আবু সাইম, ঢাকা
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ব্যাপক প্রচার কার্যক্রম চালানোর পরিকল্পনা করেছিল সরকারের আইসিটি বিভাগ। এ পর্যন্ত সরকার দেশের উন্নয়নে যত ধরনের কর্মকাণ্ড করেছে, সেগুলো তুলে ধরাই ছিল এই প্রচারের মূল লক্ষ্য। দেশের সর্বত্র নানান মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টা প্রচার চালাতে ১৩২ কোটি টাকার প্রস্তাব করে প্রকল্পটি তৈরি করা হয়। তবে এক বছর ধরে চেষ্টা করেও সফল হতে পারেনি আইসিটি বিভাগ। চলমান অর্থনৈতিক সংকটের প্রেক্ষাপটে কৃচ্ছ্রের অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ থেকে সরে এসেছে সরকার।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদ শেষ হতে মাত্র বছরখানেক বাকি। এ জন্য প্রকল্পটির মাধ্যমে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড মানুষের কাছে ডিজিটাল উপায়ে প্রচারের লক্ষ্য ছিল। প্রচার কার্যক্রম শুরুর সম্ভাব্য সময় ছিল গত বছরের নভেম্বর মাস, আর প্রচারকাজ শেষ হওয়ার কথা আগামী বছরের নভেম্বর মাসে। তবে প্রকল্পটি সরকারের অগ্রাধিকার বা গুরুত্বের বিবেচনায় ‘সি’ গ্রুপে পড়ে। ফলে এ বছর এতে কোনো টাকা পাওয়ার সুযোগ ছিল না। তাই অনুমোদনও মেলেনি।
পরিকল্পনা কমিশনের একাধিক কর্মকর্তা জানান, শুরুতে মুজিববর্ষ উপলক্ষে সরকারের সব কর্মকাণ্ড, তথ্য ও সেবার যথাযথ প্রচার এবং প্রসারের জন্য প্রকল্প প্রস্তাব করা হয়। কিন্তু এতে নানা অসংগতি থাকায় প্রস্তাব সংশোধনে সময় লাগে। এরই মধ্যে মুজিববর্ষও শেষ হয়। গত অক্টোবর থেকে এক বছর এ প্রকল্পের ওপর কয়েকটি মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) বৈঠকও অনুষ্ঠিত হয়। এমনকি গত মার্চ থেকেই প্রকল্পটি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদনের জন্য চূড়ান্ত বাছাইয়ে ছিল। তবে তা অনুমোদনের জন্য তোলা হয়নি। সবশেষ তা প্রত্যাহার করা হয়। এ প্রকল্পের মাধ্যমে নাগরিক সম্পৃক্ততা ও সচেতনতা বাড়ার মাধ্যমে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্র সহায়ক হতো বলে দাবি ছিল আইসিটি বিভাগের।
এ বিষয়ে পরিকল্পনাসচিব মামুন আল রশীদ বলেন, ‘এ প্রকল্প মূলত মুজিববর্ষকে কেন্দ্র করে নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সে সময় তো অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। উপরন্তু আমরা যেসব প্রকল্প অনুমোদন দিচ্ছি, সেগুলোতে জনগুরুত্বপূর্ণতার কথা চিন্তা করেই দেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ প্রকল্প তৃণমূল মানুষের উপকারে আসবে কি না, তা প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। তাই প্রকল্পটি এ মুহূর্তে বিবেচনা সম্ভব না।’
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রচার তো মন্দ কিছু না। কারণ, জনগণকে তো জানতে হবে, সরকার তাদের জন্য কী কী করেছে, কী কী উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা কিছুটা কৃচ্ছ্রসাধনের মধ্যেও তো আছি। বিবেচনা করেই প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে। তবে কোনো কিছু কারেকশন করে প্রকল্পটি নতুন করে আসতেও পারে।’
প্রকল্প প্রত্যাহার সম্পর্কে পরিকল্পনা কমিশন বলছে, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তাবিত ‘সারা দেশে ৪৯২টি উপজেলায় এলইডি ডিসপ্লে স্থাপন’ শীর্ষক প্রকল্পটি মোট ১৩২ কোটি ৪২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০২১ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের অক্টোবর মেয়াদ বাস্তবায়নের জন্য কথা ছিল। এ জন্য জানুয়ারির শুরুতে পরিকল্পনা কমিশনের আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগে প্রস্তাব পাঠানো হয়। পরে প্রকল্পের সারসংক্ষেপ একনেক সভায় উপস্থাপনের জন্য মার্চের ১৫ তারিখ পরিকল্পনা বিভাগের এনইসি একনেক ও সমন্বয় শাখায় জমা পড়ে। প্রকল্পটি ২০২২-২৩ অর্থবছরে ক্যাটাগরি ‘সি’তে রাখা হয়েছে। বর্তমানে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ওই প্রকল্প বর্তমানে বাস্তবায়ন করা সমীচীন নয় মর্মে প্রতীয়মান হয়।
কী ছিল প্রকল্পে
সরকারের বিভিন্ন মেগা প্রকল্পসহ গত প্রায় ১৪ বছরে নেওয়া উন্নয়নকাজ দেশজুড়ে প্রচারে এ প্রকল্প নেওয়া হয়। প্রকল্পের আওতায় দেশের ৪৯২ উপজেলায় সাড়ে ৫৩৮টি এলইডি ডিসপ্লে বসানোর প্রস্তাব করা হয়। প্রায় ৩০ ফুট দৈর্ঘ্যের বড় এসব ডিসপ্লেতে সরকারের উন্নয়নকাজের পাশাপাশি ২৪ ঘণ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ ছাড়াও মহান মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলনসহ দেশের প্রকৃত ইতিহাসের ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হওয়ার কথা ছিল।
এ ছাড়া স্থায়ী এলইডি ডিসপ্লের সঙ্গে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কাছে প্রচারণা পৌঁছে দিতে ১০০টি ডিজিটাল ভ্রাম্যমাণ ভ্যানে করেও বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঘুরে সরকারের উন্নয়ন প্রচারের কথা ছিল। এ প্রকল্পে সার্বক্ষণিক ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ৫৭০ জন কর্মকর্তাকে সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রশিক্ষণের পাশাপাশি এ বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে সেমিনার, আলোচনা সভাও অন্তর্ভুক্ত ছিল প্রকল্পে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ব্যাপক প্রচার কার্যক্রম চালানোর পরিকল্পনা করেছিল সরকারের আইসিটি বিভাগ। এ পর্যন্ত সরকার দেশের উন্নয়নে যত ধরনের কর্মকাণ্ড করেছে, সেগুলো তুলে ধরাই ছিল এই প্রচারের মূল লক্ষ্য। দেশের সর্বত্র নানান মাধ্যমে ২৪ ঘণ্টা প্রচার চালাতে ১৩২ কোটি টাকার প্রস্তাব করে প্রকল্পটি তৈরি করা হয়। তবে এক বছর ধরে চেষ্টা করেও সফল হতে পারেনি আইসিটি বিভাগ। চলমান অর্থনৈতিক সংকটের প্রেক্ষাপটে কৃচ্ছ্রের অংশ হিসেবে এই উদ্যোগ থেকে সরে এসেছে সরকার।
ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকারের টানা তৃতীয় মেয়াদ শেষ হতে মাত্র বছরখানেক বাকি। এ জন্য প্রকল্পটির মাধ্যমে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড মানুষের কাছে ডিজিটাল উপায়ে প্রচারের লক্ষ্য ছিল। প্রচার কার্যক্রম শুরুর সম্ভাব্য সময় ছিল গত বছরের নভেম্বর মাস, আর প্রচারকাজ শেষ হওয়ার কথা আগামী বছরের নভেম্বর মাসে। তবে প্রকল্পটি সরকারের অগ্রাধিকার বা গুরুত্বের বিবেচনায় ‘সি’ গ্রুপে পড়ে। ফলে এ বছর এতে কোনো টাকা পাওয়ার সুযোগ ছিল না। তাই অনুমোদনও মেলেনি।
পরিকল্পনা কমিশনের একাধিক কর্মকর্তা জানান, শুরুতে মুজিববর্ষ উপলক্ষে সরকারের সব কর্মকাণ্ড, তথ্য ও সেবার যথাযথ প্রচার এবং প্রসারের জন্য প্রকল্প প্রস্তাব করা হয়। কিন্তু এতে নানা অসংগতি থাকায় প্রস্তাব সংশোধনে সময় লাগে। এরই মধ্যে মুজিববর্ষও শেষ হয়। গত অক্টোবর থেকে এক বছর এ প্রকল্পের ওপর কয়েকটি মূল্যায়ন কমিটির (পিইসি) বৈঠকও অনুষ্ঠিত হয়। এমনকি গত মার্চ থেকেই প্রকল্পটি জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় অনুমোদনের জন্য চূড়ান্ত বাছাইয়ে ছিল। তবে তা অনুমোদনের জন্য তোলা হয়নি। সবশেষ তা প্রত্যাহার করা হয়। এ প্রকল্পের মাধ্যমে নাগরিক সম্পৃক্ততা ও সচেতনতা বাড়ার মাধ্যমে দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্র সহায়ক হতো বলে দাবি ছিল আইসিটি বিভাগের।
এ বিষয়ে পরিকল্পনাসচিব মামুন আল রশীদ বলেন, ‘এ প্রকল্প মূলত মুজিববর্ষকে কেন্দ্র করে নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সে সময় তো অতিক্রান্ত হয়ে গেছে। উপরন্তু আমরা যেসব প্রকল্প অনুমোদন দিচ্ছি, সেগুলোতে জনগুরুত্বপূর্ণতার কথা চিন্তা করেই দেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ প্রকল্প তৃণমূল মানুষের উপকারে আসবে কি না, তা প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। তাই প্রকল্পটি এ মুহূর্তে বিবেচনা সম্ভব না।’
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রচার তো মন্দ কিছু না। কারণ, জনগণকে তো জানতে হবে, সরকার তাদের জন্য কী কী করেছে, কী কী উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা কিছুটা কৃচ্ছ্রসাধনের মধ্যেও তো আছি। বিবেচনা করেই প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে। তবে কোনো কিছু কারেকশন করে প্রকল্পটি নতুন করে আসতেও পারে।’
প্রকল্প প্রত্যাহার সম্পর্কে পরিকল্পনা কমিশন বলছে, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের আওতায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তাবিত ‘সারা দেশে ৪৯২টি উপজেলায় এলইডি ডিসপ্লে স্থাপন’ শীর্ষক প্রকল্পটি মোট ১৩২ কোটি ৪২ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০২১ সালের নভেম্বর থেকে ২০২৩ সালের অক্টোবর মেয়াদ বাস্তবায়নের জন্য কথা ছিল। এ জন্য জানুয়ারির শুরুতে পরিকল্পনা কমিশনের আর্থসামাজিক অবকাঠামো বিভাগে প্রস্তাব পাঠানো হয়। পরে প্রকল্পের সারসংক্ষেপ একনেক সভায় উপস্থাপনের জন্য মার্চের ১৫ তারিখ পরিকল্পনা বিভাগের এনইসি একনেক ও সমন্বয় শাখায় জমা পড়ে। প্রকল্পটি ২০২২-২৩ অর্থবছরে ক্যাটাগরি ‘সি’তে রাখা হয়েছে। বর্তমানে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ওই প্রকল্প বর্তমানে বাস্তবায়ন করা সমীচীন নয় মর্মে প্রতীয়মান হয়।
কী ছিল প্রকল্পে
সরকারের বিভিন্ন মেগা প্রকল্পসহ গত প্রায় ১৪ বছরে নেওয়া উন্নয়নকাজ দেশজুড়ে প্রচারে এ প্রকল্প নেওয়া হয়। প্রকল্পের আওতায় দেশের ৪৯২ উপজেলায় সাড়ে ৫৩৮টি এলইডি ডিসপ্লে বসানোর প্রস্তাব করা হয়। প্রায় ৩০ ফুট দৈর্ঘ্যের বড় এসব ডিসপ্লেতে সরকারের উন্নয়নকাজের পাশাপাশি ২৪ ঘণ্টা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষণ ছাড়াও মহান মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলনসহ দেশের প্রকৃত ইতিহাসের ওপর নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হওয়ার কথা ছিল।
এ ছাড়া স্থায়ী এলইডি ডিসপ্লের সঙ্গে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের কাছে প্রচারণা পৌঁছে দিতে ১০০টি ডিজিটাল ভ্রাম্যমাণ ভ্যানে করেও বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ঘুরে সরকারের উন্নয়ন প্রচারের কথা ছিল। এ প্রকল্পে সার্বক্ষণিক ব্যবস্থাপনা ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য ৫৭০ জন কর্মকর্তাকে সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য প্রশিক্ষণের পাশাপাশি এ বিষয়ে জনসচেতনতা বাড়ানোর লক্ষ্যে সেমিনার, আলোচনা সভাও অন্তর্ভুক্ত ছিল প্রকল্পে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৯ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে