রংপুর প্রতিনিধি
রংপুরে ঈদের আগে আনসার সদস্যদের মধ্যে রেশনের সঙ্গে পোকা ধরা আতপ চাল বিতরণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। নষ্ট এ চাল বিতরণে প্রধান কার্যালয় থেকে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা অমান্য করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা। নতুন চাল কেনার শর্ত থাকলেও তা না মেনে গুদামে পড়ে থাকা পুরোনো চালই রেশনের সঙ্গে বিতরণ শুরু করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আনসার সদস্যদের জন্য এক বছরে পাঁচ উৎসব উপলক্ষে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি চাহিদা দেওয়া হয়েছিল। এতে করে বাহিনীর রেশন স্টোরে জমা থেকে নষ্ট হয়েছে ২ হাজার ১০০ কেজি দামি আতপ চাল।
রংপুর জেলা আনসার ও ভিডিপি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নিয়ম অনুযায়ী পাঁচ উৎসবের জন্য বছরে একবার আতপ চাল দেওয়ার হয়। এ জন্য প্রয়োজন পড়ে ৫৩৩ কেজি চাল। কিন্তু ২০২১ সালে চাহিদা দেওয়া হয়েছিল ২ হাজার ৬৬৮ কেজির। চাল আসে ২ হাজার ৬৮০ কেজি। যা দিয়ে প্রায় পাঁচ বছরের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব। নিয়মবহির্ভূতভাবে অতিরিক্ত আসে ২ হাজার ১৪৭ কেজি চাল। এগুলো পরে রেশন স্টোরে রাখা হয়।
বিষয়টি জানাজানি হলে প্রধান কার্যালয় থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। এ জন্য ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চান আনসারের রংপুর সার্কেল অ্যাডজুটেন্ট রাসেল আহমেদ। রয়ে যাওয়া চাল বিক্রি করে পরবর্তীতে নতুন চাল কিনে বিতরণের শর্তে তাঁকে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু এই কর্মকর্তা শর্ত ভঙ্গ করে পুরোনো চাল নিজ দায়িত্বে রেখে দেন।
এই চাল ঈদের আগে বিতরণ করা হবে, এমন তথ্য পেয়ে রংপুর জেলা কমান্ডার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) হাফিজ মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি ২৯ মার্চ সরেজমিনে দেখেন এবং চাল বিতরণ করা যাবে না মর্মে নির্দেশ দেন। কিন্তু এরপরেও নষ্ট হওয়া চাল বিতরণ শুরু হয়।
সুবিধাভোগীরা বলছেন, তাঁদের না জানিয়ে এই নষ্ট চাল দেওয়া হয়েছে। নাম না প্রকাশের শর্তে একজন বলেন, ‘ঈদের আগে রেশনের সঙ্গে আতপ চাল পেয়েছি। কিন্তু চালে কালো পোকা ধরেছে। এটা খাওয়ার উপযোগী মনে হচ্ছে না। এক বছরের পুরোনো ও নষ্ট এ চাল আমাদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।’
আরেকজন বলেন, ‘ঈদ উপলক্ষে পাঁচ কেজি আতপ চাল পেয়েছি। কিন্তু চালের অবস্থা ভালো না। পোকা ধরে নষ্ট হয়ে গেছে।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর রংপুর রেঞ্জ কমান্ডার আব্দুস সামাদ বলেন, ‘অতিরিক্ত আতপ চালের বিষয়ে আবারও নির্দেশনা দিয়েছে প্রধান কার্যালয়। এটা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার ভুল। এর দায় তাঁকে নিতে হবে। নির্দেশনা অমান্য করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
রংপুরে ঈদের আগে আনসার সদস্যদের মধ্যে রেশনের সঙ্গে পোকা ধরা আতপ চাল বিতরণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। নষ্ট এ চাল বিতরণে প্রধান কার্যালয় থেকে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও তা অমান্য করেছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা। নতুন চাল কেনার শর্ত থাকলেও তা না মেনে গুদামে পড়ে থাকা পুরোনো চালই রেশনের সঙ্গে বিতরণ শুরু করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আনসার সদস্যদের জন্য এক বছরে পাঁচ উৎসব উপলক্ষে প্রয়োজনের চেয়ে বেশি চাহিদা দেওয়া হয়েছিল। এতে করে বাহিনীর রেশন স্টোরে জমা থেকে নষ্ট হয়েছে ২ হাজার ১০০ কেজি দামি আতপ চাল।
রংপুর জেলা আনসার ও ভিডিপি কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নিয়ম অনুযায়ী পাঁচ উৎসবের জন্য বছরে একবার আতপ চাল দেওয়ার হয়। এ জন্য প্রয়োজন পড়ে ৫৩৩ কেজি চাল। কিন্তু ২০২১ সালে চাহিদা দেওয়া হয়েছিল ২ হাজার ৬৬৮ কেজির। চাল আসে ২ হাজার ৬৮০ কেজি। যা দিয়ে প্রায় পাঁচ বছরের চাহিদা পূরণ করা সম্ভব। নিয়মবহির্ভূতভাবে অতিরিক্ত আসে ২ হাজার ১৪৭ কেজি চাল। এগুলো পরে রেশন স্টোরে রাখা হয়।
বিষয়টি জানাজানি হলে প্রধান কার্যালয় থেকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। এ জন্য ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চান আনসারের রংপুর সার্কেল অ্যাডজুটেন্ট রাসেল আহমেদ। রয়ে যাওয়া চাল বিক্রি করে পরবর্তীতে নতুন চাল কিনে বিতরণের শর্তে তাঁকে ক্ষমা করা হয়। কিন্তু এই কর্মকর্তা শর্ত ভঙ্গ করে পুরোনো চাল নিজ দায়িত্বে রেখে দেন।
এই চাল ঈদের আগে বিতরণ করা হবে, এমন তথ্য পেয়ে রংপুর জেলা কমান্ডার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) হাফিজ মুয়াম্মার আল গাদ্দাফি ২৯ মার্চ সরেজমিনে দেখেন এবং চাল বিতরণ করা যাবে না মর্মে নির্দেশ দেন। কিন্তু এরপরেও নষ্ট হওয়া চাল বিতরণ শুরু হয়।
সুবিধাভোগীরা বলছেন, তাঁদের না জানিয়ে এই নষ্ট চাল দেওয়া হয়েছে। নাম না প্রকাশের শর্তে একজন বলেন, ‘ঈদের আগে রেশনের সঙ্গে আতপ চাল পেয়েছি। কিন্তু চালে কালো পোকা ধরেছে। এটা খাওয়ার উপযোগী মনে হচ্ছে না। এক বছরের পুরোনো ও নষ্ট এ চাল আমাদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।’
আরেকজন বলেন, ‘ঈদ উপলক্ষে পাঁচ কেজি আতপ চাল পেয়েছি। কিন্তু চালের অবস্থা ভালো না। পোকা ধরে নষ্ট হয়ে গেছে।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর রংপুর রেঞ্জ কমান্ডার আব্দুস সামাদ বলেন, ‘অতিরিক্ত আতপ চালের বিষয়ে আবারও নির্দেশনা দিয়েছে প্রধান কার্যালয়। এটা দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার ভুল। এর দায় তাঁকে নিতে হবে। নির্দেশনা অমান্য করলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে