আজকের পত্রিকা ডেস্ক
নদ-নদীর পানি ধীরে ধীরে কমতে শুরু করায় রংপুর, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারী ও গাইবান্ধার নিম্নাঞ্চলে গতকাল সোমবার বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে এখনো অনেক এলাকায় পানিবন্দী বহু মানুষ। তা ছাড়া সিরাজগঞ্জে যমুনার পানি বাড়ার খবর পাওয়া গেছে।
এর আগে উজানের পাহাড়ি ঢল আর কয়েক দিনের টানা ভারী বৃষ্টিতে বিভিন্ন নদ-নদীর পানি বেড়ে তীরবর্তী এলাকাগুলোতে বহু ঘরবাড়ি ডুবে যায়। পানিবন্দী হয়ে পড়ে কয়েক হাজার পরিবার।
এদিকে নদীভাঙনে নাজুক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে কুড়িগ্রামে। ধরলার ভাঙনে জেলার উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নে অন্তত ১৫৫টি পরিবারের বসতি ধরলায় বিলীন হয়েছে। গতকাল সকালে একটি কমিউনিটি ক্লিনিক ভেঙে পড়ে নদীতে।
তিস্তাতীরে স্বস্তি, ধরলায় তীব্র ভাঙন
ধরলা নদীর পানি বাড়া-কমার মধ্যে কুড়িগ্রামের উলিপুরে দেখা দিয়েছে ব্যাপক ভাঙন। উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নে কমপক্ষে ১৫৫টি পরিবারের ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়েছে। সোমবার সকালে নদীতে বিলীন হয়েছে প্রান্তিক মানুষের চিকিৎসার একমাত্র আশ্রয়স্থল খুটিরকুটি কমিউনিটি ক্লিনিক। এ ছাড়া ভাঙনের মুখে পড়েছে বেগমগঞ্জ বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র ও খুটিরকুটি আব্দুল হামিদ উচ্চবিদ্যালয়ের দোতলা ভবন।
স্থানীয়রা জানান, ধরলার ভাঙনে মণ্ডলপাড়া এলাকার প্রায় ৫০টি, আল আমিন বাজার এলাকায় ৩০টি ও আব্দুল হামিদ উচ্চবিদ্যালয়-সংলগ্ন ব্যাপারী পাড়া রসুলপুর এলাকার ৫০টি পরিবারের বসতভিটাসহ প্রায় ৫০ একর ফসলি জমি, অসংখ্য গাছপালা নদীতে বিলীন হয়েছে। এ ছাড়া পাশের দুলাল ব্যাপারীর গ্রামের প্রায় ২৫টি পরিবারের বসতভিটা নদীতে ভেঙে পড়েছে। আরও ভাঙন-আতঙ্কে অনেকে বসতভিটা থেকে ঘর ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা নুর আলম বলেন, ‘ভাঙন খুব বেশি শুরু হয়েছে। সোমবার সকালে কমিউনিটি ক্লিনিকটা নদীতে গেছে। কোনো প্রতিকার নাই!’
তবে পানি নেমে যাওয়ায় জেলায় বন্যা পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। রাজারহাট উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়নের দুটি ওয়ার্ডের বেশির ভাগ বসতভিটা থেকে পানি নেমে গেছে। তবে বসতভিটা ও সড়কে কাদা-পানি থাকায় মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই।
লালমনিরহাটে তিস্তাপারে বেড়েছে দুর্ভোগ
তিস্তার পানি বিপৎসীমার নিচে নেমেছে। ফলে লালমনিরহাটে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটলেও বেড়েছে দুর্ভোগ। স্থানীয়রা জানান, বন্যার পানির স্রোতে ভেসে গেছে ঘরবাড়ির বিভিন্ন জিনিসপত্র। ভিজে নষ্ট হয়েছে সংসারের নিত্যপ্রয়োজনীয় অনেক পণ্য।
এদিকে বন্যার পানি কমতে না কমতেই নদীপাড়ে ভাঙন দেখা দিয়েছে। বন্যার উন্নতি ঘটতেই ভাঙন-আতঙ্কে পড়েছে তিস্তাপারের মানুষ। ইতিমধ্যে কয়েকটি পরিবারের জমি-বাড়ি নদীতে বিলীন হয়েছে। টানা দু-তিন দিনের বন্যায় নদীতীরবর্তী এলাকার বেশ কিছু রাস্তাঘাট, ব্রিজ, কালভার্ট ভেঙে গেছে পানির তোড়ে। উঠতি আমন ধান ও বিভিন্ন সবজিখেত ডুবে আছে বন্যার পানিতে। দীর্ঘ সময় ডুবে থাকায় এসব ফসলের মারাত্মক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন চাষিরা। একই সঙ্গে বন্যার পানির তোড়ে ভেসে গেছে বেশ কিছু পুকুরের মাছ।
গাইবান্ধায় নদীভাঙন অব্যাহত
গাইবান্ধায় এখনো বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে নদ-নদীর পানি। তবে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। চরখামারজানির বাসিন্দা আরিফ মিয়া বলেন, এই বন্যায় ফসলের তেমন কোনো ক্ষতি না হলেও নদীভাঙন অব্যাহত রয়েছে।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন, জেলায় প্রায় সব নদ-নদীর পানি বাড়লেও এখন পর্যন্ত পরিস্থিতি ভালো আছে। আগের দিন তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও গতকাল বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
যমুনায় পানি বৃদ্ধি অব্যাহত, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
সিরাজগঞ্জে যমুনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। সোমবার সকাল ৬টার আগের ২৪ ঘণ্টায় নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্টে ৬২ এবং কাজীপুর মেঘাই ঘাট পয়েন্টে ৬৩ সেন্টিমিটার বেড়েছে। এতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। নতুন নতুন এলাকা তলিয়ে যাচ্ছে। বন্যার আশঙ্কা করছে নদ তীরবর্তী এলাকার মানুষ। তবে পাউবো জানিয়েছে, জেলায় এই বছরে আর বন্যা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।
ডিমলায় স্রোতে সড়ক ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় তিস্তার পানির স্রোতে সড়ক ভেঙে যাওয়ায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে নদীতীরবর্তী এলাকার আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দাসহ ৫ শতাধিক পরিবার। বন্যায় উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের ছাতুনামা কেল্লাপাড়া এলাকায় ২ কিলোমিটার সড়কটির ৩০ মিটার অংশ ভাঙনের কবলে পড়ে। এতে ওই ইউনিয়নের কেল্লাপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পসহ তিস্তাপারের দুই হাজারের বেশি মানুষ যাতায়াতের চরম কষ্টে পড়েছে।
নদ-নদীর পানি ধীরে ধীরে কমতে শুরু করায় রংপুর, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট, নীলফামারী ও গাইবান্ধার নিম্নাঞ্চলে গতকাল সোমবার বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে এখনো অনেক এলাকায় পানিবন্দী বহু মানুষ। তা ছাড়া সিরাজগঞ্জে যমুনার পানি বাড়ার খবর পাওয়া গেছে।
এর আগে উজানের পাহাড়ি ঢল আর কয়েক দিনের টানা ভারী বৃষ্টিতে বিভিন্ন নদ-নদীর পানি বেড়ে তীরবর্তী এলাকাগুলোতে বহু ঘরবাড়ি ডুবে যায়। পানিবন্দী হয়ে পড়ে কয়েক হাজার পরিবার।
এদিকে নদীভাঙনে নাজুক পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে কুড়িগ্রামে। ধরলার ভাঙনে জেলার উলিপুর উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নে অন্তত ১৫৫টি পরিবারের বসতি ধরলায় বিলীন হয়েছে। গতকাল সকালে একটি কমিউনিটি ক্লিনিক ভেঙে পড়ে নদীতে।
তিস্তাতীরে স্বস্তি, ধরলায় তীব্র ভাঙন
ধরলা নদীর পানি বাড়া-কমার মধ্যে কুড়িগ্রামের উলিপুরে দেখা দিয়েছে ব্যাপক ভাঙন। উপজেলার বেগমগঞ্জ ইউনিয়নে কমপক্ষে ১৫৫টি পরিবারের ঘরবাড়ি নদীতে বিলীন হয়েছে। সোমবার সকালে নদীতে বিলীন হয়েছে প্রান্তিক মানুষের চিকিৎসার একমাত্র আশ্রয়স্থল খুটিরকুটি কমিউনিটি ক্লিনিক। এ ছাড়া ভাঙনের মুখে পড়েছে বেগমগঞ্জ বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র ও খুটিরকুটি আব্দুল হামিদ উচ্চবিদ্যালয়ের দোতলা ভবন।
স্থানীয়রা জানান, ধরলার ভাঙনে মণ্ডলপাড়া এলাকার প্রায় ৫০টি, আল আমিন বাজার এলাকায় ৩০টি ও আব্দুল হামিদ উচ্চবিদ্যালয়-সংলগ্ন ব্যাপারী পাড়া রসুলপুর এলাকার ৫০টি পরিবারের বসতভিটাসহ প্রায় ৫০ একর ফসলি জমি, অসংখ্য গাছপালা নদীতে বিলীন হয়েছে। এ ছাড়া পাশের দুলাল ব্যাপারীর গ্রামের প্রায় ২৫টি পরিবারের বসতভিটা নদীতে ভেঙে পড়েছে। আরও ভাঙন-আতঙ্কে অনেকে বসতভিটা থেকে ঘর ভেঙে অন্যত্র সরিয়ে নিচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দা নুর আলম বলেন, ‘ভাঙন খুব বেশি শুরু হয়েছে। সোমবার সকালে কমিউনিটি ক্লিনিকটা নদীতে গেছে। কোনো প্রতিকার নাই!’
তবে পানি নেমে যাওয়ায় জেলায় বন্যা পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য উন্নতি হয়েছে। রাজারহাট উপজেলার ঘড়িয়ালডাঙ্গা ইউনিয়নের দুটি ওয়ার্ডের বেশির ভাগ বসতভিটা থেকে পানি নেমে গেছে। তবে বসতভিটা ও সড়কে কাদা-পানি থাকায় মানুষের ভোগান্তির শেষ নেই।
লালমনিরহাটে তিস্তাপারে বেড়েছে দুর্ভোগ
তিস্তার পানি বিপৎসীমার নিচে নেমেছে। ফলে লালমনিরহাটে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটলেও বেড়েছে দুর্ভোগ। স্থানীয়রা জানান, বন্যার পানির স্রোতে ভেসে গেছে ঘরবাড়ির বিভিন্ন জিনিসপত্র। ভিজে নষ্ট হয়েছে সংসারের নিত্যপ্রয়োজনীয় অনেক পণ্য।
এদিকে বন্যার পানি কমতে না কমতেই নদীপাড়ে ভাঙন দেখা দিয়েছে। বন্যার উন্নতি ঘটতেই ভাঙন-আতঙ্কে পড়েছে তিস্তাপারের মানুষ। ইতিমধ্যে কয়েকটি পরিবারের জমি-বাড়ি নদীতে বিলীন হয়েছে। টানা দু-তিন দিনের বন্যায় নদীতীরবর্তী এলাকার বেশ কিছু রাস্তাঘাট, ব্রিজ, কালভার্ট ভেঙে গেছে পানির তোড়ে। উঠতি আমন ধান ও বিভিন্ন সবজিখেত ডুবে আছে বন্যার পানিতে। দীর্ঘ সময় ডুবে থাকায় এসব ফসলের মারাত্মক ক্ষতির আশঙ্কা করছেন চাষিরা। একই সঙ্গে বন্যার পানির তোড়ে ভেসে গেছে বেশ কিছু পুকুরের মাছ।
গাইবান্ধায় নদীভাঙন অব্যাহত
গাইবান্ধায় এখনো বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে নদ-নদীর পানি। তবে ভাঙন অব্যাহত রয়েছে। চরখামারজানির বাসিন্দা আরিফ মিয়া বলেন, এই বন্যায় ফসলের তেমন কোনো ক্ষতি না হলেও নদীভাঙন অব্যাহত রয়েছে।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী হাফিজুল হক বলেন, জেলায় প্রায় সব নদ-নদীর পানি বাড়লেও এখন পর্যন্ত পরিস্থিতি ভালো আছে। আগের দিন তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও গতকাল বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
যমুনায় পানি বৃদ্ধি অব্যাহত, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
সিরাজগঞ্জে যমুনার পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। সোমবার সকাল ৬টার আগের ২৪ ঘণ্টায় নদীর পানি সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ হার্ড পয়েন্টে ৬২ এবং কাজীপুর মেঘাই ঘাট পয়েন্টে ৬৩ সেন্টিমিটার বেড়েছে। এতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। নতুন নতুন এলাকা তলিয়ে যাচ্ছে। বন্যার আশঙ্কা করছে নদ তীরবর্তী এলাকার মানুষ। তবে পাউবো জানিয়েছে, জেলায় এই বছরে আর বন্যা নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।
ডিমলায় স্রোতে সড়ক ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় তিস্তার পানির স্রোতে সড়ক ভেঙে যাওয়ায় যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে নদীতীরবর্তী এলাকার আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দাসহ ৫ শতাধিক পরিবার। বন্যায় উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের ছাতুনামা কেল্লাপাড়া এলাকায় ২ কিলোমিটার সড়কটির ৩০ মিটার অংশ ভাঙনের কবলে পড়ে। এতে ওই ইউনিয়নের কেল্লাপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পসহ তিস্তাপারের দুই হাজারের বেশি মানুষ যাতায়াতের চরম কষ্টে পড়েছে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে