আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
জিটুজি (গভর্নমেন্ট টু গভর্নমেন্ট) পদ্ধতিতে রাশিয়া থেকে কেনা তিন লাখ মেট্রিক টন গমে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার মেট্রিক টন কম পাওয়া গেছে। এ নিয়ে রাশিয়ার গম সরবরাহকারী, তাদের স্থানীয় প্রতিনিধি, শিপিং এজেন্ট, শিপিং এজেন্টের স্থানীয় প্রতিনিধি, গম পরিবহনকারী জাহাজ কর্তৃপক্ষের মধ্যে নানা টানাপোড়েন দেখা দিয়েছে। এ নিয়ে ৫ ডিসেম্বর ঢাকার রুশ দূতাবাস থেকে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ মুজিবুর রহমান অন্তত দুই দফায় সংশ্লিষ্টদের নিয়ে বৈঠক করেছেন।
খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (সংগ্রহ) রায়হানুল কবীর জানান, তিনি এসব বিষয় অবহিত আছেন। তবে এ নিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় তিনি ছিলেন না বলে দাবি করেন।
খাদ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে রাশিয়া থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে দুটি চুক্তিতে তিন লাখ মেট্রিক টন গম কেনে সরকার। এর মধ্যে প্রথম চুক্তিতে ২ লাখ মেট্রিক টন ও দ্বিতীয় চুক্তিতে ১ লাখ মেট্রিক টন গম কেনা হয়। চুক্তি অনুযায়ী, চলতি বছরের ডিসেম্বরের আগেই গমবোঝাই ৬টি জাহাজ চট্টগ্রামে এসে পৌঁছায়। এসব জাহাজে করে আসা গমে ৫ হাজার ৪৬৪ মেট্রিক টন গম কম পাওয়া যায়। এর বাজার মূল্য প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি টাকা।
খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত সভার রেজুলেশন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, কোনো পক্ষ কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করবেন না বলে সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা। এ ঘটনায় সরবরাহকারী স্থানীয় প্রতিনিধি ও শিপিং এজেন্টের স্থানীয় প্রতিনিধিরা পরস্পরকে দায়ী করছেন।
সরবরাহকারীর স্থানীয় প্রতিনিধি ন্যাশনাল ইলেকট্রো বিডি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আমিরুজ্জামান সোহেল জানান, ‘এই গম জিটুজি পদ্ধতিতে কেনা হয়। এখানে আমার কোনো ভূমিকা নেই।’
শিপিং এজেন্টের স্থানীয় প্রতিনিধি মেসার্স সেভেন সিজ শিপিং লাইন্সের সিইও মো. আলী আকবর বলেন, বারবার চট্টগ্রামে গম ঘাটতির কারণে দেশের সুনাম নষ্ট হচ্ছে। কেন এ রকম হচ্ছে, তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
চট্টগ্রাম সাইলোর সুপার মো. ফয়েজ উল্যা খান শিবলী গমে ঘাটতির কথা স্বীকার করেন। তবে বারবার এখানে কেন এমন অনিয়ম হচ্ছে, এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি।
এর আগে দুনীতির অভিযোগে গত ১৭ জুন খাদ্য বিভাগের চট্টগ্রাম সাইলো সুপার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামনসহ ৪ কর্মকর্তাকে সাময়িকভাবে চাকুরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। অন্যরা হলেন ওই সাইলোর রক্ষণ প্রকৌশলী শাহারিয়ার মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, সহকারী রক্ষণ প্রকৌশলী রাজেশ দাসগুপ্ত ও সহকারী রক্ষণ প্রকৌশলী মুশফিকুজ্জামান। তাঁদের বিরুদ্ধে সাইলো সুপারকে সহযোগিতা করার অভিযোগ আনা হয়।
জিটুজি (গভর্নমেন্ট টু গভর্নমেন্ট) পদ্ধতিতে রাশিয়া থেকে কেনা তিন লাখ মেট্রিক টন গমে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার মেট্রিক টন কম পাওয়া গেছে। এ নিয়ে রাশিয়ার গম সরবরাহকারী, তাদের স্থানীয় প্রতিনিধি, শিপিং এজেন্ট, শিপিং এজেন্টের স্থানীয় প্রতিনিধি, গম পরিবহনকারী জাহাজ কর্তৃপক্ষের মধ্যে নানা টানাপোড়েন দেখা দিয়েছে। এ নিয়ে ৫ ডিসেম্বর ঢাকার রুশ দূতাবাস থেকে খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদারকে চিঠি দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ মুজিবুর রহমান অন্তত দুই দফায় সংশ্লিষ্টদের নিয়ে বৈঠক করেছেন।
খাদ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (সংগ্রহ) রায়হানুল কবীর জানান, তিনি এসব বিষয় অবহিত আছেন। তবে এ নিয়ে অনুষ্ঠিত সভায় তিনি ছিলেন না বলে দাবি করেন।
খাদ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে রাশিয়া থেকে জিটুজি পদ্ধতিতে দুটি চুক্তিতে তিন লাখ মেট্রিক টন গম কেনে সরকার। এর মধ্যে প্রথম চুক্তিতে ২ লাখ মেট্রিক টন ও দ্বিতীয় চুক্তিতে ১ লাখ মেট্রিক টন গম কেনা হয়। চুক্তি অনুযায়ী, চলতি বছরের ডিসেম্বরের আগেই গমবোঝাই ৬টি জাহাজ চট্টগ্রামে এসে পৌঁছায়। এসব জাহাজে করে আসা গমে ৫ হাজার ৪৬৪ মেট্রিক টন গম কম পাওয়া যায়। এর বাজার মূল্য প্রায় সাড়ে ১৬ কোটি টাকা।
খাদ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ১২ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত সভার রেজুলেশন পর্যালোচনা করে দেখা যায়, কোনো পক্ষ কারও বিরুদ্ধে অভিযোগ করবেন না বলে সিদ্ধান্ত নেন তাঁরা। এ ঘটনায় সরবরাহকারী স্থানীয় প্রতিনিধি ও শিপিং এজেন্টের স্থানীয় প্রতিনিধিরা পরস্পরকে দায়ী করছেন।
সরবরাহকারীর স্থানীয় প্রতিনিধি ন্যাশনাল ইলেকট্রো বিডি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আমিরুজ্জামান সোহেল জানান, ‘এই গম জিটুজি পদ্ধতিতে কেনা হয়। এখানে আমার কোনো ভূমিকা নেই।’
শিপিং এজেন্টের স্থানীয় প্রতিনিধি মেসার্স সেভেন সিজ শিপিং লাইন্সের সিইও মো. আলী আকবর বলেন, বারবার চট্টগ্রামে গম ঘাটতির কারণে দেশের সুনাম নষ্ট হচ্ছে। কেন এ রকম হচ্ছে, তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।
চট্টগ্রাম সাইলোর সুপার মো. ফয়েজ উল্যা খান শিবলী গমে ঘাটতির কথা স্বীকার করেন। তবে বারবার এখানে কেন এমন অনিয়ম হচ্ছে, এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি তিনি।
এর আগে দুনীতির অভিযোগে গত ১৭ জুন খাদ্য বিভাগের চট্টগ্রাম সাইলো সুপার মোহাম্মদ আসাদুজ্জামনসহ ৪ কর্মকর্তাকে সাময়িকভাবে চাকুরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। অন্যরা হলেন ওই সাইলোর রক্ষণ প্রকৌশলী শাহারিয়ার মোহাম্মদ সালাউদ্দিন, সহকারী রক্ষণ প্রকৌশলী রাজেশ দাসগুপ্ত ও সহকারী রক্ষণ প্রকৌশলী মুশফিকুজ্জামান। তাঁদের বিরুদ্ধে সাইলো সুপারকে সহযোগিতা করার অভিযোগ আনা হয়।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে