রানা আব্বাস, ঢাকা
ঈদের আমেজ এখনো বিদ্যমান থাকায় বাড্ডার প্রগতি সরণিতে চিরচেনা যানজট কিংবা সারি সারি গাড়ি খুব একটা ছিল না গতকাল। বৃষ্টি-ধোয়া সকালে তবু হঠাৎ একটা জটলা তৈরি হলো এই সড়কের নেক্সট ভেঞ্চারের কার্যালয়ের সামনে। ৯-১০টার দিকে আয়োজক ও নিরাপত্তাকর্মীদের হন্তদন্ত হয়ে ছোটাছুটি, পুলিশের বাঁশিতে প্রকম্পিত চারপাশ। তাঁর মুখটা একটু ফ্রেমবন্দী করতে ফটোসাংবাদিকদের থিকথিকে ভিড়।
তারপরও ঠিকঠাক দেখাই গেল না এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে। শুধু দেখা গেল, কালো কাচঘেরা একটা গাড়ি তাঁকে বিমানবন্দর থেকে হোটেল ওয়েস্টিন হয়ে বাড্ডায় একটি করপোরেট অফিসে নিয়ে এল। সেখানে ঘণ্টাখানেক সময় কাটিয়ে চলে গেল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে।
আলোকচিত্রীদের ভালো ছবি-ফুটেজের চেয়ে যে বিষয়টি বড় হয়ে দাঁড়াল, বাংলাদেশে এলেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী একজন খেলোয়াড়, তাঁর সঙ্গে এ দেশের মানুষের যেমন সুযোগ হয়নি কাছ থেকে দেখার; মার্তিনেজেরও সুযোগ হয়নি নিবিড়ভাবে ভালোবাসার মাত্রাটা বোঝার। আয়োজকদের পক্ষ থেকে তাঁকে ‘লুকিয়ে’ রাখার মধ্যেই যতটুকু দেখার সুযোগ পেয়েছেন, তাতেই তিনি মুগ্ধ। ঢাকা থেকে কলকাতা যাওয়ার আগে ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জানালেন, নিকট ভবিষ্যতে আবারও এ দেশে আসতে ‘দিবু’ আগ্রহী। মার্তিনেজ হৃদয়ের একটি অংশই রেখে গেলেন বাংলাদেশে। ঢাকার বৃষ্টিভেজা রাস্তার মোড়ের ছবি পর্যন্ত পোস্ট করে জানিয়েছেন, সফরটা সংক্ষিপ্ত হলেও কতটা ভালো লেগেছে বিশ্বকাপে গোল্ডেন গ্লাভসজয়ী এ গোলরক্ষকের। তিনি মুগ্ধ ‘বাজপাখি’ উপাধি পেয়েও।
৩৮ ঘণ্টার লম্বা যাত্রা শেষে গতকাল ভোরে ঢাকায় পৌঁছান মার্তিনেজ। ২-৩ ঘণ্টার বিশ্রাম শেষে সকাল ৯টার দিকে যান বাড্ডার প্রগতি সরণিতে নেক্সট ভেঞ্চারের কার্যালয়ে। মার্তিনেজের ঢাকা সফরের ব্যবস্থা করেছে এই প্রতিষ্ঠান। ফান্ডেডনেক্সটের প্রধান সৈয়দ আবদুল্লাহ জায়েদ ও চিফ স্ট্র্যাটেজি অফিসার সৈয়দ আব্দুল্লাহ গালিব যখন মার্তিনেজকে বিমানবন্দর থেকে নিয়ে আসছিলেন, তখনই তাঁরা বাজপাখির প্রসঙ্গটা পাড়েন। জায়েদ সেই অভিজ্ঞতা নিয়ে ফেসবুক লিখেছেন, ‘বিমানবন্দর থেকে হোটেলে যাওয়ার সময় আমি একবার বলেছি, বাংলাদেশের মানুষ আপনাকে “বাজপাখি” ডাকে। বিশ্বাস করুন, পুরো রাস্তায় তিনি বাজপাখি শব্দটা মুখস্থ করতে করতে এসেছেন।’
জায়েদরা পরে বাজপাখির একটা ভাস্কর্য উপহার দিয়েছেন মার্তিনেজকে। বাংলাদেশ থেকে পাওয়া উপহারের তালিকায় আরও অনেক কিছু ছিল। পাটের কিছু জিনিসপত্র এবং বই উপহার দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে উপহার দিয়েছেন একটি নৌকার রেপ্লিকা। আর মার্তিনেজ প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দিয়েছেন তাঁর স্বাক্ষরিত আর্জেন্টিনার একটি জার্সি। তবে আয়োজকদের আফসোস, বাড্ডায় তাঁদের অফিসে যে ঘণ্টাখানেক ছিলেন, কিছুই খাওয়ার সুযোগ হয়নি মার্তিনেজের। খাবারের জন্য আমন্ত্রণ জানালে যুক্তরাজ্য থেকে আসা মার্তিনেজের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা কর্মকর্তার বারণ, ‘খাওয়া যাবে না।’ আর্জেন্টিনার তারকা গোলরক্ষককে আপ্যায়ন করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে।
মার্তিনেজের এ সফরে যে জনসমক্ষে কোনো অনুষ্ঠান হবে না, আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে আয়োজকদের তিনি ২১ মিনিটের একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাশরাফি বিন মর্তুজা। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক এই অধিনায়ক তখন শুনলেন, মার্তিনেজ তাঁর সেই বিখ্যাত সেভের গল্পটা বলছেন। ‘সে ইন্টারভিউর মাঝেই একবার ট্রাউজার উঠিয়ে দেখাল, পায়ের ঠিক সেই জায়গায় একটি ট্যাটু করিয়েছেন, বিশ্বকাপ ফাইনালে শেষ বাঁশির ১৮ সেকেন্ড আগে কোলো মুয়ানির শটটি আটকিয়ে দিয়েছিল যে জায়গা দিয়ে। এক সেকেন্ডের জন্য মনে হলো, আসলে বিশ্বকাপটা তো ওখানেই জিতে নিয়েছে’—বলছিলেন মাশরাফি।
সংক্ষিপ্ত এ সফরে খুব কাছ থেকে মার্তিনেজকে দেখা আব্দুল্লাহ গালিবের মনে হয়েছে, এত বড় তারকা হয়েও আর্জেন্টিনার এই গোলরক্ষক আনুষ্ঠানিক কিংবা অনানুষ্ঠানিক—সব সময় প্রায় একই মানুষ। তিনি বলছিলেন, ‘সে ক্যামেরার সামনে এবং বাইরে—একই মানুষ। খাঁটি হৃদয়ের আর খুব বিনয়ী।’
ঢাকায় মাত্র ১১ ঘণ্টার সফর। তাঁর জাঁকালো সব কর্মযজ্ঞ আসলে কলকাতায়। সফর পরিকল্পনা যেমনই হোক, অনেক আফসোস আর আক্ষেপ বাড়িয়েই শেষ হলো মার্তিনেজের প্রথম বাংলাদেশ সফর। তাঁর সফরের ১১ ঘণ্টার ১১ মিনিটও ছিল না সাধারণ মানুষের জন্য। কিংবা আয়োজকেরা বাংলাদেশের উঠতি, সম্ভাবনাময় পাঁচজন তরুণ গোলরক্ষককে তাঁর সঙ্গে একান্তে কিছুক্ষণ কথা বলার সুযোগ করে দিলেও পারতেন। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ খেলে গতকাল বেলা দুইটার দিকে ভারত থেকে ফেরা বাংলাদেশ ফুটবল দলের সুযোগ ছিল বিমানবন্দরে মার্তিনেজের সঙ্গে দেখা করার। সেটিও হতে দেননি আয়োজকেরা। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ ফুটবলের সঙ্গে কোনো সংযোগই ঘটল না বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টাইন গোলরক্ষকের। খুব কাছে এসেও দূরের তারা হয়ে রইলেন মার্তিনেজ।
ঈদের আমেজ এখনো বিদ্যমান থাকায় বাড্ডার প্রগতি সরণিতে চিরচেনা যানজট কিংবা সারি সারি গাড়ি খুব একটা ছিল না গতকাল। বৃষ্টি-ধোয়া সকালে তবু হঠাৎ একটা জটলা তৈরি হলো এই সড়কের নেক্সট ভেঞ্চারের কার্যালয়ের সামনে। ৯-১০টার দিকে আয়োজক ও নিরাপত্তাকর্মীদের হন্তদন্ত হয়ে ছোটাছুটি, পুলিশের বাঁশিতে প্রকম্পিত চারপাশ। তাঁর মুখটা একটু ফ্রেমবন্দী করতে ফটোসাংবাদিকদের থিকথিকে ভিড়।
তারপরও ঠিকঠাক দেখাই গেল না এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে। শুধু দেখা গেল, কালো কাচঘেরা একটা গাড়ি তাঁকে বিমানবন্দর থেকে হোটেল ওয়েস্টিন হয়ে বাড্ডায় একটি করপোরেট অফিসে নিয়ে এল। সেখানে ঘণ্টাখানেক সময় কাটিয়ে চলে গেল প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে।
আলোকচিত্রীদের ভালো ছবি-ফুটেজের চেয়ে যে বিষয়টি বড় হয়ে দাঁড়াল, বাংলাদেশে এলেন আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী একজন খেলোয়াড়, তাঁর সঙ্গে এ দেশের মানুষের যেমন সুযোগ হয়নি কাছ থেকে দেখার; মার্তিনেজেরও সুযোগ হয়নি নিবিড়ভাবে ভালোবাসার মাত্রাটা বোঝার। আয়োজকদের পক্ষ থেকে তাঁকে ‘লুকিয়ে’ রাখার মধ্যেই যতটুকু দেখার সুযোগ পেয়েছেন, তাতেই তিনি মুগ্ধ। ঢাকা থেকে কলকাতা যাওয়ার আগে ইনস্টাগ্রাম পোস্টে জানালেন, নিকট ভবিষ্যতে আবারও এ দেশে আসতে ‘দিবু’ আগ্রহী। মার্তিনেজ হৃদয়ের একটি অংশই রেখে গেলেন বাংলাদেশে। ঢাকার বৃষ্টিভেজা রাস্তার মোড়ের ছবি পর্যন্ত পোস্ট করে জানিয়েছেন, সফরটা সংক্ষিপ্ত হলেও কতটা ভালো লেগেছে বিশ্বকাপে গোল্ডেন গ্লাভসজয়ী এ গোলরক্ষকের। তিনি মুগ্ধ ‘বাজপাখি’ উপাধি পেয়েও।
৩৮ ঘণ্টার লম্বা যাত্রা শেষে গতকাল ভোরে ঢাকায় পৌঁছান মার্তিনেজ। ২-৩ ঘণ্টার বিশ্রাম শেষে সকাল ৯টার দিকে যান বাড্ডার প্রগতি সরণিতে নেক্সট ভেঞ্চারের কার্যালয়ে। মার্তিনেজের ঢাকা সফরের ব্যবস্থা করেছে এই প্রতিষ্ঠান। ফান্ডেডনেক্সটের প্রধান সৈয়দ আবদুল্লাহ জায়েদ ও চিফ স্ট্র্যাটেজি অফিসার সৈয়দ আব্দুল্লাহ গালিব যখন মার্তিনেজকে বিমানবন্দর থেকে নিয়ে আসছিলেন, তখনই তাঁরা বাজপাখির প্রসঙ্গটা পাড়েন। জায়েদ সেই অভিজ্ঞতা নিয়ে ফেসবুক লিখেছেন, ‘বিমানবন্দর থেকে হোটেলে যাওয়ার সময় আমি একবার বলেছি, বাংলাদেশের মানুষ আপনাকে “বাজপাখি” ডাকে। বিশ্বাস করুন, পুরো রাস্তায় তিনি বাজপাখি শব্দটা মুখস্থ করতে করতে এসেছেন।’
জায়েদরা পরে বাজপাখির একটা ভাস্কর্য উপহার দিয়েছেন মার্তিনেজকে। বাংলাদেশ থেকে পাওয়া উপহারের তালিকায় আরও অনেক কিছু ছিল। পাটের কিছু জিনিসপত্র এবং বই উপহার দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে উপহার দিয়েছেন একটি নৌকার রেপ্লিকা। আর মার্তিনেজ প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দিয়েছেন তাঁর স্বাক্ষরিত আর্জেন্টিনার একটি জার্সি। তবে আয়োজকদের আফসোস, বাড্ডায় তাঁদের অফিসে যে ঘণ্টাখানেক ছিলেন, কিছুই খাওয়ার সুযোগ হয়নি মার্তিনেজের। খাবারের জন্য আমন্ত্রণ জানালে যুক্তরাজ্য থেকে আসা মার্তিনেজের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা কর্মকর্তার বারণ, ‘খাওয়া যাবে না।’ আর্জেন্টিনার তারকা গোলরক্ষককে আপ্যায়ন করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে।
মার্তিনেজের এ সফরে যে জনসমক্ষে কোনো অনুষ্ঠান হবে না, আগেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তবে আয়োজকদের তিনি ২১ মিনিটের একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাশরাফি বিন মর্তুজা। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক এই অধিনায়ক তখন শুনলেন, মার্তিনেজ তাঁর সেই বিখ্যাত সেভের গল্পটা বলছেন। ‘সে ইন্টারভিউর মাঝেই একবার ট্রাউজার উঠিয়ে দেখাল, পায়ের ঠিক সেই জায়গায় একটি ট্যাটু করিয়েছেন, বিশ্বকাপ ফাইনালে শেষ বাঁশির ১৮ সেকেন্ড আগে কোলো মুয়ানির শটটি আটকিয়ে দিয়েছিল যে জায়গা দিয়ে। এক সেকেন্ডের জন্য মনে হলো, আসলে বিশ্বকাপটা তো ওখানেই জিতে নিয়েছে’—বলছিলেন মাশরাফি।
সংক্ষিপ্ত এ সফরে খুব কাছ থেকে মার্তিনেজকে দেখা আব্দুল্লাহ গালিবের মনে হয়েছে, এত বড় তারকা হয়েও আর্জেন্টিনার এই গোলরক্ষক আনুষ্ঠানিক কিংবা অনানুষ্ঠানিক—সব সময় প্রায় একই মানুষ। তিনি বলছিলেন, ‘সে ক্যামেরার সামনে এবং বাইরে—একই মানুষ। খাঁটি হৃদয়ের আর খুব বিনয়ী।’
ঢাকায় মাত্র ১১ ঘণ্টার সফর। তাঁর জাঁকালো সব কর্মযজ্ঞ আসলে কলকাতায়। সফর পরিকল্পনা যেমনই হোক, অনেক আফসোস আর আক্ষেপ বাড়িয়েই শেষ হলো মার্তিনেজের প্রথম বাংলাদেশ সফর। তাঁর সফরের ১১ ঘণ্টার ১১ মিনিটও ছিল না সাধারণ মানুষের জন্য। কিংবা আয়োজকেরা বাংলাদেশের উঠতি, সম্ভাবনাময় পাঁচজন তরুণ গোলরক্ষককে তাঁর সঙ্গে একান্তে কিছুক্ষণ কথা বলার সুযোগ করে দিলেও পারতেন। সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ খেলে গতকাল বেলা দুইটার দিকে ভারত থেকে ফেরা বাংলাদেশ ফুটবল দলের সুযোগ ছিল বিমানবন্দরে মার্তিনেজের সঙ্গে দেখা করার। সেটিও হতে দেননি আয়োজকেরা। সব মিলিয়ে বাংলাদেশ ফুটবলের সঙ্গে কোনো সংযোগই ঘটল না বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টাইন গোলরক্ষকের। খুব কাছে এসেও দূরের তারা হয়ে রইলেন মার্তিনেজ।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে