নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতের আধুনিকায়ন, সঞ্চালন লাইন ও অবকাঠামো নির্মাণে ৫০ কোটি ডলার বা প্রায় ৪ হাজার ৩০০ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। গ্রেস পিরিয়ডসহ সহজ শর্তে দেওয়া এ ঋণের মেয়াদ হবে ৩৫ বছর। ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংকের প্রধান কার্যালয় এ ঋণ অনুমোদন দেয়। গতকাল বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি।
এতে আরও বলা হয়, নতুন এ প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ৪ কোটি মানুষ উন্নততর বিদ্যুৎসেবা পাবে। এ টাকায় ৩১ হাজার কিলোমিটারের বেশি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন তৈরি হবে। পাশাপাশি ১৫৭টি বিদ্যুৎ বিতরণ উপকেন্দ্র নির্মাণ করা হবে। এ ছাড়া ২৫টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আওতায় জলবায়ুসহিঞ্চু বিদ্যুৎ নেটওয়ার্কও তৈরি করা হবে বলে জানানো হয়। বিশ্বব্যাংকের এ অর্থায়নে বিদ্যুৎ খাতের যেসব অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে সেখানে উন্নত প্রযুক্তির সংযোজন হবে, যাতে গ্রাহকেরা সর্বাধুনিক সেবা পেতে পারেন।
বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, দেশে বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা বাড়লেও বিতরণ ব্যবস্থায় আধুনিকতার ছোঁয়া লাগেনি। পুরোনো লাইনে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের সক্ষমতা বাড়েনি। এমনকি প্রযুক্তি সংযোজনও হয়নি কাঙ্ক্ষিত হারে। ফলে বাড়তি বিদ্যুৎ উৎপাদনের সর্বোচ্চ সুফল মিলছে না। তাই সময়ের সঙ্গে এ খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর চাহিদা তৈরি হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় বিশ্বব্যাংক সঞ্চালন লাইনকে আধুনিক করার জন্য অর্থায়নে এগিয়ে এসেছে।
বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে অনুমোদিত ঋণ প্রকল্পের ব্যাপারে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের আবাসিক প্রধান ড্যানডান চেন বলেন, গত এক দশকে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ খাতে ব্যাপক উন্নতি করেছে। বিদ্যুতের সক্ষমতা বেড়েছে এবং ৯৯ শতাংশের বেশি মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে। তবে বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার উন্নতি হয়নি। বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার সঙ্গে বিতরণ ব্যবস্থাকে সেভাবে গড়ে তোলা যায়নি। তিনি মনে করেন, ‘নতুন এ অর্থায়ন প্রকল্পটি জলবায়ুসহনীয় নিরাপদ, আধুনিক একটি বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে সক্ষম হবে বলে আমরা আশা করি।’
এর আগে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সবচেয়ে বড় প্রকল্পটিতেও অর্থায়ন করে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। অনুমোদিত ঋণ প্রকল্পটি বিশ্বব্যাংকের ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইডিএ) কর্মসূচির আওতায় দেওয়া হচ্ছে। এ ঋণের সঙ্গে সহায়তা আকারে ক্লিন টেকনোলজি ফান্ড থেকে দেওয়া হবে আরও ১৫ মিলিয়ন ডলার।
এ ঋণ ছাড়াও বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানির উন্নয়নসহ বিদ্যুৎ খাতে আরও ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারের বিভিন্ন কর্মসূচি চলছে। বিশ্বব্যাংক জানায়, ১৯৮১ সাল থেকে সংস্থাটি বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সঙ্গে সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। আর বাংলাদেশে বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের আইডিএ কর্মসূচির আওতায় মোট ১৪ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা কার্যক্রম চলছে। স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত সংস্থাটি বাংলাদেশকে মোট ৩৫ বিলিয়ন ডলারের সুদমুক্ত সহায়তা দিয়েছে বলেও সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতের আধুনিকায়ন, সঞ্চালন লাইন ও অবকাঠামো নির্মাণে ৫০ কোটি ডলার বা প্রায় ৪ হাজার ৩০০ কোটি টাকার ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। গ্রেস পিরিয়ডসহ সহজ শর্তে দেওয়া এ ঋণের মেয়াদ হবে ৩৫ বছর। ওয়াশিংটনে বিশ্বব্যাংকের প্রধান কার্যালয় এ ঋণ অনুমোদন দেয়। গতকাল বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে সংস্থাটি।
এতে আরও বলা হয়, নতুন এ প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে ৪ কোটি মানুষ উন্নততর বিদ্যুৎসেবা পাবে। এ টাকায় ৩১ হাজার কিলোমিটারের বেশি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন তৈরি হবে। পাশাপাশি ১৫৭টি বিদ্যুৎ বিতরণ উপকেন্দ্র নির্মাণ করা হবে। এ ছাড়া ২৫টি পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আওতায় জলবায়ুসহিঞ্চু বিদ্যুৎ নেটওয়ার্কও তৈরি করা হবে বলে জানানো হয়। বিশ্বব্যাংকের এ অর্থায়নে বিদ্যুৎ খাতের যেসব অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে সেখানে উন্নত প্রযুক্তির সংযোজন হবে, যাতে গ্রাহকেরা সর্বাধুনিক সেবা পেতে পারেন।
বিদ্যুৎ বিভাগ সূত্রে জানা যায়, দেশে বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা বাড়লেও বিতরণ ব্যবস্থায় আধুনিকতার ছোঁয়া লাগেনি। পুরোনো লাইনে বিদ্যুৎ সঞ্চালনের সক্ষমতা বাড়েনি। এমনকি প্রযুক্তি সংযোজনও হয়নি কাঙ্ক্ষিত হারে। ফলে বাড়তি বিদ্যুৎ উৎপাদনের সর্বোচ্চ সুফল মিলছে না। তাই সময়ের সঙ্গে এ খাতে বিনিয়োগ বাড়ানোর চাহিদা তৈরি হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় বিশ্বব্যাংক সঞ্চালন লাইনকে আধুনিক করার জন্য অর্থায়নে এগিয়ে এসেছে।
বিদ্যুৎ খাতের উন্নয়নে অনুমোদিত ঋণ প্রকল্পের ব্যাপারে বিশ্বব্যাংকের ঢাকা কার্যালয়ের আবাসিক প্রধান ড্যানডান চেন বলেন, গত এক দশকে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ খাতে ব্যাপক উন্নতি করেছে। বিদ্যুতের সক্ষমতা বেড়েছে এবং ৯৯ শতাংশের বেশি মানুষ বিদ্যুৎ সুবিধার আওতায় এসেছে। তবে বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থার উন্নতি হয়নি। বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার সঙ্গে বিতরণ ব্যবস্থাকে সেভাবে গড়ে তোলা যায়নি। তিনি মনে করেন, ‘নতুন এ অর্থায়ন প্রকল্পটি জলবায়ুসহনীয় নিরাপদ, আধুনিক একটি বিদ্যুৎ বিতরণ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে সক্ষম হবে বলে আমরা আশা করি।’
এর আগে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সবচেয়ে বড় প্রকল্পটিতেও অর্থায়ন করে বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়। অনুমোদিত ঋণ প্রকল্পটি বিশ্বব্যাংকের ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইডিএ) কর্মসূচির আওতায় দেওয়া হচ্ছে। এ ঋণের সঙ্গে সহায়তা আকারে ক্লিন টেকনোলজি ফান্ড থেকে দেওয়া হবে আরও ১৫ মিলিয়ন ডলার।
এ ঋণ ছাড়াও বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য জ্বালানির উন্নয়নসহ বিদ্যুৎ খাতে আরও ১ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলারের বিভিন্ন কর্মসূচি চলছে। বিশ্বব্যাংক জানায়, ১৯৮১ সাল থেকে সংস্থাটি বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সঙ্গে সহযোগী হিসেবে কাজ করছে। আর বাংলাদেশে বর্তমানে বিশ্বব্যাংকের আইডিএ কর্মসূচির আওতায় মোট ১৪ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা কার্যক্রম চলছে। স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত সংস্থাটি বাংলাদেশকে মোট ৩৫ বিলিয়ন ডলারের সুদমুক্ত সহায়তা দিয়েছে বলেও সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে