গঙ্গাচড়া প্রতিনিধি
গঙ্গাচড়ায় পুলিশের অভিযানের পর অবৈধ বালু ব্যবসায়ীরা গ্রাম পুলিশের এক সদস্যকে পিটিয়ে আহত করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার কোলকোন্দ ইউনিয়নের সিংগীমারি এলাকায় গত বুধবার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আহত ব্যক্তির নাম মিজানুর রহমান। তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি আছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, থানা-পুলিশের একটি দল অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের খবর পেয়ে তিস্তা নদীর তীরে অভিযান চালায়। এ সময় মিজান তাঁদের সঙ্গে ছিলেন। অভিযানকালে বালু ব্যবসায়ীরা ট্রাক-ট্রলি নিয়ে পালিয়ে যান। মিজানও পরে বাড়ি ফিরে আসেন। বালু ব্যবসায়ীরা পরে পুলিশ আসার কারণ হিসেবে মিজানকে দায়ী করে তাঁর বাড়িতে হামলা এবং তাঁকে মারধর করেন।
হাসপাতালে ভর্তি মিজান বলেন, ‘আমি চৌকিদারি করি। আমার প্রশাসনিক পোশাক তাঁরা টেনে হিঁচড়ে খুলে ফেলেন। প্রাণনাশের হুমকি দেন যে পুলিশ এনেছি, আমাকে মেরে ফেলবেন, পুলিশ প্রশাসন তাঁদের কিছুই করতে পারবে না। আমার দোষ, আমি পুলিশের সঙ্গে সেখানে গিয়েছি।’
মিজানের দাবি, ট্রলি ব্যবসায়ী কাজী মিয়া, পুলক মিয়া, ইয়াসিন, ইয়াসিনের ছোট ছেলে জামিল, ট্রলির কর্মচারী কাদের মিয়াসহ তাঁদের পরিবারের লোকজন তাঁর বাড়িতে আসেন। তাঁরা মিজানের স্ত্রী, সন্তানকে ঘরে আটকে তাঁকে মারধর করে আহত করেন। তিনি অজ্ঞান হয়ে গেলে স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে গঙ্গাচড়া হাসপাতালে এনে ভর্তি করান।
এ বিষয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এরশাদ জানান, বুধবার তিনি মিজানকে নিয়ে শিংগিমারী এলাকায় গিয়েছিলেন।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুশান্ত কুমার সরকার বলেন, ‘এ বিষয়ে উভয় পক্ষের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ রয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে উপজেলার বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছেন বালু ব্যবসায়ী ও ট্রলির মালিকেরা। তিস্তা নদী ছাড়াও ঘাঘট নদ থেকে বালু তোলা হচ্ছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি স্থানে মৎস্য প্রকল্পের নামে খাল খনন করে মাটি ও বালু বিক্রি করা হচ্ছে।
গঙ্গাচড়ায় পুলিশের অভিযানের পর অবৈধ বালু ব্যবসায়ীরা গ্রাম পুলিশের এক সদস্যকে পিটিয়ে আহত করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার কোলকোন্দ ইউনিয়নের সিংগীমারি এলাকায় গত বুধবার সন্ধ্যার দিকে এ ঘটনা ঘটে। আহত ব্যক্তির নাম মিজানুর রহমান। তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি আছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, থানা-পুলিশের একটি দল অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের খবর পেয়ে তিস্তা নদীর তীরে অভিযান চালায়। এ সময় মিজান তাঁদের সঙ্গে ছিলেন। অভিযানকালে বালু ব্যবসায়ীরা ট্রাক-ট্রলি নিয়ে পালিয়ে যান। মিজানও পরে বাড়ি ফিরে আসেন। বালু ব্যবসায়ীরা পরে পুলিশ আসার কারণ হিসেবে মিজানকে দায়ী করে তাঁর বাড়িতে হামলা এবং তাঁকে মারধর করেন।
হাসপাতালে ভর্তি মিজান বলেন, ‘আমি চৌকিদারি করি। আমার প্রশাসনিক পোশাক তাঁরা টেনে হিঁচড়ে খুলে ফেলেন। প্রাণনাশের হুমকি দেন যে পুলিশ এনেছি, আমাকে মেরে ফেলবেন, পুলিশ প্রশাসন তাঁদের কিছুই করতে পারবে না। আমার দোষ, আমি পুলিশের সঙ্গে সেখানে গিয়েছি।’
মিজানের দাবি, ট্রলি ব্যবসায়ী কাজী মিয়া, পুলক মিয়া, ইয়াসিন, ইয়াসিনের ছোট ছেলে জামিল, ট্রলির কর্মচারী কাদের মিয়াসহ তাঁদের পরিবারের লোকজন তাঁর বাড়িতে আসেন। তাঁরা মিজানের স্ত্রী, সন্তানকে ঘরে আটকে তাঁকে মারধর করে আহত করেন। তিনি অজ্ঞান হয়ে গেলে স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে গঙ্গাচড়া হাসপাতালে এনে ভর্তি করান।
এ বিষয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) এরশাদ জানান, বুধবার তিনি মিজানকে নিয়ে শিংগিমারী এলাকায় গিয়েছিলেন।
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুশান্ত কুমার সরকার বলেন, ‘এ বিষয়ে উভয় পক্ষের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ রয়েছে। তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে উপজেলার বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে বিক্রি করছেন বালু ব্যবসায়ী ও ট্রলির মালিকেরা। তিস্তা নদী ছাড়াও ঘাঘট নদ থেকে বালু তোলা হচ্ছে। এ ছাড়া বেশ কয়েকটি স্থানে মৎস্য প্রকল্পের নামে খাল খনন করে মাটি ও বালু বিক্রি করা হচ্ছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে