নাজমুল হক নাঈম, ঢাকা
ভৈরব কমলপুর আমলাপাড়ার সুধন মিষ্টি ভান্ডার। সাইনবোর্ড, ব্যানারহীন এ দোকানটির নাম জানে শুধু এখানকার স্থানীয় মানুষজনই। বাইরের মানুষ চেনে স্টেশনের মিষ্টির দোকান হিসেবে। প্রায় ষাট বছর ধরে চলে আসা এই দোকানের ঝাঁপ বন্ধ থাকে দিনের বেশির ভাগ সময়। শুধু সকালের ট্রেনের যাত্রীদের জন্য অল্প কিছু মিষ্টি নিয়ে দোকানটি খোলা হয়। তারপর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বন্ধ হয়ে যায়।তাহলে এই দোকানের এত খ্যাতি কিসের? সেই গল্প শোনার আগে জেনে নেওয়া যাক দোকানটির ইতিহাস।
পাকিস্তান আমলে, উনিশ শ বাষট্টি সালের দিকে স্থানীয় মিষ্টির কারিগর সুধন ভৈরব স্টেশনের কাছে গড়ে তুলেছিলেন একটি মিষ্টির দোকান। সেই দোকানে তিনি শুধু সাদা রসগোল্লাই বানাতেন। এই দোকানের মিষ্টির খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ার পর সুধন মারা গেলে দোকানটির মালিকানায় বদল আসে। প্রথমে এর মালিকানা যায় সুধনের বড় ছেলের কাছে। তারপর আসে ছোট ছেলে মিন্টু দের হাতে। তিনি প্রায় বিশ বছর ধরে চালাচ্ছেন এই মিষ্টির দোকান।
প্রায় ছয় দশক ধরে সুধনের মিষ্টি ভৈরব শহরকে প্রতিনিধিত্ব করে চলেছে। কিন্তু এই দোকানের মিষ্টি তৈরির জন্য বাইরের কারিগর রাখা হয়নি কোনো দিন। এখন যেমন মিন্টু দের বাড়ির সদস্যরা মিলে মিষ্টি তৈরি করেন, আগেও তেমনি পরিবারের সদস্যরাই তৈরি করতেন মিষ্টি। তারপর দোকানে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করা হতো।
এই দোকানের বেশির ভাগ মিষ্টি সূর্য ওঠার আগেই শেষ হয়ে যায়। কারণ দোকানে যাওয়ার আগে স্থানীয় মানুষ ভোরবেলাতেই মিন্টু দের বাড়ি থেকে মিষ্টি কিনে নিয়ে যায়। আর অনুষ্ঠানের জন্য মিষ্টি কিনতে হলে আগেই অর্ডার করে রাখতে হয়। সুধনের মিষ্টি নিয়ে ভৈরব শহরের স্থানীয়দের রয়েছে অনেক আক্ষেপের স্মৃতি। জীবনে কতবার যে মিষ্টি না পেয়ে ফিরে গেছেন এলাকার লোকজন, তার হিসাব রাখেনিকেউ।
সুধন মিষ্টি ভান্ডার এখানকার মানুষকে মিষ্টি খাওয়া শিখিয়েছে। আবার একই সঙ্গে অনেকের মিষ্টি খাওয়ার আগ্রহ বন্ধ করে দিয়েছ। একাধিক দিন ঘুরেও কখনো কখনো এখানে মিষ্টি কেনার সিরিয়াল পাওয়া যায় না! প্রতিদিন ২০০ কেজি মিষ্টির চাহিদা থাকলেও এর মান বজায় রাখতে ৭০ থেকে ৮০ কেজির বেশি উৎপাদন করেন না মিন্টু দে।
দরদাম
এখানে প্রতি কেজি মিষ্টি বিক্রি হয় ২৭০ টাকায়।
ভৈরব কমলপুর আমলাপাড়ার সুধন মিষ্টি ভান্ডার। সাইনবোর্ড, ব্যানারহীন এ দোকানটির নাম জানে শুধু এখানকার স্থানীয় মানুষজনই। বাইরের মানুষ চেনে স্টেশনের মিষ্টির দোকান হিসেবে। প্রায় ষাট বছর ধরে চলে আসা এই দোকানের ঝাঁপ বন্ধ থাকে দিনের বেশির ভাগ সময়। শুধু সকালের ট্রেনের যাত্রীদের জন্য অল্প কিছু মিষ্টি নিয়ে দোকানটি খোলা হয়। তারপর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বন্ধ হয়ে যায়।তাহলে এই দোকানের এত খ্যাতি কিসের? সেই গল্প শোনার আগে জেনে নেওয়া যাক দোকানটির ইতিহাস।
পাকিস্তান আমলে, উনিশ শ বাষট্টি সালের দিকে স্থানীয় মিষ্টির কারিগর সুধন ভৈরব স্টেশনের কাছে গড়ে তুলেছিলেন একটি মিষ্টির দোকান। সেই দোকানে তিনি শুধু সাদা রসগোল্লাই বানাতেন। এই দোকানের মিষ্টির খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ার পর সুধন মারা গেলে দোকানটির মালিকানায় বদল আসে। প্রথমে এর মালিকানা যায় সুধনের বড় ছেলের কাছে। তারপর আসে ছোট ছেলে মিন্টু দের হাতে। তিনি প্রায় বিশ বছর ধরে চালাচ্ছেন এই মিষ্টির দোকান।
প্রায় ছয় দশক ধরে সুধনের মিষ্টি ভৈরব শহরকে প্রতিনিধিত্ব করে চলেছে। কিন্তু এই দোকানের মিষ্টি তৈরির জন্য বাইরের কারিগর রাখা হয়নি কোনো দিন। এখন যেমন মিন্টু দের বাড়ির সদস্যরা মিলে মিষ্টি তৈরি করেন, আগেও তেমনি পরিবারের সদস্যরাই তৈরি করতেন মিষ্টি। তারপর দোকানে নিয়ে গিয়ে বিক্রি করা হতো।
এই দোকানের বেশির ভাগ মিষ্টি সূর্য ওঠার আগেই শেষ হয়ে যায়। কারণ দোকানে যাওয়ার আগে স্থানীয় মানুষ ভোরবেলাতেই মিন্টু দের বাড়ি থেকে মিষ্টি কিনে নিয়ে যায়। আর অনুষ্ঠানের জন্য মিষ্টি কিনতে হলে আগেই অর্ডার করে রাখতে হয়। সুধনের মিষ্টি নিয়ে ভৈরব শহরের স্থানীয়দের রয়েছে অনেক আক্ষেপের স্মৃতি। জীবনে কতবার যে মিষ্টি না পেয়ে ফিরে গেছেন এলাকার লোকজন, তার হিসাব রাখেনিকেউ।
সুধন মিষ্টি ভান্ডার এখানকার মানুষকে মিষ্টি খাওয়া শিখিয়েছে। আবার একই সঙ্গে অনেকের মিষ্টি খাওয়ার আগ্রহ বন্ধ করে দিয়েছ। একাধিক দিন ঘুরেও কখনো কখনো এখানে মিষ্টি কেনার সিরিয়াল পাওয়া যায় না! প্রতিদিন ২০০ কেজি মিষ্টির চাহিদা থাকলেও এর মান বজায় রাখতে ৭০ থেকে ৮০ কেজির বেশি উৎপাদন করেন না মিন্টু দে।
দরদাম
এখানে প্রতি কেজি মিষ্টি বিক্রি হয় ২৭০ টাকায়।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে