বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
ঈদে মুক্তি পাচ্ছে চার তারকার ‘মায়া: দ্য লাভ’। প্রেমের গল্পে সিনেমাটি বানিয়েছেন জসিম উদ্দিন জাকির। অভিনয় করেছেন আনিসুর রহমান মিলন, সাইমন সাদিক, শবনম বুবলী ও রোশান। মুক্তি উপলক্ষে গত রোববার রাজধানীর এক রেস্টুরেস্টে আয়োজন করা হয় ট্রেলার প্রকাশ অনুষ্ঠানের।
সেখানে সিনেমাটি নিয়ে কথা বলেন নির্মাতা ও অভিনয়শিল্পীরা। এবার ঈদে মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে এক ডজনের বেশি সিনেমা। এসব সিনেমার মাঝে মায়া নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সিনেমার প্রযোজক, নির্মাতা ও অভিনয়শিল্পীরা। জানালেন গুণগত মানের কারণেই ঈদের সিনেমার প্রথম সারিতে থাকবে মায়া।
সাইমন সাদিক বলেন, ‘দর্শকদের চাহিদার কথা মাথায় রেখেই মায়া নির্মাণ করেছেন জসিম উদ্দিন জাকির। আমরা এখন সব জায়গায় টানাপোড়েনের গল্প দেখি। মায়াতে টানাপোড়েন নেই, প্রেম আছে। প্রেম হচ্ছে আধ্যাত্মিক, প্রেম শৈল্পিক, প্রেম বিরহের, প্রেম আলিঙ্গনের। প্রেম একেকজনের কাছে একেক রকম।
আমাদের নির্মাতা প্রেমকে কীভাবে প্রকাশ করেছেন, তা দেখার জন্য হলে যেতে হবে। এবার ঈদে অনেক সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। সব সিনেমার জন্য আমাদের পক্ষ থেকে অনেক শুভকামনা। আশা করি এত সিনেমার মধ্যেও সামনের সারিতেই থাকবে মায়া।’
ঈদে বুবলী অভিনীত দুটি সিনেমা মুক্তি পাওয়ার কথা। এরই মধ্যে ‘দেয়ালের দেশ’-এর টিজার নজর কেড়েছে দর্শকের। এবার বুবলী জানালেন মায়ার কথা। এই সিনেমা নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করার পাশাপাশি নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে বুবলী বলেন, ‘সব মানুষের মাঝেই মায়া কাজ করে। সেই রকম মায়ায় ভরা একটি গল্পের সিনেমা এটি।
প্রথমবার এক সিনেমায় তিনজন নায়কের সঙ্গে অভিনয় করেছি। তিনজন ভালো অভিনেতার সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করার অভিজ্ঞতা হলো। খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল বিষয়টি। প্রত্যেকেই নিজের সেরাটা দিয়ে অভিনয় করেছেন। শুটিং চলাকালেই বুঝতে পারছিলাম দারুণ একটি সিনেমা হতে যাচ্ছে মায়া। সিনেমাটি দেখার পর দর্শকেরাও আমার সঙ্গে একমত হবেন।’
সিনেমার তিন নায়কের একজন রোশান। তিনি বলেন, ‘রোমান্টিক ঘরানার সিনেমা মায়া। অ্যাকশন, সাসপেন্সও রয়েছে। বলা যায় কমপ্লিট প্যাকেজ। দুই বছর আগে যাত্রা শুরু হয়েছিল মায়ার। অবশেষে দর্শকের সামনে আসছে সিনেমাটি। ভালো লাগার মতো একটি সিনেমা মায়া।’
নির্মাতা জসিম উদ্দিন জাকির বলেন, ‘মানুষের জীবনে যে প্রেম থাকে, আবেগ থাকে, অনুভূতি থাকে, তা-ই নিয়ে সিনেমার গল্প। প্রতিটি মানুষের জীবনের কোনো না কোনো অংশের সঙ্গে মিলে যাবে এর কাহিনি। সিনেমাটি দেখে দর্শকের মনে হবে এটা হয়তো তাঁদের জীবনের গল্প।’
প্রকাশিত ১ মিনিট ৪৬ সেকেন্ডের ট্রেলারে দেখা গেল রোশান ও বুবলী একে অপরকে ভালোবাসে। তাদের প্রেমে বাধা হয়ে দাঁড়ায় মাহমুদুল হাসান মিঠু। একসময় পাগল হয়ে যায় রোশান। এদিকে বুবলীকে মনে মনে ভালোবাসে সাইমন। বুবলীর জন্য সব করতে প্রস্তুত সে। অন্যদিকে, নিজের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা ছেড়ে বুবলীর টানে চলে আসে মিলন। দোটানায় পড়ে যায় বুবলী। কার প্রেমে সাড়া দেবে সে? কাকে করবে জীবনসঙ্গী? শেষটা দেখতে হবে প্রেক্ষাগৃহে।
মায়াতে আরও অভিনয় করেছেন কাজী হায়াৎ, রেবেকা রউফ, রাশেদা চৌধুরী, শম্পা নিজাম, সোহেল রশিদ, শিবলী প্রমুখ। প্রযোজনা করেছেন আলীনুর আসিক ভূঁইয়া।
ঈদে মুক্তি পাচ্ছে চার তারকার ‘মায়া: দ্য লাভ’। প্রেমের গল্পে সিনেমাটি বানিয়েছেন জসিম উদ্দিন জাকির। অভিনয় করেছেন আনিসুর রহমান মিলন, সাইমন সাদিক, শবনম বুবলী ও রোশান। মুক্তি উপলক্ষে গত রোববার রাজধানীর এক রেস্টুরেস্টে আয়োজন করা হয় ট্রেলার প্রকাশ অনুষ্ঠানের।
সেখানে সিনেমাটি নিয়ে কথা বলেন নির্মাতা ও অভিনয়শিল্পীরা। এবার ঈদে মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে এক ডজনের বেশি সিনেমা। এসব সিনেমার মাঝে মায়া নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন সিনেমার প্রযোজক, নির্মাতা ও অভিনয়শিল্পীরা। জানালেন গুণগত মানের কারণেই ঈদের সিনেমার প্রথম সারিতে থাকবে মায়া।
সাইমন সাদিক বলেন, ‘দর্শকদের চাহিদার কথা মাথায় রেখেই মায়া নির্মাণ করেছেন জসিম উদ্দিন জাকির। আমরা এখন সব জায়গায় টানাপোড়েনের গল্প দেখি। মায়াতে টানাপোড়েন নেই, প্রেম আছে। প্রেম হচ্ছে আধ্যাত্মিক, প্রেম শৈল্পিক, প্রেম বিরহের, প্রেম আলিঙ্গনের। প্রেম একেকজনের কাছে একেক রকম।
আমাদের নির্মাতা প্রেমকে কীভাবে প্রকাশ করেছেন, তা দেখার জন্য হলে যেতে হবে। এবার ঈদে অনেক সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। সব সিনেমার জন্য আমাদের পক্ষ থেকে অনেক শুভকামনা। আশা করি এত সিনেমার মধ্যেও সামনের সারিতেই থাকবে মায়া।’
ঈদে বুবলী অভিনীত দুটি সিনেমা মুক্তি পাওয়ার কথা। এরই মধ্যে ‘দেয়ালের দেশ’-এর টিজার নজর কেড়েছে দর্শকের। এবার বুবলী জানালেন মায়ার কথা। এই সিনেমা নিয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করার পাশাপাশি নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে বুবলী বলেন, ‘সব মানুষের মাঝেই মায়া কাজ করে। সেই রকম মায়ায় ভরা একটি গল্পের সিনেমা এটি।
প্রথমবার এক সিনেমায় তিনজন নায়কের সঙ্গে অভিনয় করেছি। তিনজন ভালো অভিনেতার সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করার অভিজ্ঞতা হলো। খুব চ্যালেঞ্জিং ছিল বিষয়টি। প্রত্যেকেই নিজের সেরাটা দিয়ে অভিনয় করেছেন। শুটিং চলাকালেই বুঝতে পারছিলাম দারুণ একটি সিনেমা হতে যাচ্ছে মায়া। সিনেমাটি দেখার পর দর্শকেরাও আমার সঙ্গে একমত হবেন।’
সিনেমার তিন নায়কের একজন রোশান। তিনি বলেন, ‘রোমান্টিক ঘরানার সিনেমা মায়া। অ্যাকশন, সাসপেন্সও রয়েছে। বলা যায় কমপ্লিট প্যাকেজ। দুই বছর আগে যাত্রা শুরু হয়েছিল মায়ার। অবশেষে দর্শকের সামনে আসছে সিনেমাটি। ভালো লাগার মতো একটি সিনেমা মায়া।’
নির্মাতা জসিম উদ্দিন জাকির বলেন, ‘মানুষের জীবনে যে প্রেম থাকে, আবেগ থাকে, অনুভূতি থাকে, তা-ই নিয়ে সিনেমার গল্প। প্রতিটি মানুষের জীবনের কোনো না কোনো অংশের সঙ্গে মিলে যাবে এর কাহিনি। সিনেমাটি দেখে দর্শকের মনে হবে এটা হয়তো তাঁদের জীবনের গল্প।’
প্রকাশিত ১ মিনিট ৪৬ সেকেন্ডের ট্রেলারে দেখা গেল রোশান ও বুবলী একে অপরকে ভালোবাসে। তাদের প্রেমে বাধা হয়ে দাঁড়ায় মাহমুদুল হাসান মিঠু। একসময় পাগল হয়ে যায় রোশান। এদিকে বুবলীকে মনে মনে ভালোবাসে সাইমন। বুবলীর জন্য সব করতে প্রস্তুত সে। অন্যদিকে, নিজের প্রতিষ্ঠিত ব্যবসা ছেড়ে বুবলীর টানে চলে আসে মিলন। দোটানায় পড়ে যায় বুবলী। কার প্রেমে সাড়া দেবে সে? কাকে করবে জীবনসঙ্গী? শেষটা দেখতে হবে প্রেক্ষাগৃহে।
মায়াতে আরও অভিনয় করেছেন কাজী হায়াৎ, রেবেকা রউফ, রাশেদা চৌধুরী, শম্পা নিজাম, সোহেল রশিদ, শিবলী প্রমুখ। প্রযোজনা করেছেন আলীনুর আসিক ভূঁইয়া।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে