উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা শিবিরের বর্জ্যে চাষাবাদের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে কুতুপালং গ্রামের একর জমি। ড্রেনেজ ব্যবস্থার সংকটে প্রায় পাঁচ বছর চাষাবাদ বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন এই গ্রামের শতাধিক কৃষক। অবশেষে দীর্ঘদিন পর হলেও বর্জ্য অপসারণে উদ্যোগ নিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে রাজাপালং ইউনিয়নের কুতুপালংয়ে ক্ষতিগ্রস্ত জমি পরিদর্শনে যায় শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শাহ মোহাম্মদ রেজওয়ান হায়াতের নেতৃত্বে স্থানীয় প্রশাসন ও শিবিরে কর্মরত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত একটি প্রতিনিধি দল।
১ নম্বর ইস্ট রোহিঙ্গা শিবিরের কাঁটাতারের বেষ্টনী দেওয়া সীমানাসংলগ্ন বাংলাদেশি স্থানীয় জনগোষ্ঠী বসবাসরত কুতুপালং পশ্চিমপাড়া গ্রামের বর্জ্যে পরিপূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমি পরিদর্শন করেন তাঁরা।
এ সময় প্রতিনিধি দলের উপস্থিতিতে প্রাথমিকভাবে বর্জ্য পরিষ্কারের কাজ শুরু হয়। বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত ৫০-এর অধিক স্বেচ্ছাসেবক প্রাথমিক এই কার্যক্রমে অংশ নেন।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শাহ রেজওয়ান হায়াত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিবিরে কর্মরত আন্তর্জাতিক এজেন্সি, উপজেলা প্রশাসন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে আমরা শর্ট, মিডল ও লং টার্ম—এই তিন পর্যায়ে বর্জ্য অপসারণের কার্যক্রম সম্পন্ন করার উদ্যোগ নিয়েছি।’ নষ্ট হওয়া জমি যেন পুনরায় স্থানীয় চাষিরা চাষাবাদযোগ্য করে ব্যবহার করতে পারেন, সে লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
স্থানীয় ইউপি সদস্য হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমরা এই বর্জ্য অপসারণের দাবি করে আসছিলাম। আজ সেটি আলোর মুখ দেখল। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ড্রেজিং করে আরসিসি ড্রেন নির্মাণ করলেই কৃষকদের সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।’
এদিকে দীর্ঘদিন পর বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু হওয়ায় খুশি ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরাও। জমির মালিক ও স্থানীয় কৃষক আলী আহমেদ বলেন, ‘বর্জ্যের কারণে পাঁচ বছর ধরে আমরা কোনো ধরনের চাষাবাদ করতে পারিনি। দেরিতে হলেও আজ থেকে জমি পরিষ্কার শুরু হওয়াতে আমরা খুশি।’
প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমার থেকে বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়ে নতুন করে সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয় নেয় উখিয়া-টেকনাফে। সব মিলিয়ে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বর্তমানে বাস করছে ৩৪টি ক্যাম্পে।
কক্সবাজারের উখিয়ার রোহিঙ্গা শিবিরের বর্জ্যে চাষাবাদের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে কুতুপালং গ্রামের একর জমি। ড্রেনেজ ব্যবস্থার সংকটে প্রায় পাঁচ বছর চাষাবাদ বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন এই গ্রামের শতাধিক কৃষক। অবশেষে দীর্ঘদিন পর হলেও বর্জ্য অপসারণে উদ্যোগ নিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে রাজাপালং ইউনিয়নের কুতুপালংয়ে ক্ষতিগ্রস্ত জমি পরিদর্শনে যায় শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শাহ মোহাম্মদ রেজওয়ান হায়াতের নেতৃত্বে স্থানীয় প্রশাসন ও শিবিরে কর্মরত বিভিন্ন আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থার কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে গঠিত একটি প্রতিনিধি দল।
১ নম্বর ইস্ট রোহিঙ্গা শিবিরের কাঁটাতারের বেষ্টনী দেওয়া সীমানাসংলগ্ন বাংলাদেশি স্থানীয় জনগোষ্ঠী বসবাসরত কুতুপালং পশ্চিমপাড়া গ্রামের বর্জ্যে পরিপূর্ণ ক্ষতিগ্রস্ত ফসলি জমি পরিদর্শন করেন তাঁরা।
এ সময় প্রতিনিধি দলের উপস্থিতিতে প্রাথমিকভাবে বর্জ্য পরিষ্কারের কাজ শুরু হয়। বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত ৫০-এর অধিক স্বেচ্ছাসেবক প্রাথমিক এই কার্যক্রমে অংশ নেন।
শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার শাহ রেজওয়ান হায়াত আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘শিবিরে কর্মরত আন্তর্জাতিক এজেন্সি, উপজেলা প্রশাসন, স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের সমন্বয়ে আমরা শর্ট, মিডল ও লং টার্ম—এই তিন পর্যায়ে বর্জ্য অপসারণের কার্যক্রম সম্পন্ন করার উদ্যোগ নিয়েছি।’ নষ্ট হওয়া জমি যেন পুনরায় স্থানীয় চাষিরা চাষাবাদযোগ্য করে ব্যবহার করতে পারেন, সে লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
স্থানীয় ইউপি সদস্য হেলাল উদ্দিন বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে আমরা এই বর্জ্য অপসারণের দাবি করে আসছিলাম। আজ সেটি আলোর মুখ দেখল। আশা করছি, দ্রুত সময়ের মধ্যে ড্রেজিং করে আরসিসি ড্রেন নির্মাণ করলেই কৃষকদের সমস্যার স্থায়ী সমাধান হবে।’
এদিকে দীর্ঘদিন পর বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম শুরু হওয়ায় খুশি ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরাও। জমির মালিক ও স্থানীয় কৃষক আলী আহমেদ বলেন, ‘বর্জ্যের কারণে পাঁচ বছর ধরে আমরা কোনো ধরনের চাষাবাদ করতে পারিনি। দেরিতে হলেও আজ থেকে জমি পরিষ্কার শুরু হওয়াতে আমরা খুশি।’
প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালে পার্শ্ববর্তী দেশ মিয়ানমার থেকে বলপূর্বক বাস্তুচ্যুত হয়ে নতুন করে সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয় নেয় উখিয়া-টেকনাফে। সব মিলিয়ে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা বর্তমানে বাস করছে ৩৪টি ক্যাম্পে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে