রাশেদ নিজাম ও জাহিদ হাসান, যশোর থেকে
যশোর আর এন রোডে ১৫ বছর ধরে মোটর পার্টস বা যন্ত্রাংশের ব্যবসা করেন লুৎফর রহমান। দোকানের নাম এশিয়া অটো। এ সময়ে ক্রেতাদের ভিড় আর ফরমাশের চাপে দম ফেলার সুযোগ থাকে না। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার বেলা ১টার দিকে লুৎফর রহমান দোকানে বসে মোবাইল ফোনে ইউটিউবে কী যেন দেখছিলেন। রাস্তায় যানবাহনের শব্দ ছাড়া আশপাশে সব সুনসান। তিনি জানান, সপ্তাহে পাঁচ-ছয় লাখ টাকার ব্যবসা হতো তাঁর। ডলার সংকটে আমদানি বন্ধ থাকায় এখন নেমেছে দেড়-দুই লাখে।
কোতোয়ালি থানা পেরিয়ে চৌরাস্তা মোড়ের পর শুরু আর এন রোড (রবীন্দ্রনাথ সড়ক), শেষ হয়েছে মণিহার মোড়ে। এক কিলোমিটার সড়ক ঘিরে বছরে হাজার কোটি টাকার ব্যবসা হয় শুনেই যাওয়া।
ব্যবসায়ীরা জানান, স্বাধীনতার পর এখানে যন্ত্রাংশের টুকটাক ব্যবসা শুরু। নব্বইয়ের দশক থেকে বিস্তৃত হয়। প্রথম দিকে ভারত থেকে অবৈধ উপায়ে যন্ত্রাংশ এনে ব্যবসা চলত। আগে চিত্রা মোড়, চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড, নিউমার্কেট, রেলগেট এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে কিছু দোকান থাকলেও ২০০০ সালের দিকে আর এন রোডে আসতে শুরু করে দোকানগুলো। প্রায় ১৫ বছরে মোটরসাইকেল ও মোটরগাড়ির যন্ত্রাংশ, কৃষি যন্ত্রাংশ, টায়ার-টিউবের অন্যতম বড় মোকামে পরিণত হয়েছে এলাকাটি। আলম ট্রেডার্স, বিসমিল্লাহ অটো, লক্ষ্মী অটো, শারাফাত মোটর দিয়ে শুরু হলেও এখন সেখানে দুই হাজারের বেশি দোকান। প্রায় আড়াই শ আমদানিকারক ভারত, দুবাই ও চীন থেকে আনেন বিভিন্ন যন্ত্রাংশ। ভারত থেকেই আসে প্রায় ৮০ শতাংশ।
বাংলাদেশ মোটর পার্টস ও টায়ার-টিউব ব্যবসায়ী সমিতি যশোর অঞ্চলের সভাপতি শাহিনুর হোসেন ঠান্ডু জানান, বছরে এক হাজার কোটি টাকার ব্যবসা হয় এখানে।
চৌরাস্তা থেকে শুরু বাইসাইকেলের যন্ত্রাংশ, এরপর কৃষি যন্ত্রাংশ, সবচেয়ে বড় অংশে মোটরসাইকেল যন্ত্রাংশের দোকান। এরপর বড় মোটরগাড়ির যন্ত্রাংশ। আশপাশের গলিতেও ছড়িয়েছে ব্যবসা। ব্যবসায়ীরা দুই হাজার বললেও, দোকানের সঠিক হিসাব বের করা কষ্টকর।মণিহার মোড় ছাড়িয়ে বকচর, মুড়লির মোড়, রাজারহাট পর্যন্ত বিস্তৃত এসব দোকান।
বেনাপোল বন্দর দিয়ে মোটরসাইকেল ও থ্রি-হুইলারের যন্ত্রাংশ, বাস-ট্রাকের রিকন্ডিশনড ইঞ্জিন ও বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ আমদানি করে থাকেন ব্যবসায়ীরা। সারা দেশে মোটরসাইকেলের যন্ত্রাংশ সরবরাহে এক নম্বর যশোর। রিকন্ডিশনড মোটর যন্ত্রাংশের ক্ষেত্রে ঢাকা, চট্টগ্রামের পর যশোরের অবস্থার। আর থ্রি ও ফোর-হুইলারের ক্ষেত্রে চতুর্থ।
সড়কে অন্যতম বড় আমদানিকারক স্বপ্ন অটোর কর্ণধার রাজু আহমেদ জানান, আগে যা ব্যবসা হতো তার ৬০ শতাংশই বন্ধ হয়ে গেছে নতুন পণ্য না আসায়। তিনি ৬০ জন কর্মচারীর মাসিক বেতন দেন প্রায় ৭ লাখ টাকা। পুরো মার্কেটে ২০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান। তাঁর আশঙ্কা, এখন যে অবস্থা চলছে, তাতে তাঁর নিজের প্রতিষ্ঠানসহ মার্কেটজুড়েই হয়তো বড় ছাঁটাই শুরু হতে পারে।
ব্যবসায় ভাটার টান
সাবিনা মোবিল টুলসের বিক্রয়কর্মী মেহেদী হাসান বলেন, সারা দেশের ব্যবসায়ীরা পাইকারি যন্ত্রাংশ নিতে যশোরে আসেন। বেচাকেনায় মুখর থাকত পুরো এলাকা। ইদানীং ব্যবসা খারাপ।
সার্বিক বিষয়ে বাংলাদেশ মোটর পার্টস ও টায়ার-টিউব ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন সবুজ বলেন, ভারত ও চীনের মানসম্মত যন্ত্রাংশ সারা দেশে সরবরাহের কারণে দ্রুতই জনপ্রিয়তা পায় যশোরের মোটর পার্টস ও টায়ার-টিউবের ব্যবসা। বছরের পর বছর লাভজনক ব্যবসা করলেও এখন ব্যবসায়ীরা সংকটকাল পার করছেন। তিনি বলেন, ‘মাস দেড়েক কোনো পণ্য আমদানি করতে পারছি না। এলসি বন্ধের সরকারি কোনো নির্দেশনা না থাকলেও ব্যাংক কোনো এলসি দিচ্ছে না। এ কারণে আমরা কোনো পণ্য আমদানি করতে পারছি না; মার্কেটে সব পণ্যেরই সংকট দেখা দিয়েছে। বাজারে যা আছে সব পুরোনো পণ্য।’
যশোর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক পরিচালক ও ব্যবসায়ী নেতা হুমায়ন কবির কবু বলেন, ‘সারা দেশে মোটর পার্টসের চাহিদার ৬০ শতাংশ যন্ত্রপাতি সরবরাহ করে যশোরের ব্যবসায়ীরা। আর এন রোড ও সংলগ্ন রাস্তাগুলো সংকীর্ণ। সরকারি ব্যবস্থাপনায় বাজার সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া এবং ফুটপাতগুলো প্রশস্ত করা উচিত। দূর-দূরান্ত থেকে আসা ক্রেতাদের সুবিধার্থে ওভারপাস বানাতে হবে।’
দাম ও মান নিয়ন্ত্রণে নেই কর্তৃপক্ষ
যশোরে যন্ত্রাংশের এত বড় বাজার থাকলেও এসব যন্ত্রাংশের দাম ও মান নিয়ন্ত্রণের কোনো কর্তৃপক্ষ নেই। ফলে মানহীন যন্ত্রাংশ কিনে প্রতারিত হওয়ার অভিযোগও আছে ভোক্তাদের। ব্যবসায়ীরা ইচ্ছামাফিক দামে পণ্য বিক্রি করছেন। তবে মাঝেমধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান হয়।
র্যাবের যশোর ক্যাম্পের প্রধান লে. কমান্ডার নাজিউর রহমান বলেন, ‘নানা সময়ে অভিযোগের কারণে আমরা আর এন রোডে অভিযান ও জরিমানা করেছি। চোরাই গাড়ি, নকল পার্টসের কিছু অভিযোগ আসে। এ বিষয়ে নজরদারি থাকে র্যাবের।’
যশোর আর এন রোডে ১৫ বছর ধরে মোটর পার্টস বা যন্ত্রাংশের ব্যবসা করেন লুৎফর রহমান। দোকানের নাম এশিয়া অটো। এ সময়ে ক্রেতাদের ভিড় আর ফরমাশের চাপে দম ফেলার সুযোগ থাকে না। কিন্তু গত বৃহস্পতিবার বেলা ১টার দিকে লুৎফর রহমান দোকানে বসে মোবাইল ফোনে ইউটিউবে কী যেন দেখছিলেন। রাস্তায় যানবাহনের শব্দ ছাড়া আশপাশে সব সুনসান। তিনি জানান, সপ্তাহে পাঁচ-ছয় লাখ টাকার ব্যবসা হতো তাঁর। ডলার সংকটে আমদানি বন্ধ থাকায় এখন নেমেছে দেড়-দুই লাখে।
কোতোয়ালি থানা পেরিয়ে চৌরাস্তা মোড়ের পর শুরু আর এন রোড (রবীন্দ্রনাথ সড়ক), শেষ হয়েছে মণিহার মোড়ে। এক কিলোমিটার সড়ক ঘিরে বছরে হাজার কোটি টাকার ব্যবসা হয় শুনেই যাওয়া।
ব্যবসায়ীরা জানান, স্বাধীনতার পর এখানে যন্ত্রাংশের টুকটাক ব্যবসা শুরু। নব্বইয়ের দশক থেকে বিস্তৃত হয়। প্রথম দিকে ভারত থেকে অবৈধ উপায়ে যন্ত্রাংশ এনে ব্যবসা চলত। আগে চিত্রা মোড়, চুয়াডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড, নিউমার্কেট, রেলগেট এলাকায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে কিছু দোকান থাকলেও ২০০০ সালের দিকে আর এন রোডে আসতে শুরু করে দোকানগুলো। প্রায় ১৫ বছরে মোটরসাইকেল ও মোটরগাড়ির যন্ত্রাংশ, কৃষি যন্ত্রাংশ, টায়ার-টিউবের অন্যতম বড় মোকামে পরিণত হয়েছে এলাকাটি। আলম ট্রেডার্স, বিসমিল্লাহ অটো, লক্ষ্মী অটো, শারাফাত মোটর দিয়ে শুরু হলেও এখন সেখানে দুই হাজারের বেশি দোকান। প্রায় আড়াই শ আমদানিকারক ভারত, দুবাই ও চীন থেকে আনেন বিভিন্ন যন্ত্রাংশ। ভারত থেকেই আসে প্রায় ৮০ শতাংশ।
বাংলাদেশ মোটর পার্টস ও টায়ার-টিউব ব্যবসায়ী সমিতি যশোর অঞ্চলের সভাপতি শাহিনুর হোসেন ঠান্ডু জানান, বছরে এক হাজার কোটি টাকার ব্যবসা হয় এখানে।
চৌরাস্তা থেকে শুরু বাইসাইকেলের যন্ত্রাংশ, এরপর কৃষি যন্ত্রাংশ, সবচেয়ে বড় অংশে মোটরসাইকেল যন্ত্রাংশের দোকান। এরপর বড় মোটরগাড়ির যন্ত্রাংশ। আশপাশের গলিতেও ছড়িয়েছে ব্যবসা। ব্যবসায়ীরা দুই হাজার বললেও, দোকানের সঠিক হিসাব বের করা কষ্টকর।মণিহার মোড় ছাড়িয়ে বকচর, মুড়লির মোড়, রাজারহাট পর্যন্ত বিস্তৃত এসব দোকান।
বেনাপোল বন্দর দিয়ে মোটরসাইকেল ও থ্রি-হুইলারের যন্ত্রাংশ, বাস-ট্রাকের রিকন্ডিশনড ইঞ্জিন ও বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশ আমদানি করে থাকেন ব্যবসায়ীরা। সারা দেশে মোটরসাইকেলের যন্ত্রাংশ সরবরাহে এক নম্বর যশোর। রিকন্ডিশনড মোটর যন্ত্রাংশের ক্ষেত্রে ঢাকা, চট্টগ্রামের পর যশোরের অবস্থার। আর থ্রি ও ফোর-হুইলারের ক্ষেত্রে চতুর্থ।
সড়কে অন্যতম বড় আমদানিকারক স্বপ্ন অটোর কর্ণধার রাজু আহমেদ জানান, আগে যা ব্যবসা হতো তার ৬০ শতাংশই বন্ধ হয়ে গেছে নতুন পণ্য না আসায়। তিনি ৬০ জন কর্মচারীর মাসিক বেতন দেন প্রায় ৭ লাখ টাকা। পুরো মার্কেটে ২০ হাজার মানুষের কর্মসংস্থান। তাঁর আশঙ্কা, এখন যে অবস্থা চলছে, তাতে তাঁর নিজের প্রতিষ্ঠানসহ মার্কেটজুড়েই হয়তো বড় ছাঁটাই শুরু হতে পারে।
ব্যবসায় ভাটার টান
সাবিনা মোবিল টুলসের বিক্রয়কর্মী মেহেদী হাসান বলেন, সারা দেশের ব্যবসায়ীরা পাইকারি যন্ত্রাংশ নিতে যশোরে আসেন। বেচাকেনায় মুখর থাকত পুরো এলাকা। ইদানীং ব্যবসা খারাপ।
সার্বিক বিষয়ে বাংলাদেশ মোটর পার্টস ও টায়ার-টিউব ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন সবুজ বলেন, ভারত ও চীনের মানসম্মত যন্ত্রাংশ সারা দেশে সরবরাহের কারণে দ্রুতই জনপ্রিয়তা পায় যশোরের মোটর পার্টস ও টায়ার-টিউবের ব্যবসা। বছরের পর বছর লাভজনক ব্যবসা করলেও এখন ব্যবসায়ীরা সংকটকাল পার করছেন। তিনি বলেন, ‘মাস দেড়েক কোনো পণ্য আমদানি করতে পারছি না। এলসি বন্ধের সরকারি কোনো নির্দেশনা না থাকলেও ব্যাংক কোনো এলসি দিচ্ছে না। এ কারণে আমরা কোনো পণ্য আমদানি করতে পারছি না; মার্কেটে সব পণ্যেরই সংকট দেখা দিয়েছে। বাজারে যা আছে সব পুরোনো পণ্য।’
যশোর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক পরিচালক ও ব্যবসায়ী নেতা হুমায়ন কবির কবু বলেন, ‘সারা দেশে মোটর পার্টসের চাহিদার ৬০ শতাংশ যন্ত্রপাতি সরবরাহ করে যশোরের ব্যবসায়ীরা। আর এন রোড ও সংলগ্ন রাস্তাগুলো সংকীর্ণ। সরকারি ব্যবস্থাপনায় বাজার সম্প্রসারণের উদ্যোগ নেওয়া এবং ফুটপাতগুলো প্রশস্ত করা উচিত। দূর-দূরান্ত থেকে আসা ক্রেতাদের সুবিধার্থে ওভারপাস বানাতে হবে।’
দাম ও মান নিয়ন্ত্রণে নেই কর্তৃপক্ষ
যশোরে যন্ত্রাংশের এত বড় বাজার থাকলেও এসব যন্ত্রাংশের দাম ও মান নিয়ন্ত্রণের কোনো কর্তৃপক্ষ নেই। ফলে মানহীন যন্ত্রাংশ কিনে প্রতারিত হওয়ার অভিযোগও আছে ভোক্তাদের। ব্যবসায়ীরা ইচ্ছামাফিক দামে পণ্য বিক্রি করছেন। তবে মাঝেমধ্যে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান হয়।
র্যাবের যশোর ক্যাম্পের প্রধান লে. কমান্ডার নাজিউর রহমান বলেন, ‘নানা সময়ে অভিযোগের কারণে আমরা আর এন রোডে অভিযান ও জরিমানা করেছি। চোরাই গাড়ি, নকল পার্টসের কিছু অভিযোগ আসে। এ বিষয়ে নজরদারি থাকে র্যাবের।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে