রাশেদ নিজাম ও খান রফিক, বরিশাল থেকে
রাত পোহালেই ভোট বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি) নির্বাচনে। গতকাল শনিবার মধ্যরাতে শেষ হয়েছে নির্বাচনী প্রচার। তবে এই নির্বাচনে এখন ভোটের চেয়ে রাজনীতির খেলা বেশি হচ্ছে। গতকাল প্রচারের শেষ দিনে স্লোগান আর মাইকের আওয়াজে কানে তালা লাগার মতো অবস্থা ছিল নগরজুড়ে। কিন্তু আনাচকানাচে কান পাতলেই পাওয়া যাচ্ছিল ২০১৩ সালের হিরণ ট্র্যাজেডির শব্দ।
২০১৩ সালের নির্বাচনে ১৭ হাজার ভোটে বিএনপির আহসান হাবীব কামালের কাছে হেরেছিলেন তখনকার জনপ্রিয় মেয়র আওয়ামী লীগের শওকত হোসেন হিরণ। ভোটের পর তিনি ও তাঁর সমর্থকেরা সেই পরাজয়ের পেছনে ‘টেলিভিশনের ব্যাজ পরে আনারসে ভোট দেওয়ার’ অভিযোগ তুলেছিলেন। এক দশক পর একই ঘটনার পুনরাবৃত্তির আশঙ্কা করছেন মেয়র পদে নৌকার প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাতের অনুসারীরা। মাঠপর্যায়ের অনেক নেতা-কর্মীর ধারণা, দলীয় কোন্দলে বরিশালেও হতে পারে গাজীপুরের চিত্র।
বসিক নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের ৯ সদস্যের কেন্দ্রীয় টিমের সমন্বয়ক ও দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিম অবশ্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিশ্চয়তা দিতে পারি, দলে কোনো বিরোধ নেই। সবাই নৌকার পক্ষে কাজ করছে, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।’ হিরণ ট্র্যাজেডির পুনরাবৃত্তির আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এবার হিরণ সাহেব নেই, বিএনপির প্রার্থীও নেই; এটা মাথায় রাখতে হবে। আমরা বিশ্বাস করি এবং সেভাবেই সমন্বয় করছি, সবাই দলের প্রার্থীর জেতার জন্য মাঠে নেমেছে এবং নৌকা জিতবেই।’
এদিকে বিএনপির পক্ষ থেকে লোকজনকে ভোট দিতে যেতে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব মীর জাহিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা দলগতভাবে ভোটারদের ভোট দিতে না যাওয়ার বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছি।’
স্থানীয় আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা এবং রাজনীতিসচেতন কয়েক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বরিশাল বিভাগে আওয়ামী লীগের একচ্ছত্র ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর ফুফাতো ভাই ও বরিশাল-১ আসনের সংসদ সদস্য আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর হাতে। তাঁর বাইরে এখানে ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতি চিন্তা করা কঠিন। তাঁর ছেলে বর্তমান মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহকে বাদ দিয়ে ভাই খোকন সেরনিয়াবাতকে মনোনয়ন দেওয়া নিয়ে সংকট এখনো কাটেনি। বারবার দলগতভাবে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার ঘোষণা দিলেও হাসানাত আবদুল্লাহর অনুসারীরা কাকে ভোট দেবেন, তা নিয়ে সংশয় আছে দলের মধ্যেই।
নৌকার মনোনয়ন থেকে ছিটকে পড়ায় বরিশালে আর ফেরেননি মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ। তাঁর চাচা খোকন সেরনিয়াবাত মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকে অভিযোগ করে আসছেন, দলের একটি অংশ এখনো তার পাশে এসে দাঁড়ায়নি। আবার খোকন অনুসারীরা সাদিককে প্রতিহত করারও ঘোষণা দিয়েছেন। এরপর এলাকায় না ফিরেও নগরে ৩০টি ওয়ার্ডের অন্তত ২০টিতে কাউন্সিলর পদে নিজের প্রার্থী দিয়েছেন সাদিক। এই প্রার্থীদের নিয়েই এখন যত চিন্তা নৌকার।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এবং বরিশাল সিটি নির্বাচন উপলক্ষে গঠিত কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আব্দুর রহমান অবশ্য দাবি করে বলেন, দলে দ্বিধাবিভক্তির জায়গা নেই। যেটুকু ছিল, তা নিরসন হয়েছে, সবাই ঐক্যবদ্ধ।
নগরের ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদপ্রার্থী ও যুবলীগ নেতা মো. শামিম বলেন, তাঁর ওয়ার্ডে রউফুল আলম নোমান প্রার্থী হয়েছেন হাসানাত পরিবারের ইশারায়। এখন নৌকার ব্যাজ পরে তাঁর কর্মীরা হাতপাখায় ভোট দেন কি না, সেটাই তাঁদের চিন্তা।
নৌকার নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য মঈন তুষার বলেন, ‘সাদিকের লোকজন কখনো হাতপাখার ওপর, কখনো লাঙ্গলের ওপর ভর করে। আমরা মাঠপর্যায়ে এমন অভিযোগ পাচ্ছি। দলের একটা অংশ ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। এতে অবশ্যই দলে ভীতি আছে।’
গতকাল নগরের গ্র্যান্ড পার্ক হোটেলে বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত বর্তমান তিন সংরক্ষিত কাউন্সিলরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন খোকন সেরনিয়াবাত। বৈঠক থেকে বেরিয়ে কাউন্সিলর সেলিনা বেগম বলেন, ‘খায়ের ভাই কথা বলতে ডেকেছিলেন, তাই এসেছিলাম।’ কী কথা হলো, তা তিনি বলতে চাননি।
আবার মেয়র পদে লাঙ্গলের প্রার্থী ইকবাল হোসেন তাপসের পক্ষে মাঠে আছেন তাঁর ভাই বরিশাল জেলা (দক্ষিণ) যুবদলের সভাপতি এইচ এম তসলিম উদ্দিন।
সাদিক অনুসারী ও নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি গাজী নইমুল হোসেন লিটু বলেন, ‘সাবেক মেয়র হিরণ ভাইয়ের সময়ে যাঁরা নির্বাচন পরিচালনা করছেন, তাঁরাই এখন নৌকার প্রার্থীর পাশে আছেন। বিএনপি যেহেতু নির্বাচন করছে না, তাই বিএনপির কাউন্সিলরদের লোকজন আমাদেরই ভোট দেবে। সাদিকের মতো খোকন ভাইয়ের লোকও তো কাউন্সিলর প্রার্থী আছেন।’
নগর বিএনপির সাবেক সহসাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক তারিন বলেন, ‘সিটিতে বিএনপির ভোট প্রায় ৬৫ শতাংশ। এর মধ্যে একাংশ আমরা ভোট দিতে যাব না। কিন্তু বিএনপির সাধারণ সমর্থকদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে যাবেন কাউন্সিলররা।’
রাত পোহালেই ভোট বরিশাল সিটি করপোরেশন (বিসিসি) নির্বাচনে। গতকাল শনিবার মধ্যরাতে শেষ হয়েছে নির্বাচনী প্রচার। তবে এই নির্বাচনে এখন ভোটের চেয়ে রাজনীতির খেলা বেশি হচ্ছে। গতকাল প্রচারের শেষ দিনে স্লোগান আর মাইকের আওয়াজে কানে তালা লাগার মতো অবস্থা ছিল নগরজুড়ে। কিন্তু আনাচকানাচে কান পাতলেই পাওয়া যাচ্ছিল ২০১৩ সালের হিরণ ট্র্যাজেডির শব্দ।
২০১৩ সালের নির্বাচনে ১৭ হাজার ভোটে বিএনপির আহসান হাবীব কামালের কাছে হেরেছিলেন তখনকার জনপ্রিয় মেয়র আওয়ামী লীগের শওকত হোসেন হিরণ। ভোটের পর তিনি ও তাঁর সমর্থকেরা সেই পরাজয়ের পেছনে ‘টেলিভিশনের ব্যাজ পরে আনারসে ভোট দেওয়ার’ অভিযোগ তুলেছিলেন। এক দশক পর একই ঘটনার পুনরাবৃত্তির আশঙ্কা করছেন মেয়র পদে নৌকার প্রার্থী আবুল খায়ের আবদুল্লাহ ওরফে খোকন সেরনিয়াবাতের অনুসারীরা। মাঠপর্যায়ের অনেক নেতা-কর্মীর ধারণা, দলীয় কোন্দলে বরিশালেও হতে পারে গাজীপুরের চিত্র।
বসিক নির্বাচন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের ৯ সদস্যের কেন্দ্রীয় টিমের সমন্বয়ক ও দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দিন নাছিম অবশ্য আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিশ্চয়তা দিতে পারি, দলে কোনো বিরোধ নেই। সবাই নৌকার পক্ষে কাজ করছে, এ নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।’ হিরণ ট্র্যাজেডির পুনরাবৃত্তির আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এবার হিরণ সাহেব নেই, বিএনপির প্রার্থীও নেই; এটা মাথায় রাখতে হবে। আমরা বিশ্বাস করি এবং সেভাবেই সমন্বয় করছি, সবাই দলের প্রার্থীর জেতার জন্য মাঠে নেমেছে এবং নৌকা জিতবেই।’
এদিকে বিএনপির পক্ষ থেকে লোকজনকে ভোট দিতে যেতে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব মীর জাহিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা দলগতভাবে ভোটারদের ভোট দিতে না যাওয়ার বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছি।’
স্থানীয় আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা এবং রাজনীতিসচেতন কয়েক ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বরিশাল বিভাগে আওয়ামী লীগের একচ্ছত্র ক্ষমতা প্রধানমন্ত্রীর ফুফাতো ভাই ও বরিশাল-১ আসনের সংসদ সদস্য আবুল হাসানাত আবদুল্লাহর হাতে। তাঁর বাইরে এখানে ক্ষমতাসীন দলের রাজনীতি চিন্তা করা কঠিন। তাঁর ছেলে বর্তমান মেয়র সেরনিয়াবাত সাদিক আবদুল্লাহকে বাদ দিয়ে ভাই খোকন সেরনিয়াবাতকে মনোনয়ন দেওয়া নিয়ে সংকট এখনো কাটেনি। বারবার দলগতভাবে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার ঘোষণা দিলেও হাসানাত আবদুল্লাহর অনুসারীরা কাকে ভোট দেবেন, তা নিয়ে সংশয় আছে দলের মধ্যেই।
নৌকার মনোনয়ন থেকে ছিটকে পড়ায় বরিশালে আর ফেরেননি মেয়র সাদিক আবদুল্লাহ। তাঁর চাচা খোকন সেরনিয়াবাত মনোনয়ন পাওয়ার পর থেকে অভিযোগ করে আসছেন, দলের একটি অংশ এখনো তার পাশে এসে দাঁড়ায়নি। আবার খোকন অনুসারীরা সাদিককে প্রতিহত করারও ঘোষণা দিয়েছেন। এরপর এলাকায় না ফিরেও নগরে ৩০টি ওয়ার্ডের অন্তত ২০টিতে কাউন্সিলর পদে নিজের প্রার্থী দিয়েছেন সাদিক। এই প্রার্থীদের নিয়েই এখন যত চিন্তা নৌকার।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য এবং বরিশাল সিটি নির্বাচন উপলক্ষে গঠিত কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আব্দুর রহমান অবশ্য দাবি করে বলেন, দলে দ্বিধাবিভক্তির জায়গা নেই। যেটুকু ছিল, তা নিরসন হয়েছে, সবাই ঐক্যবদ্ধ।
নগরের ২৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদপ্রার্থী ও যুবলীগ নেতা মো. শামিম বলেন, তাঁর ওয়ার্ডে রউফুল আলম নোমান প্রার্থী হয়েছেন হাসানাত পরিবারের ইশারায়। এখন নৌকার ব্যাজ পরে তাঁর কর্মীরা হাতপাখায় ভোট দেন কি না, সেটাই তাঁদের চিন্তা।
নৌকার নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সদস্য মঈন তুষার বলেন, ‘সাদিকের লোকজন কখনো হাতপাখার ওপর, কখনো লাঙ্গলের ওপর ভর করে। আমরা মাঠপর্যায়ে এমন অভিযোগ পাচ্ছি। দলের একটা অংশ ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। এতে অবশ্যই দলে ভীতি আছে।’
গতকাল নগরের গ্র্যান্ড পার্ক হোটেলে বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত বর্তমান তিন সংরক্ষিত কাউন্সিলরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন খোকন সেরনিয়াবাত। বৈঠক থেকে বেরিয়ে কাউন্সিলর সেলিনা বেগম বলেন, ‘খায়ের ভাই কথা বলতে ডেকেছিলেন, তাই এসেছিলাম।’ কী কথা হলো, তা তিনি বলতে চাননি।
আবার মেয়র পদে লাঙ্গলের প্রার্থী ইকবাল হোসেন তাপসের পক্ষে মাঠে আছেন তাঁর ভাই বরিশাল জেলা (দক্ষিণ) যুবদলের সভাপতি এইচ এম তসলিম উদ্দিন।
সাদিক অনুসারী ও নগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি গাজী নইমুল হোসেন লিটু বলেন, ‘সাবেক মেয়র হিরণ ভাইয়ের সময়ে যাঁরা নির্বাচন পরিচালনা করছেন, তাঁরাই এখন নৌকার প্রার্থীর পাশে আছেন। বিএনপি যেহেতু নির্বাচন করছে না, তাই বিএনপির কাউন্সিলরদের লোকজন আমাদেরই ভোট দেবে। সাদিকের মতো খোকন ভাইয়ের লোকও তো কাউন্সিলর প্রার্থী আছেন।’
নগর বিএনপির সাবেক সহসাধারণ সম্পাদক আনোয়ারুল হক তারিন বলেন, ‘সিটিতে বিএনপির ভোট প্রায় ৬৫ শতাংশ। এর মধ্যে একাংশ আমরা ভোট দিতে যাব না। কিন্তু বিএনপির সাধারণ সমর্থকদের ভোটকেন্দ্রে নিয়ে যাবেন কাউন্সিলররা।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে