বদরুল ইসলাম মাসুদ, বান্দরবান
বান্দরবানে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হচ্ছে ২০ মার্চ । পবিত্র রমজান সামনে রেখে এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় টিসিবির মাধ্যমে জেলায় এবার তিন প্রকারের পণ্য বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে টিসিবির এসব পণ্য বিক্রি শুরু হওয়ার আগেই এ নিয়ে নানা সমস্যা দেখা দিয়েছে।
প্রথমবারের মতো জেলায় কার্ডের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত মোট কতজনের মধ্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে, তা চূড়ান্ত হয়নি। একজন ডিলার কী পরিমাণ পণ্য প্রতিদিন খাদ্যগুদাম থেকে উত্তোলন ও বিক্রি করতে পারবেন, এটিও চূড়ান্ত হয়নি। এতে করে যে লক্ষ্য নিয়ে নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে পণ্য বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, সেটা ভেস্তে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন অনেকে।
জানা গেছে, এত দিন টিসিবির পণ্য নিম্ন আয়ের মানুষ ট্রাকের কাছে সারি ধরে ক্রয়ের সুযোগ পেলেও এবারই প্রথম কার্ড পদ্ধতিতে বিক্রি হবে। আর এই কার্ড পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিরা তৈরি করেছেন। এতে করে টিসিবির পণ্য সব মানুষের কাছে বিক্রিতে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। কার্ড সিস্টেম করায় অনেক নিম্ন ও সাধারণ আয়ের মানুষের প্রয়োজন থাকলেও তাঁরা কার্ড (তালিকাভুক্ত) না হওয়ায় পণ্য ক্রয়ের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবেন।
এদিকে বান্দরবানের দুর্গমতা, খরচ ও বিক্রির নিশ্চয়তার কারণে টিসিবির নির্ধারিত বিক্রেতাদের (ডিলার) মধ্যেও পণ্য নেওয়া নিয়ে আগ্রহ কম। এমনকি ডিলারও পাওয়া যাচ্ছে না। যেসব ডিলার আছেন, তাঁরাও টিসিবির পণ্য বিক্রির ব্যাপারে আগ্রহী নন।
ডিলাররা বলছেন, টিসিবির তালিকাভুক্তির কারণে অনেকটা ‘বাধ্য হয়েই’ টিসিবির পণ্য নিচ্ছেন। এবারই প্রথম তালিকা করে (কার্ড) পণ্য বিক্রির ব্যবস্থা করায় নির্ধারিত এলাকায় পণ্য বিক্রির অনিশ্চয়তা রয়েছে। এলাকার চাহিদা ও ক্রেতা থাকলেও নির্ধারিত পরিমাণ সুবিধাভোগী/ক্রেতার তালিকা টিসিবির বিক্রয় কেন্দ্রে (ট্রাকে) থাকায় অনেকেই প্রয়োজন থাকলেও ট্রাক থেকে কম দামে পণ্য কিনতে পারবেন না। আবার একজন একবার পণ্য কিনলে সেগুলো শেষ না হওয়া পর্যন্ত পণ্য কিনতেও ট্রাকের কাছে আসবেন না। এতে পণ্য বিক্রি কম হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
এসব বিষয়ে জেলা প্রশাসনের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেও কোনো সদুত্তর মেলেনি। প্রশাসন সূত্র জানায়, উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের কারণে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে এলাকার নিম্ন আয়ের/টিসিবি পণ্য ক্রয়ের যোগ্যদের তালিকা প্রণয়ন করা হয়েছে। এই তালিকার কার্ডের এক কপি পণ্যক্রেতা/সুবিধাভোগীর কাছে ও এক কপি টিসিবির ডিলারের কাছে থাকবে।
জেলা ও উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ২০ মার্চ থেকে জেলার ৭ উপজেলা ও দুটি পৌরসভায় একযোগে টিসিবির তিনটি পণ্য বিক্রি করা হবে। এ জন্য জেলায় ৬ জন ডিলার নিয়োগ করা হয়েছে। বিক্রি করা পণ্যের মধ্যে রয়েছে সয়াবিন তেল, চিনি ও মসুর ডাল। ছয় ডিলারের মধ্যে বান্দরবান সদর, রুমা ও থানচি উপজেলা এবং বান্দরবান পৌরসভা এলাকায় বিক্রির জন্য দুজন ডিলার, লামা ও আলীকদম উপজেলা ও লামা পৌরসভার জন্য তিনজন এবং নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় একজন ডিলার রয়েছেন।
জানা গেছে, জেলার মোট ৬৪ হাজার ২৪১ জনের তালিকা করা হয়েছে। তবে এটিও চূড়ান্ত হয়নি। তালিকা বাড়তে ও কমতে পারে বলে সূত্রে জানা গেছে।
সোমবার দুপুরে বান্দরবান সদরে খাদ্যগুদাম থেকে টিসিবির পণ্য নিতে আসা ডিলার মিহির বৈরাগী ও সাগর মিত্রর সঙ্গে এ প্রতিবেদকের কথা হয়। সাগর মিত্র বলেন, টিসিবির পণ্য প্রতিদিন এক আইটেম দুই টন পর্যন্ত উত্তোলন ও বিক্রি করতে পারবেন। সে হিসেবে তিনি থানচির জন্য মসুর ডাল, তেল ও চিনি দুই টন করে ছয় টন উত্তোলন করার জন্য টাকা জমা দিয়েছেন। মিহির বৈরাগীও দুই টন করে তিনটি পণ্যের জন্য মোট ছয় টন পণ্য উত্তোলনের জন্য টাকা দিয়েছেন। তবে তাঁরা এটাও বলেন, মাত্র ছয় টন পণ্য থানচি ট্রাক ভাড়া দিয়ে পোষায় না। তাই তিনি একসঙ্গে ১৫ টন নিতে পারেন। সোমবার বেলা দুইটা পর্যন্ত তাঁরা গুদাম থেকে পণ্য উত্তোলন সম্পন্ন করেননি।
তবে রূপন সেন বলেন, তিনি টিসিবির পণ্য বিক্রির ব্যাপারে আগ্রহী নয়। ট্রাকা ভাড়া দিয়ে নির্ধারিত স্থানে পণ্য নিয়ে বিক্রি করে পোষায় না। তারপরও টিসিবির তালিকাভুক্ত ডিলার হওয়ায় ও প্রশাসনের অনুরোধে পণ্য উত্তোলন করছেন।
জেলা প্রশাসনের ব্যবসা-বাণিজ্য সূত্রে জানা গেছে, টিসিবির ট্রাকে বিক্রীত পণ্যের মধ্যে সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১১০ টাকা, মসুর ডাল প্রতি কেজি ৬৫ টাকা এবং প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সদর উপজেলার ইউএনও সাবরিনা মোস্তফা আফরিন বলেন, ‘কার্ড পদ্ধতিতে টিসিবির পণ্য বিক্রির উদ্যোগ নেওয়ায় কালোবাজারে বিক্রি এবং এক ব্যক্তির একাধিকবার পণ্য কেনার সুযোগ থাকবে না।’
বান্দরবানে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হচ্ছে ২০ মার্চ । পবিত্র রমজান সামনে রেখে এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় টিসিবির মাধ্যমে জেলায় এবার তিন প্রকারের পণ্য বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে টিসিবির এসব পণ্য বিক্রি শুরু হওয়ার আগেই এ নিয়ে নানা সমস্যা দেখা দিয়েছে।
প্রথমবারের মতো জেলায় কার্ডের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত মোট কতজনের মধ্যে টিসিবির পণ্য বিক্রি করা হবে, তা চূড়ান্ত হয়নি। একজন ডিলার কী পরিমাণ পণ্য প্রতিদিন খাদ্যগুদাম থেকে উত্তোলন ও বিক্রি করতে পারবেন, এটিও চূড়ান্ত হয়নি। এতে করে যে লক্ষ্য নিয়ে নিম্ন আয়ের মানুষের কাছে পণ্য বিক্রির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, সেটা ভেস্তে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন অনেকে।
জানা গেছে, এত দিন টিসিবির পণ্য নিম্ন আয়ের মানুষ ট্রাকের কাছে সারি ধরে ক্রয়ের সুযোগ পেলেও এবারই প্রথম কার্ড পদ্ধতিতে বিক্রি হবে। আর এই কার্ড পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদের জনপ্রতিনিধিরা তৈরি করেছেন। এতে করে টিসিবির পণ্য সব মানুষের কাছে বিক্রিতে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। কার্ড সিস্টেম করায় অনেক নিম্ন ও সাধারণ আয়ের মানুষের প্রয়োজন থাকলেও তাঁরা কার্ড (তালিকাভুক্ত) না হওয়ায় পণ্য ক্রয়ের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবেন।
এদিকে বান্দরবানের দুর্গমতা, খরচ ও বিক্রির নিশ্চয়তার কারণে টিসিবির নির্ধারিত বিক্রেতাদের (ডিলার) মধ্যেও পণ্য নেওয়া নিয়ে আগ্রহ কম। এমনকি ডিলারও পাওয়া যাচ্ছে না। যেসব ডিলার আছেন, তাঁরাও টিসিবির পণ্য বিক্রির ব্যাপারে আগ্রহী নন।
ডিলাররা বলছেন, টিসিবির তালিকাভুক্তির কারণে অনেকটা ‘বাধ্য হয়েই’ টিসিবির পণ্য নিচ্ছেন। এবারই প্রথম তালিকা করে (কার্ড) পণ্য বিক্রির ব্যবস্থা করায় নির্ধারিত এলাকায় পণ্য বিক্রির অনিশ্চয়তা রয়েছে। এলাকার চাহিদা ও ক্রেতা থাকলেও নির্ধারিত পরিমাণ সুবিধাভোগী/ক্রেতার তালিকা টিসিবির বিক্রয় কেন্দ্রে (ট্রাকে) থাকায় অনেকেই প্রয়োজন থাকলেও ট্রাক থেকে কম দামে পণ্য কিনতে পারবেন না। আবার একজন একবার পণ্য কিনলে সেগুলো শেষ না হওয়া পর্যন্ত পণ্য কিনতেও ট্রাকের কাছে আসবেন না। এতে পণ্য বিক্রি কম হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
এসব বিষয়ে জেলা প্রশাসনের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলেও কোনো সদুত্তর মেলেনি। প্রশাসন সূত্র জানায়, উচ্চপর্যায়ের সিদ্ধান্তের কারণে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের মাধ্যমে এলাকার নিম্ন আয়ের/টিসিবি পণ্য ক্রয়ের যোগ্যদের তালিকা প্রণয়ন করা হয়েছে। এই তালিকার কার্ডের এক কপি পণ্যক্রেতা/সুবিধাভোগীর কাছে ও এক কপি টিসিবির ডিলারের কাছে থাকবে।
জেলা ও উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ২০ মার্চ থেকে জেলার ৭ উপজেলা ও দুটি পৌরসভায় একযোগে টিসিবির তিনটি পণ্য বিক্রি করা হবে। এ জন্য জেলায় ৬ জন ডিলার নিয়োগ করা হয়েছে। বিক্রি করা পণ্যের মধ্যে রয়েছে সয়াবিন তেল, চিনি ও মসুর ডাল। ছয় ডিলারের মধ্যে বান্দরবান সদর, রুমা ও থানচি উপজেলা এবং বান্দরবান পৌরসভা এলাকায় বিক্রির জন্য দুজন ডিলার, লামা ও আলীকদম উপজেলা ও লামা পৌরসভার জন্য তিনজন এবং নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় একজন ডিলার রয়েছেন।
জানা গেছে, জেলার মোট ৬৪ হাজার ২৪১ জনের তালিকা করা হয়েছে। তবে এটিও চূড়ান্ত হয়নি। তালিকা বাড়তে ও কমতে পারে বলে সূত্রে জানা গেছে।
সোমবার দুপুরে বান্দরবান সদরে খাদ্যগুদাম থেকে টিসিবির পণ্য নিতে আসা ডিলার মিহির বৈরাগী ও সাগর মিত্রর সঙ্গে এ প্রতিবেদকের কথা হয়। সাগর মিত্র বলেন, টিসিবির পণ্য প্রতিদিন এক আইটেম দুই টন পর্যন্ত উত্তোলন ও বিক্রি করতে পারবেন। সে হিসেবে তিনি থানচির জন্য মসুর ডাল, তেল ও চিনি দুই টন করে ছয় টন উত্তোলন করার জন্য টাকা জমা দিয়েছেন। মিহির বৈরাগীও দুই টন করে তিনটি পণ্যের জন্য মোট ছয় টন পণ্য উত্তোলনের জন্য টাকা দিয়েছেন। তবে তাঁরা এটাও বলেন, মাত্র ছয় টন পণ্য থানচি ট্রাক ভাড়া দিয়ে পোষায় না। তাই তিনি একসঙ্গে ১৫ টন নিতে পারেন। সোমবার বেলা দুইটা পর্যন্ত তাঁরা গুদাম থেকে পণ্য উত্তোলন সম্পন্ন করেননি।
তবে রূপন সেন বলেন, তিনি টিসিবির পণ্য বিক্রির ব্যাপারে আগ্রহী নয়। ট্রাকা ভাড়া দিয়ে নির্ধারিত স্থানে পণ্য নিয়ে বিক্রি করে পোষায় না। তারপরও টিসিবির তালিকাভুক্ত ডিলার হওয়ায় ও প্রশাসনের অনুরোধে পণ্য উত্তোলন করছেন।
জেলা প্রশাসনের ব্যবসা-বাণিজ্য সূত্রে জানা গেছে, টিসিবির ট্রাকে বিক্রীত পণ্যের মধ্যে সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১১০ টাকা, মসুর ডাল প্রতি কেজি ৬৫ টাকা এবং প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সদর উপজেলার ইউএনও সাবরিনা মোস্তফা আফরিন বলেন, ‘কার্ড পদ্ধতিতে টিসিবির পণ্য বিক্রির উদ্যোগ নেওয়ায় কালোবাজারে বিক্রি এবং এক ব্যক্তির একাধিকবার পণ্য কেনার সুযোগ থাকবে না।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে