ত্রিশাল প্রতিনিধি
ত্রিশাল উপজেলার বইলর-কালীরবাজার সড়কের দরার খালে সেতু ভেঙে গেছে ছয় মাসে আগে। পুনর্নির্মাণকাজও শুরু হয়। কিন্তু দুই মাস ধরে বন্ধ সেই কাজ।
এদিকে চলাচলের সুবিধার জন্য পাশেই বিকল্প একটি সড়ক নির্মাণ করে দেয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু খালের পানি বাড়ায় বিকল্প সড়কটিও ভেঙে গেছে। আগে থেকে ভারী যানবাহন বন্ধ থাকলেও এখন সব যানবাহনই চলাচল বন্ধ রয়েছে। চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে চলাচলকারীদের।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা হলে জানা গেছে, এ সেতু দিয়ে উপজেলার কাঁঠাল, কালীরবাজার, সেনবাড়ী, বালিপাড়া হয়ে পাশের উপজেলায় যাতায়াত করেন তাঁরা। কাঁঠাল ইউনিয়নের একমাত্র যাতায়াতের সড়ক এটি। গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কের ওপর নির্মিত সেতুটির ছয় মাস ধরে কাজ চলছে। এর মধ্যে দুই মাস ধরে কাজ বন্ধ রয়েছে। চলাচলের জন্য আলাদা সড়কের ব্যবস্থা করলেও বৃষ্টির পানিতে তাও ভেঙে গেছে। ফলে গাড়ি চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ওই সড়কে চলাচলকারী হাজারো মানুষকে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সেতুটি মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ায় নতুন করে নির্মাণকাজ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লাবনী এন্টারপ্রাইজ। কিন্তু নিচের ঢালাইয়ের অংশের কাজ করে দুই মাস ধরে বন্ধ রেখেছে কাজ। পায়ে হেঁটে চলাচলের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে বাঁশ ও কাঠ দিয়ে সাঁকো। যানবাহন না চলায় সাধারণ মানুষকে ভেঙে ভেঙে যাতায়াতে গুনতে হচ্ছে দ্বিগুণ টাকা।
স্থানীয় অটোরিকশাচালক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘এ সেতুর কাজ অনেক দিন ধরে করছে। মাত্র নিচের অংশের কাজ করেছে। সেতু করতে এত সময় লাগার কথা না। তারা অনেক দিন ধরে কাজ বন্ধ রেখেছে। চলার জন্য আলাদা রাস্তা করে দিলেও তা বৃষ্টিতে ভেঙে গেছে। এখন রাস্তা দিয়ে গাড়ি চলাচল বন্ধ রয়েছে। বাঁশের সাঁকো দিয়ে হেঁটে চলতে হচ্ছে।’
স্থানীয় ব্যবসায়ী রাশেদ মিয়া বলেন, ‘এ সেতুর কারণে আমাদের গ্রামের মানুষের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। আগে আমাদের কালীরবাজার থেকে বৈলর যেতে ২০ টাকা ভাড়া লাগত। এখন দুবার গাড়ি পাল্টানোর কারণে দ্বিগুণ টাকা ভাড়া গুনতে হচ্ছে। আর দোকানের মালামাল আনতেও তিন চার কিলোমিটার রাস্তা অতিরিক্ত ঘুরে আনতে হচ্ছে।’
আকবর হোসেন নামে এক স্কুলশিক্ষক বলেন, এত গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কটির সেতুর কাজ করতেও যদি এভাবে অবহেলা করা হয় তবে আর কী করার আছে! এই সড়কে দৈনিক শত শত ভারী যানবাহনসহ অসংখ্য ছোট যানবাহন চলাচল করে। অসংখ্য বালুবাহী ট্রাক এ সড়কে চলাচল করে। জনগুরুত্ব বিবেচনা করে সেতু কাজ দ্রুত শেষ করা উচিত।
কাঁঠাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরে আলম সিদ্দিকী বলেন, ‘এ সেতুর কাজ অনেক দিন ধরেই চলছে। কিন্তু ঈদের পর থেকে কাজ বন্ধ রয়েছে। আমার এলাকার জনগণের এতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। আমি ঠিকাদার, ইঞ্জিনিয়ার ও উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলেছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে যেন এ ব্রিজটির কাজ শেষ করা হয়।’
কাজে বন্ধ থাকার বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লাবনী এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী নুরু তালুকদার বলেন, বৃষ্টির কারণে সেতুর কাজ আপাতত বন্ধ রয়েছে। আবহাওয়া ভালো হলে ও পানি কমে গেলেই দ্রুত সময়ে কাজ ধরা হবে। বিকল্প যে রাস্তাটি ছিল তা বৃষ্টির কারণে ভেঙে গেছে।
ত্রিশাল উপজেলার বইলর-কালীরবাজার সড়কের দরার খালে সেতু ভেঙে গেছে ছয় মাসে আগে। পুনর্নির্মাণকাজও শুরু হয়। কিন্তু দুই মাস ধরে বন্ধ সেই কাজ।
এদিকে চলাচলের সুবিধার জন্য পাশেই বিকল্প একটি সড়ক নির্মাণ করে দেয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। কিন্তু খালের পানি বাড়ায় বিকল্প সড়কটিও ভেঙে গেছে। আগে থেকে ভারী যানবাহন বন্ধ থাকলেও এখন সব যানবাহনই চলাচল বন্ধ রয়েছে। চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে চলাচলকারীদের।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা হলে জানা গেছে, এ সেতু দিয়ে উপজেলার কাঁঠাল, কালীরবাজার, সেনবাড়ী, বালিপাড়া হয়ে পাশের উপজেলায় যাতায়াত করেন তাঁরা। কাঁঠাল ইউনিয়নের একমাত্র যাতায়াতের সড়ক এটি। গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কের ওপর নির্মিত সেতুটির ছয় মাস ধরে কাজ চলছে। এর মধ্যে দুই মাস ধরে কাজ বন্ধ রয়েছে। চলাচলের জন্য আলাদা সড়কের ব্যবস্থা করলেও বৃষ্টির পানিতে তাও ভেঙে গেছে। ফলে গাড়ি চলাচল পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে। দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ওই সড়কে চলাচলকারী হাজারো মানুষকে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, সেতুটি মেয়াদোত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ায় নতুন করে নির্মাণকাজ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লাবনী এন্টারপ্রাইজ। কিন্তু নিচের ঢালাইয়ের অংশের কাজ করে দুই মাস ধরে বন্ধ রেখেছে কাজ। পায়ে হেঁটে চলাচলের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে বাঁশ ও কাঠ দিয়ে সাঁকো। যানবাহন না চলায় সাধারণ মানুষকে ভেঙে ভেঙে যাতায়াতে গুনতে হচ্ছে দ্বিগুণ টাকা।
স্থানীয় অটোরিকশাচালক সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘এ সেতুর কাজ অনেক দিন ধরে করছে। মাত্র নিচের অংশের কাজ করেছে। সেতু করতে এত সময় লাগার কথা না। তারা অনেক দিন ধরে কাজ বন্ধ রেখেছে। চলার জন্য আলাদা রাস্তা করে দিলেও তা বৃষ্টিতে ভেঙে গেছে। এখন রাস্তা দিয়ে গাড়ি চলাচল বন্ধ রয়েছে। বাঁশের সাঁকো দিয়ে হেঁটে চলতে হচ্ছে।’
স্থানীয় ব্যবসায়ী রাশেদ মিয়া বলেন, ‘এ সেতুর কারণে আমাদের গ্রামের মানুষের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। আগে আমাদের কালীরবাজার থেকে বৈলর যেতে ২০ টাকা ভাড়া লাগত। এখন দুবার গাড়ি পাল্টানোর কারণে দ্বিগুণ টাকা ভাড়া গুনতে হচ্ছে। আর দোকানের মালামাল আনতেও তিন চার কিলোমিটার রাস্তা অতিরিক্ত ঘুরে আনতে হচ্ছে।’
আকবর হোসেন নামে এক স্কুলশিক্ষক বলেন, এত গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কটির সেতুর কাজ করতেও যদি এভাবে অবহেলা করা হয় তবে আর কী করার আছে! এই সড়কে দৈনিক শত শত ভারী যানবাহনসহ অসংখ্য ছোট যানবাহন চলাচল করে। অসংখ্য বালুবাহী ট্রাক এ সড়কে চলাচল করে। জনগুরুত্ব বিবেচনা করে সেতু কাজ দ্রুত শেষ করা উচিত।
কাঁঠাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরে আলম সিদ্দিকী বলেন, ‘এ সেতুর কাজ অনেক দিন ধরেই চলছে। কিন্তু ঈদের পর থেকে কাজ বন্ধ রয়েছে। আমার এলাকার জনগণের এতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। আমি ঠিকাদার, ইঞ্জিনিয়ার ও উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলেছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে যেন এ ব্রিজটির কাজ শেষ করা হয়।’
কাজে বন্ধ থাকার বিষয়ে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান লাবনী এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী নুরু তালুকদার বলেন, বৃষ্টির কারণে সেতুর কাজ আপাতত বন্ধ রয়েছে। আবহাওয়া ভালো হলে ও পানি কমে গেলেই দ্রুত সময়ে কাজ ধরা হবে। বিকল্প যে রাস্তাটি ছিল তা বৃষ্টির কারণে ভেঙে গেছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪