শিমুল চৌধুরী, ভোলা
ভোলায় ২৫০ শয্যার আধুনিক হাসপাতালের বর্ধিত নতুন বহুতল ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৩ বছর আগে। ভবনটি হস্তান্তর করা হয়েছে। কিন্তু ভবনটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়নি। এ কারণে অযত্নে-অবহেলায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে কোটি কোটি টাকার সম্পদ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ১০০ শয্যার সদর হাসপাতালে ৫০ শয্যার লোকবলও নেই। এতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে সাধারণ রোগীরা। তাদের চিকিৎসার সুবিধার্থে ২৫০ শয্যার নতুন ৭ তলা হাসপাতাল ভবনের নির্মাণকাজ শুরু হয়। গণপূর্ত বিভাগ এ নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করে।
গণপূর্ত বিভাগের ভোলার নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, ২২ হাজার স্কয়ার ফুট এলাকায় ভবনটি নির্মাণে মোট ব্যয় ধরা হয় ৪৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা। ৯ তলা ফাউন্ডেশনের ভবনটিতে বর্তমানে ৭ তলা নির্মিত হলেও, পরবর্তী সময়ে আরও ২ তলা পর্যন্ত করা যাবে। ভোলার ঠিকাদার আব্দুল খালেকসহ বেশ কয়েকজন ঠিকাদার মিলে এ নির্মাণকাজ শুরু করেন। ২০১৩ সালে তৎকালীন স্বাস্থ্য মন্ত্রী ও বাণিজ্য মন্ত্রী নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ২০২০ সালে সময়সীমা নির্ধারণ করা হলেও নির্ধারিত সময়সীমার আগেই ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয়।
ভবনটির প্রথম তলায় রেডিওলজি ডিপার্টমেন্ট, ইমার্জেন্সি বিভাগ ও অপারেশন থিয়েটার রয়েছে। দ্বিতীয় তলায় ডায়াগনস্টিক বিভাগ ও চিকিৎসকদের জন্য কক্ষ রয়েছে ১৪টি। তৃতীয় তলায় রয়েছে অপারেশন থিয়েটার ৪টি, অ্যাডমিন ব্লক ও আইসিইউ রয়েছে ৬ শয্যার। চতুর্থ তলায় রয়েছে অপারেশন থিয়েটার ১টি, পোস্ট ওটি ১২টি, লেবার রুম ১৬টি এবং রোগীদের ২৮ শয্যা ও কনফারেন্স রুম রয়েছে। পঞ্চম ও ষষ্ঠ তলায় রোগীদের জন্য রয়েছে ১৪০টি শয্যা। আর সপ্তম তলায় আছে রোগীদের জন্য ২৮টি কেবিন।
ক্যাম্পাসে চিকিৎসকদের জন্য ৩ তলা ডরমিটরি ভবন নির্মাণের কাজও শেষ হয়েছে। ইতিমধ্যেই চিকিৎসকেরা সেখানে থাকতে শুরু করেছেন।
হাসপাতালের নতুন ভবনে গিয়ে দেখা গেছে, প্রথম তলায় এক্স-রে ও প্যাথলজি এবং দ্বিতীয় তলায় করোনা রোগীদের চিকিৎসা ও টিকা কার্যক্রম চললেও তৃতীয় তলায় ওটি জোন ও আইসিইউ রুম তালাবদ্ধ। চতুর্থ তলায় নার্সিং রুম, করোনা ওয়ার্ড, পারস্পেকটিভ ওয়ার্ড ও চিকিৎসকদের কক্ষ তালাবদ্ধ। পঞ্চম তলায় নার্সিং রুম, চিকিৎসকদের জন্য রুম ও সাধারণ শয্যা তালাবদ্ধ। ষষ্ঠ তলায় নার্সিং রুম, ডাক্তারের জন্য রুম ও সাধারণ শয্যা। সেগুলোও তালাবদ্ধ। সপ্তম তলায়ও নার্সিং রুম, চিকিৎসকদের রুম ও সাধারণ শয্যা তালাবদ্ধ।
তালাবদ্ধ এসব কক্ষে ধুলা জমেছে। অযত্নে অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে চিকিৎসা সরঞ্জাম। অষ্টম তলায় নির্মাণকাজ চলছে।
এ ব্যাপারে ভোলার ২৫০ শয্যার হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মোহাম্মদ লোকমান হাকিম বলেন, ‘করোনার কারণে এত দিন নতুন ভবনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা সম্ভব হয়নি। এখন যেহেতু করোনার প্রকোপ কমে এসেছে, তাই আমরা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও স্থানীয় সংসদ সদস্যের সঙ্গে কথা বলে খুব শিগগিরই এটি উদ্বোধনের মাধ্যমে রোগীদের জন্য পুরোপুরি ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা হবে। তখন আর যন্ত্রপাতি নষ্ট হবে না।’
তিনি আরও বলেন, হাসপাতালের নতুন ভবনটি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা না হলেও ওই ভবনে কিছু কিছু কার্যক্রম চলছে। সেখানে করোনা রোগীদের পরীক্ষাগার, করোনার স্যাম্পল কালেকশন, করোনা রোগীদের চিকিৎসা ও টিকা কার্যক্রম চলছে। এ ছাড়া এক্স-রে ও প্যাথলজি বিভাগের কাজও চলছে।
ভোলায় ২৫০ শয্যার আধুনিক হাসপাতালের বর্ধিত নতুন বহুতল ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৩ বছর আগে। ভবনটি হস্তান্তর করা হয়েছে। কিন্তু ভবনটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়নি। এ কারণে অযত্নে-অবহেলায় নষ্ট হয়ে যাচ্ছে কোটি কোটি টাকার সম্পদ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ১০০ শয্যার সদর হাসপাতালে ৫০ শয্যার লোকবলও নেই। এতে ভোগান্তির শিকার হচ্ছে সাধারণ রোগীরা। তাদের চিকিৎসার সুবিধার্থে ২৫০ শয্যার নতুন ৭ তলা হাসপাতাল ভবনের নির্মাণকাজ শুরু হয়। গণপূর্ত বিভাগ এ নির্মাণকাজ বাস্তবায়ন করে।
গণপূর্ত বিভাগের ভোলার নির্বাহী প্রকৌশলী বলেন, ২২ হাজার স্কয়ার ফুট এলাকায় ভবনটি নির্মাণে মোট ব্যয় ধরা হয় ৪৪ কোটি ৮০ লাখ টাকা। ৯ তলা ফাউন্ডেশনের ভবনটিতে বর্তমানে ৭ তলা নির্মিত হলেও, পরবর্তী সময়ে আরও ২ তলা পর্যন্ত করা যাবে। ভোলার ঠিকাদার আব্দুল খালেকসহ বেশ কয়েকজন ঠিকাদার মিলে এ নির্মাণকাজ শুরু করেন। ২০১৩ সালে তৎকালীন স্বাস্থ্য মন্ত্রী ও বাণিজ্য মন্ত্রী নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ২০২০ সালে সময়সীমা নির্ধারণ করা হলেও নির্ধারিত সময়সীমার আগেই ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয়।
ভবনটির প্রথম তলায় রেডিওলজি ডিপার্টমেন্ট, ইমার্জেন্সি বিভাগ ও অপারেশন থিয়েটার রয়েছে। দ্বিতীয় তলায় ডায়াগনস্টিক বিভাগ ও চিকিৎসকদের জন্য কক্ষ রয়েছে ১৪টি। তৃতীয় তলায় রয়েছে অপারেশন থিয়েটার ৪টি, অ্যাডমিন ব্লক ও আইসিইউ রয়েছে ৬ শয্যার। চতুর্থ তলায় রয়েছে অপারেশন থিয়েটার ১টি, পোস্ট ওটি ১২টি, লেবার রুম ১৬টি এবং রোগীদের ২৮ শয্যা ও কনফারেন্স রুম রয়েছে। পঞ্চম ও ষষ্ঠ তলায় রোগীদের জন্য রয়েছে ১৪০টি শয্যা। আর সপ্তম তলায় আছে রোগীদের জন্য ২৮টি কেবিন।
ক্যাম্পাসে চিকিৎসকদের জন্য ৩ তলা ডরমিটরি ভবন নির্মাণের কাজও শেষ হয়েছে। ইতিমধ্যেই চিকিৎসকেরা সেখানে থাকতে শুরু করেছেন।
হাসপাতালের নতুন ভবনে গিয়ে দেখা গেছে, প্রথম তলায় এক্স-রে ও প্যাথলজি এবং দ্বিতীয় তলায় করোনা রোগীদের চিকিৎসা ও টিকা কার্যক্রম চললেও তৃতীয় তলায় ওটি জোন ও আইসিইউ রুম তালাবদ্ধ। চতুর্থ তলায় নার্সিং রুম, করোনা ওয়ার্ড, পারস্পেকটিভ ওয়ার্ড ও চিকিৎসকদের কক্ষ তালাবদ্ধ। পঞ্চম তলায় নার্সিং রুম, চিকিৎসকদের জন্য রুম ও সাধারণ শয্যা তালাবদ্ধ। ষষ্ঠ তলায় নার্সিং রুম, ডাক্তারের জন্য রুম ও সাধারণ শয্যা। সেগুলোও তালাবদ্ধ। সপ্তম তলায়ও নার্সিং রুম, চিকিৎসকদের রুম ও সাধারণ শয্যা তালাবদ্ধ।
তালাবদ্ধ এসব কক্ষে ধুলা জমেছে। অযত্নে অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে চিকিৎসা সরঞ্জাম। অষ্টম তলায় নির্মাণকাজ চলছে।
এ ব্যাপারে ভোলার ২৫০ শয্যার হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক মোহাম্মদ লোকমান হাকিম বলেন, ‘করোনার কারণে এত দিন নতুন ভবনের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা সম্ভব হয়নি। এখন যেহেতু করোনার প্রকোপ কমে এসেছে, তাই আমরা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর ও স্থানীয় সংসদ সদস্যের সঙ্গে কথা বলে খুব শিগগিরই এটি উদ্বোধনের মাধ্যমে রোগীদের জন্য পুরোপুরি ব্যবহারের উপযোগী করে তোলা হবে। তখন আর যন্ত্রপাতি নষ্ট হবে না।’
তিনি আরও বলেন, হাসপাতালের নতুন ভবনটি আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা না হলেও ওই ভবনে কিছু কিছু কার্যক্রম চলছে। সেখানে করোনা রোগীদের পরীক্ষাগার, করোনার স্যাম্পল কালেকশন, করোনা রোগীদের চিকিৎসা ও টিকা কার্যক্রম চলছে। এ ছাড়া এক্স-রে ও প্যাথলজি বিভাগের কাজও চলছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে