার ছাত্রছাত্রীর জন্য জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি) থেকে প্রতিবছর পাঠানো লক্ষাধিক বই রাখার জন্য নিজস্ব কোনো কক্ষ নেই। তাই মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস বাধ্য হয়ে স্কুল পর্যায়ের পাঠ্যবই আট্টাকা কেরামত আলী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসার বই ফকিরহাট কারামাতিয়া ফাজিল মাদ্রাসার শ্রেণিকক্ষে রাখছেন। এতে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস নিতে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানের প্রধানেরা।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা দেবাশীষ কুমার বিশ্বাস বলেন, জরাজীর্ণ ভবনের একটি ছোট কক্ষে ঝুঁকি নিয়ে সেবা দিচ্ছেন। এখানে বিভিন্ন বিদ্যালয় থেকে কাজে আসা শিক্ষকদের বসতে দেওয়ার মতো পর্যাপ্ত জায়গা নেই। বিষয়টি খুবই অস্বস্তিকর।
শিক্ষা কর্মকর্তা আরও বলেন, নতুন ভবন নির্মাণের জন্য স্থান নির্বাচন করা হয়েছে। তবে কবে নাগাদ ভবন তৈরি হবে, তা জানেন না তিনি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৪ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪