রিক্তা রিচি, ঢাকা
ত্বকের ওপরের অংশে শ্বাস নেওয়ার জন্য ছোট ছোট ছিদ্র, অর্থাৎ রোমকূপ থাকে। এই রোমকূপগুলো ধীরে ধীরে বড় হয়ে গেলে তাকে পোরস বলে। সাধারণত রোদের তাপ, ত্বক থেকে অতিরিক্ত সিবাম ক্ষরণ, তৈলাক্ত ত্বক, হরমোনের বিভিন্ন সমস্যার কারণে ত্বকে পোরস হয়। এ ছাড়া বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের ইলাস্টিন ও কোলাজেন হালকা হতে শুরু করে। তখনই ত্বকের পোরস বড় হতে থাকে। ব্রণপ্রবণ ত্বকেও ছোট পোরসগুলো বড় হতে শুরু করে। এই পোরসগুলো সৌন্দর্য ম্লান করে দেয়।
বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ বিউটি কেয়ারের স্বত্বাধিকারী ও রূপবিশেষজ্ঞ শারমিন কচি বলেন, “আমাদের ত্বক তিন ধরনের হয়: শুষ্ক, তৈলাক্ত ও মিশ্র। অতিরিক্ত সিবাম উৎপাদন হয় বলে তৈলাক্ত ত্বকে পোরস বেশি হয়।” তিনি বলেন, ঘরোয়া উপায়ে পোরসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এ জন্য দিনে চার-পাঁচবার মুখ ধুতে হবে। প্রাথমিকভাবে আইস থেরাপি মেনে চলতে হবে। অর্থাৎ, ত্বকে বরফ ঘষতে হবে। নিয়ম মেনে স্ক্র্যাবিং করতে হবে। সেই সঙ্গে ঘরোয়া কিছু উপায় মেনে চলতে হবে।
ঘরোয়া উপায়ে পোরস বিদায়
অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভেরা জেলের গুণের কথা আমরা সবাই জানি। ত্বক ও চুলের যত্নে এই জেল খুব কার্যকরী। এটি মুখের পোরস দূর করতে কাজ করে। একটি অ্যালোভেরা পাতা থেকে জেলটুকু বের করে নিন। এই জেল মুখে ঘষুন। ১০ মিনিট রেখে মুখ ধুয়ে ফেলুন। রোজ একবার অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করলে ত্বক টান টান থাকবে।
ডিমের সাদা অংশ
পোরস দূর করে ত্বককে মসৃণ রাখতে ডিমের সাদা অংশ ব্যবহার করতে পারেন। একটি ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ ওটস ও ২ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন।
মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে দিন। তারপর মুখ ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করলে ভালো উপকার পাবেন।
পাকা পেঁপে
পাকা পেঁপেতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসহ বিভিন্ন উপাদান আছে। এই উপাদানগুলো ত্বকের জন্য উপকারী। পোরস দূর করতে দুই টুকরো পাকা পেঁপে ম্যাশ করে নিন। এটি মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এক দিন পরপর এটি ব্যবহার করলে ত্বক টান টান ও উজ্জ্বল থাকবে।
বেকিং সোডা
বেকিং সোডায় আছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা ত্বকের ব্রণ, পোরস, ব্ল্যাকহেডস দূর করতে সাহায্য করে। ত্বকের মরা কোষও দূর করে বেকিং সোডা। ত্বকের গঠন সুন্দর রাখতে ২ টেবিল চামচ বেকিং সোডার সঙ্গে ২ টেবিল চামচ পানি মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি মুখে কয়েক মিনিট ম্যাসাজ করুন। তারপর ১০-১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে তিন-চারবার ব্যবহার করলে ভালো উপকার পাবেন।
লেবুর রস
লেবুর রস ত্বক ভালো রাখে। এটি ব্ল্যাকহেডস, ব্রণসহ ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে। চুলের যত্নেও লেবুর রস দারুণ ভূমিকা রাখে।
একটি তুলার বলে লেবুর রস নিয়ে আলতোভাবে মুখে লাগান। ১০-১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। রোজ লেবুর রস ব্যবহার করলে পোরস মিনিমাইজ হবে।
টক দই ও বেসন
পোরস ছোট করতে টক সাহায্য করে। এ জন্য ২ টেবিল চামচ টক দইয়ের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ বেসন মিশিয়ে মুখে লাগাতে পারেন। এতে ত্বক ভালো থাকবে। পোরসগুলো ধীরে ধীরে ছোট হয়ে আসবে।
এ ছাড়া কলার খোসা, কুচি করা আলু দিয়ে স্ক্র্যাব করতে পারেন। এগুলো ভালো কাজ করে।
ত্বকের ওপরের অংশে শ্বাস নেওয়ার জন্য ছোট ছোট ছিদ্র, অর্থাৎ রোমকূপ থাকে। এই রোমকূপগুলো ধীরে ধীরে বড় হয়ে গেলে তাকে পোরস বলে। সাধারণত রোদের তাপ, ত্বক থেকে অতিরিক্ত সিবাম ক্ষরণ, তৈলাক্ত ত্বক, হরমোনের বিভিন্ন সমস্যার কারণে ত্বকে পোরস হয়। এ ছাড়া বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের ইলাস্টিন ও কোলাজেন হালকা হতে শুরু করে। তখনই ত্বকের পোরস বড় হতে থাকে। ব্রণপ্রবণ ত্বকেও ছোট পোরসগুলো বড় হতে শুরু করে। এই পোরসগুলো সৌন্দর্য ম্লান করে দেয়।
বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভ বিউটি কেয়ারের স্বত্বাধিকারী ও রূপবিশেষজ্ঞ শারমিন কচি বলেন, “আমাদের ত্বক তিন ধরনের হয়: শুষ্ক, তৈলাক্ত ও মিশ্র। অতিরিক্ত সিবাম উৎপাদন হয় বলে তৈলাক্ত ত্বকে পোরস বেশি হয়।” তিনি বলেন, ঘরোয়া উপায়ে পোরসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এ জন্য দিনে চার-পাঁচবার মুখ ধুতে হবে। প্রাথমিকভাবে আইস থেরাপি মেনে চলতে হবে। অর্থাৎ, ত্বকে বরফ ঘষতে হবে। নিয়ম মেনে স্ক্র্যাবিং করতে হবে। সেই সঙ্গে ঘরোয়া কিছু উপায় মেনে চলতে হবে।
ঘরোয়া উপায়ে পোরস বিদায়
অ্যালোভেরা জেল
অ্যালোভেরা জেলের গুণের কথা আমরা সবাই জানি। ত্বক ও চুলের যত্নে এই জেল খুব কার্যকরী। এটি মুখের পোরস দূর করতে কাজ করে। একটি অ্যালোভেরা পাতা থেকে জেলটুকু বের করে নিন। এই জেল মুখে ঘষুন। ১০ মিনিট রেখে মুখ ধুয়ে ফেলুন। রোজ একবার অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করলে ত্বক টান টান থাকবে।
ডিমের সাদা অংশ
পোরস দূর করে ত্বককে মসৃণ রাখতে ডিমের সাদা অংশ ব্যবহার করতে পারেন। একটি ডিমের সাদা অংশের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ ওটস ও ২ টেবিল চামচ লেবুর রস মিশিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন।
মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রেখে দিন। তারপর মুখ ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুবার ব্যবহার করলে ভালো উপকার পাবেন।
পাকা পেঁপে
পাকা পেঁপেতে অ্যান্টি-অক্সিডেন্টসহ বিভিন্ন উপাদান আছে। এই উপাদানগুলো ত্বকের জন্য উপকারী। পোরস দূর করতে দুই টুকরো পাকা পেঁপে ম্যাশ করে নিন। এটি মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে মুখ ধুয়ে ফেলুন। এক দিন পরপর এটি ব্যবহার করলে ত্বক টান টান ও উজ্জ্বল থাকবে।
বেকিং সোডা
বেকিং সোডায় আছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান, যা ত্বকের ব্রণ, পোরস, ব্ল্যাকহেডস দূর করতে সাহায্য করে। ত্বকের মরা কোষও দূর করে বেকিং সোডা। ত্বকের গঠন সুন্দর রাখতে ২ টেবিল চামচ বেকিং সোডার সঙ্গে ২ টেবিল চামচ পানি মিশিয়ে নিন। মিশ্রণটি মুখে কয়েক মিনিট ম্যাসাজ করুন। তারপর ১০-১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে তিন-চারবার ব্যবহার করলে ভালো উপকার পাবেন।
লেবুর রস
লেবুর রস ত্বক ভালো রাখে। এটি ব্ল্যাকহেডস, ব্রণসহ ত্বকের বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে। চুলের যত্নেও লেবুর রস দারুণ ভূমিকা রাখে।
একটি তুলার বলে লেবুর রস নিয়ে আলতোভাবে মুখে লাগান। ১০-১৫ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। রোজ লেবুর রস ব্যবহার করলে পোরস মিনিমাইজ হবে।
টক দই ও বেসন
পোরস ছোট করতে টক সাহায্য করে। এ জন্য ২ টেবিল চামচ টক দইয়ের সঙ্গে ২ টেবিল চামচ বেসন মিশিয়ে মুখে লাগাতে পারেন। এতে ত্বক ভালো থাকবে। পোরসগুলো ধীরে ধীরে ছোট হয়ে আসবে।
এ ছাড়া কলার খোসা, কুচি করা আলু দিয়ে স্ক্র্যাব করতে পারেন। এগুলো ভালো কাজ করে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে