বকশীগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় বন্যার পানিতে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পানিবন্দী মানুষ চরম দুর্ভোগে রয়েছে। উপজেলার প্রশাসনের পক্ষ থেকে পানিবন্দী মানুষকে সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ব্রহ্মপুত্র নদ, দশানী ও জিঞ্জিরাম নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। এ পর্যন্ত বকশীগঞ্জ উপজেলার সাধুরপাড়া, মেরুরচর, বগারচর ও নিলাখিয়া ইউনিয়নের ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে করে এই এলাকার হাজারো মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। গত ২১ জুন দিনভর বৃষ্টি হওয়ায় বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ ছিল চরম দুর্ভোগে। মানুষ পরিবারের শিশু, বৃদ্ধ ও নারীদের নিয়ে কষ্টে দিন কাটানা। বিপাকে গবাদিপশু নিয়ে।
এদিকে উপজেলার সাধুরপাড়া ইউনিয়নের বাংগাল পাড়া, কতুবেরচর, চর আইরমারী, মেরুরচর ইউনিয়নের কলকিহারা গ্রাম, টুপকার চর ও নিলাখিয়া ইউনিয়নের সাজিমারা ও কুশল নগর গ্রামে তীব্র নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত ২১ জুন এসব নদী ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করে ত্রাণ বিতরণ করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুন মুন জাহান লিজা, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মজনুর রহমান ও ইউপি চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবু, মেরুরচর ইউপি চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিকসহ অনেকে।
নিলক্ষীয়া ইউপি চেয়ারম্যান জানান নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কুশলনগর ও সাজিমারা নদী ভাঙনে ১০টি পরিবার নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।
সাধুরপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবু বলেন, ‘তার ইউনিয়নের বাংগাল পাড়া, আইরমারী ও কতুবেরচর গ্রামে গত সাতদিনে জিঞ্জিরাম ও দশানী নদীর ভাঙনে ২০টি পরিবারের বসত ভিটা নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙনের শিকার এসব পরিবার অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। বসত ভিটা হারিয়ে নিম্নআয়ের এসব পরিবার দিশেহারা হয়ে পড়েছে।’
কুশলনগর, সাজিমারা, আইরমারী, বাংগালপাড়া এলাকায় দশানী ও জিঞ্জিরাম নদীর ভাঙনে বসত ভিটি বিলীন হওয়ার আগেই ঘরবাড়ি সরিয়ে নিচ্ছেন স্থানীয়রা।
এদিকে পানিবন্দী মানুষ কর্মহীন হয়ে পারায় তাদের মধ্যে দুশ্চিন্তা বেড়েই চলছে। নিম্নআয়ের এসব পরিবারের রোজগার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কষ্টে দিনানিপাত করছেন তাঁরা। সব মিলিয়ে চলতি বন্যায় অনেকটায় বিপাকে পড়েছেন পানিবন্দী মানুষ।
বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুন মুন জাহান লিজা বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন নদী ভাঙনের শিকার ও পানিবন্দী পরিবারকে ১০ কেজি চাল প্রদান করা হয়েছে। প্রয়োজন হলে বন্যা দুর্গত এলাকায় আরও ত্রাণ বিতরণ করা হবে।’
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলায় বন্যার পানিতে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। পানিবন্দী মানুষ চরম দুর্ভোগে রয়েছে। উপজেলার প্রশাসনের পক্ষ থেকে পানিবন্দী মানুষকে সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
জানা গেছে, উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ব্রহ্মপুত্র নদ, দশানী ও জিঞ্জিরাম নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। এ পর্যন্ত বকশীগঞ্জ উপজেলার সাধুরপাড়া, মেরুরচর, বগারচর ও নিলাখিয়া ইউনিয়নের ২০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে করে এই এলাকার হাজারো মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। গত ২১ জুন দিনভর বৃষ্টি হওয়ায় বন্যাকবলিত এলাকার মানুষ ছিল চরম দুর্ভোগে। মানুষ পরিবারের শিশু, বৃদ্ধ ও নারীদের নিয়ে কষ্টে দিন কাটানা। বিপাকে গবাদিপশু নিয়ে।
এদিকে উপজেলার সাধুরপাড়া ইউনিয়নের বাংগাল পাড়া, কতুবেরচর, চর আইরমারী, মেরুরচর ইউনিয়নের কলকিহারা গ্রাম, টুপকার চর ও নিলাখিয়া ইউনিয়নের সাজিমারা ও কুশল নগর গ্রামে তীব্র নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে। গত ২১ জুন এসব নদী ভাঙন এলাকা পরিদর্শন করে ত্রাণ বিতরণ করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুন মুন জাহান লিজা, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. মজনুর রহমান ও ইউপি চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবু, মেরুরচর ইউপি চেয়ারম্যান সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিকসহ অনেকে।
নিলক্ষীয়া ইউপি চেয়ারম্যান জানান নজরুল ইসলাম বলেন, ‘কুশলনগর ও সাজিমারা নদী ভাঙনে ১০টি পরিবার নদীতে বিলীন হয়ে গেছে।
সাধুরপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহমুদুল আলম বাবু বলেন, ‘তার ইউনিয়নের বাংগাল পাড়া, আইরমারী ও কতুবেরচর গ্রামে গত সাতদিনে জিঞ্জিরাম ও দশানী নদীর ভাঙনে ২০টি পরিবারের বসত ভিটা নদীতে বিলীন হয়েছে। ভাঙনের শিকার এসব পরিবার অন্যের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। বসত ভিটা হারিয়ে নিম্নআয়ের এসব পরিবার দিশেহারা হয়ে পড়েছে।’
কুশলনগর, সাজিমারা, আইরমারী, বাংগালপাড়া এলাকায় দশানী ও জিঞ্জিরাম নদীর ভাঙনে বসত ভিটি বিলীন হওয়ার আগেই ঘরবাড়ি সরিয়ে নিচ্ছেন স্থানীয়রা।
এদিকে পানিবন্দী মানুষ কর্মহীন হয়ে পারায় তাদের মধ্যে দুশ্চিন্তা বেড়েই চলছে। নিম্নআয়ের এসব পরিবারের রোজগার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় কষ্টে দিনানিপাত করছেন তাঁরা। সব মিলিয়ে চলতি বন্যায় অনেকটায় বিপাকে পড়েছেন পানিবন্দী মানুষ।
বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুন মুন জাহান লিজা বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন নদী ভাঙনের শিকার ও পানিবন্দী পরিবারকে ১০ কেজি চাল প্রদান করা হয়েছে। প্রয়োজন হলে বন্যা দুর্গত এলাকায় আরও ত্রাণ বিতরণ করা হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে