নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চাকরি থেকে অপসারণ হওয়া দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)-এর কর্মকর্তা শরিফ উদ্দীন গুম হওয়ার আশঙ্কা করছেন। দায়িত্ব পালনকালে পেট্রোবাংলার এক কর্মকর্তার কাছ থেকে চাকরি থেকে বরখাস্ত হওয়ার হুমকি পান তিনি। এর আগে ৩০ জানুয়ারি তাঁকে প্রাণনাশের হুমকিও দেওয়া হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এ কথা বলেন শরিফ উদ্দীন।
দুদক সূত্রে জানা যায়, শরিফ উদ্দীন চট্টগ্রামে কর্মরত অবস্থায় কক্সবাজারে ৭২টি প্রকল্পে সাড়ে ৩ লাখ কোটি টাকার ভূমি অধিগ্রহণে দুর্নীতি, রোহিঙ্গাদের ২০টি এনআইডি ও পাসপোর্ট জালিয়াতি, কর্ণফুলী গ্যাসে অনিয়মসহ বেশ কিছু দুর্নীতিবিরোধী অভিযান পরিচালনার পাশাপাশি মামলা করেন। এতে তিনি অনেকের ‘চক্ষুশূল’ হয়ে উঠেছিলেন। গত বছরের ১৬ জুন তাঁকে চট্টগ্রাম থেকে পটুয়াখালীতে বদলি করা হয়।
শরিফ উদ্দীন বলেন, ‘পেট্রোবাংলার একটি প্রকল্পের অনিয়ম নিয়ে কাজ করতে গিয়ে পেট্রোবাংলার এক পরিচালকের বিরুদ্ধে রিপোর্ট দিয়েছি। এ কারণে গত ৩০ জানুয়ারি ওই পরিচালক আমার বাসায় এসে আমাকে এক সপ্তাহের মধ্যে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার হুমকি দেন। এ ঘটনা আমি অধিদপ্তরকে অবহিত করেছিলাম। তবে এক সপ্তাহ নয় তাঁর একটু বেশি সময় লেগেছে। ১৬ দিনের মাথায় আমার চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হলো। এর আগে আমাকে কোনো ধরনের কারণ দর্শানোর নোটিশ করা হয়নি। এখন আমি অজ্ঞাত স্থানে আছি, যেকোনো সময় গুম হয়ে যেতে পারি।’
দুদকের বরখাস্ত ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমার দীর্ঘ সাত বছরেও চাকরি জীবনের বেশি সময় চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার এলাকায় চাকরি করেছি। সে সময় আমি অনেক বড় বড় ব্যক্তির বিরুদ্ধে কাজ করেছি। বিশেষ করে চট্টগ্রামে জমি অধিগ্রহণে অনিয়ম এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে ১৫৫ জনকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দিয়েছি। রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশি পাসপোর্ট দেওয়ার বিষয়ে ২০ জনকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দিয়েছি। চট্টগ্রামের স্বাস্থ্য খাতের অনিয়ম নিয়ে কাজ করেছি।’
সহকর্মীদের মানববন্ধন
দুর্নীতি দমন কমিশনের কর্মকর্তা শরিফ উদ্দীনকে অপসারণের পরপর ক্ষোভের সৃষ্টি হয় সংস্থাটির কর্মকর্তাদের মাঝে। শরিফ উদ্দীনকে অপসারণের প্রতিবাদে ঢাকার প্রধান কার্যালয়সহ দেশের ২১টি জেলায় মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন সংস্থাটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এসব জেলার মধ্যে রয়েছে-চট্টগ্রাম, ফরিদপুর, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, রাঙামাটি, কুমিল্লা, নোয়াখালী, সিলেট, হবিগঞ্জ, বরিশাল, পাবনা, বগুড়া, রংপুর, দিনাজপুর, খুলনা, যশোর, কুমিল্লা, বরিশাল, পটুয়াখালী ও কক্সবাজার সমন্বিত জেলা কার্যালয়।
মানববন্ধনে উপস্থিত দুদকের উপপরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) ৫৪ (২) ধারা অনুযায়ী আমাদের এক সহকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আমরা ইনভেস্টিগেশন-ইনকোয়ারি করতে গিয়ে বেশ কিছু সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমাদের কাজ করতে গিয়ে সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। আমাদের সম্মানিত কমিশন যৌক্তিকতা সহকারে আমাদের সমস্যাগুলো দেখবেন। আমরা যেসব সমস্যার মুখোমুখি হই, সেগুলো সচিব স্যারের কাছে জানিয়েছি। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন, খুব দ্রুত আমাদের বিষয়গুলো সমাধান করবেন।’
দুদক সচিব যা বললেন
দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনের খবর জানেন না বলে দাবি করেছেন সংস্থাটির সচিব মাহবুব হোসেন। তিনি শুধু স্মারকলিপি পাওয়ার কথা জানিয়েছেন। গতকাল নিজ কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, চাকরি বিধি মেনেই উপসহকারী পরিচালক শরিফ উদ্দীনকে অপসারণ করা হয়েছে।
মাহবুব হোসেন বলেন, প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি রক্ষায় শরিফ উদ্দীনকে অপসারণ করা হয়েছে। তিনি চাকরি বিধিবিধানের বাইরে গিয়ে অনেক অপকর্ম করেছেন। তাঁকে দুর্নীতি দমন কমিশন কর্মচারী (চাকরি) বিধিমালা, ২০০৮ এর ৫৪ (২) বিধি অনুযায়ী অপসারণ করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে তিনটি বিভাগীয় মামলা চলমান রয়েছে।
শরিফ উদ্দীনকে চাকরিতে বহালের দাবি প্রসঙ্গে সচিব বলেন, ‘অব্যাহতভাবে চাকরিবিধি মালা লঙ্ঘন করায় দুদকের শৃঙ্খলার স্বার্থে শরিফ উদ্দীনকে অপসারণ করা হয়েছে। অন্যদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’
ধোঁয়াশা দূর করুন
শরিফ উদ্দীনকে চাকরিচ্যুত করার ঘটনায় পরিষ্কার ব্যাখ্যা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। গণমাধ্যমে পাঠানে বিবৃতিতে সংস্থাটি বলছে, এ নিয়ে সংস্থার অভ্যন্তরে এবং বাইরে বেশ নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। এই চাকরিচ্যুতির প্রতিবাদে দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে দুদকের কর্মীদের অংশগ্রহণে মানববন্ধনের মতো ঘটনাও ঘটেছে। যা অভূতপূর্ব ও উদ্বেগজনক। দুদক কর্মকর্তার চাকরিচ্যুতির বিষয়ে সংস্থার নেতৃত্বকে ধোঁয়াশা দূর করার আহ্বান জানিয়েছে টিআইবি।
চাকরি থেকে অপসারণ হওয়া দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)-এর কর্মকর্তা শরিফ উদ্দীন গুম হওয়ার আশঙ্কা করছেন। দায়িত্ব পালনকালে পেট্রোবাংলার এক কর্মকর্তার কাছ থেকে চাকরি থেকে বরখাস্ত হওয়ার হুমকি পান তিনি। এর আগে ৩০ জানুয়ারি তাঁকে প্রাণনাশের হুমকিও দেওয়া হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এ কথা বলেন শরিফ উদ্দীন।
দুদক সূত্রে জানা যায়, শরিফ উদ্দীন চট্টগ্রামে কর্মরত অবস্থায় কক্সবাজারে ৭২টি প্রকল্পে সাড়ে ৩ লাখ কোটি টাকার ভূমি অধিগ্রহণে দুর্নীতি, রোহিঙ্গাদের ২০টি এনআইডি ও পাসপোর্ট জালিয়াতি, কর্ণফুলী গ্যাসে অনিয়মসহ বেশ কিছু দুর্নীতিবিরোধী অভিযান পরিচালনার পাশাপাশি মামলা করেন। এতে তিনি অনেকের ‘চক্ষুশূল’ হয়ে উঠেছিলেন। গত বছরের ১৬ জুন তাঁকে চট্টগ্রাম থেকে পটুয়াখালীতে বদলি করা হয়।
শরিফ উদ্দীন বলেন, ‘পেট্রোবাংলার একটি প্রকল্পের অনিয়ম নিয়ে কাজ করতে গিয়ে পেট্রোবাংলার এক পরিচালকের বিরুদ্ধে রিপোর্ট দিয়েছি। এ কারণে গত ৩০ জানুয়ারি ওই পরিচালক আমার বাসায় এসে আমাকে এক সপ্তাহের মধ্যে চাকরি থেকে বরখাস্ত করার হুমকি দেন। এ ঘটনা আমি অধিদপ্তরকে অবহিত করেছিলাম। তবে এক সপ্তাহ নয় তাঁর একটু বেশি সময় লেগেছে। ১৬ দিনের মাথায় আমার চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হলো। এর আগে আমাকে কোনো ধরনের কারণ দর্শানোর নোটিশ করা হয়নি। এখন আমি অজ্ঞাত স্থানে আছি, যেকোনো সময় গুম হয়ে যেতে পারি।’
দুদকের বরখাস্ত ওই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমার দীর্ঘ সাত বছরেও চাকরি জীবনের বেশি সময় চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার এলাকায় চাকরি করেছি। সে সময় আমি অনেক বড় বড় ব্যক্তির বিরুদ্ধে কাজ করেছি। বিশেষ করে চট্টগ্রামে জমি অধিগ্রহণে অনিয়ম এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে ১৫৫ জনকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দিয়েছি। রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশি পাসপোর্ট দেওয়ার বিষয়ে ২০ জনকে অভিযুক্ত করে অভিযোগপত্র দিয়েছি। চট্টগ্রামের স্বাস্থ্য খাতের অনিয়ম নিয়ে কাজ করেছি।’
সহকর্মীদের মানববন্ধন
দুর্নীতি দমন কমিশনের কর্মকর্তা শরিফ উদ্দীনকে অপসারণের পরপর ক্ষোভের সৃষ্টি হয় সংস্থাটির কর্মকর্তাদের মাঝে। শরিফ উদ্দীনকে অপসারণের প্রতিবাদে ঢাকার প্রধান কার্যালয়সহ দেশের ২১টি জেলায় মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন সংস্থাটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এসব জেলার মধ্যে রয়েছে-চট্টগ্রাম, ফরিদপুর, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, রাঙামাটি, কুমিল্লা, নোয়াখালী, সিলেট, হবিগঞ্জ, বরিশাল, পাবনা, বগুড়া, রংপুর, দিনাজপুর, খুলনা, যশোর, কুমিল্লা, বরিশাল, পটুয়াখালী ও কক্সবাজার সমন্বিত জেলা কার্যালয়।
মানববন্ধনে উপস্থিত দুদকের উপপরিচালক সৈয়দ নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) ৫৪ (২) ধারা অনুযায়ী আমাদের এক সহকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আমরা ইনভেস্টিগেশন-ইনকোয়ারি করতে গিয়ে বেশ কিছু সমস্যার মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। আমাদের কাজ করতে গিয়ে সমস্যার মুখোমুখি হতে হয়। আমাদের সম্মানিত কমিশন যৌক্তিকতা সহকারে আমাদের সমস্যাগুলো দেখবেন। আমরা যেসব সমস্যার মুখোমুখি হই, সেগুলো সচিব স্যারের কাছে জানিয়েছি। তিনি আশ্বাস দিয়েছেন, খুব দ্রুত আমাদের বিষয়গুলো সমাধান করবেন।’
দুদক সচিব যা বললেন
দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনের খবর জানেন না বলে দাবি করেছেন সংস্থাটির সচিব মাহবুব হোসেন। তিনি শুধু স্মারকলিপি পাওয়ার কথা জানিয়েছেন। গতকাল নিজ কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, চাকরি বিধি মেনেই উপসহকারী পরিচালক শরিফ উদ্দীনকে অপসারণ করা হয়েছে।
মাহবুব হোসেন বলেন, প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি রক্ষায় শরিফ উদ্দীনকে অপসারণ করা হয়েছে। তিনি চাকরি বিধিবিধানের বাইরে গিয়ে অনেক অপকর্ম করেছেন। তাঁকে দুর্নীতি দমন কমিশন কর্মচারী (চাকরি) বিধিমালা, ২০০৮ এর ৫৪ (২) বিধি অনুযায়ী অপসারণ করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে তিনটি বিভাগীয় মামলা চলমান রয়েছে।
শরিফ উদ্দীনকে চাকরিতে বহালের দাবি প্রসঙ্গে সচিব বলেন, ‘অব্যাহতভাবে চাকরিবিধি মালা লঙ্ঘন করায় দুদকের শৃঙ্খলার স্বার্থে শরিফ উদ্দীনকে অপসারণ করা হয়েছে। অন্যদের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।’
ধোঁয়াশা দূর করুন
শরিফ উদ্দীনকে চাকরিচ্যুত করার ঘটনায় পরিষ্কার ব্যাখ্যা দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। গণমাধ্যমে পাঠানে বিবৃতিতে সংস্থাটি বলছে, এ নিয়ে সংস্থার অভ্যন্তরে এবং বাইরে বেশ নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। এই চাকরিচ্যুতির প্রতিবাদে দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে দুদকের কর্মীদের অংশগ্রহণে মানববন্ধনের মতো ঘটনাও ঘটেছে। যা অভূতপূর্ব ও উদ্বেগজনক। দুদক কর্মকর্তার চাকরিচ্যুতির বিষয়ে সংস্থার নেতৃত্বকে ধোঁয়াশা দূর করার আহ্বান জানিয়েছে টিআইবি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে