বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
মণিপুরি থিয়েটারের জনপ্রিয় প্রযোজনা ‘কহে বীরাঙ্গনা’। ২০১০ সালের ২৪ ডিসেম্বর কমলগঞ্জের ঘোড়ামারা গ্রামে মণিপুরি থিয়েটারের নিজস্ব থিয়েটার স্টুডিও নটমণ্ডপে উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয়েছিল নাটকটির। এরপর দেশের বিভিন্ন শহরের পাশাপাশি দেশের বাইরেও মঞ্চায়িত হয়েছে কহে বীরাঙ্গনা। দেখতে দেখতে শততম প্রদর্শনীর সামনে দাঁড়িয়ে নাটকটি। ৩০ মে রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির ৯৯তম প্রদর্শনী। পরদিন একই সময় ও স্থানে হবে নাটকটির শততম প্রদর্শনী।
শততম মঞ্চায়নের আগে থাকছে মুক্ত আলোচনা পর্ব। নাটকটি নিয়ে দর্শকের সঙ্গে কথা বলবেন কহে বীরাঙ্গনার সঙ্গে জড়িত শিল্পীরা। এ ছাড়া এ দিন অভিনেত্রী জ্যোতি সিনহাকে সম্মাননা প্রদান করবে মণিপুরি থিয়েটার।
মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘বীরাঙ্গনা কাব্য’ অবলম্বনে তৈরি হয়েছে কহে বীরাঙ্গনা। নাটকের চার পৌরাণিক চরিত্র শকুন্তলা, দ্রৌপদী, দুঃশলা ও জনার প্রেম, বিরহ, ঈর্ষা, বেদনা, ক্ষোভ আর দ্রোহের মধ্য দিয়ে নারীর বহুমাত্রিক রূপের নান্দনিক প্রকাশ ঘটেছে। যুদ্ধ নয়, প্রেমেই মানুষের মুক্তি, এটিই এ নাটকের মূলকথা। চার নারী চরিত্রে একক অভিনয় করেছেন জ্যোতি সিনহা। নির্দেশনায় শুভাশিস সিনহা। এ ছাড়া মঞ্চে ভাবমুদ্রা রূপায়ণে থাকবেন স্বর্ণালী সিনহা, শ্যামলী সিনহা, ভাগ্যলক্ষ্মী সিনহা, অর্থী সিনহা, মৌমিতা সিনহা, আনন্দিতা প্রমুখ।
নির্দেশক শুভাশিস সিনহা বলেন, ‘যেকোনো নাট্যদলের জন্য কোনো প্রযোজনার শততম প্রদর্শনী করতে পারাটা দারুণ আনন্দের। আর এই পথচলায় যদি গ্রাম থেকে শুরু করে শহরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিসরে প্রশংসাপ্রাপ্তি ঘটে, তবে তা অন্যরকম ভালো লাগা তৈরি করে। কহে বীরাঙ্গনার ক্ষেত্রে তা-ই হয়েছে।’
মণিপুরি থিয়েটারের জনপ্রিয় প্রযোজনা ‘কহে বীরাঙ্গনা’। ২০১০ সালের ২৪ ডিসেম্বর কমলগঞ্জের ঘোড়ামারা গ্রামে মণিপুরি থিয়েটারের নিজস্ব থিয়েটার স্টুডিও নটমণ্ডপে উদ্বোধনী প্রদর্শনী হয়েছিল নাটকটির। এরপর দেশের বিভিন্ন শহরের পাশাপাশি দেশের বাইরেও মঞ্চায়িত হয়েছে কহে বীরাঙ্গনা। দেখতে দেখতে শততম প্রদর্শনীর সামনে দাঁড়িয়ে নাটকটি। ৩০ মে রাজধানীর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৭টায় অনুষ্ঠিত হবে নাটকটির ৯৯তম প্রদর্শনী। পরদিন একই সময় ও স্থানে হবে নাটকটির শততম প্রদর্শনী।
শততম মঞ্চায়নের আগে থাকছে মুক্ত আলোচনা পর্ব। নাটকটি নিয়ে দর্শকের সঙ্গে কথা বলবেন কহে বীরাঙ্গনার সঙ্গে জড়িত শিল্পীরা। এ ছাড়া এ দিন অভিনেত্রী জ্যোতি সিনহাকে সম্মাননা প্রদান করবে মণিপুরি থিয়েটার।
মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘বীরাঙ্গনা কাব্য’ অবলম্বনে তৈরি হয়েছে কহে বীরাঙ্গনা। নাটকের চার পৌরাণিক চরিত্র শকুন্তলা, দ্রৌপদী, দুঃশলা ও জনার প্রেম, বিরহ, ঈর্ষা, বেদনা, ক্ষোভ আর দ্রোহের মধ্য দিয়ে নারীর বহুমাত্রিক রূপের নান্দনিক প্রকাশ ঘটেছে। যুদ্ধ নয়, প্রেমেই মানুষের মুক্তি, এটিই এ নাটকের মূলকথা। চার নারী চরিত্রে একক অভিনয় করেছেন জ্যোতি সিনহা। নির্দেশনায় শুভাশিস সিনহা। এ ছাড়া মঞ্চে ভাবমুদ্রা রূপায়ণে থাকবেন স্বর্ণালী সিনহা, শ্যামলী সিনহা, ভাগ্যলক্ষ্মী সিনহা, অর্থী সিনহা, মৌমিতা সিনহা, আনন্দিতা প্রমুখ।
নির্দেশক শুভাশিস সিনহা বলেন, ‘যেকোনো নাট্যদলের জন্য কোনো প্রযোজনার শততম প্রদর্শনী করতে পারাটা দারুণ আনন্দের। আর এই পথচলায় যদি গ্রাম থেকে শুরু করে শহরে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পরিসরে প্রশংসাপ্রাপ্তি ঘটে, তবে তা অন্যরকম ভালো লাগা তৈরি করে। কহে বীরাঙ্গনার ক্ষেত্রে তা-ই হয়েছে।’
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে