এস এম শোহান, বাগেরহাট
বাগেরহাটে ধীরগতিতে চলছে সরকারি বোরো ধান সংগ্রহ কার্যক্রম। সারা দেশে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরুর প্রায় এক মাসেও বাগেরহাটে পুরোদমে ধান সংগ্রহ শুরু হয়নি। এখনো দু-একটি উপজেলায় ধান সংগ্রহ কমিটির সভাও হয়নি।
অন্যদিকে জেলার বেশির ভাগ কৃষক ধান মাড়াই শেষে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে দিয়েছেন। ফলে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে উপকূলীয় এই জেলায়। তবে খাদ্য বিভাগ বলছে, এখনো সময় রয়েছে, লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের চেষ্টা করবে তারা।
খাদ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে বাগেরহাটে ৮ হাজার ৬৪৫ টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে সরকারের। এর মধ্যে বাগেরহাট সদর উপজেলায় ১ হাজার ৫৪৯ টন, মোরেলগঞ্জে ১ হাজার ৪৩, রামপালে ৬২৯, শরণখোলায় ৬৫, ফকিরহাটে ১ হাজার ২৩৬, মোল্লাহাটে ১ হাজার ২০৬, কচুয়ায় ১ হাজার ১১০ ও চিতলমারীতে ১ হাজার ৮০৭ টন রয়েছে।
গত ২৮ এপ্রিল খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার আনুষ্ঠানিকভাবে ধান সংগ্রহ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের ১৯ দিন পর গত ১৭ মে বাগেরহাটে ধান সংগ্রহ শুরু হয়। গত রোববার পর্যন্ত জেলায় মাত্র ১৩৪ টন ধান সংগ্রহ হয়েছে। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ৩১ আগস্টের মধ্যে এই মৌসুমের সংগ্রহ কার্যক্রম শেষ করতে হবে।
২০২০ ও ২০২১ সালেও জেলায় ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। ২০২০ সালে ৬ হাজার ৪১৮ টন লক্ষ্যমাত্রায় সংগ্রহ হয়েছিল ৫ হাজার ৯৭৬ টন। ২০২১ সালে ৮ হাজার ৫৩০ টন লক্ষ্যমাত্রায় সংগ্রহ হয়েছিল ৬ হাজার ৭৩৭ টন। এবারও লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের কোনো সুযোগ নেই বলে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে ধান বিক্রির জন্য বিভিন্ন নিয়ম-কানুন ও হয়রানির কারণে সরকারিভাবে ধান বিক্রিতে আগ্রহ নেই বলে জানিয়েছেন কৃষকেরা। কচুয়ার কৃষক আমজেদ আলী মোল্লা বলেন, ‘এ বছর প্রায় ১১০ মণ ধান হয়েছে। বছরের খোরাক রেখে ঈদের আগেই ৭৫০ টাকা দরে ৭০ মণ ধান বিক্রি করেছি। শুনেছি সরকারি গুদামে ১ হাজার ৮০ টাকা মণ দরে বিক্রি করা যায়। কিন্তু কীভাবে বিক্রি করব? আমি তো সিস্টেম জানি না।’
ধান বিক্রির জন্য খাদ্যগুদামে কখনো গেছেন? এমন প্রশ্নে আমজাদ আলী মোল্লা বলেন, ‘অশিক্ষিত মানুষ, কার কাছে যাব? কী বলব? তাই যাইনি।’
মোরেলগঞ্জের তেতুলবাড়িয়া গ্রামের আব্দুর রহিম বলেন, এলাকার ধান কেটে বিক্রি করার অন্তত ২০ দিন পরে মোরেলগঞ্জে সরকারিভাবে ধান সংগ্রহ শুরু হয়েছে। বেশি দামের জন্য এত দিন অপেক্ষা করলে পাওনাদারদের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হয়ে যাবে। তাই লোকসান হলেও আগেই বিক্রি করে দিয়েছেন।
বাগেরহাট সদর উপজেলার পাতিলাখালি গ্রামের কৃষক মাহাবুবুল আলম কাজল বলেন, ফড়িয়া আর মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে প্রতি বছর প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকদের লোকসান গুনতে হচ্ছে। সরকার ১ হাজার ৮০ টাকা দরে প্রতি মণ বোরো ধান ক্রয় করলেও খোলা বাজারে প্রতি মণ বোরো ধান বিক্রি হচ্ছে ৭২০ থেকে ৭৫০ টাকা।
রকার নির্ধারিত দামে ধান বিক্রি করতে পারলে কৃষকেরা লাভবান হতো। এজন্য ইউনিয়ন পর্যায়ে সরকার কর্তৃক সরাসরি ধান ক্রয়ের ব্যবস্থা নেওয়া ও ভরা মৌসুমে চাল আমদানি বন্ধ রাখার দাবি জানান এই কৃষক।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কৃষকদের উন্নয়নে কাজ করা একটি বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তা বলেন, সরকারিভাবে ধান বিক্রির জন্য তালিকাভুক্ত হওয়া একটি জটিল প্রক্রিয়া। বাগেরহাট সদর ও ফকিরহাটে অনলাইনে আবেদন করতে হয়। তারপর লটারি হয়, সেখানে টিকলে খাদ্যগুদাম কর্মকর্তাদের সময়মতো ধান বিক্রি করা যায়।
এ ছাড়া অন্যান্য উপজেলায় অফিস থেকে খাদ্য কর্মকর্তাদের কাছে তালিকা দেন। এ ক্ষেত্রে বেশির ভাগ কৃষকের তালিকা যায় ব্যক্তি সম্পর্ক ও রাজনৈতিক বিবেচনায়। যাঁরা কৃষক হিসেবে তালিকাভুক্ত হন, তাঁদেরও ধান বিক্রি করতে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। এ ছাড়া ধান সংগ্রহ কার্যক্রমে প্রকৃত কৃষকদের অন্তর্ভুক্ত করতে সরকারের প্রচারেরও অভাব রয়েছে। এসব কারণে সরকারিভাবে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয় না।
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক এম এম তাহসিনুল হক বলেন, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংকটের কারণে বাজারমূল্য যেদিকে যাচ্ছে তাতে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে না। তারপরও তাঁদের হাতে সময় রয়েছে, তাঁরা শেষ সময় পর্যন্ত চেষ্টা করবেন। এবার জেলায় ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে বলে আশা করেন তিনি। এ ছাড়া জেলায় লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ৬ হাজার ৬৮৫ টন চাল সংগ্রহের জন্য ২৪ জন মিলমালিকের সঙ্গেও চুক্তি সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. আজিজুর রহমান জানান, এই মৌসুমে বাগেরহাটে ৫৯ হাজার ২ হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়েছে। যা লক্ষ্যমাত্রার থেকে প্রায় ৩ হাজার হেক্টর বেশি। এতে প্রায় ৪ লাখ ১৩ হাজার ৯ মেট্রিক টন ধান উৎপাদিত হয়েছে। শতভাগ কৃষক ধান মাড়াই সম্পন্ন করেছেন।
বাগেরহাটে ধীরগতিতে চলছে সরকারি বোরো ধান সংগ্রহ কার্যক্রম। সারা দেশে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরুর প্রায় এক মাসেও বাগেরহাটে পুরোদমে ধান সংগ্রহ শুরু হয়নি। এখনো দু-একটি উপজেলায় ধান সংগ্রহ কমিটির সভাও হয়নি।
অন্যদিকে জেলার বেশির ভাগ কৃষক ধান মাড়াই শেষে স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে দিয়েছেন। ফলে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে উপকূলীয় এই জেলায়। তবে খাদ্য বিভাগ বলছে, এখনো সময় রয়েছে, লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের চেষ্টা করবে তারা।
খাদ্য বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে বাগেরহাটে ৮ হাজার ৬৪৫ টন ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে সরকারের। এর মধ্যে বাগেরহাট সদর উপজেলায় ১ হাজার ৫৪৯ টন, মোরেলগঞ্জে ১ হাজার ৪৩, রামপালে ৬২৯, শরণখোলায় ৬৫, ফকিরহাটে ১ হাজার ২৩৬, মোল্লাহাটে ১ হাজার ২০৬, কচুয়ায় ১ হাজার ১১০ ও চিতলমারীতে ১ হাজার ৮০৭ টন রয়েছে।
গত ২৮ এপ্রিল খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার আনুষ্ঠানিকভাবে ধান সংগ্রহ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। উদ্বোধনের ১৯ দিন পর গত ১৭ মে বাগেরহাটে ধান সংগ্রহ শুরু হয়। গত রোববার পর্যন্ত জেলায় মাত্র ১৩৪ টন ধান সংগ্রহ হয়েছে। সরকারি নির্দেশনা অনুযায়ী ৩১ আগস্টের মধ্যে এই মৌসুমের সংগ্রহ কার্যক্রম শেষ করতে হবে।
২০২০ ও ২০২১ সালেও জেলায় ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। ২০২০ সালে ৬ হাজার ৪১৮ টন লক্ষ্যমাত্রায় সংগ্রহ হয়েছিল ৫ হাজার ৯৭৬ টন। ২০২১ সালে ৮ হাজার ৫৩০ টন লক্ষ্যমাত্রায় সংগ্রহ হয়েছিল ৬ হাজার ৭৩৭ টন। এবারও লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের কোনো সুযোগ নেই বলে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এদিকে ধান বিক্রির জন্য বিভিন্ন নিয়ম-কানুন ও হয়রানির কারণে সরকারিভাবে ধান বিক্রিতে আগ্রহ নেই বলে জানিয়েছেন কৃষকেরা। কচুয়ার কৃষক আমজেদ আলী মোল্লা বলেন, ‘এ বছর প্রায় ১১০ মণ ধান হয়েছে। বছরের খোরাক রেখে ঈদের আগেই ৭৫০ টাকা দরে ৭০ মণ ধান বিক্রি করেছি। শুনেছি সরকারি গুদামে ১ হাজার ৮০ টাকা মণ দরে বিক্রি করা যায়। কিন্তু কীভাবে বিক্রি করব? আমি তো সিস্টেম জানি না।’
ধান বিক্রির জন্য খাদ্যগুদামে কখনো গেছেন? এমন প্রশ্নে আমজাদ আলী মোল্লা বলেন, ‘অশিক্ষিত মানুষ, কার কাছে যাব? কী বলব? তাই যাইনি।’
মোরেলগঞ্জের তেতুলবাড়িয়া গ্রামের আব্দুর রহিম বলেন, এলাকার ধান কেটে বিক্রি করার অন্তত ২০ দিন পরে মোরেলগঞ্জে সরকারিভাবে ধান সংগ্রহ শুরু হয়েছে। বেশি দামের জন্য এত দিন অপেক্ষা করলে পাওনাদারদের সঙ্গে সম্পর্ক খারাপ হয়ে যাবে। তাই লোকসান হলেও আগেই বিক্রি করে দিয়েছেন।
বাগেরহাট সদর উপজেলার পাতিলাখালি গ্রামের কৃষক মাহাবুবুল আলম কাজল বলেন, ফড়িয়া আর মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে প্রতি বছর প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকদের লোকসান গুনতে হচ্ছে। সরকার ১ হাজার ৮০ টাকা দরে প্রতি মণ বোরো ধান ক্রয় করলেও খোলা বাজারে প্রতি মণ বোরো ধান বিক্রি হচ্ছে ৭২০ থেকে ৭৫০ টাকা।
রকার নির্ধারিত দামে ধান বিক্রি করতে পারলে কৃষকেরা লাভবান হতো। এজন্য ইউনিয়ন পর্যায়ে সরকার কর্তৃক সরাসরি ধান ক্রয়ের ব্যবস্থা নেওয়া ও ভরা মৌসুমে চাল আমদানি বন্ধ রাখার দাবি জানান এই কৃষক।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কৃষকদের উন্নয়নে কাজ করা একটি বেসরকারি সংস্থার কর্মকর্তা বলেন, সরকারিভাবে ধান বিক্রির জন্য তালিকাভুক্ত হওয়া একটি জটিল প্রক্রিয়া। বাগেরহাট সদর ও ফকিরহাটে অনলাইনে আবেদন করতে হয়। তারপর লটারি হয়, সেখানে টিকলে খাদ্যগুদাম কর্মকর্তাদের সময়মতো ধান বিক্রি করা যায়।
এ ছাড়া অন্যান্য উপজেলায় অফিস থেকে খাদ্য কর্মকর্তাদের কাছে তালিকা দেন। এ ক্ষেত্রে বেশির ভাগ কৃষকের তালিকা যায় ব্যক্তি সম্পর্ক ও রাজনৈতিক বিবেচনায়। যাঁরা কৃষক হিসেবে তালিকাভুক্ত হন, তাঁদেরও ধান বিক্রি করতে অনেক সমস্যায় পড়তে হয়। এ ছাড়া ধান সংগ্রহ কার্যক্রমে প্রকৃত কৃষকদের অন্তর্ভুক্ত করতে সরকারের প্রচারেরও অভাব রয়েছে। এসব কারণে সরকারিভাবে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয় না।
জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক এম এম তাহসিনুল হক বলেন, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংকটের কারণে বাজারমূল্য যেদিকে যাচ্ছে তাতে ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হবে না। তারপরও তাঁদের হাতে সময় রয়েছে, তাঁরা শেষ সময় পর্যন্ত চেষ্টা করবেন। এবার জেলায় ধান সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে বলে আশা করেন তিনি। এ ছাড়া জেলায় লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী ৬ হাজার ৬৮৫ টন চাল সংগ্রহের জন্য ২৪ জন মিলমালিকের সঙ্গেও চুক্তি সম্পন্ন করা হয়েছে বলে জানান এই কর্মকর্তা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. আজিজুর রহমান জানান, এই মৌসুমে বাগেরহাটে ৫৯ হাজার ২ হেক্টর জমিতে ধান চাষ হয়েছে। যা লক্ষ্যমাত্রার থেকে প্রায় ৩ হাজার হেক্টর বেশি। এতে প্রায় ৪ লাখ ১৩ হাজার ৯ মেট্রিক টন ধান উৎপাদিত হয়েছে। শতভাগ কৃষক ধান মাড়াই সম্পন্ন করেছেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে