বাগেরহাট ও গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় তৃতীয় পর্যায়ে ঈদ উপহার হিসেবে বাগেরহাট ও গোপালগঞ্জের ১ হাজার ২৭৪ ভূমিহীন পরিবার ঘর পাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ঘর হস্তান্তর করবেন। এর মধ্যে বাগেরহাটে ৬৬২ ও গোপালগঞ্জের ৬১২ ভূমিহীন পরিবার এই ঘর পাবে। গতকাল দুই জেলায় সংবাদ সম্মেলন করে এই তথ্য জানানো হয়।
বাগেরহাট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে জমি ও ঘর দেওয়ার বিষয়ে গতকাল দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মাদ আজিজুর রহমান। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. শাহিনুজ্জামান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হাফিজ আল আসাদ, বাগেরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোছাব্বেরুল ইসলাম, বাগেরহাট প্রেসক্লাবের সভাপতি নীহার রঞ্জন সাহাসহ স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের অধীনে সারা দেশে ভূমিহীন, ভিক্ষুক ও হতদরিদ্র মানুষদের জমিসহ ঘর দিচ্ছে সরকার। প্রকল্পের তৃতীয় পর্যায়ে বাগেরহাটে ১ হাজার ৯৩টি ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৬৬২টি ঘর নির্মাণ সম্পন্ন করা হয়েছে।
নির্মাণ হওয়া ঘরের মধ্যে বাগেরহাট সদর উপজেলায় ৭০, মোংলায় ১৪৫, মোরেলগঞ্জ ১৮১, কচুয়া ২৩, ফকিরহাট ৮০, মোল্লাহাট ৭০, রামপাল ৬০, চিতলমারী ২৮ ও শরণখোলা উপজেলায় ৫টি ঘর রয়েছে। এ ছাড়া আগামী জুনের মধ্যে বরাদ্দ করা অবশিষ্ট ঘর উপকারভোগীদের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
এদিকে ঈদের আগে পাকা ঘরে ওঠার সংবাদে খুশি উপকারভোগীরা। দুই শতাংশ জমিতে নির্মাণ করা প্রতিটি ঘরে দুটি বেড রুম, একটা কিচেন রুম, একটা ইউটিলিটি রুম, একটা টয়লেট ও একটা বারান্দা রয়েছে। বারান্দার সামনে ফাঁকা জায়গাও রয়েছে। দুর্যোগ সহনীয় এসব ঘর হবে টেকসই। প্রতিটি ঘরেই থাকবে সোলার সিস্টেম আর বজ্রপাত নিরোধক ব্যবস্থা।
প্রতিটি সেমিপাকা ঘরের নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার টাকা। এসব ঘরে বসবাসকারীদের দ্রুত সব ধরনের নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে আশপাশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মন্দিরসহ ধর্মীয় উপাসনালয়, খেলার মাঠ, ফুল-ফলের বাগান করার পরিকল্পনা রয়েছে জেলা প্রশাসনের। সেই সঙ্গে সুপেয় পানি নিশ্চিত করতে বসানো হয়েছে নলকূপ।
বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. শাহিনুজ্জামান বলেন, আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় তৃতীয় পর্যায়ে বাগেরহাটে ১ হাজার ৯৩টি ঘর বরাদ্দ ছিল। ইতিমধ্যে ৬৬২টি ঘর নির্মাণ শেষ করেছেন তাঁরা। আজ প্রধানমন্ত্রী এসব ঘর আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করবেন। এই দিনেই উপকারভোগীদের ঘর বুঝিয়ে দেবেন। পর্যায়ক্রমে বরাদ্দকৃত অন্য ঘরও ভূমিহীন ও হতদরিদ্রদের দেওয়া হবে।
গোপালগঞ্জে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর হস্তান্তর বিষয়ে গতকাল সোমবার সকালে প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলন করেন জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানা। সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. উসমান গণি, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোছা. নাজমুন নাহারসহ স্থানীয় সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানা জানান, আজ মঙ্গলবার তৃতীয় পর্যায়ে সারা দেশে উপকারভোগী পরিবারের কাছে ঈদ উপহার হিসেবে প্রধানমন্ত্রী ঘর হস্তান্তর করবেন। সারা দেশের মতো গোপালগঞ্জে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার হিসেবে তৃতীয় পর্যায়ের ৬১২টি পরিবারকে ঘর ও দুই শতক জমি দেওয়া হবে। ঘর হস্তান্তরের জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন। ইতিমধ্যে বন্দোবস্ত ও কবুলিয়ত সম্পাদন সম্পন্ন হয়েছে।
গোপালগঞ্জে ৬১২টি পরিবারকে ১২ দশমিক ২৪ একর জমি বন্দোবস্ত দেওয়া হচ্ছে। এ জেলার সব উপজেলায় জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, রাজনৈতিক নেতা, সুধীজন, সাংবাদিক, উপকারভোগী ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের উপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এই ঘর হস্তান্তর করবেন। অনুষ্ঠানে উপকারভোগীর হাতে জমির কবুলিয়ত, নামজারি পরচা, ডিসিআর ও সার্টিফিকেট হস্তান্তর করা হবে। তৃতীয় পর্যায়ে গোপালগঞ্জে আরও ৭১২টি ঘরের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে।
জেলায় তৃতীয় পর্যায়ে পাঁচ উপজেলায় ৬১২টি ঘরের মধ্যে সদর উপজেলায় ৪৩৯, মুকসুদপুরে ৪৬, কাশিয়ানীতে ৪০, কোটালীপাড়ায় ২৫ ও টুঙ্গিপাড়ায় ৮টি ঘর রয়েছে।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় তৃতীয় পর্যায়ে ঈদ উপহার হিসেবে বাগেরহাট ও গোপালগঞ্জের ১ হাজার ২৭৪ ভূমিহীন পরিবার ঘর পাচ্ছে। আজ মঙ্গলবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ঘর হস্তান্তর করবেন। এর মধ্যে বাগেরহাটে ৬৬২ ও গোপালগঞ্জের ৬১২ ভূমিহীন পরিবার এই ঘর পাবে। গতকাল দুই জেলায় সংবাদ সম্মেলন করে এই তথ্য জানানো হয়।
বাগেরহাট জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবারকে জমি ও ঘর দেওয়ার বিষয়ে গতকাল দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মাদ আজিজুর রহমান। এ সময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. শাহিনুজ্জামান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হাফিজ আল আসাদ, বাগেরহাট সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মোছাব্বেরুল ইসলাম, বাগেরহাট প্রেসক্লাবের সভাপতি নীহার রঞ্জন সাহাসহ স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের অধীনে সারা দেশে ভূমিহীন, ভিক্ষুক ও হতদরিদ্র মানুষদের জমিসহ ঘর দিচ্ছে সরকার। প্রকল্পের তৃতীয় পর্যায়ে বাগেরহাটে ১ হাজার ৯৩টি ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৬৬২টি ঘর নির্মাণ সম্পন্ন করা হয়েছে।
নির্মাণ হওয়া ঘরের মধ্যে বাগেরহাট সদর উপজেলায় ৭০, মোংলায় ১৪৫, মোরেলগঞ্জ ১৮১, কচুয়া ২৩, ফকিরহাট ৮০, মোল্লাহাট ৭০, রামপাল ৬০, চিতলমারী ২৮ ও শরণখোলা উপজেলায় ৫টি ঘর রয়েছে। এ ছাড়া আগামী জুনের মধ্যে বরাদ্দ করা অবশিষ্ট ঘর উপকারভোগীদের কাছে হস্তান্তর করা হবে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন।
এদিকে ঈদের আগে পাকা ঘরে ওঠার সংবাদে খুশি উপকারভোগীরা। দুই শতাংশ জমিতে নির্মাণ করা প্রতিটি ঘরে দুটি বেড রুম, একটা কিচেন রুম, একটা ইউটিলিটি রুম, একটা টয়লেট ও একটা বারান্দা রয়েছে। বারান্দার সামনে ফাঁকা জায়গাও রয়েছে। দুর্যোগ সহনীয় এসব ঘর হবে টেকসই। প্রতিটি ঘরেই থাকবে সোলার সিস্টেম আর বজ্রপাত নিরোধক ব্যবস্থা।
প্রতিটি সেমিপাকা ঘরের নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৫৯ হাজার টাকা। এসব ঘরে বসবাসকারীদের দ্রুত সব ধরনের নাগরিক সুবিধা নিশ্চিত করতে আশপাশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, মসজিদ-মন্দিরসহ ধর্মীয় উপাসনালয়, খেলার মাঠ, ফুল-ফলের বাগান করার পরিকল্পনা রয়েছে জেলা প্রশাসনের। সেই সঙ্গে সুপেয় পানি নিশ্চিত করতে বসানো হয়েছে নলকূপ।
বাগেরহাটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. শাহিনুজ্জামান বলেন, আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় তৃতীয় পর্যায়ে বাগেরহাটে ১ হাজার ৯৩টি ঘর বরাদ্দ ছিল। ইতিমধ্যে ৬৬২টি ঘর নির্মাণ শেষ করেছেন তাঁরা। আজ প্রধানমন্ত্রী এসব ঘর আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করবেন। এই দিনেই উপকারভোগীদের ঘর বুঝিয়ে দেবেন। পর্যায়ক্রমে বরাদ্দকৃত অন্য ঘরও ভূমিহীন ও হতদরিদ্রদের দেওয়া হবে।
গোপালগঞ্জে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর হস্তান্তর বিষয়ে গতকাল সোমবার সকালে প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে সংবাদ সম্মেলন করেন জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানা। সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. উসমান গণি, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মোছা. নাজমুন নাহারসহ স্থানীয় সংবাদকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানা জানান, আজ মঙ্গলবার তৃতীয় পর্যায়ে সারা দেশে উপকারভোগী পরিবারের কাছে ঈদ উপহার হিসেবে প্রধানমন্ত্রী ঘর হস্তান্তর করবেন। সারা দেশের মতো গোপালগঞ্জে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার হিসেবে তৃতীয় পর্যায়ের ৬১২টি পরিবারকে ঘর ও দুই শতক জমি দেওয়া হবে। ঘর হস্তান্তরের জন্য যাবতীয় প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন। ইতিমধ্যে বন্দোবস্ত ও কবুলিয়ত সম্পাদন সম্পন্ন হয়েছে।
গোপালগঞ্জে ৬১২টি পরিবারকে ১২ দশমিক ২৪ একর জমি বন্দোবস্ত দেওয়া হচ্ছে। এ জেলার সব উপজেলায় জনপ্রতিনিধি, সরকারি কর্মকর্তা, বীর মুক্তিযোদ্ধা, রাজনৈতিক নেতা, সুধীজন, সাংবাদিক, উপকারভোগী ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের উপস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এই ঘর হস্তান্তর করবেন। অনুষ্ঠানে উপকারভোগীর হাতে জমির কবুলিয়ত, নামজারি পরচা, ডিসিআর ও সার্টিফিকেট হস্তান্তর করা হবে। তৃতীয় পর্যায়ে গোপালগঞ্জে আরও ৭১২টি ঘরের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে।
জেলায় তৃতীয় পর্যায়ে পাঁচ উপজেলায় ৬১২টি ঘরের মধ্যে সদর উপজেলায় ৪৩৯, মুকসুদপুরে ৪৬, কাশিয়ানীতে ৪০, কোটালীপাড়ায় ২৫ ও টুঙ্গিপাড়ায় ৮টি ঘর রয়েছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে