চাঁপাইনবাবগঞ্জ প্রতিনিধি
শীতের আমেজের ভিন্ন মাত্রা এনে দেয় পিঠা। চাঁপাইনবাবগঞ্জের হাটবাজারে পিঠার দোকানের সামনে ক্রেতাদের ভিড় জমে। মৌসুমি বিক্রেতারা শহরের বিভিন্ন মোড়ে এবং মহল্লায় ভ্রাম্যমাণ দোকানে পিঠা বিক্রি করছেন। রাস্তার পাশে মাটি, গ্যাস ও সিমেন্টের চুলায় তৈরি হচ্ছে নানা ধরনের পিঠা। এর মধ্যে বেশি বিক্রি হচ্ছে ভাপা ও চিতই পিঠা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫-৩০ ধরনের পিঠার প্রচলন রয়েছে। যেমন ভাপা পিঠা, নকশি, চিতই, রসপিঠা, ডিম চিতই, পাটিসাপটা, পাকান, হাঁড়িপিঠা, চাপড়ি, পাতাপিঠা, সুন্দরী পাকান, পুলি, পানতোয়া, মালপোয়া, মালাই, ক্ষীরকুলি, লবঙ্গ লতিকা, ঝালপোয়া, তিলপিঠা, নারিকেল, সিদ্ধপুলি ও দুধপুলি পিঠা। একেক ধরনের পিঠার দাম একেক রকম। সাধারণত চিতই পিঠা ১০ ও ভাপা পিঠা ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
চালের গুঁড়া, নারিকেল আর খেজুরের গুড় দিয়ে ভাপাপিঠা বানানো হয়। গোল আকারের এ পিঠা পাতলা কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে ঢাকনা দেওয়া হাঁড়ির ফুটন্ত পানির ভাপ দিয়ে তৈরি করা হয়। অপর দিকে চালের আটা পানিতে মিশিয়ে মাটির খোলায় তৈরি করা হয় চিতই পিঠা। অতি সাধারণ এই পিঠাটি গুড় বা ঝাল-মসলা দিয়ে খেতে খুবই মজা। আর এসব রসনায় অনেকেই ভিড় করেন দোকানগুলোতে।
এ ছাড়া গ্রামাঞ্চলের বাড়িতে বাড়িতে ধুম পড়ে হরেক রকমের পিঠা বানানোর। ভোর বা সন্ধ্যায় নারীরা চুলার পাশে বসে দুধ-পুলি, তেলপুয়া পিঠা, পাটিসাপ্টাসহ বিভিন্ন পিঠা তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এ সময় আত্মীয়স্বজনদের নিমন্ত্রণ করা হয়। আবার পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে এলে তাঁদের তৈরি করা পিঠা দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়। এভাবে গ্রামাঞ্চলে শীতের পিঠা তৈরিতে উৎসবের সৃষ্টি হয়।
জেলা শহরের পুরাতন বাজার, ঝিলিম রোড, শিবতলা মোড়, বিশ্বরোড মোড়, বাতেন খাঁ মোড়, হুজরাপুর মোড়সহ বিভিন্ন মহল্লার অলিগলিতে অস্থায়ী পিঠার দোকান বসেছে। শীত এলেই এসব দোকানে বসে তাঁরা বাড়তি রোজগার করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন।
সরেজমিনে ওই সব ভ্রাম্যমাণ দোকানে দেখা গেছে, ক্রেতারা অনেকে সেখানে দাঁড়িয়ে বিভিন্ন পিঠার স্বাদ নিচ্ছেন। অনেকে আবার বাড়ির সদস্যদের জন্য কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।
পিঠা বিক্রেতা তাজিমুল ইসলাম জানান, প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত নিউমার্কেট এলাকায় ভ্যানে চুলা বসিয়ে গরম-গরম ভাপা পিঠা ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী বানান তিনি। গত বছর এ ধরনের বানানো পিঠা এবারও একই দামে বিক্রি হচ্ছে।
পিঠা খেতে আসা কামাল সুকরানা নামের এক ক্রেতা বলেন, সাধারণত শীত মৌসুম এলেই পিঠার চাহিদা বাড়ে। সকাল ও বিকেলের নাশতা হিসেবে পিঠাই বেশ ভালো লাগে। তাই পরিবার নিয়ে কমবেশি প্রতিদিনই পিঠা খেতে আসা হয়।
শীতের আমেজের ভিন্ন মাত্রা এনে দেয় পিঠা। চাঁপাইনবাবগঞ্জের হাটবাজারে পিঠার দোকানের সামনে ক্রেতাদের ভিড় জমে। মৌসুমি বিক্রেতারা শহরের বিভিন্ন মোড়ে এবং মহল্লায় ভ্রাম্যমাণ দোকানে পিঠা বিক্রি করছেন। রাস্তার পাশে মাটি, গ্যাস ও সিমেন্টের চুলায় তৈরি হচ্ছে নানা ধরনের পিঠা। এর মধ্যে বেশি বিক্রি হচ্ছে ভাপা ও চিতই পিঠা।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২৫-৩০ ধরনের পিঠার প্রচলন রয়েছে। যেমন ভাপা পিঠা, নকশি, চিতই, রসপিঠা, ডিম চিতই, পাটিসাপটা, পাকান, হাঁড়িপিঠা, চাপড়ি, পাতাপিঠা, সুন্দরী পাকান, পুলি, পানতোয়া, মালপোয়া, মালাই, ক্ষীরকুলি, লবঙ্গ লতিকা, ঝালপোয়া, তিলপিঠা, নারিকেল, সিদ্ধপুলি ও দুধপুলি পিঠা। একেক ধরনের পিঠার দাম একেক রকম। সাধারণত চিতই পিঠা ১০ ও ভাপা পিঠা ১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
চালের গুঁড়া, নারিকেল আর খেজুরের গুড় দিয়ে ভাপাপিঠা বানানো হয়। গোল আকারের এ পিঠা পাতলা কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে ঢাকনা দেওয়া হাঁড়ির ফুটন্ত পানির ভাপ দিয়ে তৈরি করা হয়। অপর দিকে চালের আটা পানিতে মিশিয়ে মাটির খোলায় তৈরি করা হয় চিতই পিঠা। অতি সাধারণ এই পিঠাটি গুড় বা ঝাল-মসলা দিয়ে খেতে খুবই মজা। আর এসব রসনায় অনেকেই ভিড় করেন দোকানগুলোতে।
এ ছাড়া গ্রামাঞ্চলের বাড়িতে বাড়িতে ধুম পড়ে হরেক রকমের পিঠা বানানোর। ভোর বা সন্ধ্যায় নারীরা চুলার পাশে বসে দুধ-পুলি, তেলপুয়া পিঠা, পাটিসাপ্টাসহ বিভিন্ন পিঠা তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। এ সময় আত্মীয়স্বজনদের নিমন্ত্রণ করা হয়। আবার পরিবার-পরিজন নিয়ে বেড়াতে এলে তাঁদের তৈরি করা পিঠা দিয়ে আপ্যায়ন করা হয়। এভাবে গ্রামাঞ্চলে শীতের পিঠা তৈরিতে উৎসবের সৃষ্টি হয়।
জেলা শহরের পুরাতন বাজার, ঝিলিম রোড, শিবতলা মোড়, বিশ্বরোড মোড়, বাতেন খাঁ মোড়, হুজরাপুর মোড়সহ বিভিন্ন মহল্লার অলিগলিতে অস্থায়ী পিঠার দোকান বসেছে। শীত এলেই এসব দোকানে বসে তাঁরা বাড়তি রোজগার করে জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন।
সরেজমিনে ওই সব ভ্রাম্যমাণ দোকানে দেখা গেছে, ক্রেতারা অনেকে সেখানে দাঁড়িয়ে বিভিন্ন পিঠার স্বাদ নিচ্ছেন। অনেকে আবার বাড়ির সদস্যদের জন্য কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।
পিঠা বিক্রেতা তাজিমুল ইসলাম জানান, প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত নিউমার্কেট এলাকায় ভ্যানে চুলা বসিয়ে গরম-গরম ভাপা পিঠা ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী বানান তিনি। গত বছর এ ধরনের বানানো পিঠা এবারও একই দামে বিক্রি হচ্ছে।
পিঠা খেতে আসা কামাল সুকরানা নামের এক ক্রেতা বলেন, সাধারণত শীত মৌসুম এলেই পিঠার চাহিদা বাড়ে। সকাল ও বিকেলের নাশতা হিসেবে পিঠাই বেশ ভালো লাগে। তাই পরিবার নিয়ে কমবেশি প্রতিদিনই পিঠা খেতে আসা হয়।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৮ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৮ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৮ দিন আগে