মহালছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলা দিয়ে বয়ে যাওয়া কাপ্তাই লেকের পানি কমতে শুরু করেছে। এদিকে উপজেলার মুবাছড়ি বিলের জমিগুলো ভেসে উঠছে। তবে জমিতে থাকা কচুরিপানা অনেক চেষ্টা করেও সরাতে পারছেন না কৃষকেরা। এতে আসন্ন মৌসুমে বোরো আবাদ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
কৃষকেরা বলছেন, বর্ষা থেকে এ পর্যন্ত বাঁশ ও গাছ দিয়ে কচুরিপানা আটকানোর চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন কচুরিপানা সরাতে গিয়ে বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে।
মুবাছড়ি বিলে গিয়ে দেখা যায়, প্রায় ৩০০ একরের অধিক জমি কচুরিপানায় ভরে গেছে। কাপ্তাই লেকের পানি কমতে শুরু করায় উঁচু জমিগুলো জেগে উঠছে। এ বিলে কাপ্তাইপাড়া, মহামুনিপাড়া, হেডম্যান পাড়া, খ্যাংসা পাড়া ও মেশিন পাড়ার শতাধিক কৃষকের জমি রয়েছে। এ ছাড়া মনাটেক বিলেও অনেকের জমি কচুরিপানার নিচে পড়ে আছে বলে জানিয়েছেন সেখানকার কৃষকেরা।
সিঙিনালা মহামুনিপাড়া গ্রামের ক্যজাই মারমা, নিঅংগ্য মারমা, মংতু মারমাসহ কয়েকজন চাষি জানান, চেঙ্গী নদীতে ভেসে আসা কচুরিপানার কারণে এ এলাকার কৃষকেরা প্রতিবছর এই সমস্যায় পড়েন। তবে এ বছর কচুরিপানা বেশি হওয়ায় কৃষকেরা বিপাকে পড়েছেন। কচুরিপানা আটকানোর জন্য এ পর্যন্ত ৩-৪ হাজার টাকা খরচ হয়ে গেছে, তারপরও আটকানো সম্ভব হয়নি।
কৃষক মংচিং মারমা বলেন, ‘যেখানে ধানের বীজ কিনতে হিমশিম খেতে হয়, সেখানে কচুরিপানা সরাতে গিয়ে বাড়তি টাকা গুনতে হবে। এদিকে ডিজেলের দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব চিন্তা করে এবার চাষাবাদ করব কী না ভাবছি।’
সমস্যার কথা স্বীকার করে মুবাছড়ি ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ঞোলামং মারমা বলেন, মুবাছড়ি ব্লকে প্রায় সাড়ে ১২ একর ‘জলেভাসা জমি’ রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩০০ একর জমি এবারে কচুরিপানার নিচে পড়ে আছে। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে অবগত করবেন বলে জানান তিনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবদুল জব্বার বলেন, ‘কচুরিপানা সমস্যা নিয়ে সরকারিভাবে কোনো বরাদ্দ নেই। তবে সরকারিভাবে কৃষকদের ভর্তুকি হিসেবে প্রণোদনা দেওয়া হয়। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করব ও উপজেলা সমন্বয় মিটিংয়ে উত্থাপন করব।’
খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলা দিয়ে বয়ে যাওয়া কাপ্তাই লেকের পানি কমতে শুরু করেছে। এদিকে উপজেলার মুবাছড়ি বিলের জমিগুলো ভেসে উঠছে। তবে জমিতে থাকা কচুরিপানা অনেক চেষ্টা করেও সরাতে পারছেন না কৃষকেরা। এতে আসন্ন মৌসুমে বোরো আবাদ নিয়ে শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
কৃষকেরা বলছেন, বর্ষা থেকে এ পর্যন্ত বাঁশ ও গাছ দিয়ে কচুরিপানা আটকানোর চেষ্টা করেও সফল হননি। এখন কচুরিপানা সরাতে গিয়ে বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে।
মুবাছড়ি বিলে গিয়ে দেখা যায়, প্রায় ৩০০ একরের অধিক জমি কচুরিপানায় ভরে গেছে। কাপ্তাই লেকের পানি কমতে শুরু করায় উঁচু জমিগুলো জেগে উঠছে। এ বিলে কাপ্তাইপাড়া, মহামুনিপাড়া, হেডম্যান পাড়া, খ্যাংসা পাড়া ও মেশিন পাড়ার শতাধিক কৃষকের জমি রয়েছে। এ ছাড়া মনাটেক বিলেও অনেকের জমি কচুরিপানার নিচে পড়ে আছে বলে জানিয়েছেন সেখানকার কৃষকেরা।
সিঙিনালা মহামুনিপাড়া গ্রামের ক্যজাই মারমা, নিঅংগ্য মারমা, মংতু মারমাসহ কয়েকজন চাষি জানান, চেঙ্গী নদীতে ভেসে আসা কচুরিপানার কারণে এ এলাকার কৃষকেরা প্রতিবছর এই সমস্যায় পড়েন। তবে এ বছর কচুরিপানা বেশি হওয়ায় কৃষকেরা বিপাকে পড়েছেন। কচুরিপানা আটকানোর জন্য এ পর্যন্ত ৩-৪ হাজার টাকা খরচ হয়ে গেছে, তারপরও আটকানো সম্ভব হয়নি।
কৃষক মংচিং মারমা বলেন, ‘যেখানে ধানের বীজ কিনতে হিমশিম খেতে হয়, সেখানে কচুরিপানা সরাতে গিয়ে বাড়তি টাকা গুনতে হবে। এদিকে ডিজেলের দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। এসব চিন্তা করে এবার চাষাবাদ করব কী না ভাবছি।’
সমস্যার কথা স্বীকার করে মুবাছড়ি ব্লকের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা ঞোলামং মারমা বলেন, মুবাছড়ি ব্লকে প্রায় সাড়ে ১২ একর ‘জলেভাসা জমি’ রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৩০০ একর জমি এবারে কচুরিপানার নিচে পড়ে আছে। বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে অবগত করবেন বলে জানান তিনি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবদুল জব্বার বলেন, ‘কচুরিপানা সমস্যা নিয়ে সরকারিভাবে কোনো বরাদ্দ নেই। তবে সরকারিভাবে কৃষকদের ভর্তুকি হিসেবে প্রণোদনা দেওয়া হয়। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবগত করব ও উপজেলা সমন্বয় মিটিংয়ে উত্থাপন করব।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪