রবিউল ইসলাম, অভয়নগর
যশোরের দুঃখ খ্যাত ভবদহ অঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের অন্যতম মাধ্যম আমডাঙ্গা খাল। অভয়নগরের মহাকাল গ্রামের এই খালটি দিয়ে আশপাশের কয়েকটি বিলের পানি ভৈরব নদে গিয়ে পড়ত। কিন্তু কয়েক বছর ধরে খালটির পাড় ভেঙে ভরাট হয়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় এই অঞ্চলে আর ফসল ফলাতে পারছেন না কৃষকেরা।
এ নিয়ে মানববন্ধন ও সভা–সমাবেশ করে আসছিলেন ক্ষতিগ্রস্তরা। অবশেষে আমডাঙ্গা খালটি খননে বিশ্ব ব্যাংকের কাছ থেকে পাওয়া অর্থের বরাদ্দ দিচ্ছে সরকার। ফলে দুর্ভোগ কাটিয়ে ফসল ফলানোর আশার আলো দেখছেন এখানকার কৃষকেরা।
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিশ্ব ব্যাংকের দেওয়া অর্থ বরাদ্দের একটি বাজেট জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেকে) পাস হয়। এই বাজেটের টাকা দিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের পনি নিষ্কাশনে খাল খনন এবং জমি অধিগ্রহণের কাজ করা হবে।
এরই অংশ হিসেবে অভয়নগরের আমডাঙ্গা খালের জমি অধিগ্রহণ ও খননের কাজ করার কথা রয়েছে। আমডাঙ্গা ছাড়াও পাশের সিদ্ধিপাশা খালের আংশিক খননের কথা রয়েছে। তবে কোন খালের কী পরিমাণ খনন করা হবে এবং কতটুকু অধিগ্রহণ করা হবে সে বিষয়ে প্রাক্কলন এখনো তৈরি হয়নি। এই প্রাক্কলনের ওপর নির্ভর করছে কত টাকা বরাদ্দ দেওয়া হবে।
এলাকাবাসী জানান, ২০০৬ সালে যশোরের ভবদহ অঞ্চলে ভয়াবহ জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। বর্ষা মৌসুমসহ সারা বছরই জলাবদ্ধতার দুর্ভোগে পড়েন এলাকাবাসী। বন্ধ হয়ে যায় ফসল ফলানো।
পরের বছর ২০০৭ সালে এই অঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে আমডাঙ্গা খাল পুনঃখনন করেন। বিল ঝিকরা থেকে ভৈরব নদ পর্যন্ত প্রায় চার কিলোমিটার খাল খনন করা হয়।
এরপর পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) যশোর-খুলনা মহাসড়কের ওপর ছয় কপাটের (ভেন্ট) একটি স্লুইসগেট নির্মাণ করে। স্লুইসগেট থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে প্রায় ৭০০ মিটার দূরে ভৈরব নদ। খালের এই অংশের দুই পাড়ে বসতবাড়ি। খালটি কাটার পর পাউবো খালের ভেতর ও দুই পাড়ে সিমেন্ট, পাথর ও বালু দিয়ে তৈরি করা ব্লক দিয়ে দেয়। গত বছর জলাবদ্ধ এলাকার ভুক্তভোগী মানুষ খালের ভেতরের থাকা ব্লকগুলো অপসারণ করে। এরপর খালের দুই পাড় ভাঙতে শুরু করে। চলতি বছর বর্ষা শুরু হলে খালে পানির স্রোত বেড়ে যায়। স্রোতের তোড়ে ব্যাপকভাবে খালপাড়ের ভাঙন শুরু হয়।
জানা গেছে, প্রায় দেড় যুগ আগে যশোর-৪ আসনের সাবেক সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এম আমিন উদ্দীন আমডাঙ্গা খালটি খননের উদ্যোগ নেন। অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করে পানি নিষ্কাশন করতে সক্ষম হলেও পরে খালে পলি ও শেওলা জমে পানি নিষ্কাশন বন্ধ হয়ে যায়।
এর পর গত ৫–৬ বছর আগে পূর্ণাঙ্গ আমডাঙ্গা খাল খনন করতে এবং খাল দিয়ে পানি নিষ্কাশন করে ভৈরব নদে পানি পৌঁছে দিতে অনেক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। তখন আমডাঙ্গা খাল খনন কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটি অভয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ভবদহ পানি নিষ্কাশন কমিটির আহ্বায় এনামুল হক বাবুলের সহযোগিতা কামনা করা হয়।
তিনি প্রায় ৩ বিঘা জমি খাল খনন করতে দান করেন। কিন্তু বাঁধ সাধে নগদ অর্থ। এ সময় যশোর জেলা ট্রাক ট্যাংকলরি ও কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহসাধারণ সম্পাদক রবিন অধিকারী ব্যাচা নগদ অর্থ দান করে খাল খননে সহযোগিতা করেন। পরে আবারও জলাবদ্ধতায় পড়ে ভবদহের এ অঞ্চলের মানুষ। খাল দিয়ে পানি নিষ্কাশন বন্ধ হয়ে যায়। ভবদহের মানুষের স্বপ্ন কিছুটা স্থবির হয়ে পড়ে।
পরে দাবির মুখে যশোর-৪ আসনের সাংসদ রণজিত কুমার রায় খাল পরিদর্শনে আসেন। পরিদর্শনে বাস্তবতা অনুভব করে পানিবন্দী মানুষকে কথা দিয়ে যান এই সমস্যার সমাধান করা হবে। তাঁর উদ্যোগে গত মঙ্গলবার একনেকের বৈঠকে অভয়নগরের আমডাঙ্গা খাল, সিদ্ধিপাশায় অবস্থিত অপর একটি খালসহ বেশ কয়েকটি খালের জমি অধিগ্রহণ ও খনন করতে ১২ কোটি টাকা অর্থ পাস করা হয়।
এ বিষয়ে ভবদহ পানি নিষ্কাশন কমিটির আহ্বায়ক ও অভয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এনামুল হক বাবুল বলেন, ‘আমডাঙ্গা খালের জমি অধিগ্রহণ ও খাল খননের জন্য একনেকে অর্থ পাস করা হয়েছে শুনে আমরা খুশি হয়েছি। অতি দ্রুত এই কাজ বাস্তবায়ন হলে ভবদহ এলাকার মানুষ এর সুফল পেতে শুরু করবে।’
যশোর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী তাওহীদুল ইসলাম বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত বিশ্ব ব্যাংকের একটি বাজেট সম্প্রতি একনেকে পাস হয়েছে। এই বাজেটের টাকা দিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের পনি নিষ্কাশনে খাল খনন এবং জমি অধিগ্রহণের কাজ করা হবে।’
তাওহীদুল ইসলাম বলেন, ‘এর অংশ হিসেবে অভয়নগরের আমডাঙ্গা খালের জমি অধিগ্রহণ ও খননের কাজ করার কথা রয়েছে। তবে আলাদাভাবে প্রত্যেক খালের জন্য নির্দিষ্ট কোনো বাজেট নেই। এখানে জমি অধিগ্রহণ ও খাল খননে প্রয়োজনীয় চাহিদা অনুযায়ী কাজ করা হবে।’
যশোরের দুঃখ খ্যাত ভবদহ অঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের অন্যতম মাধ্যম আমডাঙ্গা খাল। অভয়নগরের মহাকাল গ্রামের এই খালটি দিয়ে আশপাশের কয়েকটি বিলের পানি ভৈরব নদে গিয়ে পড়ত। কিন্তু কয়েক বছর ধরে খালটির পাড় ভেঙে ভরাট হয়ে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় এই অঞ্চলে আর ফসল ফলাতে পারছেন না কৃষকেরা।
এ নিয়ে মানববন্ধন ও সভা–সমাবেশ করে আসছিলেন ক্ষতিগ্রস্তরা। অবশেষে আমডাঙ্গা খালটি খননে বিশ্ব ব্যাংকের কাছ থেকে পাওয়া অর্থের বরাদ্দ দিচ্ছে সরকার। ফলে দুর্ভোগ কাটিয়ে ফসল ফলানোর আশার আলো দেখছেন এখানকার কৃষকেরা।
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় বিশ্ব ব্যাংকের দেওয়া অর্থ বরাদ্দের একটি বাজেট জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটিতে (একনেকে) পাস হয়। এই বাজেটের টাকা দিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের পনি নিষ্কাশনে খাল খনন এবং জমি অধিগ্রহণের কাজ করা হবে।
এরই অংশ হিসেবে অভয়নগরের আমডাঙ্গা খালের জমি অধিগ্রহণ ও খননের কাজ করার কথা রয়েছে। আমডাঙ্গা ছাড়াও পাশের সিদ্ধিপাশা খালের আংশিক খননের কথা রয়েছে। তবে কোন খালের কী পরিমাণ খনন করা হবে এবং কতটুকু অধিগ্রহণ করা হবে সে বিষয়ে প্রাক্কলন এখনো তৈরি হয়নি। এই প্রাক্কলনের ওপর নির্ভর করছে কত টাকা বরাদ্দ দেওয়া হবে।
এলাকাবাসী জানান, ২০০৬ সালে যশোরের ভবদহ অঞ্চলে ভয়াবহ জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। বর্ষা মৌসুমসহ সারা বছরই জলাবদ্ধতার দুর্ভোগে পড়েন এলাকাবাসী। বন্ধ হয়ে যায় ফসল ফলানো।
পরের বছর ২০০৭ সালে এই অঞ্চলের পানি নিষ্কাশনের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে এলাকাবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে আমডাঙ্গা খাল পুনঃখনন করেন। বিল ঝিকরা থেকে ভৈরব নদ পর্যন্ত প্রায় চার কিলোমিটার খাল খনন করা হয়।
এরপর পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) যশোর-খুলনা মহাসড়কের ওপর ছয় কপাটের (ভেন্ট) একটি স্লুইসগেট নির্মাণ করে। স্লুইসগেট থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে প্রায় ৭০০ মিটার দূরে ভৈরব নদ। খালের এই অংশের দুই পাড়ে বসতবাড়ি। খালটি কাটার পর পাউবো খালের ভেতর ও দুই পাড়ে সিমেন্ট, পাথর ও বালু দিয়ে তৈরি করা ব্লক দিয়ে দেয়। গত বছর জলাবদ্ধ এলাকার ভুক্তভোগী মানুষ খালের ভেতরের থাকা ব্লকগুলো অপসারণ করে। এরপর খালের দুই পাড় ভাঙতে শুরু করে। চলতি বছর বর্ষা শুরু হলে খালে পানির স্রোত বেড়ে যায়। স্রোতের তোড়ে ব্যাপকভাবে খালপাড়ের ভাঙন শুরু হয়।
জানা গেছে, প্রায় দেড় যুগ আগে যশোর-৪ আসনের সাবেক সাংসদ বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এম আমিন উদ্দীন আমডাঙ্গা খালটি খননের উদ্যোগ নেন। অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করে পানি নিষ্কাশন করতে সক্ষম হলেও পরে খালে পলি ও শেওলা জমে পানি নিষ্কাশন বন্ধ হয়ে যায়।
এর পর গত ৫–৬ বছর আগে পূর্ণাঙ্গ আমডাঙ্গা খাল খনন করতে এবং খাল দিয়ে পানি নিষ্কাশন করে ভৈরব নদে পানি পৌঁছে দিতে অনেক প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। তখন আমডাঙ্গা খাল খনন কমিটি গঠন করা হয়। সেই কমিটি অভয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ভবদহ পানি নিষ্কাশন কমিটির আহ্বায় এনামুল হক বাবুলের সহযোগিতা কামনা করা হয়।
তিনি প্রায় ৩ বিঘা জমি খাল খনন করতে দান করেন। কিন্তু বাঁধ সাধে নগদ অর্থ। এ সময় যশোর জেলা ট্রাক ট্যাংকলরি ও কাভার্ডভ্যান শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ও বাংলাদেশ পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সহসাধারণ সম্পাদক রবিন অধিকারী ব্যাচা নগদ অর্থ দান করে খাল খননে সহযোগিতা করেন। পরে আবারও জলাবদ্ধতায় পড়ে ভবদহের এ অঞ্চলের মানুষ। খাল দিয়ে পানি নিষ্কাশন বন্ধ হয়ে যায়। ভবদহের মানুষের স্বপ্ন কিছুটা স্থবির হয়ে পড়ে।
পরে দাবির মুখে যশোর-৪ আসনের সাংসদ রণজিত কুমার রায় খাল পরিদর্শনে আসেন। পরিদর্শনে বাস্তবতা অনুভব করে পানিবন্দী মানুষকে কথা দিয়ে যান এই সমস্যার সমাধান করা হবে। তাঁর উদ্যোগে গত মঙ্গলবার একনেকের বৈঠকে অভয়নগরের আমডাঙ্গা খাল, সিদ্ধিপাশায় অবস্থিত অপর একটি খালসহ বেশ কয়েকটি খালের জমি অধিগ্রহণ ও খনন করতে ১২ কোটি টাকা অর্থ পাস করা হয়।
এ বিষয়ে ভবদহ পানি নিষ্কাশন কমিটির আহ্বায়ক ও অভয়নগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এনামুল হক বাবুল বলেন, ‘আমডাঙ্গা খালের জমি অধিগ্রহণ ও খাল খননের জন্য একনেকে অর্থ পাস করা হয়েছে শুনে আমরা খুশি হয়েছি। অতি দ্রুত এই কাজ বাস্তবায়ন হলে ভবদহ এলাকার মানুষ এর সুফল পেতে শুরু করবে।’
যশোর পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী তাওহীদুল ইসলাম বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত বিশ্ব ব্যাংকের একটি বাজেট সম্প্রতি একনেকে পাস হয়েছে। এই বাজেটের টাকা দিয়ে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের পনি নিষ্কাশনে খাল খনন এবং জমি অধিগ্রহণের কাজ করা হবে।’
তাওহীদুল ইসলাম বলেন, ‘এর অংশ হিসেবে অভয়নগরের আমডাঙ্গা খালের জমি অধিগ্রহণ ও খননের কাজ করার কথা রয়েছে। তবে আলাদাভাবে প্রত্যেক খালের জন্য নির্দিষ্ট কোনো বাজেট নেই। এখানে জমি অধিগ্রহণ ও খাল খননে প্রয়োজনীয় চাহিদা অনুযায়ী কাজ করা হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে