নাজিম আল শমষের
প্রশ্ন: শিরোপার ডাবল জিতেছেন, শুরুতেই অভিনন্দন। তা এবার ট্রেবল শিরোপা জয় নিয়ে ভাবনা কী?
মারিও লেমোস: শিরোপা সব সময়ই আপনাকে আনন্দ দেবে। সেখানে এক সঙ্গে দুটি শিরোপা জয় মানেই বিশেষ কিছু। অবশ্যই ট্রেবল জিততে চায় আবাহনী। সব সময়ই চেয়েছে। ক্লাবের নজর এখন সে দিকেই। তবে আমরা এখন আপাতত ফেডারেশন কাপ জয়ের আনন্দই উদ্যাপন করছি। এরপর আমরা আস্তে ধীরে পরবর্তী পরিকল্পনা ঠিক করব।
প্রশ্ন: টানা চার বছর আপনি আবাহনীর দায়িত্বে। আগের তিন মৌসুমের তুলনায় এই মৌসুমে নতুন কোনো পার্থক্য খুঁজে পাচ্ছেন?
মারিও: হ্যাঁ, আবাহনীর হয়ে আমার চতুর্থ মৌসুম চলছে। এই চার বছরে অনেক কিছু ওলট-পালট হয়েছে। অনেক খেলোয়াড় ক্লাব ছেড়েছে, নতুন খেলোয়াড় যোগ হয়েছে। বর্তমান মৌসুমে আমরা অনেক পরিবর্তন এনেছি। বিশেষ করে খেলোয়াড়ের দিক থেকে। আমি বলব, এই খেলোয়াড়েরাই সাফল্যের মূল কারণ।
প্রশ্ন: আগের তিন মৌসুমে আপনার হাতে কোনো শিরোপাই ওঠেনি। সেখান থেকে এক মৌসুমে টানা দুই শিরোপা জিতে গেলেন। দ্রুত সময়ে দুটি শিরোপা জয়ের রহস্যটা কী?
মারিও: কোনো রহস্য নেই। ফুটবলার থেকে শুরু করে সমর্থকেরা খুব করে চাইছিল অন্তত একটা শিরোপা হলেও যেন জিতি। তাই আমরা সবাই নিজেদের সেরাটা দিয়েছি। এর সঙ্গে আমাদের দলের সবার পরিশ্রমও ছিল চোখে পড়ার মতো। যদি বলতেই হয়, বলব, দলের এই পরিশ্রমও একটা কারণ।
প্রশ্ন: অনেকে বলছেন, দানিয়েল কলিনদ্রেস আসার পরই আপনার দলের চেহারা পাল্টে গেছে। কথাটা কতটা সত্যি?
মারিও: দানিয়েল একজন শিরোপাজয়ী খেলোয়াড়। সে সব সময়ই জিততে চায়। বড় আসরে, কঠিন সময়েই দেখবেন সে জ্বলে ওঠে। কোনো সন্দেহ নেই, আবাহনীর জন্য এই মৌসুমে দানিয়েল অন্যতম সেরা চুক্তি।
প্রশ্ন: ফেডারেশন কাপের জয়ে আপনাদের এএফসি কাপে খেলার রাস্তা উন্মুক্ত হয়ে গেছে। এই টুর্নামেন্ট সামনে রেখে আবাহনী কী পরিকল্পনা করছে?
মারিও: আবাহনী এএফসি কাপকে সব সময়ই ভালোভাবে গুরুত্ব দেয়। এ রকম একটা আসরে খেলতে পারা গর্বের বিষয়। পরের আসরেও যেন আমরা এএফসি কাপে খেলতে পারি, বিষয়টি নিশ্চিত করতে হলে আমাদের লিগেও ভালো খেলতে হবে।
প্রশ্ন: টার্ফের মাঠে খেলে আপনার অধিকাংশ খেলোয়াড়ই ক্লান্ত, চোটে পড়েছেন। সামনে আবার জাতীয় দলের খেলা আছে। স্থানীয় ফুটবলারদের কম বিশ্রামে ক্লান্তির একটা বিষয় থাকবে। এতে লিগের ফলে প্রভাব পড়বে না?
মারিও: লিগ তো ফেব্রুয়ারিতে শুরু হচ্ছে। এটা আমাদের জন্য ভালোই হলো। জাতীয় দলের ফুটবলেরা এতে কিছুদিন বিশ্রামের সুযোগ পাবে। আমাদের ফুটবলেরাও বিশ্রাম পাবে। জাতীয় দলে যারা খেলবে, তারা এই সময়ে শতভাগ ফিট হয়ে যাবে, আশা করছি। যাদের চোট আছে তারাও হয়তো এই সময়ে ফিট হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: বসুন্ধরা কিংস এবারের ফেডারেশন কাপে খেলেনি। সামনে লিগে তাদের দাপট থামিয়ে আবাহনীর ট্রেবল জেতা কতটা আশাবাদী?
মারিও: বসুন্ধরা অবশ্যই শক্তিশালী দল। এবং লিগ শিরোপার অন্যতম বড় দাবিদার। তবে এবার আমরাও ছাড় দেব না। এবার অবশ্যই চাইব, লিগ জিততে, ট্রেবল জিততে। নিজেদের সেরাটা দিয়েই লড়াই করব।
প্রশ্ন: শিরোপার ডাবল জিতেছেন, শুরুতেই অভিনন্দন। তা এবার ট্রেবল শিরোপা জয় নিয়ে ভাবনা কী?
মারিও লেমোস: শিরোপা সব সময়ই আপনাকে আনন্দ দেবে। সেখানে এক সঙ্গে দুটি শিরোপা জয় মানেই বিশেষ কিছু। অবশ্যই ট্রেবল জিততে চায় আবাহনী। সব সময়ই চেয়েছে। ক্লাবের নজর এখন সে দিকেই। তবে আমরা এখন আপাতত ফেডারেশন কাপ জয়ের আনন্দই উদ্যাপন করছি। এরপর আমরা আস্তে ধীরে পরবর্তী পরিকল্পনা ঠিক করব।
প্রশ্ন: টানা চার বছর আপনি আবাহনীর দায়িত্বে। আগের তিন মৌসুমের তুলনায় এই মৌসুমে নতুন কোনো পার্থক্য খুঁজে পাচ্ছেন?
মারিও: হ্যাঁ, আবাহনীর হয়ে আমার চতুর্থ মৌসুম চলছে। এই চার বছরে অনেক কিছু ওলট-পালট হয়েছে। অনেক খেলোয়াড় ক্লাব ছেড়েছে, নতুন খেলোয়াড় যোগ হয়েছে। বর্তমান মৌসুমে আমরা অনেক পরিবর্তন এনেছি। বিশেষ করে খেলোয়াড়ের দিক থেকে। আমি বলব, এই খেলোয়াড়েরাই সাফল্যের মূল কারণ।
প্রশ্ন: আগের তিন মৌসুমে আপনার হাতে কোনো শিরোপাই ওঠেনি। সেখান থেকে এক মৌসুমে টানা দুই শিরোপা জিতে গেলেন। দ্রুত সময়ে দুটি শিরোপা জয়ের রহস্যটা কী?
মারিও: কোনো রহস্য নেই। ফুটবলার থেকে শুরু করে সমর্থকেরা খুব করে চাইছিল অন্তত একটা শিরোপা হলেও যেন জিতি। তাই আমরা সবাই নিজেদের সেরাটা দিয়েছি। এর সঙ্গে আমাদের দলের সবার পরিশ্রমও ছিল চোখে পড়ার মতো। যদি বলতেই হয়, বলব, দলের এই পরিশ্রমও একটা কারণ।
প্রশ্ন: অনেকে বলছেন, দানিয়েল কলিনদ্রেস আসার পরই আপনার দলের চেহারা পাল্টে গেছে। কথাটা কতটা সত্যি?
মারিও: দানিয়েল একজন শিরোপাজয়ী খেলোয়াড়। সে সব সময়ই জিততে চায়। বড় আসরে, কঠিন সময়েই দেখবেন সে জ্বলে ওঠে। কোনো সন্দেহ নেই, আবাহনীর জন্য এই মৌসুমে দানিয়েল অন্যতম সেরা চুক্তি।
প্রশ্ন: ফেডারেশন কাপের জয়ে আপনাদের এএফসি কাপে খেলার রাস্তা উন্মুক্ত হয়ে গেছে। এই টুর্নামেন্ট সামনে রেখে আবাহনী কী পরিকল্পনা করছে?
মারিও: আবাহনী এএফসি কাপকে সব সময়ই ভালোভাবে গুরুত্ব দেয়। এ রকম একটা আসরে খেলতে পারা গর্বের বিষয়। পরের আসরেও যেন আমরা এএফসি কাপে খেলতে পারি, বিষয়টি নিশ্চিত করতে হলে আমাদের লিগেও ভালো খেলতে হবে।
প্রশ্ন: টার্ফের মাঠে খেলে আপনার অধিকাংশ খেলোয়াড়ই ক্লান্ত, চোটে পড়েছেন। সামনে আবার জাতীয় দলের খেলা আছে। স্থানীয় ফুটবলারদের কম বিশ্রামে ক্লান্তির একটা বিষয় থাকবে। এতে লিগের ফলে প্রভাব পড়বে না?
মারিও: লিগ তো ফেব্রুয়ারিতে শুরু হচ্ছে। এটা আমাদের জন্য ভালোই হলো। জাতীয় দলের ফুটবলেরা এতে কিছুদিন বিশ্রামের সুযোগ পাবে। আমাদের ফুটবলেরাও বিশ্রাম পাবে। জাতীয় দলে যারা খেলবে, তারা এই সময়ে শতভাগ ফিট হয়ে যাবে, আশা করছি। যাদের চোট আছে তারাও হয়তো এই সময়ে ফিট হয়ে যাবে।
প্রশ্ন: বসুন্ধরা কিংস এবারের ফেডারেশন কাপে খেলেনি। সামনে লিগে তাদের দাপট থামিয়ে আবাহনীর ট্রেবল জেতা কতটা আশাবাদী?
মারিও: বসুন্ধরা অবশ্যই শক্তিশালী দল। এবং লিগ শিরোপার অন্যতম বড় দাবিদার। তবে এবার আমরাও ছাড় দেব না। এবার অবশ্যই চাইব, লিগ জিততে, ট্রেবল জিততে। নিজেদের সেরাটা দিয়েই লড়াই করব।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২০ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে