লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরের কৃষকেরা বোরো আবাদের দিকে ঝুঁকছেন। গত দুই বছরে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও দাম ভালো পাওয়ায় ধানের চাষাবাদ বাড়ছে। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আবাদের আশা করছে জেলা কৃষি বিভাগ।
লক্ষ্মীপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, এবার জেলার পাঁচ উপজেলায় ৩৬ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। যা গত বছরের চেয়ে ৫ হাজার হেক্টর বেশি।
ইতিমধ্যে প্রায় ২০ হাজার হেক্টর জমিতে ধানের আবাদ করা হয়েছে। বাকি জমিতে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে আবাদ শেষ হওয়ার আশা করে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ। দুই বছর আগেও কৃষকেরা লোকসানের কারণে ধান আবাদ বাদ দিয়ে জমিতে অন্য ফসল করতেন। এ সময় ধানে লাভ হওয়ায় অন্য ফসল বাদ দিয়ে আবারও ধান চাষে আগ্রহী হচ্ছেন চাষিরা।
সদর উপজেলার যাদৈয়া এলাকার কৃষক আবু তাহের বলেন, এবার ধানের দাম ভালো পাওয়া গেছে। এতে চাষিরা খুবই খুশি। সার-কীটনাশকের দামও ছিল নাগালের মধ্যে। দাম ভালো পাওয়ায় বোরো ধান চাষে আগ্রহ বাড়ছে। আগে ধান চাষ করে লোকসান হতো। ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত ছিল চাষিরা। কিন্তু গত দুই বছর ধরে প্রতি মণ ধানে তিন-চার শ টাকা লাভ হচ্ছে। সামনে ধানের দাম এমন থাকলে লোকসান না হওয়ার আশা করেন তিনি।
রামগতির কৃষক মাইনুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছর এক একর জমিতে বোরো ধানের আবাদ করি। দাম ভালো পেয়েছি। তাই চলতি বছর দুই একর জমিতে বোরো আবাদ করার প্রস্তুতি নিচ্ছি। এখন জমি প্রস্তুত করার কাজ চলছে।’
রায়পুরের চরবংশীর কৃষক মনির হোসেন বলেন, এবার আমন ধান করে ভালো দাম পেয়েছেন। ধান বিক্রি করে সংসারের পাশাপাশি অন্য চাহিদাও মেটানো হয়েছে।
তাই এবার কোনো জমি অনাবাদি না রেখে বোরো ধান আবাদ করেছেন তাঁরা। সরকার কৃষকের দিকে তাকিয়ে সামনে খরচ অনুযায়ী ধানের দাম আরও বাড়িয়ে দিলে কৃষক বাঁচবে। কৃষক বাঁচলে দেশে খাদ্য সংকট না হওয়ার আশা এখানকার চাষিদের।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. মো. জাকির হোসেন বলেন, আগে দাম কম পাওয়ায় কৃষকেরা ধান বাদ দিয়ে অন্য ফসলের চাষ করত। গত দুই বছরে প্রযুক্তিগত সুবিধার পাশাপাশি দাম ভালো পাওয়ায় ধানের চাষাবাদ বাড়ছে। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এবার বেশি আবাদের আশা করছেন তিনি।
লক্ষ্মীপুরের কৃষকেরা বোরো আবাদের দিকে ঝুঁকছেন। গত দুই বছরে প্রযুক্তিগত উন্নয়ন ও দাম ভালো পাওয়ায় ধানের চাষাবাদ বাড়ছে। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি আবাদের আশা করছে জেলা কৃষি বিভাগ।
লক্ষ্মীপুর জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, এবার জেলার পাঁচ উপজেলায় ৩৬ হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। যা গত বছরের চেয়ে ৫ হাজার হেক্টর বেশি।
ইতিমধ্যে প্রায় ২০ হাজার হেক্টর জমিতে ধানের আবাদ করা হয়েছে। বাকি জমিতে আগামী কয়েক দিনের মধ্যে আবাদ শেষ হওয়ার আশা করে জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগ। দুই বছর আগেও কৃষকেরা লোকসানের কারণে ধান আবাদ বাদ দিয়ে জমিতে অন্য ফসল করতেন। এ সময় ধানে লাভ হওয়ায় অন্য ফসল বাদ দিয়ে আবারও ধান চাষে আগ্রহী হচ্ছেন চাষিরা।
সদর উপজেলার যাদৈয়া এলাকার কৃষক আবু তাহের বলেন, এবার ধানের দাম ভালো পাওয়া গেছে। এতে চাষিরা খুবই খুশি। সার-কীটনাশকের দামও ছিল নাগালের মধ্যে। দাম ভালো পাওয়ায় বোরো ধান চাষে আগ্রহ বাড়ছে। আগে ধান চাষ করে লোকসান হতো। ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত ছিল চাষিরা। কিন্তু গত দুই বছর ধরে প্রতি মণ ধানে তিন-চার শ টাকা লাভ হচ্ছে। সামনে ধানের দাম এমন থাকলে লোকসান না হওয়ার আশা করেন তিনি।
রামগতির কৃষক মাইনুল ইসলাম বলেন, ‘গত বছর এক একর জমিতে বোরো ধানের আবাদ করি। দাম ভালো পেয়েছি। তাই চলতি বছর দুই একর জমিতে বোরো আবাদ করার প্রস্তুতি নিচ্ছি। এখন জমি প্রস্তুত করার কাজ চলছে।’
রায়পুরের চরবংশীর কৃষক মনির হোসেন বলেন, এবার আমন ধান করে ভালো দাম পেয়েছেন। ধান বিক্রি করে সংসারের পাশাপাশি অন্য চাহিদাও মেটানো হয়েছে।
তাই এবার কোনো জমি অনাবাদি না রেখে বোরো ধান আবাদ করেছেন তাঁরা। সরকার কৃষকের দিকে তাকিয়ে সামনে খরচ অনুযায়ী ধানের দাম আরও বাড়িয়ে দিলে কৃষক বাঁচবে। কৃষক বাঁচলে দেশে খাদ্য সংকট না হওয়ার আশা এখানকার চাষিদের।
জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ড. মো. জাকির হোসেন বলেন, আগে দাম কম পাওয়ায় কৃষকেরা ধান বাদ দিয়ে অন্য ফসলের চাষ করত। গত দুই বছরে প্রযুক্তিগত সুবিধার পাশাপাশি দাম ভালো পাওয়ায় ধানের চাষাবাদ বাড়ছে। লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে এবার বেশি আবাদের আশা করছেন তিনি।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে